somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অধার্মিকদের হাতে যখন ধর্মের নাটাই।

১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই বিশ্বকে একসময় বর্বররা শাসন করত যাদের কাছে নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য বলে কিছু ছিল না তারা সবসময় পেশি শক্তির বলে মানুষকে শাসন করত,মানবিকতাকে পদদলিত করে তারা মানুষকে দাসে পরিণত করেছিল,মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করেছিল।কিন্তু যখনই রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা গ্রেট রোমান,পারস্যদের হাত থেকে মুসলমানদের হাতে এসেছে তখনি মানুষ এই নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য,ভ্রাতৃত্ব,মানবিকতা নামক শব্দগুলোর সাথে পরিচিতি লাভ করেছে,এগুলোর হাতেখড়ি তো মুসলমানদের হাতেই হয়েছে।স্বয়ং খলিফাতুল মুসলিমিন উটের রশি ধরে হাঁটছেন আর তার ভৃত্য উটে চড়ে যাচ্ছেন,এটাই ইসলামের মহান শিক্ষা।আর এখন পাঁচ একর ভুমির ক্ষমতা আসলে পা মাটিতে নামতে চায় না তাও আবার প্রশাসনিক ক্ষমতা না,কোন ছ্যাঁচড়া রাজনৈতিক দলের ক্ষমতা।আর মুসলিম শাসকরা পুরু অর্ধ পৃথিবী শাসন করেও খেজুরের পাতার বিছানায় রাত কাটিয়েছেন তার পরেও ভয়ে থাকতেন কি জানি পাছে আবার আরাম,ভোগ বিলাস হয়ে যাচ্ছে না তো?
যাইহোক আসল কথা হচ্ছে আজকের পবিত্র মক্কা বা সৌদি আরব একসময় সারা বিশ্বের বঞ্চিত মানুষদের বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল,অধিকারহীনদের অধিকার বুঝিয়ে দিয়েছিল,পৃথিবীর বুকে মানবধিকারের সূর্য সর্বপ্রথম উদিত হয়েছিল আজকের সৌদি আরবেই এসব কিছু সম্ভব হয়েছিল ইসলামকে ধারণ করার ও পরিপূর্ণভাবে মানার মধ্যে দিয়েই কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তা আর ধরে রাখতে পারে নি।ঠিক যেদিন থেকে আল্লাহ্‌র গোলামী বাদ দিয়ে আমেরিকার গোলামী শুরু করছে ঐদিন থেকেই তাদের নৈতিক পতন শুরু হয়েছে।এখন তারা রীতিমত আমেরিকার সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে মুসলিম দেশগুলো একটার পর একটা ধ্বংসলীলায় মেতে আছে।যার লালসার সর্বশেষ শিকার হচ্ছে কাতার!জাতিগত মত ভিন্নতার এবং আঞ্চলিক শক্তিমত্তা প্রদর্শন জন্য একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংসে মদদ দিয়েই যাচ্ছে এবং সাধারন মানুষদের হত্যা করে যাচ্ছে।ইয়েমেনে ত কিছুদন আগে জানাজার নামাজে হামলা করে ৩০০ মানুস হত্যা করল।ইসলামের নামে করুক আর যেই নামে করুক হত্যা হত্যাই, সৌদি এই ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।পুরু মানব জাতিকে হত্যা করছে,কেননা রাসুল[সঃ] এর একটি পবিত্র হাদিস রয়েছে যেখানে বলা আছে কেউ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করল সে যেন তাবৎ দুনিয়ার সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করল।এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় তা হচ্ছে এখানে নির্দিষ্ট করে কোন ধর্মের লোকের কথা বলা নেই,এবার সে যেকোনো ধর্মের হোক না কেন।একাত্তরে ধর্মের নামে যত মানুষ হত্যা করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত,আলবদর যত মা-বোনকে ধর্ষণ করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত।একজন মানুষের জানাজার নামাজে যারা হামলা করে তারা নিশ্চয় ফেরাউনের আত্মীয় স্বজন হবেন!!!নিশ্চয় ইহুদীদের কেউ হবে!!!নিশ্চয় সে মুসলিম হবে না,কারন পবিত্র আল্লাহ সুবাহানাহুতালা কোরানের মাঝে এবং তার রাসুল[সঃ] হাদিসের মাঝে মুসলমানের সংজ্ঞা দিয়েছেন তার সাথে সৌদির নারীখোর,মদখোর,সমকামী,তেল লুণ্ঠনকারী,লুচ্চা,চরিত্রহীন,জানোয়ার,মরুভূমির দস্যু বাদশাগুলার কোন মিল খুঁজে পাচ্ছি না।মরুভূমির দস্যুগুলি আজকে পবিত্র সৌদি আরবের পবিত্র ভুমি ব্যবহার করছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য।যেখান থেকে একসময় শান্তির পায়রা শান্তির বার্তা নিয়ে বের হত, এখন সেখান থেকে বোমা নিয়ে বোমারু বিমান বের হচ্ছে।
