somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এলোমেলো লেখা (২)

১৪ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।
প্রথম নাকের উপর চশমার অাবির্ভাব হয় যখন ক্লাস এইটে পড়ি। ছোটবেলা থেকেই চোখে সমস্যা ছিল। তবে সেটা উপেক্ষা করতাম। কারণ এক চোখ তার পূর্ণ ক্ষমতা দিয়ে অামাকে সেবা দান করছিল। অন্য চোখের অবস্থা যে করুণ হয়ে পড়ছে- তা খেয়ালে অাসত না।
কি মনে করে একদিন অাম্মাকে বললাম বাম চোখ দৃষ্টি দুর্বলতার কথা। অাম্মা অামার ব্যাপারে সবসময় ভয়ানক টাইপের সিরিয়াস। তাই দুই দিনের মধ্যে শহরের সবচেয়ে ভালো চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে গেলাম। চোখ পরীক্ষা করে তিনি অামাকে বেশ ধমকাধমকি করলেন। যেন চোখে সমস্যাটা অামারই সৃষ্টি।
এরপর যা হওয়ার তাই হল। বেশ উৎসাহের সাথে এক সপ্তাহের ভেতর চশমা বিশিষ্ট "জ্ঞানী মানুষে" পরিণত হলাম। স্কুলে গিয়ে একটা অালাদা ভাব নিতাম। অবশ্য অামার কপাল খারাপ ছিল। ক্লাসের ছেলেরা তেমন পাত্তা টাত্তা দিত না। নাকের উপর চশমা পড়াটা অামার কাছে তখন স্বপ্নের মতো ব্যাপার। কিছুদিনের ভেতরে চশমার ব্যাপারে শৌখিন হয়ে উঠলাম। তিনমাস পরপর নতুন চশমা কেনা শুরু করলাম। বিভিন্ন ফ্যাশনের চশমা। অামার অন্য কোন ব্যাপারে খুব একটা শখ ছিল না। অাম্মা তাই নতুন চশমা নেওয়ার শৌখিনতাকে বৈধতা দিলেন।
যাই হোক। বছর খানেক অাগের কথা। সামনে এস এস সি পরীক্ষা। দু:সময়ের মাঝে পড়ে গেলাম। বাবা ভয়ানক ধরনের অসুস্থ। ক্লিনিকে পড়ে অাছেন। মৃত্যু তাকে ওপাড়ে নিয়ে যেতে উদগ্রীব। তাকে দেখাশোনা করার জন্য অাম্মা অার অামি ক্লিনিকে থাকছি। বই পত্র নিয়ে ক্লিনিকের বারান্দা বা রুমে বসে পড়াশোনা করার চেষ্টা করি। খুব একটা পড়াশোনা হয় না। বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোর দিকে অপলক তাকিয়ে থাকি। পৃষ্ঠাগুলোর মাঝে এক ধরনের সৌন্দর্য অাছে। সৌন্দর্যটা উপভোগ করার চেষ্টা করতে ভালোই লাগত।
রাত প্রায় একটা বাজে। ঘুমুতে যাওয়ার অাগে অাম্মা বললেন, "অাজ তোর জন্মদিন।"
অামি চুপ। কি বলব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
-"তোেক কি দিব?"
অামি তখনো চুপ। অাম্মা কিছু দিতে চাচ্ছেন অার অামি সাথে সাথে রাজি হয়ে যাচ্ছি- এ ঘটনা অনেক দুর্লভ।
-"কিছু লাগবে না?"
অামি কিছু না ভেবেই বললাম, "হসপিটালে জন্মদিন। এটাই বা কম কি?"
অাম্মা সামান্য কথাটাকেই কঠিনভাবে নিলেন। চেহারা দেখেই বুঝলাম, মন খারাপ করেছেন। অামি অার কিছু না বলে শুয়ে পড়লাম।
পরদিন ঘুম থেকে উঠলাম একটা পরিচিত কন্ঠস্বর শুনে। চোখ মেলে দেখি এক কাছের বন্ধু দাঁড়িয়ে। অামার জন্মদিন উপলক্ষে সে ক্লিনিকে চলে এসেছে। অামি অবশ্য জানতাম কেউ না হলেও সে অাসবে। তাই তাকে দেখে খুব একটা অবাক হলাম না। হাতমুখ ধুয়ে হাসপাতালের বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। চমৎকার সুন্দর সকাল। ঝকঝকে অালো চারদিকে। বন্ধু এ কথা সে কথার পর হাতে একটা প্যাকেট তুলে দিল। অামার জন্য জন্মদিনের উপহার। প্যাকেট থেকে বেরিয়ে এল একটা চশমার ফ্রেম। মনটা খুব ভালো হয়ে গেল। ফ্রেমটাও সুন্দর। পড়ে দেখলাম। ভালোই মানিয়েছে। অনেকদিন পর সকালের ঝলমলে অালোয় সবকিছু ভালো লাগতে শুরু করল। বন্ধুর সাথে অনেকক্ষণ জমিয়ে অাড্ডা দিলাম। অনাকাঙ্ক্ষিত দু:সময়ে প্রিয় মানুষদের মধ্যে একমাত্র তাকেই কিছুটা কাছে পেয়েছিলাম তখন।
কিছুদিন অাগে সেই ফ্রেমটা ভেঙে গিয়েছে। খুব বাজেভাবে ভেঙেছে। ঠিক করার উপায় নেই। চশমার ফ্রেমটার সাথে খুব বিচিত্র স্মৃতি জড়িত। তাই সেটাকে ফেলে দিতে পারলাম না। যত্ন করে রেখে দিয়েছি। খড়কুটো অাঁকড়ে ধরার চেষ্টা অার কি।

