somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এটা একটা এক্সপেরিমেন্টাল ছোটগল্প। ভাষায় অলঙ্কারের ব্যবহার সচেতন ভাবে এড়িয়ে গেছি।পরিপার্শকেও বর্ণনায় আনিনি। লেখকের 'ঈশ্বর সত্তা'কেও অনুপস্থিত রেখেছি। চেষ্টা করেছি পাঠককে স্পেস দিতে। একেবারেই হালের ফোনালাপ ভঙ্গীতে ভাবনাটকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। গঠনমুলক সমালোচনাকে স্বাগত জানাবো।

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা মিসড কল

-হ্যালো?
- হ্যালো!
- কেমন আছেন?
- এইতো। আপনি কেমন আছেন?
- আমি ভালো আছি। আমি সবসময়ই ভালো থাকি।
- হুম। ভালো থাকা ভালো।কী করছিলেন?
- কিছু না। আপনার মন খারাপ কেন?
- মন্… কি জানি, বুঝতে পারতেছি না। একটা পরীক্ষা ছিল, খারাপ হইছে; এই জন্য বোধ হয়।
- পরীক্ষা ভালো হয় নাই কেন? আমি তো আর এখন ফোন করে বিরক্ত করিনা…পড়াশুনাওতো করেন অনেক।
- নাহ। পড়াশুনা হয় না।প্রিপারেশনক খুব খারাপ।আমার অধপতন বোধহয় সমাগত।
- আপনার অন্য কিছু একটা হইছে। কী হইছে আমাকে বলবেন?
- হরিণের বাচ্চাটা ফোন করছিলো।
- কী বললো?
- কিছু না। ফোন রিসিভ করি নাই তো।
- রিসিভ করেন নাই কেন? শুনতেন কী বলে…
- নাহ। কী বলে না-বলে! আবার আমি কী বলি, ঠিক নাই।হয় ইমোশনাল হয়ে যাবো; সেন্টিমেন্টালও হয়া যাইতে পারি, ঠিক নাই। আমার রাগ উইঠা গেলে কী বলি ঠিক থাকে না। চোখ দিয়া আগুন বাইর হয়। কথা খুঁজে পাই না, তখন উল্টা-পালটা বকি।
- তা ঠিক! আপনি অনেক রাগী! তারপরও, ফোনটা ধরলে তো এখন আর এত কষ্ট পাইতেন না।
- না, কষ্ট পাইতেছি না। আসলে এই জন্য মন খারাপ না মনে হয়। আমি ঠিক বুঝতে পারতেছি না।
- আমি বুঝতে পারতেছি। আমি আপনাকে বুঝতে পারি। আপনার মন এই জন্যেই খারাপ।…আমি খুব খুশি হবো যদি উনি আপনার জীবনে ফিরে আসে।
- না, ফিরবে না। এমনিতেই ফোন করে। আমি আসলে বুঝিনা ও কেন ফোন করে। …আমি প্রাণ-পণ চেষ্টা করছি।
- মানুষ ভুল বুঝতে পারে না? হয়তো বুঝতে পারতেছে।
-না, ও ভুল বুঝতে পারবে না কোনদিনই। আমি আসলে এখনও বুঝি না, পাশাপাশি বিপরীত দুইটা জিনিষ কিভাবে সম্ভব?
- কী?
- ও’র এক্সপ্রেশান, কান্নাকাটি, দেখলে মনে হয় ও’র ভালবাসার কোন অন্ত নাই। আবার ও’ই কিভাবে আমার সাথে মিথ্যা বলতে পারে?!এইটা কিভাবে সম্ভব?
- একসাথে দুইজনের সাথে কিভাবে সম্ভব? হয় আপনার দিকটাই ঠিক, না হয় অই দিকটা।
- না, একসাথে না। আমি আপনাকে বলছি। ও একটা সময় এসে আমার দিক থিকা লুজ হইতে শুরু করসে, অইদিকে ঝোঁকতেছিলো; এই জ়িনিষটা আমার কাছে লুকাইছে। আমাকে বলতে পারতেছিলো না, একটা অজুহাত খুজতেছিলো।
- আপনারও ভুল হইতে পারে, হয়তো আপনি যা ভাবছেন তা না। উনি হয়তো আপনাকেই ভালোবাসে।
- কখনো মনে হয় আমার উপর জ্বেদ করে ও এরকম করছে; আবার…
- জ্বেদ করে করলেতো এরকম করার কথা না, কি জানি আমি জানি না। আমার এরকম বলা ঠিক না।আবার ফোন করলে রিসিভ কইরেন। কথা বইলেন।তাইলে আর এরকম কষ্ট পাইতে হবে না।
- কী বলবে? ও এরকমই; আগ-পিছ ভাবে না। মন চাইলো, ফোন করে বসলো। আসলে কেন ফোন করে? ও কী বলতে চায়?
