কেউ এসে তার পা ছুয়ে সালাম করছে,
আশির্বাদও নিচ্ছে কেউ কেউ.
কেউবা পায়ের ধুলো নিয়ে গায়ে মাখছে,
আবার কেউ কেউ এসে নিয়ে যাচ্ছে তাবিজ.
লোকেমুখে কত সুনাম!
পীরবাবার তাবিজ নাকি ঔষধের চেয়ে বেশি কাজ করে!আর পীরবাবা এ গ্রামে আসার পর নাকি শান্তি আর সুখ!
কিন্ত কেউ বুঝতে পারছে না যে পীরবাবা তাদেরকে পেছন দিক থেকে কত বড় বাশঁ দিচ্ছে!পীরের মন যোগাতে অনেকেই তাদের মূল্যবান সম্পদও হারাচ্ছেকিন্ত তাতে কি তারা তো শান্তিতে আছে.হা হা হা গ্রামবাসী
*এলাকার কয়েকজন জ্ঞানী মানুষ ভন্ড পীরের বিরুদ্ধে গেল।তারা পীরের কাছে গেল না,তার পায়ের ধুলা নিল ন,তাকে কিছু উপহার দিল না বরং তার বিপক্ষে সোচ্চার হয়ে উঠল।
এবার পীরবাবা কিছুটা আন্দাজ করতে পারল।এই বুঝি তার কুকৃর্তী ফাঁস হয়ে যায়!তাই সে কাটা দিয়ে কাটা তুলতে চাইল.
পীরবাবা গ্রামের বোকা লোকদের বুঝাল যে ঐ লোকগুলো হল মৌলবাদী,ওরা গ্রামের ভাল চায় না তাই ওদের গ্রাম থেকে তাড়ানোর ব্যবস্থা কর.
অগত্য গ্রামের লোকজন তাই করল।ঐ প্রতিবাদী লোকগুলোকে গ্রাম থেকে বিতারিত করল
কিন্ত প্রতিবাদী লোকগুলো কিছু করতে পারল না কারন তারা সংখ্যায় কম,গ্রামের মানুষজন তাদের পক্ষে ছিল না।
এই রকম ভন্ড পীর সেজে আছে বাংলাদেশের একটি রাজনৈক দল