লন্কায় যে যায় হেই নাকি হয় রাবন! ক্ষমতায় থাইকা তার অপব্যবহার করাডা যেন আমগ রক্তে মিইশা আচে! খালেদারে বাড়িডা দিসিল বিধবা ভাইবা, সাবেক প্রেসিডেন্টের অকালমৃত্যুতে শোকাহত জাতির ইমোশনরে পুজি কইরা এরশাদ চাচু কামডা কইরা বাহবা নিতে চাইচিল! যাইহোক, কামডা সেইসময়ের বিচারে খুব একডা খারাপ কিছু হয় নাই! কিন্তু ক্যান্টনমেন্টের মত একটা যায়গায় বইসা পররর্তীতে রাজনীতি কইরা খালেদা জাতির উপহার হিসেবে পাওয়া বাড়িডার অপমানই করছে! রাজনীতি করতে তো তারে কেও মানা করে নাই! কিন্তু ক্যান্টন্মেন্টের মত গুরুত্বপূর্ন জায়গায় হক্কল মানুষের যাতায়াত কোনরকমেই দেশের জন্য ভাল কিছু ছিল না, বা এখনও নাই !
গতটার্মে হাসিনার গনভবন নিজের কইরা নেওয়ার জন্য কান্নাকাটির কথাও ভুলে নাই কেও! যতই হে কওক না কেন, হের আর নিজের আড় কিছু পাবার নাই! তারপরেও সম্পদ দেখলে যে তার লোল এখনও পড়ে তার প্রমান গত টার্মের তার গণভবন দখল করাডাই বিরাট একডা প্রমান! তাও ভাল, সেইসময় হে কামডা করতে পারে নাইক্কা! শুধু ছিচকাদুনে মাইয়া হিসেবে পদবী পাইল তার ১২ডা ডক্টরেট ডিগ্রীর লগে!
সময়ের কি ফের, হাসিনা আবার ক্ষমতায়, খালেদা এইবার বিরোধী দলে। হাসিনা যখন দেশনেত্রী হইয়া গণভবন খাইতে পারল না, তখন খালেদা কেমনে খাইবা হেইডা ভাইবা সে ঝাপাইয়া পড়ল খালেদার বাড়ির উফরে!
কামের কাম যেইডা হইল, আখেরে কিন্তু লাভ হইল জনগনের! খালেদার কাছ থেইকা বাড়িডা উদ্ধার হইলে দেশের গোপনীয়তা আরও সুরক্ষিত হইব, দেশ শহড়ের বুকে একটা বিশাল জায়গা ফেরত পাইব এক টাকার কুমীরের কাছ থেইকা( শুনা যায় প্রায় সব টাকায় নাকি অবৈধ উপায়ে পাওয়া!) মাঝখান দিয়া হাসিনার প্রতিশোধ নেয়া হইয়া গেল , দেশেরও উপকার হইল!
আজন্মই যেন হাসিনা খালেদা এমনি কইরা মারামারি করতে থাকে, আর একজন আরেকজনরে উলংগ কইরা দেশের উপকার করে! দুইজনের এইরকম জঘন্য মারামারির মাঝেও এইটুকুই হয়ত ভাল কিছু! বাকিসবই তো দেশডারে বাশ মারা ছারা আর কিছু না !