somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেদিন নিউ ইয়র্কে ব্লগ দিবসে কি ঘটেছিলো (বর্ণনামূলক পোস্ট)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পূর্বকথাঃ

প্রায় তিনবছর আগের কথা, এইচএসসি পাশ করে সবে আমেরিকায় এসেছি! ভর্তি হতে সময় লাগবে তাই তখন শুধু কাজের চিন্তায় ব্যস্ত। কিভাবে একটা ভালো কাজ পাওয়া যায়! এমন সময় এলাকার মসজিদে (আমার বাসা থেকে মাত্র তিন ব্লক দূরে) একটা চাকরি বিষয়ে পরীক্ষা হলো। আমি সেই পরীক্ষায় টপ করলাম। পরিচয় হলো, মসজিদ কমিটির একজনের সাথে। তিনি আমাকে অনেক উৎসাহ দিলেন। বললেন, “তুমি নটর ডেম থেকে মাত্র পাশ করে এসেছো। আমাদের কমিউনিটির সাথে কাজ করো, মসজিদের জন্য কাজ করো।“ আমারো ভালো লাগলো। দুইটা কারণেঃ এক, ভালো একটা কাজ পাওয়া যেতে পারে, দুই, মসজিদের সাথে থাকলে ইসলামের সাথেও থাকা হবে!-- আমি নিয়মিতই মসজিদে যেতাম। ওখানকার লোকদের কথাবার্তায় দেখতাম স্পষ্ট একটা জামাতপন্থীভাব। সবসময়েই বাংলাদেশবিরোধী কথাবার্তা! পরের শবে বরাত অথবা ক্বদরের রাতে ইমাম সাহেব দোয়া করলেন, “বাংলাদেশের বর্তমান জালেম সরকার দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সহ সকল আলেম-ওলামাদের বন্দী করে রেখেছে। তুমি তাদের মুক্ত কর।“ মোনাজাত শুনে আমি আঁতকে উঠলাম! আমি ‘না না’ করে উঠেছিলাম। মনে আছে! এরপর থেকে আর ওই মসজিদে পারতপক্ষে যাই না। দূরের মসজিদে যাই। মসজিদ কমিটির লোকটির সাথে দেখা হলে আমি এড়িয়ে যেতাম। আমার কথা স্পষ্ট! আমি আমার ধর্ম ‘ইসলাম’ ভালোবাসি, :) কিন্তু ‘জামাআতে ইসলাম’ ঘৃণা করি। X( :|

নিউ ইয়র্কে বাংলা ব্লগ দিবস পূর্বপ্রস্তুতিঃ

সারাদেশেই বাংলা ব্লগ দিবস আয়োজন করা হচ্ছে। ‘নীরব নিলয়ের’ পোস্ট দেখলাম নিউ ইয়র্কেও সে ব্লগ দিবস করতে চায়! আমি নিজেও খুব উৎসাহ দেখালাম। বিপ্লবের সাথেও পরিচয় হলো। আমরা একসাথে বসে প্ল্যান করবার উদ্যোগ নিলাম। সেখানে পরিচয় হলো রাফা ভাই এবং আরীফ হোসাইনের সাথে। প্রথমেই আমার আরীফ ভাইয়ের একটা ব্যাপারে খটকা লাগলো! তিনি ‘এখন সময়’ পত্রিকায় কাজ করেন। মনে হলো, জাফর ইকবাল স্যারের একটা ভিডিও এর কথা। যেখানে “দিগন্ত টিভির সাংবাদিক সাক্ষাৎকার নিবেন বলে স্যার সাক্ষাৎকার দিতে রাজি হননি।“ প্রথমে আরীফ হোসাইন তার অফিস “এখন সময়”-এ ব্লগ দিবস করার প্রস্তাব দিলেন। যেটি রাফা ভাইয়ের প্রবল আপত্তির মুখে না হয়ে যায়। আমি নিজেও আপত্তি করেছিলাম। বিপ্লবের সাথে ফোনে অনেকক্ষণ এ বিষয়ে কথা হয়েছিলো। “এখন সময়” হলো পুরোপুরি জামাতপন্থী পত্রিকা। তবে, ‘নিলয়’ ছেলেটাকে খুব ভালো লাগলো। মাত্র ক্লাস ১১ তে পড়ে একটা ছেলে। এত্তো উৎসাহ! তখন যদি ঘুণাক্ষরেও সন্দেহ করতে পারতাম। :( :|