২।
কয়েকদিন ধরে মাথায় একটা গান ঘুরছে। মেটালিকার গান- Nothing else matters... মূলকথা চমৎকার।
গানটান খুব একটা শোনা হয় না। অাগে ইংলিশ বাংলা- দুধরনের গানই শোনা হত। এখন বন্ধুরা কোন গানের বেশ প্রশংসা করলে অাগ্রহ করে শুনি। এক বন্ধু মেটালিকার গানটা শুনিয়েছিল বেশ অাগে। গানটার কিছু লাইন এরকম।
"Never cared for things they say
Never cared for games they play
I never cared for what they do
I never cared for what they know...."
একটা সময় নিজের মাঝে একটা প্রবণতা ছিল। নিজেকে বোঝাতাম- কোন কিছুতেই কিছু আমার যায় আসে না। আমি অামার মতো থাকব, আমার মতো চলব। নিজের চারদিকে আলাদা জগৎ তৈরি করব। গানটার মতো। অন্যরা কি বলবে, কি করবে, কি জানবে কিংবা কি বুঝবে- কোন কিছুই আমি গ্রাহ্য করব না। আমার জীবন শুধুই আমার হবে। I just want to be myself....
কে জানে এ কথাগুলো কেন লিখলাম। নিকট অতীতের স্মৃতিচারণ হতে পারে।
"So close, no matter how far
Couldn't be much more from the heart
Forever trusting who we are
And nothing else matters"

