বসন্তের শকুনেরা...
মুদ্রার এপিটওপিট সাদাকালো শহরে, অলিতে গলিতে হয়ত গ্রামে বন্দরে।
প্রয়োজনে কিংবা চায়ের অাড্ডাতে,
হাসিরছলে কিংবা দুঃখ বিষাদগ্রস্তে।
মিষ্টির রোদের অালোতে হয়ত নদীর শীতল বাতাসে।
বন্ধুর সাহচর্যে অথবা পেশাগত দ্বন্দ্বে,
বহমান জীবনে স্বাভাবিক অাচরণে।
অকারণ, কারণে উদ্বাস্তু শিবিরে।
শীতের হিমেল বাতাসে জাগ্রত উর্বর মস্তিকে,
প্রেম, বিরহ কিংবা গানের জন্য প্রানের দিবসে।
উদাম যৌবনে জয়যাএার গান, ভালোবাসার বেদি তে ভালোবাসার প্রমান।
ভালোবাসার মানুষ, ভালোবাসার ভাষা, ভালোবাসার জন্মের ভিটা।
ওরা অন্ধ,ওরা নির্জীব, ওরা ভয়ংকর, ওরা অন্ধের মত নির্বিকার দুপেয়ে বেইমানের প্রতিক।
জানালার অালো তাদের কাছে বিষের মত বিঁধে।
তর্ক কিংবা অালোচনা তাদের হাত রক্তেরা টগবগিয়ে ওঠে।
রাতের পরে রাতে তাজারক্তের জন্য উষ্ঠাগত প্রান।
নিষ্পেষণ যন্ত্রের অাড়ালে অালোকে দুরে সরিয়ে দিতে তাদের অপপ্রয়াস।
রক্তের গন্ধে মাতাল মগজে ধ্বংসের বিষের বাশি।
শবদেহের লোভের অাশায় কালো ধরনী।
বোবা কান্না নিষ্পলক দৃষ্টি।
অালোর পথযাত্রী হাতে মশাল নিয়ে বজ্রকন্ঠে মিশিল করছে ইট পাথরের শহরে।
শকুনের রক্ত দৃষ্টিতে শবদেহের খোজে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