somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তাসকিন ফিরবেই ইন শা আল্লাহ। বিশ্বের বড় বড় ব্যাটসম্যানদের আউট করে দিয়ে ঈগলের মতন ডানা মেলে বাতাসে উড়তে সে ফিরবেই।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মনু মাঝির নতুন পয়সা হয়েছে। একটা সময়ে ছোট একটা নৌকা দিয়ে সে ক্ষেয়া পারাপারের কাজ করতো। তারপর কিভাবে কিভাবে যেন সে একটা লঞ্চ কিনে ফেলল। লোকমুখে শোনা যায় সে আফিমের ব্যবসা করে কাঁচা টাকা কামিয়েছে। কিন্তু যেহেতু কেউ প্রমান দিতে পারেনি - সেই প্রসঙ্গ থাক।
কিছুদিনের মধ্যেই তিনি আরেকটা লঞ্চ কিনলেন। তারপর আরেকটা। এইভাবে সে এখন চার চারটা লঞ্চের মালিক। প্রচুর টাকা পয়সা!
এইতো সেদিনই সে বাড়িতে লাখের বাতি জ্বালিয়েছে। যারা জানেন না তাঁদের জ্ঞাতার্থে বলছি, এক সময়ে গ্রামের মানুষের এক লাখ টাকার সম্পত্তি হলে লম্বা বাঁশের আগায় হারিকেন বেঁধে উঠানে টাঙিয়ে রাখতো। এতে করে আশেপাশের দশ গ্রামের মানুষ জানতে পারতো এই বাড়ির কর্তা এখন লাখপতি, তাঁকে ইজ্জত দিয়ে কথা বলতে হবে।
তা লাখের বাতি জ্বালানোর একটা যন্ত্রণা হচ্ছে ভাল মানুষের সাথে সাথে চোর ডাকাতেরও চোখ পরে। লাখের বাতি জ্বালানো বাড়িতে এক সপ্তাহের মধ্যেই ডাকাতি পরে। এইটাই নিয়ম। তাই মনু মাঝি ডাকাতদের উদ্দেশ্যে বার্তা পৌছাতেই একটা দোনলা বন্দুক কিনে বাজার করতে গেলেন। তাঁর পায়ে নতুন পাম্প শু, ঢাকা শহর থেকে কিনেছেন। গায়ে দামী পাঞ্জাবি। এটিও ঢাকা থেকেই কেনা। মাথায় পার্সি টুপি। বিদেশ থেকে আনিয়েছেন। তাঁর চালচলনে এখন পুরাই জমিদারী ভাব।
তাঁর ছোট শ্যালকের পা খালি, তবে তাঁর কাঁধেই যেহেতু বন্দুকটা শোভা পাচ্ছে সেহেতু সে মহা খুশি।
বাজার করতে এসেছেন চৌধুরী সাহেবও। কয়েক পুরুষ ধরে গ্রামের জমিদার। যদিও সেই ব্রিটিশ আমলেই জমিদারী প্রথা লুপ্ত হয়েছে, তবুও গ্রামের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও ধনী ব্যক্তিটি তিনি।
এখনও তিনি লোকজন সাথে না নিয়ে চলাফেরা করেননা। বাজারের সবচেয়ে বড় মাছটা তাঁর জন্যই তোলা থাকে। নদী থেকে ধরার পর এই মাছ বাজারে এনে চৌধুরী সাহেবের আগমন পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখা হয়। চৌধুরী সাহেব আসবেন, তাঁর সামনেই মাছটা মুখ হা করে লেজ নাড়াচাড়া করবে - তারপর তাঁর পছন্দ হলে তবেই মাছটি তাঁর বাড়িতে পৌছে দেয়া হবে।
দাম নিয়ে জেলেকে চিন্তা করতে হয় না। জমিদারী চলে গেলেও চৌধুরীদের হাত বরাবরই খোলা।
প্রথা অনুযায়ী চৌধুরী সাহেবের জন্য একটি ষোল কেজি ওজনের আইড় মাছ রাখা হয়েছে। বিশাল এই মাছটি দেখতে লোকজনের ভিড় হয়েছে দারুন। কেউ মনে করতে পারছে না শেষ কবে এমন বড় মাছ দেখার সৌভাগ্য তাঁদের হয়েছিল। সবাই ললুপ দৃষ্টিতে মাছটির মুখ হা করে মাঝে মাঝে দাপাদাপি দেখছে। এ দৃশ্য দেখলেও জীবন স্বার্থক!
