ফাইনালে
"ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা।"
রেফারির দায়িত্বে আছে এরশাদ।
নেইমারের পায়ে বল।
বল পায়ে দ্রুত গতিতে আর্জেন্টিনার গোলপোস্টের দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে নেইমার।
ফাঁকি দিয়ে বল কেড়ে নিলো মেসি।
ছুটলো ব্রাজিলের গোলপস্টের দিকে।
ল্যাং মারলো নেইমার।
বল গিয়ে লাগলো মেসির হাতে…
বাঁশি বাজালো রেপারির দায়িত্বে থাকা এরশাদ… পঁকপঁপঁপঁপঁক. …
হ্যান্ডবল !
রায় পছন্দ হলোনা মেসির।
ল্যাং মারছে নেইমার।
সুতরাং নেইমারের ফাউল।
মেসির চোখ রাঙ্গানি দেখে মত পাল্টে ফেললো এরশাদ। বললো, " ফাউল…
চুল নাড়া দিয়ে চোখ লাল করে এরশাদের দিকে তাকালো নেইমার, "ল্যাং মারছি তো কি হইছে। জোরেতো মারি নাই। বল তো লাগছে মেসির হাতে…"
ঠিক আছে তাইলে হ্যান্ডবল, বাঁশিতে ফুঁ দিয়ে বললো এরশাদ।
আবার চোখ রাঙ্গালো মেসি…
এরশাদ বললো, "ফাউল"
চোখ রাঙ্গালো নেইমার…
এরশাদ বললো, "হ্যান্ডবল"
চোখ রাঙ্গানি চলতে থাকলো মেসি আর নেইমারের.....
হঠাৎ পকেটে হাত ঢুকালো এরশাদ।
ঢোক গিললো মেসি আর নেইমার।
নিশ্চয় লাল কার্ড।
পকেট থেকে হাত বের করতেছে এরশাদ.…
আতংকে কাঁপছে মেসি- নেইমার।
গ্যালারিতে চিল্লাচ্ছে উত্তেজিত দর্শক।
লাল কার্ড বেরুচ্ছে বোধহয়..……
কিন্তু না, পকেট থেকে বেরিয়ে এলো পিস্তল।
সরাসরি নিজের মাথায় ঠেকালো এরশাদ।
তারপর উচ্চস্বরে ঘোষনা দিলো,
"খেলা ড্র"
না মানলে আত্মহত্যা করমু