হাজী সাবের মুখ খারাপ ,এই নামের শিরোনাম লেখাতেই অনেকর ই কপাল কুচঁকে যাবে স্বাভাবিক ,হঠ্যা করে হাজী সাহেব কে নিয়ে লিখতে বসলাম তা ও আবার সবার কাছে জানান দিয়ে ।
কলিমউদ্দিন সামাজদার নামে যেমন কাজে কিন্তু তেমন না তিনি ,সমাজে তার একটা প্রাধান্য যে আছে তা কিন্তু না । নামের পিছনে টাইটেল আছে ঠিকই তবে তার সমাজে তিনি রাজার মতন মনে করলেও ওনার ব্যবহার মুচি মেথর চেয়েও খারাপ । সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ঘ্যান ঘ্যান স্বভাব তার, যেমনে কর্মস্হল তেমনি সংসার দুটোই তার কাছে যতসব বিশ্রী স্বভাবে সমাদৃত । তিনি ওনার বৈবাহিক জীবনে বিবাহ কে তিনি কেমন করে নিয়েছেন আল্লাহ ই ভালো যানেন ।দুই মেরুর দুই জায়গার মানুষ কে দুই হাত এক করে দিয়েছে মনে হয় । তিনি নিজেকে মনে করেন যেনো সুমাএ টু সুমেরু বাকি সব ধনিয়া পাতা ।
লোক মুখে শুনা যায় বাসর রাত কি এক কান্ড করে ছিলেন যা লজ্জ্বায় কেউ মুখে নিতো না । যাকে বলে কচিঁ ষাঁড় পাগল হলে যা হয় আর কি ?
ওনার এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে সংসার ,কীভাবে কি করে সংসার যাপন করেন তা মানুষের কাছে রহস্য আজও ।
ধরুন সকাল সকাল বাজারে গেলেন অনেক দরদাম করলেন ৫ কেজির আলু বেছে বেছে নিলেন ১ কেজি আলু বেচারা দোকানী বলে স্যার আপনে দাম করলেন ৫ কেজির নিলেন ১ কেজি ।মুখ গম্ভরী হয়ে বলে বেটা আমি নিতাম আধাঁ কেজি তুই ১ কেজি ধরায় দিলি । দোকানী বেচারার জিনিস বিক্রি করতে হবে বলে সেজন্য মুখে বুঝে থাকে ।
কটকট চেহারা বাজার থেকে বের হতে হতে বল মাদারচোদের বাচ্চাটা পচাঁ আলু ধরায় দিলো ।
রমজান মাসে এসে গেলে আমাদের দেশের মানুষের সংযম যেমন বেড়ে যায় তেমনি সামাজদার সাবের সঙ্গম বেড়ে যায় ।সবাই যখন নামাজ রোজা নিয়ে ব্যাস্ত থাকে ,আল্লাহর নাম কালাম নিয়ে ব্যাস্ত থাকে ,তেমনি সামাজদার সাহেবের সঙ্গম বেড়ে যায় এসব নিয়ে ব্যাস্ততার শেষ নাই ,কখন সুযোগ পাবে কখন বাচ্চাকাচ্ছা একটু আড়াল হবে তখন নিজের কাম কমাবে সে নিয়ে ব্যাস্ত থাকে ।
রোজার মাসে সবাই একটু নিজেকে ধর্ম কর্মে ব্যাস্ত রাখে সেক্ষেএে তিনিও ব্যাস্ত রাখে সাজসজ্জ্বায় শেখ সাদীর সেই পোশাকে গল্পটার কথা মনে আছে না আপনাদের । গায়ে আতর ,মাথায় টুপি দিয়ে অফিস করেন ।
একবার তিনি এক কাজ করলেন রোজার মাসে অফিসে বসে বসে পাদ দিচ্ছিলেন নিশব্দে রাসায়নিক বোমের মতন করে । অফিসের চারদিকে থেকে হৈ হৈ শুরু হয়ে গেলো পিয়নটাকে ধমক দিলে লাগল সালা তুই কোন কাজ করিস না ,কোথায় কোন জায়গায় চিকা মরে আছে ,তুই সালা ঝিমাস সারা দিন । সামাজদার সাহেবের পাশে ডেস্কের ভদ্র লোক বললেন ভাই কাজটা ভালো করলেন ?
সামাজদার সাহেব হেসে হেসে বললেন আরে ভাই রাতে গরু মাংশ খেয়ে ছিলাম মনে হয় হজম হয় নাই এখনো । এই হচ্ছে অবস্হা ।
একবার তিনি চিন্তা করলেন বউ বাচ্চা সহ তিনি ঘুড়তে যাবেন বাক্স পেটরা সহ রওনা হলেন বেড়াতে বের হলেন ।সিএনজি ড্রাইভার কে নিয়ে যা এক কান্ড ঘটালেন তার আর বলার মতন না ,হাতাহাতি হয়ে যাবে এমন ,ড্রাইভার কে বললেন সালা তুমি দুই পয়সার লোক তুমি আমার বাক্স নামাবে না ত তোমার বাবা নামাবে ।
এই হলেন সামাজদার যার চলতে ফিরতে ওনার হাজারও সমস্যা ।
যাই হোক পরিবার সমাজ সকলের কাছে তিনি তেমন সুবিধার লোক না তিনিও বুঝলেন।
যাক সালার এইটা থেকে পরিএান পেতেই হবে ।সেবার নাকি অফিসের একটা কেলেক্ককারী হলো ৭-৮ লাখ টাকা একটা ঘাপলা করে তিনি গেলেন হজ্জ্বে তিনি হলেন হাজী সাব ।
যে ক্ষেতে সে মূলাই এসে সেই চুদির ভাই মাদারচোদ শব্দ গুলো থেকে পার পেলেন না ..মুখে মুখে রটে গেলো হাজী সাবের মুখ খারাপ।
বি দ্র : সম্পূর্ন চরিএ টি কাল্পনিক ,এখানে কারোর প্রতি মানসন্মানহীন করা হয়নি ।
যদি কেউ আঘাত প্রাপ্ত হোন তাহলে আন্তরিক ভাবে দু:খিত । লেখায় যদি ভুল থাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন । ধন্যবাদ
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