মূল অনুষ্ঠানঃ

২২ তারিখ আমার কাজ থেকে প্রায় তিনঘণ্টা আগে বেরুলাম (টাকা মাইর দিয়ে), শুধু ব্লগ দিবসে থাকব বলে। আগে আগে পৌঁছে গেলাম। পরিচয় হলো মাসুম ভাই, মামুন ভাই, মেহেদী ভাই এদের সাথে! আমাদের অনুষ্ঠান শুরু হলো। প্রথমেই কুরআন তেলাওয়াত। তারপর জাতীয় সংগীত! আমরা যখনই জাতীয় সংগীত গাইছিলাম তখনই ৫জন মানুষ একসাথে আমাদের অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হয়। আমি তাদের দেখেই চিনতে পারি! এদের একজন মসজিদ কমিটির সেই মানুষটি, যিনি আমাকে মসজিদে কাজ করার জন্যে ডেকেছিলেন! আমাকে দেখেই তিনি চিনলেন। আরেকজনকেও চিনলাম যাকে মসজিদে জামাআতপন্থী কথা বলতে দেখেছি। আমি দেখেই চুপসে গেলাম। আমাদের অনুষ্ঠানতো “সকল যুদ্ধাপরাধী ও তার দোসর বর্জিত হবার কথা!” সবাই যখন একসাথে ছবি তুলতে দাঁড়ালো আমি বিপ্লবের হাত থেকে ক্যামেরা ছিনিয়ে নিলাম, বললাম “তুমি দাঁড়াও, আমি তুলে দিচ্ছি।“ আমার উদ্দেশ্য ছিল, “জামাতপন্থীদের সাথে এক ছবিতে না থাকার। তবু বিপ্লবের জোরাজুরিতে এক কোণায় দাঁড়ালাম। তখন দেখলাম রাফা ভাইও কোণায় দাঁড়াচ্ছেন। তারা যখন কেক কাটছিলো, আমি সরে আসলাম। রাফা ভাইও সরে আসলেন। রাফা ভাই প্রথমে বললেন, “মিনহাজ, একদম ঠিক হইলো না। এরা জামাআতী পুরা।“ আমি বললাম, “আপনি তাহলে ধরতে পেরেছেন! আমিও চিনেছি। আসলেই একদম ঠিক হলো না। এখন কি করা যায়, বলুন তো?” রাফা ভাই বললেন, “মিনহাজ, আমি ৭৫ ডলার দিয়ে এই কেকটা এনেছি, জামাতদের খাওয়ানোর জন্যে না!” আমি বললাম, “চলেন বাইরে যাই!” আমি আর রাফা ভাই দুইজনে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করলাম। ফুড কোর্টের বাইরে এসে রাস্তায় দাঁড়িয়ে দুইজনে অনেক হাপিত্যেশ করছিলাম। রাফা ভাই বলছিলেন যে, এদের মধ্যে একজনকে তিনি চিনতে পেরেছেন! ছাগু ব্লগার নইম! আরও একজনকে চিনেন যিনি জামাত করেন! দেখলাম আমার চেনা লোকটির কথাই তিনি বলছেন! নিজেদের খুব খারাপ লাগছিলো। কি করব এখন! তখন বিপ্লব বাইরে এলো। এসে বলল, “ভাই, আপনারা বাইরে কেন? আপনারা আমাদের সাথে আয়োজন করলেন। আপনারা বাইরে কেন?” আমি বললাম, “বুঝতে পারছো না? এরা সবাই জামাআতি ব্লগার!” বিপ্লবও শকড হলো! আমরা গিয়ে কিভাবে তাদের বের হয়ে যেতে বলি চিন্তা করলাম। রাফা ভাই প্রথমে আসলেন না। বললেন, উনার এদের সাথে কথা বলার রুচি নেই। বিপ্লব গিয়ে সর্বপ্রথম তাদের বললেন, “আপনারা কেউ আমাকে কনফার্ম করেননি আসার ব্যাপারে, সুতরাং আপনারা এখানে থাকতে পারবেন না!” নিলয় পাশ থেকে বলে উঠলো, “কেন, আমরা তো বলিনি কনফার্ম করার কথা! কেন উনারা থাকতে পারবেন না?!” ইসস, তখনও যদি বুঝতাম! আমরা সবাই নিলয়কে একেবারেই মাসুম বাচ্চা ধরে নিয়েছিলাম! X( :| আমি বললাম, “নিলয় তুমি চুপ থাকো। বিপ্লবকে কথা বলতে দাও!” মাসুম ভাই আমার কাছ থেকে ঘটনা শুনলেন। তখন তারা তর্ক করছিলো এই বলে যে, আসার ব্যাপারে কনফার্ম করতে হবে এমন কোন শর্ত তো ছিল না! তখন মাসুম ভাই, সর্বপ্রথম উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, “ভাই, সোজাসুজি কথা বলা ভালো। আমাদের প্রোগ্রামে একটা শর্ত ছিল যে, যারা জামাত-শিবির করে তারা এখানে আমন্ত্রিত না। আমরা ধরতে পেরেছি যে, আপনারা জামাত