ভিড়ের মধ্যে উপস্থিত আছে মনু মাঝিও। চৌধুরী সাহেব এখনও এই দোকানে এসে পৌছাননি। তিনি এখনও বঙ্গাই মিয়ার মাংসের দোকানে আছেন। সেখান থেকে এক মণ গরুর মাংস কিনছেন। চৌধুরী বাড়িতে এক মণের কম মাংস যাওয়ার নিয়ম নেই।
মনু মাঝি হারুন মিয়া জেলেকে তাড়া দিল, "তুমি এই মাছ আমার কাছে কততে দিবা হেইডা কও। চৌধুরী সাব তোমারে যত দিব, আমি তার থেইকা চার আনা বেশি দিমুনে। তুমি হইতাছো গিয়া ব্যাপারী, যে বেশি দিব, তুমি তার কাছে মাল ব্যাচবা।"
হক কথা। হারুন মিয়া খানিকটা ধন্দে পরে যায়। আসলেইতো, যে বেশি দিবে তাঁর কাছেইতো মাল বেচা উচিৎ। কিন্তু এতদিন ধরে চলে আসা একটি প্রথা - চৌধুরীদের রাগালে উপায় আছে? ইশ! কোন দুর্ভাগ্যে যে আজকে মাছটা তাঁর জালেই ধরা পড়ল!
"আরে তুমি এত ডরাও ক্যান? দেশে এখন জমিদারী আইন নাই। কেউ তোমার বা** টাও ফালাইতে পারবো না। পুলিশরে বিচার দিলে সবরে জেলে পুরব। তুমি আমার কাছে বেচ। উনি আইলে কইবা মনু শেখ (লাখ টাকা কামাবার সাথে সাথে মনু মাঝি নাম পাল্টে মনু শেখ হয়ে গেছে) কিইন্যা নিছে। স্বাধীন দ্যাশের সরকারে বাস করি, কোন জমিদারের জমিদারিরে পুছি না।"
উপস্থিত জনতা চোখ কপালে তুলে ফেলল। বলে কী মনু মাঝি! চৌধুরী সাহেবের জন্য রাখা মাছ কেনার সাহস দেখাচ্ছে! এ যে পরম ধৃষ্টতা!
উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তে চৌধুরী সাহেব দৃশ্যে প্রবেশ করলেন। উপস্থিত জনতা সরে গিয়ে তাঁকে স্থান করে দিল। মাছটা দেখে তাঁর বেশ পছন্দও হলো। এতক্ষণ বাহাসের কোন কিছুই তাঁর কানে যায়নি। কাজেই তিনি অভ্যাসবসতই নিজের লোকজনদের বললেন মাছটি বাড়ি নেয়ার ব্যবস্থা করতে। গৃহকর্ত্রীকে দেখিয়ে কাটাকুটি যা হবার বাড়িতেই হবে।
তিনি পাঞ্জাবির পকেট থেকে দশ টাকা বের করে হারুন মিয়ার হাতে ধরিয়ে দিলেন।
জেলে হারুন মিয়া খুবই খুশি। বাজারে এই মাছের দর কিছুতেই সাত টাকা ছাড়াতো না।
ঠিক তখনই মনু শেখ বাজারের সবাইকে স্তম্ভিত করে বলে উঠলো, "চৌধুরী সাব, আমি দশ ট্যাকা চাইর আনা দিলাম, এই মাছ আমার।"
চৌধুরী সাহেবের ভুরু খানিকটা কুঁচকে গেল। মনু মাঝির লাখের বাতি জ্বালানোর খবর তিনিও পেয়েছেন। সে কলকাতা থেকে বন্দুক আনিয়েছে এও তিনি শুনেছেন। এতদিন এই অঞ্চলে শুধু তাঁর বাড়িতেই বন্দুক ছিল - মনু মাঝি তাঁর সমকক্ষ হবার চেষ্টা করছে দেখে তিনি মনে মনে বেশ মজাও পেয়েছেন। কিন্তু সে যে বাজারে এত মানুষের সামনে এইরকম বেয়াদবি করবে সেটা তিনি কল্পনাও করেননি। মনু মাঝির কত টাকা হয়েছে যে সে চৌধুরীদের বাজার কিনতে চায়?
তিনি থমথমে কন্ঠে বললেন, "তোমার এই মাছটাই লাগবো?"
