আশ্চর্য লাগে আজকে আমাদের দেশের অবস্তা দেখে লজ্জাও লাগে।আমাদের দেশে দুই দিন পরপর হরতাল ডাকা আর মারধুর করার নাম ই রাজনীতি। আজ বিজয়ের মাসে সবাই এক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের রুপ ভালবাবেই দেক্তে পারছি।
বৎসরের মাঝের কিছুদিন গেল গুম হয়ে জাওয়ার ভয়ে।মানুস এখন অহরহই গুম হচ্ছে।আর এখন আরেক ভই বাইরে বের হলে যদি বিশ্বজিৎ এর মত খুন হতে হয় তাহ্লে ত সব এ গেল।আমাদের দেশের এখন দরকার মাহাতির মহাম্মাদ এর মত একজন নেতার যে দেশ্তাকে একটু উপরে নেয়ার চেষ্টা করবে।
এই সরকার আছে জুদ্ধাপরাদির বিচার নিএ, আর পরেরজন আসবেন গুম হত্যার বিছার নিএ।আর আমরা সাদারন জনগণ সবসময় মারা যাব।অরা ত কিছুই হারাবে না। যা হারাবার তা হারাবে আমাদের পরিবার।
জুধাপরাদির বিছার এ যদি করবেন তাহলে ১৯৭৪ সালে তাদের ক্ষমা করা হয়েসিল কেন। আর যিনি ক্ষমা করসেন উনি আমাদের নেত্রীর বাপ তাহলে উনার যদি বাপ এর প্রতি এতই স্রধা তাহলে বাপের কথা উলতানর সময় কি সেতা মনে পরে নি। জুধাপরাধির বিছার হওয়া উচিৎ অবসসই। যদি বিচার ই করেন তাহলে নিজের দলের জারা আসে তাদের অ বিচার করেন। যারা প্রকৃত জুধাপরাদি তাদের দরেন। জাদের ধরেসেন এদের মধ্যে নিষ্পাপী কেও রায় দেওা হইতেসে। এটা কুন ধরনের বিচার।
প্রকৃত রাজনীতি হল দাবার চালের মত, আর আমাদের দেশে জুর জার মুল্লুক তার এই অবস্তা। ধরম মতেও যদি জান আমি যেহেতু মুস্লিম সেহেতু আমি এই ভিত্তিতেই বলতেসি, নবীজি (সঃ) বলেছেন," যে দেশে নারীরা নেতৃত্ব দেয় সে দেশে পুরুশ থাকা উচিত না।" এর কারন হিসাবে ছিল মেয়েরা বেশি হিংসুটে জার ফলাফল খুবই খারাপ হতে পারে। যা আমরা একন হারে হারে টের পাচ্ছি। উনারা নিজেরা আসেন নাই তাও টিক আছে কিন্তু উনাদের উচিৎ একন এইরকম না করে জুজ্ঞ কার হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। এজন্যই সোহেল তাজ বলেছিলেন, " খেলা আগের মতই রয়েছে শুধু খেলোয়াড় পালতেছে মাত্র।"
যাই হোক, যত বিপদ সব আমাদের সাধারন জনগনের উপর দিয়েই জাচ্ছে। সেহেতু আমরা এইসব থেকে মুক্তি চাই।