শিবিরের সাথে জড়িত। সুতরাং আপনারা এখানে থাকতে পারবেন না!” তখন তারা উত্তেজিত হয়ে পড়ে, এমন কোন কথা নাকি তারা আমন্ত্রণপত্রে দেখেননি! আর হলেও এমন কোন প্রমাণ আছে কিনা যে তারা জামাত-শিবিরের সাথে সম্পৃক্ত?” আমি তখন স্পষ্ট কথা বলে উঠলাম, “বললাম যে, আমাদের পোস্টে, সামুর মূল নোটিশবোর্ডের পোস্টে এটা খুব স্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল যে, কোন ধরনের যুদ্ধাপরাধীদের দোসররা এখানে থাকতে পারবে না! প্রথমে এদের একজনের সাথে আমার খুব তর্ক হলো। সে এক পর্যায়ে বলল, “এভাবে দাওয়াত দিয়ে এনে অপমান না করলেও পারতেন!” বলে তিনি চলে গেলেন! আর নইম সোনা ব্লগে লিখেছেন, তিনি নাকি ধাওয়া দিয়েছেন! :D হায় সেলুকাস! যাই হোক। তারপর ভেবেছিলাম অন্যরা সরাসরি চলে যাবে। কিন্তু না। মসজিদ কমিটির সেই লোক তার সাঙ্গপাঙ্গসহ বসে রইল। তারা বলতে লাগলো, “আমরা যে জামাতপন্থী তার প্রমাণ কি?” আমি তখন তাকে জিজ্ঞেস করলাম, “আপনি যে ওই মসজিদ কমিটির সদস্য, তা স্বীকার করেন?” উনি বললেন, “হ্যাঁ!” এরপর তাকে প্রথমে ওই মোনাজাতের কথা মনে করিয়ে দিলাম, এবং আরও বিভিন্ন সময়ে মসজিদের পক্ষ থেকে বলা জামাআতপন্থী কথাগুলো মনে করিয়ে দিলাম! তিনি নিজেই স্বীকার করলেন যে, মসজিদটি মূলত জামাতের পৃষ্ঠপোষকতায় চলে! তারপর তাকে বললাম, “আপনি মসজিদ কমিটির সদস্য হয়ে একবারও ওই মোনাজাত অথবা দেশবিরোধী কথাবার্তার বিরূদ্ধে প্রতিবাদ করেননি! বরং আপনি জামাতের পৃষ্ঠপোষকতায় চলা একটি জায়গায় একটিভ সদস্য। আপনি জামাতপন্থী যদি নাও হোন আপনি তার সাথে সম্পৃক্ত! এবং আমার বাইরে রাফা ভাইও আপনাকে চিনেছেন একজন জামাতের মানুষ হিসেবে! সুতরাং আপনি এখানে থাকতে পারবেন না!” তিনি বললেন, “আমি কমিটিতে থাকলেই কিছু প্রমাণ হয় না!” আমি বললাম, “আপনি কমিটিতে থেকেও ওই মোনাজাতের অথবা সংবিধানবিরোধী কথাবার্তার বিরূদ্ধে কিছুই বলেননি। বরং সাথে থেকেছেন।“ এ অবস্থায় রাফা ভাই বললেন, “আপনার সাথে তর্কে গিয়ে লাভ নেই। আমি নিজেও এমনিই আপনাকে চিনি, জানি। হয় আপনারা এখানে থাকবেন, নাহলে আমরা এখান থেকে চলে যাবো। আপনাদেরকে তো টেনে বের করতে পারব না।“ তো ওই লোক বললেন, “আমি এখান থেকে যাবো না। দেখি আমাকে কে এখান থেকে সরায়?” তারপর আমরা বললাম, “তাহলে আমরা চলে যাই!“ এভাবে আমরা অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করলাম। ওই চারজন বাদে বাকিরা! নামার সময় আমি নিলয়কে জিজ্ঞেস করছিলাম, “তুমি বোকা নাকি? বিপ্লব যখন বলছিলো, সবাইকে চলে যেতে। তুমি বুঝে চুপ থাকবা না?” নিলয় আমাকে বলল, “আমি ভাইয়া বুঝিনি।” আমি তাই বিশ্বাস করে নিয়েছিলাম। পরে আমরা জায়গা পরিবর্তন করে ‘খামার বাড়ি’-তে গিয়ে বসি। সেখানে পুরো অনুষ্ঠান খুব ভালোভাবে পালন করি। আমরা আসার সময় আরীফ হোসাইনকেও সন্দেহ করি। এবং উনাকে বলি, “আপনি এখন সময় পত্রিকা থেকে বের হোন। ওখানে থাইকেন না! আপনার উপরও সন্দেহ আছে।” উনি খুব দৃঢ়স্বরে মানা করেন। জানান যে, উনার পিতা নিজে একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। উনার পিতা মারা গিয়েছেন কয়েকদিন আগে। আমরা ব্লগ দিবসে তার পিতার জন্যে দোয়াও করি! উনার ব্যাপারটা এখনও রহস্যজনক।