- হয়তো খবর নিতে ফোন করে…
- কী খবর নিতে চায়, আমি কতটা খারাপ আছি, এটা?
- না, হয়তো কতটা ভালো আছেন…এটা।
- না। কি জানি, আমিতো ওকে বলে দিসি।
- কী?
- অই যে, শেষ যখন সবকিছু কথা হইলো। বলছি আমার সাথে যেন আর যোগাযোগ করার চেষ্টা না করে। আমিও আর যোগাযোগ করবো না। আমি করিও নাই। তারপরও কেন করে? আমার খুব কষ্ট হয়। আমি বুঝি না। ও’র সাথে কথা বলি নাই, ফোন রিসিভ করি নাই। বারবার শুধু মোবাইলে ও’র মিসড কলটা দেখি। মোবাইলটা হাতে নিলেই মিসড কলটা দেখি।আর নানান রকম ভাব না আইসা ভিড় করে। আমি বুঝি না!
- একটাই কল দিসিল?
- হুম। একটাই দেয়।বেশি দিতে এখন ভয় পায়। আমারে খুব ভয়ও পায়। ছয় মাস আগেও একবার ফোন দিছিল। এসএমএস দিছিল আমি যেন ফোন রিসিভ করি। খুব খারাপ নাকি লাগতেছিল।অনেক কষ্টে নিজেরে ঠেকাইছি। রিসিভ করি নাই।আজকে আর এসএমএস দেয় নাই। আমি ওরে এড়াইতে চাই। ও’র কোন রকম কন্টাক্ট আমি নিতে পারি না।
- আপনি টেনশন কইরেন না।
- না, টেনশন না।
- আপনি টেনশন করতেছেন। এখন টেনশন করলে পরীক্ষা খারাপ হবে।আপনি সব কিছু মাথা থেকে ঝাইরা ফেলেন। আপনি কষ্ট পেলে আমার খুব কষ্ট হয়। আমি ডাক্তার হলে আপনাকে এখন অষুধ দিতাম।
- ঘুমের অষুধ? ঘুমতো আমার হয়।
- আমার মনে হয় আমি মেডিসিন হয়ে যাই।আপনাকে ঘুম পাড়িয়ে দেই।ঘুমিয়ে থাকলে আর এগুলি ভাববেন না।
- আমি ঠিক বুঝতে পারতেছি না।আমি ও’র সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করছি। হয়তোবা অতিরিক্ত করছি। করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছিল। এইজন্যেই হয়তো বেশি করছি। কিন্তু, একেবারে অকারনে কিছুই করি নাই। প্রত্যেকটারই কারণ ছিল। ও চেঞ্জ হয় নাই। ও’র এখনো কাউয়ার বাচ্চার সাথে যগাযোগ আছে। মাঝখানে কিন্তু কাউয়ার বাচ্চাটা ও’র সাথে ব্রেকাপ কইরা চইলা গেসিল।
- তাইতো শুনছিলাম।
- এখন আবার…
- আপনি কি নিশ্চিত? আমার মনে হয় আবার ভুল করতেছেন। আর মনে হয় যোগাযোগ নাই।
- আছে। খুবই ইজি যোগাযোগ।আমি অনুমানের উপর কোন সিদ্ধান্ত নেই না। আমার কাছে প্রমাণ আছে।
- তাইলেত বুঝতেছি না।
- কিন্তু ও কখনো স্বীকার করে না!
- আপনি তো বলছেন আপনার কাছে প্রমান আছে। তাইলে আর স্বীকার না করার কী আছে?
- এইটাইতো। সারাদিন কাউয়ার বাসায়, রুমে গিয়া কাটায়া আসছে।কেউ জানতো না।যখন আমি জানলাম, বলে এটা কিছু না। এমনিতেই। আমার চিন্তা ভাবনা, রুচি, খারাপ। তাই খারাপ ভাবে দেখতেসি। এত কিছু করার পর ও’র রুচিটাই ভালো। আমার রুচিটাই খারাপ!