একজন কজন মানুষ মুসলমান হওয়ার অর্থ হচ্ছে তার হাত পা আই মিন প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ,চক্ষুঃ,জবান থেকে প্রত্যেকটি জাতি,গোষ্ঠী,পশু,পাখি,প্রানি নিরাপত্তা লাভ করবে।আর সেখানে অপর মুসলমানকে হত্যা করা তো কল্পনাই করা যায় না। নিশ্চয় পরকালে এদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।আমি একটা জিনিস দেখে খুব অবাক হই যখন ইসরায়েল ফিলিস্তিনের উপর হামলা করে তখন গরু খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের দণ্ড দাড়িয়ে যায় অপর দিকে সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের হর্তাকর্তা হয়েও যখন মুসলমানদের হত্যা করে তখন ইমান দণ্ড দাঁড়ায় না,আমি একটা পরিসংখ্যান দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে আর তথাকথিত মুমিনদের দ্বিচারিতার অবস্থা বোঝা যাবে,গত আঠার মাসে সৌদি আরব ইয়েমেন এ দশ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করে অপরদিকে ইসরায়েল গত বিশ বছরেও দশহাজার মানুষকে হত্যা করে নাই!!! তাহলে এবার আপনিই বিচার করুন হো ইজ দ্যা অরস্ট রুলার বিটুইন দ্যা টু কান্ট্রিজ??

হজ্জ হচ্ছে ইসলামের একটি মৌলিক বিধান এবং পাঁচটি স্থম্ভের একটি,যা এখন সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়যোগ্য পণ্যে রূপ নিয়েছে,এবং রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস।হজ্জ নিয়ে আপনাদেরকে ব্যবসায় করার জন্য আল্লাহ এটা দেন নাই,এটা আপনাদের বাপ দাদাদের সম্পদ না।প্রতি বছর হজ্জ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করবেন আর আমেরিকা থেকে হজ্জের পয়সায় অস্র,যুদ্ধ বিমান,ট্যাং কিনে মুসলিমদের হত্যালীলায় মেতে উঠবেন।
সৌদির বিমান হামলায় যেসব মুসলিম মারা গেছে আল্লাহ্‌ তাদেরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুক।এই বিশ্বকে একসময় বর্বররা শাসন করত যাদের কাছে নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য বলে কিছু ছিল না তারা সবসময় পেশি শক্তির বলে মানুষকে শাসন করত,মানবিকতাকে পদদলিত করে তারা মানুষকে দাসে পরিণত করেছিল,মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করেছিল।কিন্তু যখনই রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা গ্রেট রোমান,পারস্যদের হাত থেকে মুসলমানদের হাতে এসেছে তখনি মানুষ এই নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য,ভ্রাতৃত্ব,মানবিকতা নামক শব্দগুলোর সাথে পরিচিতি লাভ করেছে,এগুলোর হাতেখড়ি তো মুসলমানদের হাতেই হয়েছে।স্বয়ং খলিফাতুল মুসলিমিন উটের রশি ধরে হাঁটছেন আর তার ভৃত্য উটে চড়ে যাচ্ছেন,এটাই ইসলামের মহান শিক্ষা।আর এখন পাঁচ একর ভুমির ক্ষমতা আসলে পা মাটিতে নামতে চায় না তাও আবার প্রশাসনিক ক্ষমতা না,কোন ছ্যাঁচড়া রাজনৈতিক দলের ক্ষমতা।আর মুসলিম শাসকরা পুরু অর্ধ পৃথিবী শাসন করেও খেজুরের পাতার বিছানায় রাত কাটিয়েছেন তার পরেও ভয়ে থাকতেন কি জানি পাছে আবার আরাম,ভোগ বিলাস হয়ে যাচ্ছে না তো?