এই হলো সেদিনের ব্লগ দিবসের ঘটনা! আমি আমাকে-আমাদের নিয়ে গর্বিত যে, আমরা একেবারে সরাসরি তাদের মুখের উপর তর্ক করে তাদেরকে বর্জন করে, আমাদের অনুষ্ঠান ঠিকভাবে করতে পেরেছি! নীরব নিলয়কেই শুধু চিনতে পারিনি। তাকে চেনা একেবারেই সম্ভব ছিল না, আগে থেকে না জানলে! :)


এরপরে রাতে বাসায় এসে দেখি নতুন কাহিনী! আমার কাজিন আপু ফোন দিলো, এবং আমাকে প্রথম কথা বললো, “তুই এখানে পড়ালেখা করতে এসেছিস, মিটিং করিস কী? কি ঝামেলা করেছিস?” আমি আকাশ থেকে পড়লাম। কি হয়েছে? জানলাম যে, এলাকার সেই লোকটি আমার মামার বাসায় গিয়ে মামীকে পেয়ে বলে এসেছে, “মিনহাজ, আমাকে একটা অনুষ্ঠানে সবার সামনে অপমান করেছে, আমাকে একটা মিটিং থেকে বের করে দিয়েছে। যদি আপনারা কোন ব্যবস্থা না নেন, তাহলে আমি অন্যভাবে একশন নিব!” আমাকে মামী আমাকে বললেন সাবধানে থাকতে। আমি যেন কোন ঝামেলায় না জড়াই! ওই লোক নাকি আমার বাবার ফোন নাম্বারও চেয়েছে। মামী দেন নাই। এই হলো ঘটনা। আমার বাবা জানার পরেও আমার ব্যাপারে চিন্তিত হলেন। আমাকে বারণ করছেন আমি যেন কোন ঝামেলায় না জড়াই। বাবা-মার চিন্তা যা থাকে আরকি! আপনারা আমার জন্যে দোয়া কইরেন। বাসায় একটু চাপের মধ্যে আছি। তবে আবারো বলি, আমার মধ্যে একটি আত্মতৃপ্তি আছে যে, আমরা অন্তত কোন জামাতিকে মুখের উপর জামাতি বলে প্রমাণ করেছি। এবং আমরা খুব দৃঢ়ভাবে দাবি করব যে, আমরা একেবারে একটিভলি সফলতম ব্লগ দিবস আয়োজন করেছি! আমাদের মূল থীমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে! যুদ্ধাপরাধী ও তার দোসরদের সমর্থকদের সরাসরি প্রতিহত করে।

আমি রাফা ভাই, বিপ্লব, মাসুম ভাই, মেহেদী ভাই সবাইকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই সেদিনের ভূমিকার জন্যে! স্বর্ণাকেও ধন্যবাদ ভার্চুয়ালী নিলয়ের পরিচয় প্রকাশ করার জন্যে! ইসস, নিলয়কে যদি একটুও সন্দেহ করতে পারতাম! স্বাগত বক্তব্যে যেমন বলেছিলাম, তেমনই বলতে চাই! বাংলা ব্লগ দিবস সফল হোক! সফল হোক, আমাদের যুদ্ধাপরাধীবিরোধী প্রচারণা!
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
৫২টি মন্তব্য ৫১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×