বিশ্বমিডিয়া কারা? এদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য কি? সেখানে কাশেম বিন আবু বকরের কেন মূল্য হলো? এই সময়ে কেন হলো? তবে কি কেউ বাংলাদেশ নিয়ে গভীর থেকে গভেষণা করে? আমাদের সবলতা এবং দূর্বলতার জায়গাগুলো ভালোভাবে জানে? পশ্চিমা মূলের তো ক্ষমতায় এখন ট্রাম্প , সে তো আর বারাক ওবামা না। তার তো অত প্রজ্ঞা নেই ধরা যায়, তবে কে সেই নাটের গুরু যে এই সময়টাতে কাশেম বিন আবু বকরকে সামনে আনলো? সাংস্কৃতিকভাবে কে চিন্তা করে? পশ্চিমা নিউজগুলো গভেষণা সেল অথবা লবি ছাড়া হয় না, এটা যারা বিশ্বমিডিয়া ব্যবস্থা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন তারা জানেন। যেহেতু লেখা ফেইজবুকে দিচ্ছি কথা ছোট করে বলতে হবে। কিন্তু ছোট করে বলার কোন ছোট পথ পাচ্ছি না।
বর্তমান সময়ে জুড়ালো হচ্ছে বৈষয়িকভাবে সাঈদীর মুক্তি যদিও তলে তলে। সেখানে সরকারের ভূমিকা কি ? কি সুবিধা চায় সরকার? কারা মুক্তি দিতে চায়? কারা কারা মুক্তি চায়? মুক্তি পেলে কার লাভ ? কি লাভ? কোন রাজনৈতিক বলয়ে বাংলাদেশের বিশ্ব ব্যবস্থা? অনেক প্রশ্ন আসে এই কাশেম বিন আবু বকরের উঠে আসায়। আমি আগেই বলে নেই আমি কাশেম সাহেবের বিরোধী নই। পক্ষপাতীও নই। আমার মূল ভাবনা তার এই অসময়ে আলোচনায় আসায়। আমি সাহিত্যের ছাত্র,কিছু কিছু সাহিত্য বুঝি, সাহিত্যিক বলয়ও বুঝি। আবার যেহেতু বাংলাদেশে রাজনীতি করি তাই কিছু কিছু বাংলাদেশী রাজনৈতিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াও বুঝি। খুব ভালো বোদ্ধা আমি নই। কোন ধরণের পাণ্ডিত্য জাহিরের ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু নেড়েচেড়ে দেখার ইচ্ছে অবশ্যই আছে , যেহেতু এই দেশটা আমার।
কোন কোন সুবিধায় সরকার নিজেকে ডানপন্থী প্রমাণ করতে চায়?
ট্রাম্প একজন ডানপন্থী নেতা। তলে তলে সম্পর্ক চতুর জামাতের আছে। চতুর আওয়ামীলীগও ট্রাম্প বাগানোর তত্ব চায়,পাশাপাশি দেশে সামনে নির্বাচনী মৌসুম। জামাত বসে নেই, বসে আওয়ামীলীগ, বসে নেই বি,এন,পি। জামাতের ঘুরে দাঁড়ানো বিশাল জরুরী। সেটি কোনরূপে? অবশ্যই একটি কোমল এবং হৃদয়স্পর্শীরুপে। সে রূপটি সংস্কৃতি এবং সাহিত্যিকরূপে। এবং বিশ্বমিডিয়ার ছায়াতলে যেন দেশে এসে মাঠে মারা না যায়। আশা করি যাবেও না। মাঠে টিকে থাকবে, সাথে আরো চমক আসবে এইটির সফলতা দেখে। এটি একটি জামাতী চেষ্ঠা? এটি নাও হতে পারে না।
অন্যটি কি ? আগেই ভণিতা বাদ দিয়ে সোজা কথায় বলে নেই ইসলামিক চিন্তাবিদরা এত সস্তামানের লেখক এবং চিন্তক না যে কাশেম সাহেবের মতো লোককে আইকন মনে করে নেবে এবং অভাবও পড়েনি। অনেক অনেক গুণী গুণী ইসলামী সাহিত্যিকের নাম মানুষ জানে আর বলে কলেবর বাড়ালাম না। এই লোকটি প্রথমে সামনে এনে পরে বিচার-বিশ্লেষণ করে কি ইসলামী চিন্তা জগতকে হেয় করা হবে? নাকি এই লোকের লেখা থেকে দেশের একটি বিশেষ জগতের হৃদয়ে ঢোকবে?
