somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এলোমেলো লেখা

১৩ ই মে, ২০১১ রাত ১০:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
১।


বেশ কিছুদিন অাগে পত্রিকার পাতায় একটা বক্স নিউজে চোখ অাটকে যায়। নিউজটা পাঁচ বছরের একটা ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে। নাম Surie Cruise. অার দশটা সাধারণ বাচ্চার মতোই। তার বিশেষত্ব অন্য জায়গায়। তার পিতামাতা বিখ্যাত তারকা দম্পতি (Tom Cruise and Katie Holmes)। পাঁচ বছর বয়সেই মেয়েটি ভয়ানক মাত্রার "ফ্যাশন" সচেতন। সে যে পোশাক পরে, যে ব্যাগ হাতে নিয়ে চলাফেরা করে, যে ধরনের "প্রসাধনী" ব্যবহার করে- সবকিছুই প্রচুর দামি। তার যতো ছবি তোলা হয়েছে, পৃথিবীর অার কোন বাচ্চার নাকি এতো বেশি ছবি তোলা হয় নি!
বক্স নিউজটা দেওয়া হয়েছিল তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে। পুরোটা পড়ে বেশ মজা পেলাম। অাবার ছোট্ট মেয়েটির জন্য একটু দু:খবোধও হল। যে বয়সে অানন্দ-ফুর্তি করে কিংবা অন্য বাচ্চাদের সাথে হেসে খেলে দিন কাটানো উচিত, সে বয়সে তার মূল চিন্তা একটাই- নিজেকে অাকর্ষণীয় করে তোলা। একটি শিশু জীবনের মজা উপভোগ করার অনেক অাগেই তাকে অাষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলা হয়েছে। তাকে বোঝানো হয়েছে দৈহিক সৌন্দর্যটাই অনেক চমৎকার একটা ব্যাপার। এজন্য দামি কাপড় চোপড় পড়তে হবে, দামি পার্স নিয়ে ঘুরতে হবে, মূল্যবান প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে। তার জীবন পূর্ণ করে দেওয়া হয়েছে কৃত্রিমতায়। পৃথিবীকে বুঝতে শেখার অাগেই তার শৈশবকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
তারকা দম্পতির পাঁচ বছরের বাচ্চা মেয়ের কথা বাদ দেওয়া যাক। অামাদের চারপাশেই শৈশবের অানন্দ বঞ্চিত অসংখ্য শিশু বেঁচে অাছে। জীবন তাদের কাছে হাড়ভাঙা পরিশ্রমের কিংবা পাহাড়সম দায়িত্বের। শৈশব তাদের কাছে কোন বিশেষত্ব বহন করে না। শৈশবের বিচিত্রতা কিংবা অসাধারনত্ব তারা বুঝতে পারে না। শৈশবের সৌন্দর্য তারা উপভোগ করতে জানে না। তারা যান্ত্রিক মানুষ।
অাজকে এক অাত্মীয় পরিবার বাসায় এসেছেন। তাদের সাথে এসেছে ৬-৭ বছর বয়সী একটা ছেলে। যাকে অামরা বলি "কাজের ছেলে"। ছেলেটার নাম মিলন। চেহারার মধ্যে ভয়ার্ত ভাব। শহুরে জটিলতা সে এখনো বুঝতে শিখে নি।

