
জিয়াউর রহমান মিলিটারী কমান্ডার, নেতা নন। কিন্তু প্রেসিডেন্টকে তো জনপ্রিয় হতে হয়, নেতা হতে হয়।
''মশিউর রহমান যাদু মিয়া তার ভাই মোখলেসুর রহমানকে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বললেন, হাঁটতে পারেন এক নাগাড়ে ২০ থেকে ৩০ মাইল পর্যন্ত। আমি (মোখলেসুর রহমান) বললাম এইতো পাওয়া গেল সবচেয়ে ভালো একটা উপায়, তুমি তাঁকে সঙ্গে নিয়ে পাড়াগাঁয়ে হাঁটাও। .... গাঁও গেরামের রাস্তা দিয়ে যাবে আর মানুষজনকে জিজ্ঞেস করবে, কেমন আছেন? প্রেসিডেন্ট দেশের মিলিটারী লিডার, তিনি গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কানাকানচি দিয়ে ঘোরাঘুরি করছেন আর লোকজনের ভালো-মন্দের খোঁজ খবর করছেন, তাতেই তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠবেন।"
-বিএনপি সময় অসময়, মহিউদ্দিন আহমদ
জিয়াউর রহমান গাঁও-গেরামে হাঁটলে লাগলেন,দেখলেন কৃষকের পানি না পাওয়ার কষ্ট। জিয়াউর রহমানের মাথায় এলো খাল খননের আইডিয়া। শুরু হলো বাংলাদেশে খাল খননের সংগ্রাম। খাল খনন একাধারে কৃষকের পানির সমস্যার সমাধানে সাহায্য করেছিল, অন্যদিকে অতি বন্যায় জলাধার ও পানি নিষ্কাশনের মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে। কিন্তু আপসোস বাংলাদেশের বেশিরভাগ খাল আর জীবিত নেই।
হাসিনা প্রণীত অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ে বলা হয়েছে জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাংলাদেশের খাল প্রকল্প তেমন কোন কাজে আসেনি!
আজ বাংলাদেশে উন্নত পানি নিষ্কাশন ব্যাবস্থা ও গভীর জলাধার থাকলে বর্তমানে উদ্ভুত বন্যা পরিস্থিতি অনেকটাই প্রশমিত হতো। কিন্তু জনবিরোধী সরকার কেবল আই-ওয়াশ প্রকল্প নিয়েই ব্যাস্ত ছিল।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