"জ্বী চৌধুরী সাব। আমার বেগম সাহেবার অনেক দিনের শখ বাজারের সবচেয়ে বড় মাছটার মাথা আমারে পাক কইরা খাওয়ায়। এখন আল্লায় যখন আমারে সামর্থ দিছেন, আমি আমার বেগমের শখ পূরণ করতে চাই মাত্র।"
চৌধুরী সাহেব তাঁর পকেট থেকে আট আনা বের করে হারুন জেলের দিকে এগিয়ে দিয়ে নিজের লোকজনদের নির্দেশ দিলেন মাছটা যেন মনু শেখের বাড়িতে দিয়ে আসা হয়। নতুন লাখপতি মহিলার শখ পূরণে চৌধুরী বাড়ির উপহার।
তারচেয়ে বড় কথা, চৌধুরীদের কাছে ইজ্জতের মূল্য সবচেয়ে বেশি। কোন মনু মাঝি হঠাৎ টাকা কামিয়ে ভরা বাজারে সবার সামনে সেটা কিনে ফেলতে পারেনা।
সেই রাতেই যখন মনু শেখের স্ত্রী তাঁর স্বামীর পাতে আইড় মাছের আস্ত মাথা তুলে দিচ্ছিলেন, ঠিক তখনই তাঁর ছোট শ্যালক হন্তদন্ত হয়ে এসে খবর দেয় যে লঞ্চ ঘাটে তাঁর চারটা লঞ্চেই আগুন ধরেছে। দাউ দাউ করে জ্বলা আগুন কেউ নেভাতে পারেনি।
বোধয় কেরোসিন দেয়া হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু কেউ প্রমান দিতে পারেনি - সেই প্রসঙ্গও থাক।
তাঁর সব শেষ হয়ে গ্যাছে। তিনি আবারও এক নৌকার মাঝিই হয়ে গেলেন।
উপরের গল্পটা একটি সত্য ঘটনা। ভিলেজ পলিটিক্স। এখনও আমাদের দেশে এমন রাজনীতি চলে। এবং দেখা যাচ্ছে বৈশ্বিক ক্যানভাসেও এমন পলিটিক্স অংকিত হয়।
ব্যক্তিগতভাবে আমি বিশ্বাস করিনা ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা আমাদের বোলারদের ভয় পায়। যারা করেন আমার ধারনা সেটা ১০০% আবেগ, এবং দেশপ্রেম।
আমার হয়তো দেশপ্রেম একটু কম। তাই আমি দেখি তাসকিন-মুস্তাফিজ-রুবেল-আল আমিন থেকেও বিশ্ব ক্রিকেটে অনেক বড় বড় বোলার আছে। এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে ওদের বিরাট কোহলি সন্দেহাতীতভাবে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। হয়তোবা টেন্ডুলকারের চেয়েও বড়। এই বয়সেই তাঁর যতটা ম্যাচ উইনিং ইনিংস আছে - টেন্ডুলকারের সারা ক্যারিয়ারেও ততটা নাই।
আমার ধারনা ঘটনার পেছনে আমাদের একটা উচিৎ শিক্ষা দেয়ার চক্রান্ত লুকিয়ে আছে। এবং কারা করেছে সেটাতো সবাই জানেনই।
কথা হচ্ছে তাসকিনকে নিষিদ্ধ করার পেছনে আইসিসির এই এক তরফা সিদ্ধান্ত হজম করতে পারছিনা। সানির বোলিং নিয়ে সন্দেহ থাকতেই পারে, কিন্তু তাসকিন!
মুরালির দুসরায় ওরা ফল্ট পেয়েছিল, মুরালিকে কেউ নিষিদ্ধ করেনি। বলেছিল দুসরা করতে পারবে না।
আমাদের তাসকিনের বেলায় সরাসরি নিষিদ্ধ!
সাধারনত আম্পায়ারদের আপত্তি থাকতে হয় কোন অ্যাকশন নিয়ে। যেই বলটির জন্য তাসকিন নিষিদ্ধ হলো, সেই ম্যাচে তাসকিন সেই কুখ্যাত বাউন্সার একটাও ছোড়েনি।
সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয় কোন এক পারভার্টের তৈরী ধোনির কাটা মুন্ডু হাতে তাসকিনের উল্লাসরত ছবিটি দেখে ভারতীয় মিডিয়া ও দর্শকদের তীব্র প্রতিক্রিয়ায় (যেটা জাস্টিফায়েডও ছিল - আমাদের খেলোয়ারদের নিয়ে এই কাজ করলে হারামজাদাকে মাঝ বরাবর ছিড়ে ফেলতাম)।
এর আগে পুরানো ক্ষততো ছিলই - সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের কাছে মাত। এবং প্রথম আলোর মুস্তাফিজের হাতে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের অর্ধমুণ্ডনের ছবিটি।এবং সুধীরকে ধাওয়া করা।
এক কালের মনু মাঝি ইদানিং লাখপতি হয়েছে। সে বাড়িতে লাখের বাত্তি জ্বালিয়েছে। চৌধুরীদের মতন দোনলা বন্দুকও কিনেছে। এখন খোলা বাজারে চৌধুরীদের অপমান করার চেষ্টা করে - কাহাতক সহ্য করা যায়?
দিল লঞ্চগুলো পুড়িয়ে।
আমরা আমাদের লঞ্চ পুড়তে দিব না। হোক প্রতিবাদ। মুরালিকে ড্যারেল হেয়ার নো বল ডাকায় রানাতুঙ্গা দল নিয়ে মাঠ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। শ্রীলংকা তখনও বিশ্বচ্যাম্পিয়ন।
আমাদের দলটা এখনও ততটা বড় হয়নি। কিন্তু মাশরাফির মধ্যে আমরা লংকার সিংহ রানাতুঙ্গার ছায়া দেখতে পাই। মাশরাফি যদি টুর্নামেন্ট বয়কট করেও চলে আসে - আমি সাথে আছি। আর যদি খেলে যায়, তাতেও আপত্তি নেই। যে অধিনায়ক নিজের খেলোয়ারের প্রতি অন্যায় হতে দেখে কাঁদতে পারে - তাঁকে কোটি কোটি সালাম দিলেও কম দেয়া হয়।
আমাদের তাসকিন ফিরবেই ইন শা আল্লাহ। বিশ্বের বড় বড় ব্যাটসম্যানদের আউট করে দিয়ে ঈগলের মতন ডানা মেলে বাতাসে উড়তে সে ফিরবেই। সত্যের জয় হবেই। এবং আমরাও একে একে সবাইকে একদিন দেখিয়ে দেব - আমরা "দুই এক ম্যাচ জিতেই ফূর্তিতে অন্ধ হয়ে যাওয়ার" মতন ছোট দল না।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অনির্বাণ শিখা

লিখেছেন নীলসাধু, ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।

আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪



©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....

মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।

ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

লিখেছেন আমি তুমি আমরা, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো - ছবি ব্লগ

লিখেছেন শোভন শামস, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

"পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো", কিংবা "পোস্টকার্ড রো" বা "সেভেন সিস্টারস" নামে পরিচিত, বাড়িগুলো। এটা সান ফ্রান্সিসকোর আলামো স্কোয়ার, স্টেইনার স্ট্রিটে অবস্থিত রঙিন ভিক্টোরিয়ান বাড়ির একটি সারি। বহু... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×