যাইহোক আসল কথা হচ্ছে আজকের পবিত্র মক্কা বা সৌদি আরব একসময় সারা বিশ্বের বঞ্চিত মানুষদের বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল,অধিকারহীনদের অধিকার বুঝিয়ে দিয়েছিল,পৃথিবীর বুকে মানবধিকারের সূর্য সর্বপ্রথম উদিত হয়েছিল আজকের সৌদি আরবেই এসব কিছু সম্ভব হয়েছিল ইসলামকে ধারণ করার ও পরিপূর্ণভাবে মানার মধ্যে দিয়েই কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তা আর ধরে রাখতে পারে নি।ঠিক যেদিন থেকে আল্লাহ্‌র গোলামী বাদ দিয়ে আমেরিকার গোলামী শুরু করছে ঐদিন থেকেই তাদের নৈতিক পতন শুরু হয়েছে।এখন তারা রীতিমত আমেরিকার সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে মুসলিম দেশগুলো একটার পর একটা ধ্বংসলীলায় মেতে আছে।যার লালসার সর্বশেষ শিকার হচ্ছে কাতার!জাতিগত মত ভিন্নতার এবং আঞ্চলিক শক্তিমত্তা প্রদর্শন জন্য একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংসে মদদ দিয়েই যাচ্ছে এবং সাধারন মানুষদের হত্যা করে যাচ্ছে।ইয়েমেনে ত কিছুদন আগে জানাজার নামাজে হামলা করে ৩০০ মানুস হত্যা করল।ইসলামের নামে করুক আর যেই নামে করুক হত্যা হত্যাই, সৌদি এই ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।পুরু মানব জাতিকে হত্যা করছে,কেননা রাসুল[সঃ] এর একটি পবিত্র হাদিস রয়েছে যেখানে বলা আছে কেউ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করল সে যেন তাবৎ দুনিয়ার সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করল।এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় তা হচ্ছে এখানে নির্দিষ্ট করে কোন ধর্মের লোকের কথা বলা নেই,এবার সে যেকোনো ধর্মের হোক না কেন।একাত্তরে ধর্মের নামে যত মানুষ হত্যা করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত,আলবদর যত মা-বোনকে ধর্ষণ করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত।একজন মানুষের জানাজার নামাজে যারা হামলা করে তারা নিশ্চয় ফেরাউনের আত্মীয় স্বজন হবেন!!!নিশ্চয় ইহুদীদের কেউ হবে!!!নিশ্চয় সে মুসলিম হবে না,কারন পবিত্র আল্লাহ সুবাহানাহুতালা কোরানের মাঝে এবং তার রাসুল[সঃ] হাদিসের মাঝে মুসলমানের সংজ্ঞা দিয়েছেন তার সাথে সৌদির নারীখোর,মদখোর,সমকামী,তেল লুণ্ঠনকারী,লুচ্চা,চরিত্রহীন,জানোয়ার,মরুভূমির দস্যু বাদশাগুলার কোন মিল খুঁজে পাচ্ছি না।মরুভূমির দস্যুগুলি আজকে পবিত্র সৌদি আরবের পবিত্র ভুমি ব্যবহার করছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য।যেখান থেকে একসময় শান্তির পায়রা শান্তির বার্তা নিয়ে বের হত, এখন সেখান থেকে বোমা নিয়ে বোমারু বিমান বের হচ্ছে।
একজন কজন মানুষ মুসলমান হওয়ার অর্থ হচ্ছে তার হাত পা আই মিন প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ,চক্ষুঃ,জবান থেকে প্রত্যেকটি জাতি,গোষ্ঠী,পশু,পাখি,প্রানি নিরাপত্তা লাভ করবে।আর সেখানে অপর মুসলমানকে হত্যা করা তো কল্পনাই করা যায় না। নিশ্চয় পরকালে এদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।আমি একটা জিনিস দেখে খুব অবাক হই যখন ইসরায়েল ফিলিস্তিনের উপর হামলা করে তখন গরু খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের দণ্ড দাড়িয়ে যায় অপর দিকে সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের হর্তাকর্তা হয়েও যখন মুসলমানদের হত্যা করে তখন ইমান দণ্ড দাঁড়ায় না,আমি একটা পরিসংখ্যান দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে আর তথাকথিত মুমিনদের দ্বিচারিতার অবস্থা বোঝা যাবে,গত আঠার মাসে সৌদি আরব ইয়েমেন এ দশ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করে অপরদিকে ইসরায়েল গত বিশ বছরেও দশহাজার মানুষকে হত্যা করে নাই!!! তাহলে এবার আপনিই বিচার করুন হো ইজ দ্যা অরস্ট রুলার বিটুইন দ্যা টু কান্ট্রিজ??

হজ্জ হচ্ছে ইসলামের একটি মৌলিক বিধান এবং পাঁচটি স্থম্ভের একটি,যা এখন সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়যোগ্য পণ্যে রূপ নিয়েছে,এবং রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস।হজ্জ নিয়ে আপনাদেরকে ব্যবসায় করার জন্য আল্লাহ এটা দেন নাই,এটা আপনাদের বাপ দাদাদের সম্পদ না।প্রতি বছর হজ্জ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করবেন আর আমেরিকা থেকে হজ্জের পয়সায় অস্র,যুদ্ধ বিমান,ট্যাং কিনে মুসলিমদের হত্যালীলায় মেতে উঠবেন।
সৌদির বিমান হামলায় যেসব মুসলিম মারা গেছে আল্লাহ্‌ তাদেরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুক।
৭টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×