সাহিত্য খুব সূক্মভাবে হাত দেয়, চেতনার তলে গিয়ে মনি-মুক্তা নিয়ে বের হয়। সেখানে কাশেমী একদমই তা নয়। তাহলে কারা চায় এই লোকের প্রচার অবশ্যই জামাত। বাকিটুকু আর কি ? এখন টাকা কত দিছে এর জন্যে আল্লাহ মালুম।
এডওয়ার্ড ডব্লিউ সাঈদের মতো লোকের তেমন প্রচার করলো না বিশ্বমিডিয়া, সেই মিডিয়া কেন কাশেম বন্দনা করে? কি পেল? বাংলাদেশব্যাপী একটি প্রতিক্রিয়াশীল বুদ্ধি-জ্ঞানহীন সূক্ষ্ম দৃষ্টিহীন একটা সম্প্রদায়ের বিকাশ হোক একটি পশ্চিমা এবং ভারতীয় মোছাদরা চায়। সেখানে কাশেম সাহেব ভালো একটি অস্ত্র। জাতিকে বিভক্তি করার ভালো রসদ আছে এতে। এইটুকু খোঁজতে এবং বুঝতে কোন বড়মাপের বাংলাভাষী বুদ্ধিমান হায়েনা লেগেছে। যারা জানে আমাদের জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ কেমনে গর্তে যেতে পারে। সে দালাল হয়তো দেশে না হয় দুইই আছে।
যদি বিশ্বমিডিয়া আমাদের বুদ্ধিক চর্চাকে খুব আকাশে তুলতো তবে সেখানে এডওয়ার্ড সাহেব এত উপেক্ষিত হতেন না। ২০০৪ সালে প্রায়ত এই লোকটি এতটা মানুষের কাছে আসেনি। বিশ্বমিডিয়াও আনেনি। তবে কাশেম কে? কারণ আমাদের একটি ছাঁচে চিন্তাগুলো বন্দী করা দরকার। তবেই সকল চিড়িয়া খতম।
ছোট একটা জোকস বলি, আমার ভাগনে একদিন আমার কাছে আসে না, একটু পর পর টয়লেটে যায়। আমি বলি আসো কাছে সে আসে না। বলছি কি হইছে? বলে পাক্কা পাইকা হইছে। বাচ্ছা মানুষ ভালো করে উচ্চারণ করতে পারে না। আপা বুঝিয়ে দিল পাতলা পায়খানা হইছে। সাহিত্যের এমন ঠ্যালা যদি বিশ্বমিডিয়ার দালালরা কাশেম দিয়ে সাধন করতে পারে তাইলে জাতি তো টয়লেটে দৌড়াবে পাক্কা পাইকায়। এই পাতলা পায়খানা বানাবার ভালো মাধ্যম এই কাশেম সাহেব।
যদি তাই না হতো তাহলে সাঈদ সাহেবকে নিয়ে বিশ্বমিডিয়া পাগল হয়ে যেত।
{আর কুলায় না , সংক্ষেপিত। অনেক বাকি, ভালো হয়নি জানি} বেশি তথ্য দিতে পারলাম না, অন্য কোন সময় দিব।বিশ্বমিডিয়া কারা? এদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য কি? সেখানে কাশেম বিন আবু বকরের কেন মূল্য হলো? এই সময়ে কেন হলো? তবে কি কেউ বাংলাদেশ নিয়ে গভীর থেকে গভেষণা করে? আমাদের সবলতা এবং দূর্বলতার জায়গাগুলো ভালোভাবে জানে? পশ্চিমা মূলের তো ক্ষমতায় এখন ট্রাম্প , সে তো আর বারাক ওবামা না। তার তো অত প্রজ্ঞা নেই ধরা যায়, তবে কে সেই নাটের গুরু যে এই সময়টাতে কাশেম বিন আবু বকরকে সামনে আনলো? সাংস্কৃতিকভাবে কে চিন্তা করে? পশ্চিমা নিউজগুলো গভেষণা সেল অথবা লবি ছাড়া হয় না, এটা যারা বিশ্বমিডিয়া ব্যবস্থা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন তারা জানেন। যেহেতু লেখা ফেইজবুকে দিচ্ছি কথা ছোট করে বলতে হবে। কিন্তু ছোট করে বলার কোন ছোট পথ পাচ্ছি না।
বর্তমান সময়ে জুড়ালো হচ্ছে বৈষয়িকভাবে সাঈদীর মুক্তি যদিও তলে তলে। সেখানে সরকারের ভূমিকা কি ? কি সুবিধা চায় সরকার? কারা মুক্তি দিতে চায়? কারা কারা মুক্তি চায়? মুক্তি পেলে কার লাভ ? কি লাভ? কোন রাজনৈতিক বলয়ে বাংলাদেশের বিশ্ব ব্যবস্থা? অনেক প্রশ্ন আসে এই কাশেম বিন আবু বকরের উঠে আসায়। আমি আগেই বলে নেই আমি কাশেম সাহেবের বিরোধী নই। পক্ষপাতীও নই। আমার মূল ভাবনা তার এই অসময়ে আলোচনায় আসায়। আমি সাহিত্যের ছাত্র,কিছু কিছু সাহিত্য বুঝি, সাহিত্যিক বলয়ও বুঝি। আবার যেহেতু বাংলাদেশে রাজনীতি করি তাই কিছু কিছু বাংলাদেশী রাজনৈতিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াও বুঝি। খুব ভালো বোদ্ধা আমি নই। কোন ধরণের পাণ্ডিত্য জাহিরের ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু নেড়েচেড়ে দেখার ইচ্ছে অবশ্যই আছে , যেহেতু এই দেশটা আমার।
কোন কোন সুবিধায় সরকার নিজেকে ডানপন্থী প্রমাণ করতে চায়?
