সেই অাদি কাল থেকেই শ্রম ব্যবসা চলে অাসছে বহুকাল থেকেই , বহু ইতিহাসের পাতায় পাতায় ছড়িয়ে অাছে নানা কিচ্ছা কাহিনী । পৃথিবীর মানুষ অাজ অাধুনিক হয়েছে, দাস-দাসী রাখার ব্যাবস্হা ও অাধুনিক করে হয়েছে । অাগের মতন করে গলায় বেড়ি লাগাতে হয় না,পায়ে শিকল পড়াতে হয় না , সেখানে ও নতুন ব্যবস্হা করা আছে । সমাজ ব্যবস্হার মতন করে দাস ব্যবস্হার নিয়ম করা অাছে ,শিক্ষিত দাস ,মূর্খ দাস ,শ্রমিক দাস ,গৃহজীবি দাস,চাকুরীজীবি দাস কত ব্যবস্হা করা অাছে সমাজের নিয়ম করে । এখানে সব সমাজের সব কিছূ সাজানো ,ঠিক খাদ্য শেকলের মতন করে । অাজ ভদ্দের সমাজে কেউ তাদের কে দাস কিংবা চাকর বলে না ,তাদের কে বলা হয় servant কখন বা নাম ধরে কিংবা তুই তুই করে ডাকতে হয় তাদের ।
তুই কখনো তুমি করে ডাকা হয় স্হানভেদে ওরাও বিভিন্ন ভাবে মানিয়ে নিয়েছে । কি করবে যে পেট নামক জিনিসটা শুধু চাহিদার শেষ নেই । অাজ কে এটা চাই ,কালকে ওটা চাই, এরকম চলতেই থাকে । শিক্ষিত দাস অার মূর্খ দাসের অবস্হা করুন কারণ এরা ইচ্ছার বাহিরে কিছু করতে পারে না ,শিক্ষিত চাকর টা অনেক কষ্টে অনেক কিছর বিনিময়ে চাকুরীটা পেয়েছে ,সে কোন মতে চাকুরী ছাড়তে পারে না ,পারে শুধু হ্যা স্যার ,জ্বী স্যার করতে । সকাল সন্ধ্যা এই তার কাজ কি করবে এভাবে তার জীবন চলমান । একটা সময় হয়ত সে নিজের চিন্তা করতে পারে না কিংবা সাহস করতে পারে এটাই তার জীবন ।
মূর্খ চাকর টা কি করার অাছে সে শুধু বইতে পারে দেহের চেয়ে বেশি ওজন ,তাতেই খুচরা টাকা মেলে দৈনিক পেটের খরচ তার কোন শখ নেই ,নেই কোন ইচ্ছা । অাধুনিক সমাজ ব্যবস্হা তাদের করছে রাম চাকর হয়ে
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২২