ভদি মার্শালকে অবিশ্যি না গণির না আমার কারোরই বিশেষ পোষায় নি । গণি তো একবার বলেই বসলো , ভদিদা , মাইরী , তুমি হলে গে জাত চুতিয়া! কোট-প্যান্ট পরে দাঁড়ালে আচ্ছা আচ্ছা হারামির নাক কেটে নেবে ! ভদি জংধরা পুরনো নুংকু কামানে কেরোসিনের তেল লাগাচ্ছিলো । গণির কথা শুনে না তাকিয়েই বললো , তোর 17 বছর বয়সেই তিনটে বাল পেকে যায় । পেত্যয় না হয় দেকিস খুলে নিজে ! অল্প বয়সে পাকলে বাল তার দুঃখ চিরকাল ! তোর ব্যথা আছে রে গণি! বলে একটা ফোঁস করে নিঃশ্বাস ফেলেছিলো ।
ভদির বাড়ি থেকে বেরিয়ে গণি লাইটপোস্টের নিচে দাঁড়িয়ে মুততে মুততে বেশ জোরেই বলে উঠেছিলো , আইব্বারা , সত্যিই পাকা , ভদিটা বারা সিল্পি মাল আছে বুঝলি মিচকে ! আর বলামাত্রই ভদির বাপ , পোস্টের লাইটের ঢাকনার উপর অন্ধকার থেকে ডানা ঝাড়া দিয়ে বলে উঠেছিলো , বেশি পাকামি মেরো না চাঁদ ! সিধা বাড়ি যাও! কাল ট্রেনিঙেও যদি আজকের মতো ঝুলিয়েচো , তাহলে সোজা বেগম জনসনের সামনে গিয়ে যা বলার বলবে । বলেই টালির নালার দিকে হাওয়া হয়ে গেছিলোউড়ে ।
পাকা বাল দেখে গণি বেশ ঘেঁটে গেছিলো । ভদির বাপের চলে যাবার পরে আগে একটা ফিটিং ধরালো , তারপর বললো , হুঁঃ তোর বেগম জনসন আমার বালটা ছিঁড়বে !
গণি ধুমকির মুখে যাই বলুক না কেনো , বেগম জনসনের নাম শুনলে শালা সব ফ্যাতাড়ুর বিচি খুলে কানের দুল হয়ে যায় দেকিচি । অথচ দুর থেকে যে দুয়েকবার দেখেছি , একবার ভদির বাড়িতে , যেবার ডোবা খুঁড়েনুংকু কামান টা পাওয়া গ্যালো , আর একবার হারবার্ট সরকারের সৎকারের সময় , বেশ টসটসে লেগেছিলো । গণি ফিস ফিস করে বলেছিলো , মিচকে, নাকটা দ্যাখ , কি উঁচু ! শালা শিওর সান্ডে কা তেল মাখে !
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৬ সকাল ৮:২৩