ট্রাম্প একজন ডানপন্থী নেতা। তলে তলে সম্পর্ক চতুর জামাতের আছে। চতুর আওয়ামীলীগও ট্রাম্প বাগানোর তত্ব চায়,পাশাপাশি দেশে সামনে নির্বাচনী মৌসুম। জামাত বসে নেই, বসে আওয়ামীলীগ, বসে নেই বি,এন,পি। জামাতের ঘুরে দাঁড়ানো বিশাল জরুরী। সেটি কোনরূপে? অবশ্যই একটি কোমল এবং হৃদয়স্পর্শীরুপে। সে রূপটি সংস্কৃতি এবং সাহিত্যিকরূপে। এবং বিশ্বমিডিয়ার ছায়াতলে যেন দেশে এসে মাঠে মারা না যায়। আশা করি যাবেও না। মাঠে টিকে থাকবে, সাথে আরো চমক আসবে এইটির সফলতা দেখে। এটি একটি জামাতী চেষ্ঠা? এটি নাও হতে পারে না।
অন্যটি কি ? আগেই ভণিতা বাদ দিয়ে সোজা কথায় বলে নেই ইসলামিক চিন্তাবিদরা এত সস্তামানের লেখক এবং চিন্তক না যে কাশেম সাহেবের মতো লোককে আইকন মনে করে নেবে এবং অভাবও পড়েনি। অনেক অনেক গুণী গুণী ইসলামী সাহিত্যিকের নাম মানুষ জানে আর বলে কলেবর বাড়ালাম না। এই লোকটি প্রথমে সামনে এনে পরে বিচার-বিশ্লেষণ করে কি ইসলামী চিন্তা জগতকে হেয় করা হবে? নাকি এই লোকের লেখা থেকে দেশের একটি বিশেষ জগতের হৃদয়ে ঢোকবে?
সাহিত্য খুব সূক্মভাবে হাত দেয়, চেতনার তলে গিয়ে মনি-মুক্তা নিয়ে বের হয়। সেখানে কাশেমী একদমই তা নয়। তাহলে কারা চায় এই লোকের প্রচার অবশ্যই জামাত। বাকিটুকু আর কি ? এখন টাকা কত দিছে এর জন্যে আল্লাহ মালুম।
এডওয়ার্ড ডব্লিউ সাঈদের মতো লোকের তেমন প্রচার করলো না বিশ্বমিডিয়া, সেই মিডিয়া কেন কাশেম বন্দনা করে? কি পেল? বাংলাদেশব্যাপী একটি প্রতিক্রিয়াশীল বুদ্ধি-জ্ঞানহীন সূক্ষ্ম দৃষ্টিহীন একটা সম্প্রদায়ের বিকাশ হোক একটি পশ্চিমা এবং ভারতীয় মোছাদরা চায়। সেখানে কাশেম সাহেব ভালো একটি অস্ত্র। জাতিকে বিভক্তি করার ভালো রসদ আছে এতে। এইটুকু খোঁজতে এবং বুঝতে কোন বড়মাপের বাংলাভাষী বুদ্ধিমান হায়েনা লেগেছে। যারা জানে আমাদের জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ কেমনে গর্তে যেতে পারে। সে দালাল হয়তো দেশে না হয় দুইই আছে।
যদি বিশ্বমিডিয়া আমাদের বুদ্ধিক চর্চাকে খুব আকাশে তুলতো তবে সেখানে এডওয়ার্ড সাহেব এত উপেক্ষিত হতেন না। ২০০৪ সালে প্রায়ত এই লোকটি এতটা মানুষের কাছে আসেনি। বিশ্বমিডিয়াও আনেনি। তবে কাশেম কে? কারণ আমাদের একটি ছাঁচে চিন্তাগুলো বন্দী করা দরকার। তবেই সকল চিড়িয়া খতম।
ছোট একটা জোকস বলি, আমার ভাগনে একদিন আমার কাছে আসে না, একটু পর পর টয়লেটে যায়। আমি বলি আসো কাছে সে আসে না। বলছি কি হইছে? বলে পাক্কা পাইকা হইছে। বাচ্ছা মানুষ ভালো করে উচ্চারণ করতে পারে না। আপা বুঝিয়ে দিল পাতলা পায়খানা হইছে। সাহিত্যের এমন ঠ্যালা যদি বিশ্বমিডিয়ার দালালরা কাশেম দিয়ে সাধন করতে পারে তাইলে জাতি তো টয়লেটে দৌড়াবে পাক্কা পাইকায়। এই পাতলা পায়খানা বানাবার ভালো মাধ্যম এই কাশেম সাহেব।
যদি তাই না হতো তাহলে সাঈদ সাহেবকে নিয়ে বিশ্বমিডিয়া পাগল হয়ে যেত।
{আর কুলায় না , সংক্ষেপিত। অনেক বাকি, ভালো হয়নি জানি} বেশি তথ্য দিতে পারলাম না, অন্য কোন সময় দিব।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৩১