২।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের কথা অনেকেই শুনে থাকতে পারি। বিশ্বের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর অন্যতম। তাদের হেডকোয়ার্টার নিউ ইয়র্ক সিটিতে। বিশ্বের অনেক শহরেই (বার্লিন, বৈরুত, ব্রাসেলস, শিকাগো, জেনেভা, জোহানেসবার্গ, লন্ডন, লস এঞ্জেলস, টোকিও, মসকো, প্যারিস, স্যান ফ্র্যান্সিসকো, টরন্টো এবং ওয়াশিংটন) তাদের অফিস অাছে। প্রতিষ্ঠা লাভ করে ১৯৭৮ সালে। উইকিপিডিয়ায় তাদের প্রোফাইলে লেখা- Type: Non profit NGO.
যাই হোক, কয়েকদিন অাগে এ সংস্থাটি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে RAB সম্পর্কে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া অঞ্চলের নির্বাহী পরিচালক RAB কে সরাসরি "খুনে বাহিনী" হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তার বক্তব্যের একটা অংশ ছিল এরকম- "একটা খুনে বাহিনী রাস্তায় হেঁটে বেড়াচ্ছে, কিন্তু সরকার তাদের থামাতে কোন চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে না। অথচ বর্তমান সরকার RAB এর হত্যামূলক আচরণ বন্ধ করতে দুই বছর সময় পেয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে হবে।" (প্রথম আলো, ১১মে, ২০১১) পুরো প্রতিবেদনের মূল কথা হল RAB কে ভেঙে দিতে হবে। সরকার চাইলে নতুন বাহিনী গঠন করতে পারে।
খবরটা পড়ে অবাক হইনি। RAB এর সোনারটুকরো ছেলেদের নিয়ে এরকম কথা অ্যামেনেস্টি ইন্ট্যারন্যাশনালের আইরিন খানকেও বলতে দেখেছি। লিমনকে নিয়ে নৃশংসতার ঘটনার পর মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কেউ না কেউ এ ধরনের কথা বলবেই- এটা নিশ্চিত। এবং তারা বলেছেও।
আমি অাগ্রহী ছিলাম RAB এর প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য। কমান্ডার এম সোহায়েল বলেছেন, "প্রতিবেদনটি পুরোপুরি ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এখানে সার্বিকভাবে মানবাধিকারের বিষয়গুলো না এনে কেবল RABকে টার্গেট করা হয়েছে। বিশেষ উদ্দেশ্য থেকেই এটা করা হয়েছে।" তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল কি উদ্দেশ্য থেকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই প্রতিবেদন করতে পারে। তিনি বললেন, "জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যক্রমে RAB এর গত সাত বছরের যে সাফল্য তাকে ম্লান করে RAB এর ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই এই প্রতিবেদন। এটি দু:খজনক এবং অনভিপ্রেত।"
এ কথাটুকু পড়ে চরম পর্যায়ের বিস্মিত হতে হল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি সংস্থা RAB এর "জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী" কার্যক্রমকে ম্লান করার জন্য কিভাবে এ ধরনের রিপোর্ট প্রকাশ করতে পারে সেটা আমার প্রায় অকেজো মস্তিষ্ক ধরতে পারেনি। অনেকক্ষণ চিন্তা করেও বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি আসলে কি অর্থে ঐ কর্মকর্তা এ কথা বললেন!
মজার ব্যাপার হল আমাদের বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার বেশ স্পষ্ট করে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বিচার বহির্ভূত হত্যাকে নির্মূল করার কথা বলেছিল। আরো মজার ব্যাপার- এ সরকারেরই অনেক নেতারা খুব দৃঢ়তার সাথে RAB এর কার্যক্রমকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ব্যাপারটা সাংঘর্ষিক। অথচ কারো এতটুকু ভ্রুক্ষেপ নেই!
বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডের কলঙ্ক এদেেশর কপালে লেগেছে RAB এর আগমণের পর থেকে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ এগিয় গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে বড় বড় কথা বলে। এবং তারাই সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। বাংলাদেশ কেন এ কলঙ্ক ধারণ করবে?

৩।


মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কথা যখন এলোই, তখন তাদের একটি বিশেষ ভূমিকার কথা বলা যাক। মানবাধিকার সংস্থা বিশেষ করে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সবসময় মৃত্যুদন্ড নামক প্রথাটির বিরোধিতা করে এসেছে (অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল- ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ইংল্যান্ডে। প্রধান কার্যালয় লন্ডনে)। তাদের মতে মৃত্যুদন্ড হল- The ultumate denial of Human Rights.
পরিসংখ্যান দেখা যাক। বিশ্বে বর্তমানে ৯৫টি দেশে মৃত্যুদন্ড পুরোপুরি নিষিদ্ধ। ৮টি দেশে কিছু বিশেষ পরিপ্রেক্ষিত ব্যতিত মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ। ৪৯টির মতো দেশে মৃত্যুদন্ড আছে- তবে দশ বছর ধরে এর কোন চর্চা নেই। অর্থাৎ দশ বছর ধরে কাউকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হয় নি। আর ৪১ টি দেশে মৃত্যুদন্ড ক্রিয়াশীল।
একজন মানুষ সবধরনের অপরাধ করে। পৃথিবীর এমন কোন খারাপ কাজ বাকি নেই যা সে করে না। সে ভয়ংকর অপরাধী। তাকে কোন না কোনভাবে পাকড়াও করা হল। তার অপরাধের শাস্তি দিতে হবে। এক্ষেত্রে তাকে কি শাস্তি প্রদান করা হবে?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুদন্ডবিরোধী মানুষের সংখ্যা অনেক। সেখানে মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে বিশাল জনমত গড়ে উঠেছে। তাদের বক্তব্য একটাই- মানবাধিকার লঙ্ঘন করার মতো কোন অাচরণ করা যাবে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামগ্রিকভাবে কিন্তু মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ করে নি। দেশটির ১৮টির মতো রাজ্যে মৃত্যুদন্ড ব্যান করা হয়েছে। বাকি রাজ্যগুলো এখনো মৃত্যুদন্ডের চর্চা করে। এদের মধ্যে ক্যালিফোর্নিয়ায় এ ধরনের দন্ডের পরিমাণ অনেক বেশি।
আশ্চর্যজনক ব্যাপার হল, এ দেশটিতে প্রতি মিনিটে ১.৩ জন (প্রতি ঘন্টায় ৭৮ জন, প্রতিদিন ১৮৭২ জন, প্রতি মাসে ৫৬১৬০ জন, প্রতি বছরে ৬৮৩২৮০ জন) নারী ধর্ষণের শিকার হন। এখানকার ধর্ষণের হার জার্মানির চারগুণ, ইংল্যান্ডের ১৩ গুণ, জাপানের ২০ গুণ। ধর্ষণের ঘটনার মাত্র ১৬ শতাংশ পুলিশের কাছে রিপোর্ট হয়।
অথচ এ দেশটিরই অসংখ্য মানুষ সব ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ করার দাবি জানাচ্ছে! তাদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয়, "আপনার কোন প্রিয় মানুষ এ ধরনের নৃশংস ঘটনার শিকার হলে আপনি কি করবেন?" এর উত্তরে তারা কি বলবেন?