৩।
কলেজে উঠার নতুন কিছু বন্ধু পেলাম। তাদের মধ্যে একজন একটু বিশেষ শ্রেণীর মানুষ। ধরে নেওয়া যাক তার নাম নেই। সে "নামহীন।"
অামাদের মতো কলেজের আর দশটা সাধারণ ছেলে থেকে তাকে খুব একটা আলাদা করা যাবে না। কিন্তু তার বিশেষত্ব অন্য জায়গায়। সে "ব্যর্থ প্রেমিক।"
ঘোর লাগা অবস্থায় প্রেম নামক নেশা গ্রহণ করলে যা হয় তার ক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে। কয়েকবছরের মাথায় প্রেমাসক্ত অবস্থায় সে "ছ্যাঁকা" খেয়ে বসে আছে। ছ্যাঁকা খাওয়ার প্রথম কয়েকদিন তাকে দেখে চেনা যেত না। মনে হত নরকের যন্ত্রণা ভোগ করে এই মাত্র উঠে এসেছে। চেহারায় দিগ্বিদিকজ্ঞানশূণ্য ভাব। পুরোপুরি উদভ্রান্ত। নেশার আমেজে থাকা অবস্থায় কারো কাছ থেকে নেশাবস্তু কেড়ে নিলে যা হয় তার ক্ষেত্রেও তা ঘটেছে। প্রেম নামক "স্বর্গীয়" অনুভূতির চরম পর্যায়ে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার আগেই সে অাত্মহারা।
তার বন্ধুরা তাকে বোঝানোর বৃথা চেষ্টা করে। "জীবনটা অনেক কঠিন। অনেক ভয়ংকর সময়ের ভিতর দিয়ে যেতে হবে। নিজের আবেগ এভাবে আঁকড়ে ধরে রাখলে হবে না। বাস্তবতা বুঝতে শিখতে হবে।"- এরকম আরো হাবিজাবি কথা বলে অন্যরা তাকে প্রবোধ দেয়। এতে করে সবার শারীরিক শক্তির অপচয় হয়। সেও খানিকক্ষণের জন্য বাস্তবতা বুঝতে পারে। তারপর আবার স্থিতিস্থাপক বস্তুর মতো পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায়। তার নীতি হল "ঝুলে থাকা"র নীতি। সে তার প্রেমার্ত হৃদয় নিয়ে ঝুলে থাকতে চায়। তার প্রয়োজন সাফল্য। যার কাছ থেকে আঘাত পেয়েছে তাকে পাওয়ার সাফল্য।
নামহীনের সমস্যাটা খুবই সাধারণ। বয়সের তাড়নায় প্রেম-প্রীতির হাই ডেফিনিশন ম্যাটেরিয়াল অনেকেই গ্রহণ করতে চায়। কিন্তু মানসিক পরিপক্বতা না থাকায় তারা সবাই 'ধরা খেয়ে' বসে থাকে। আমার বন্ধু চক্রে এরকম মানুষের সংখ্যা কম না। সবাই চায়, কিন্তু কি চায় কেউ জানে না।
আরেকজন বন্ধুর কথা বলি। তাকে ঠিক বন্ধু বলা যায় না। সহপাঠী বললেই ভালো হয়। স্কুলে আমাদের সাথে পড়ত। কমার্সের ছাত্র ছিল। ধরে নেই ওর নাম হাসান। আমার সাথে মেলামেশা ছিল না মোটেও। দেখা হলেই একটু আধটু কথা হত। "কি রে দোস্ত! কি খবর?"
তখন আমরা ক্লাস টেনে পড়ি। ফেব্রুয়ারি মাস। বইমেলায় গিয়েছি। চট্টগ্রামের ডিসি হিলে ছোট খাটো বইমেলা হয়। দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো চট্টগ্রামের মানুষেরা ওখানেই যায়। আমার সাথে আমার আরেকজন বন্ধু ছিল। বইমেলা ঘুরে কিছু বইটই কিনে বের হয়েছি। তখনই খবর এল, "হাসানের আব্বা আম্মা দুজনই মারা গেসে। বাস একসিডেন্ট হইসে।"
ঘটনাটা অনেকেই শুনে থাকতে পারেন। চট্টগ্রাম কলেজের অর্থনীতি বিভাগ থেকে পিকনিকে যাওয়া হয়েছিল সেবার। হাসানের বোন ঐ বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। হাসান, তার বোন-বাবা-মা সবাই গিয়েছিলেন একটি দিন আনন্দ করতে। ফিরে আসা কিংবা যাওয়ার সময় বাসটা বড়সড় দুর্ঘটনায় পড়ে। হতাহত হয় অনেকেই। হাসানের আব্বা আম্মা দুজনই ইন্তেকাল করেন। তারা দু ভাইবোন বেশ আহত হয়।
সবাইকে হারিয়ে হাসান পুরোপুরি একা। জীবনযুদ্ধে মোটামুটি পরাজিত। ওর এখন কি খবর? জানি না। সে কি ভয়ানক দু:সময়কে কাটিয়ে উঠতে পেরেছে? তাও জানি না। একবার দুবার দেখেছি। এস এস সি পরীক্ষা দেওয়ার সময় দেখা হয়েছিল। তারপর আর কোন খোঁজ নেই।
নামহীন এবং হাসান- দুজন মানুষের কথা লিখলাম। একজন পরমাত্মীয়দের হারিয়ে পুরোপুরি নি:স্ব। আরেকজনের সবই আছে। তারপরও সে নি:স্ব! কি বিচিত্র পৃথিবী। কি সুন্দর প্যারাডক্স!

