আমাদের নেত্রী বলেন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। কারন হিসেবে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন বাংলাদেশ ছাত্র(গুন্ডা)লীগের হাতে দেশের আইনি দ্বায়িত্ব তুলে দেওয়ায় দেশের মানুষ এখন অনেক নিরাপদে রয়েছে। কিভাবে ছাত্রলীগের কাছে দেশ নিয়ন্ত্রনের দ্বায়িত্ব চলেগেল জানতে চাইলে তারা এই কাগজটি দেখান। ও’মা সত্তিইতো, এখন পুলিশ কী করবে আর র্যা ব দিয়েই বা কী লাভ। আমিতো জানতাম দেশে কোন অনৈতিক কার্জকলাপ হলে সেটা দেখার দ্বায়িত্ব পুলিশের।
বুয়েটে বর্তমানে কি হচ্ছে না হচ্ছে সেটা নিয়ে আমি এই পোষ্টে আলোচনা করব না। শুধু ছাত্র(গুন্ডা)লীগের কর্ম-কান্ড সবাইকে দেখাতে চাই। মাস খানেক আগে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির (পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে) কারনে বুয়েট ছাত্রলীগকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। এখন তাদের সাংগঠনিক কর্মকান্ড কোন প্রকার কমিটি ছাড়াই পরিচালিত হচ্ছে। তাদের মধ্যে এখন কোন মিল বা একতা বলতে কিছু নেই। গতকাল রাতে বুয়েট কেম্পাসে কিছু ভাড়াটে পোলাপাইন দিয়ে মিছিল করায় ছাত্র(গুন্ডা)লীগের কতিপয় সন্ত্রাসিরা। তখন এরা “ধরে জবাই কর” স্লোগানে মিছিল করে।
বুয়েট-কে ফলাও করে কতিপয় হলুদ সাংবাদিকরা নানান মিথ্যাচার করছেন। অথবা তাদের কাছে সঠিক সংবাদটা পৌচ্ছাচ্ছে না। তাই আমি আপনাদের বলছি “আপনাদের মধ্যে যদি এমন কেহ থেকে থাকেন যিনি নিজেকে সাহসি এবং সত্তিকার(নির্ভেজাল) সাংবাদিক মনে করে থাকেন তবে একবার বুয়েটের হলগুলোতে এসে সাধারন ছাত্রদের সাথে কথা বলতে পারেন। তাহলে আসল সত্যটা জানতে পারবেন।“
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