৪।
লাদেন নিহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহসী সেনারা পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে এক ঘন্টা দূরত্বের অ্যাবোটাবাদ নামক স্থানের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে হত্যা করেছেন। এটি গুপ্তহত্যা বা অ্যাসেসিন্যাশন কিনা সেটা নিয়ে বেশ বিতর্ক দেখছি।
লাদেনের হত্যা নিয়ে পরিস্থিতি যথেষ্ট ঘোলাটে করে ফেলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। প্রথমে সবাইকে জানানো হল, লাদেন অস্ত্র দিয়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা করেছিল। এজন্য মার্কিন সেনারা পাল্টা গুলি চালায়। পরে বলা হল তিনি নিরস্ত্র ছিলেন। একবার বলা হল- লাদেনের লাশ মার্কিন বাহিনীর হেফাজতে আছে। পরে সুর পাল্টে বলা হল- না, তার লাশ সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের দ্বিমুখী কথাবার্তা শুনে অনেকেই দ্বিধান্বিত হয়ে পড়ল। লাদেন কি আসলেই মারা গেছে? পরে আল কায়েদা নিশ্চিত করল লাদেনের মৃত্যু। বিশ্ব ওসামা বিন লাদেন নামক এক অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি দেখল।
আসল ঘটনা স্পষ্ট। লাদেনকে সরাসরিই হত্যা করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করা হয় নি। এতক্ষণ যে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের কথা বললাম- ঘটনা সম্ভবত সেটাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার সংস্থাগুলো এসে বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডের সমালোচনা করবেন (অবশ্যই তা করা উচিত) আর সেই মার্কিনিরাই বিচার বহির্ভূত হত্যা করবেন। এটাই হল মার্কিন নীতি। সারা বিশ্বের উপরে এভাবেই তারা ছড়ি ঘুরাচ্ছে। এর শেষ কোথায় কে জানে।
লাদেন তার কৃতকর্মের ফল পেয়ে গেলেন। এখন প্রশ্ন আসে- জর্জ ডাব্লিউ বুশের কি হবে? তার বাড়ির ছাদে কি হঠাৎ একদিন মার্কিন জঙ্গি বিমান নেমে আসবে? তাকে কি নিরস্ত্র অবস্থায় হত্যা করা হবে? তার বুকের পাঁজর আর চোখ কি ফুটো করে দেওয়া হবে?
নাহ্। এগুলো অতিরিক্ত কল্পনা হয়ে যাচ্ছে। কেউ মনে করে বসবেন না আমি লাদেনকে সমর্থন করছি। একজন মুসলমান হিসেবেও লাদেনকে সমর্থন করা যায় না। বিশ্বে মুসলমানদের অবস্থান দুর্বল করার ক্ষেত্রে এ লোকটার ভূমিকা অনেক। সবচেয়ে বড় কথা তার নৃশংস কাজ কখনো ইসলাম সমর্থন করে না।
যাই হোক,ওসামা বিন লাদেনের চেয়ে জর্জ ডাব্লিউ বুশ কোন অংশে কম? আজকের আফগানিস্তান- ফিলিস্তিন- কিংবা ইরাকের করুণ অবস্থার জন্য দায়ী কে? মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথাই যদি বলি- সেক্ষেত্রে বুশ কতটুকু দায়ী ছিল সবাই জানি। তাহলে তাকে কি শাস্তি দেওয়া উচিত?

যাই হোক, আজ এ পর্যন্তই। এত কম সময়ের ব্যবধানে খুব একটা ব্লগ লেখা হয় না। ব্যস্ততার অভাব বোধ করছি ইদানিং। তাই লিখে ফেললাম। যতদূর মনে হয় এলোমেলো লেখা নিয়ে সামনে আবারো বসা হবে। যার এর আগের পর্ব পড়েছেন এবং এ পর্বও পড়লেন- সবাইকে অনেক ধন্যবাদ!

বিদায়।
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×