৪।
ফেসবুকে একদিন কিছু ছবি দেখলাম। ছবিগুলো নিয়ে ব্লগেও সম্ভবত তোলপাড় হয়েছে। দুজন ছোট্ট মেয়ের ছবি। তাদের যন্ত্রণাকাতর চেহারার ছবি। দেখে বিস্মিত হতে হল। চুরির দায়ে কিছু মানুষ ছোট দুজন মেয়ের গায়ে হাত তুলছে- এমন দৃশ্য কল্পনা করাটাই অসম্ভব। সব অসম্ভব বিষয়গুলোই আমরা দেখি। আরো কত কি দেখতে হবে!

৫।
গণতন্ত্র নিয়ে এদেশে বিপুল পরিমাণে গলাবাজি হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এদেশের মানুষের গণতন্ত্রপ্রীতি দেখে মনে হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হলে আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। অথচ এখন কি হচ্ছে?
এদেশে সামরিক শাসন ছিল। শুধু ছিল বললে কম বলা হয়। বেশ ভালোভাবেই ছিল। সেনাবাহিনী সব কিছু করতে পারে। দে আর অল ইন অল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার পর এর মাঝে দেখা গেল সামরিক শাসনের ভূত। তারাও বিদায় নিলেন। আসল "সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক সরকার"।
তারা "গণতান্ত্রিক" সরকার। তারা "জবাবদিহিতা"য় বিশ্বাসী। তারা "ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা"য় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আর ঠিক এ কারণেই দেশের একটি বিশেষ বাহিণী লিমনের মতো কাউকে সন্ত্রাসী বানিয়ে তাকে পঙ্গু করে দিতে পারে। সেই দুর্ভাগা লিমনকে দু:সহ জীবন বরণ করতে হয়। সবাই এর প্রতিবাদ করে। অথচ কাজের কাজ কিছুই হয় না। মিথ্যা মামলায় লিমন ফেঁসে গিয়েছে। সে অপরাধের শিকার। সেই অপরাধী।

অার লিখতে ইচ্ছা করছে না। অনেক কিছুই বলে ফেললাম। অনেক কিছুই বলা হল না। অন্য কোন দিন দেখা যাবে।
বিদায়।
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নারী একা কেন হবে চরিত্রহীন।পুরুষ তুমি কেন নিবি না এই বোজার ঋন।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১২:৫৪



আমাদের সমাজে সারাজীবন ধরে মেয়েদেরকেই কেনও ভালো মেয়ে হিসাবে প্রমান করতে হবে! মেয়ে বোলে কি ? নাকি মেয়েরা এই সমাজে অন্য কোন গ্রহ থেকে ভাড়া এসেছে । সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=সকল বিষাদ পিছনে রেখে হাঁটো পথ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮



©কাজী ফাতেমা ছবি

বিতৃষ্ণায় যদি মন ছেয়ে যায় তোমার কখনো
অথবা রোদ্দুর পুড়া সময়ের আক্রমণে তুমি নাজেহাল
বিষাদ মনে পুষো কখনো অথবা,
বাস্তবতার পেরেশানী মাথায় নিয়ে কখনো পথ চলো,
কিংবা বিরহ ব্যথায় কাতর তুমি, চুপসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×