-বুঝলাম না!
- আর এতদিন পরেও আমার খারাপ লাগার কারণটাও আমি বুঝতেছিনা। আমি আর ও’র সাথে কোন কন্টাক্ট রাখতে চাই না। ও’র সাথে রিকন্সিলেয়েশনও আমি চাই না। তাইলে কেন? এটা আমার রাগ থেকে? মাঝে মাঝে মনে হয় ও’রে আমি এমনি এমনি ছেড়ে দিছি। আমি অনেক কিছু করতে পারতাম। সবকিছু মেনে নিয়া ভীরুর মত পালাইছি। মনে হয় ও’রে ইচ্ছামত চড়াই। গাল দুইটা চড়াইয়া লাল কইরা ফালাই।
- এটা আপনার রাগ।
- না। মনে হয় এইটা আমার ক্রোধ। মনে হয় আমি প্রতিশোধপরায়ন। …আবার মনে হয়- না, আমারই ভুল। আমার দোষেই সব হইছে।কিছু করি নাই ভালো হইছে। যে আমারে চা্য না তারে নিয়া টানাটানি করা নিজেরই অসম্মান। কিছু করলে অযথাই দুই পরিবার ভোগান্তিতে পড়তো।
- যেটা করছেন, সেটাই ঠিক।
- কিন্তু ও কেমনে পারে নরমাল থাকতে? ওরে নরমাল দেখলে মনে হয় ও এই পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য, কীটের মত- খাওয়া ছাড়া আর কোন চিন্তা যার নাই। কোনকিছুতেই তার কোন ভাবান্তর হয় না।আবার খারাপ দেখলে খারাপ লাগে। মনে হয় আমি এর জন্য দায়ী। কিন্তু ও’র খারাপ থাকাটা একেবারেই সাময়ীক। কখনো অভিনয়।
- অইটা কি আপনার চাইতে বেটার?
- এই মূহুর্তের অবাস্থান বিচারে তো বেটারই। কিন্তু তাই কি সব? আমাদের এতগুলো দিন? কম সময়তো না…
- আপনার কাছে হয়তো ভালো না। ওনার কাছে ভালো।
- তা ঠিক আছে।কিন্তু…
- আপনি কথা বললেই তো বুঝতে পারতেন উনি কী চায়…
- কথা বললে পরে আমার সমস্যা হইতো।
- সমস্যা এখন কি হইতেছে না?
- ও কেন ফোন দেয় আমারে। আমিতো ওরে এড়াইতে চাই।
- কথাতো বলেন নাই।
- ফোনটা হাতে নিলেই ওর মিসড কলটা দেখি! নানান ভাবনা…
- মিসডকলটা ডিলিট করে দেন না।
- হ্যাঁ?
- না, আপনার ইচ্ছা। আমার এইটা বলা ঠিক না। আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
- না ঠিক আছে। আমি কি আপনাকে কিছু বলছি? আমি ফোনে কারও সাথে দীর্ঘক্ষন কথা বলতে পারি না। ফোনটাও একবছর ধরেই সাইলেন্ট কইরা রাখছি। ফোনের আওয়াজটাই আমার বিষের মত লাগে। এই এখন আপনার সাথে এইটা শেয়ার করতেছি, তাই কথা বলতেছি।আপনার সাথেই একটূ কথা বলি।
- আমি জানি। আর আমার সাথেই বা কথা বলেন কতটুকু? আজকে কতদিন পর কথা বলতেছি। তাও আমি ফোন দিলাম বলে। সেদিন যেইভাবে বললেন, ভেবেছিলাম এই একমাস আর আপনাকে ফোন দিবো না। আপনাকে ডিস্টার্ব করবো না।কিন্তু ফোন না দিয়ে আর থাকতে পারলাম না।
- আমি কিন্তু কয়েকবার চাইছি, মোবাইলটা হাতেও নিছি কয়েকবার। ডিলিট করতে পারি না। কেন জানি না…
- আপনাকে একটা রিকোয়েস্ট করলে রাখবেন?
- বলেন…
- আপনি এখন এইগুলি বাদ দিয়ে ঘুমান। ঘুম থেকে উঠে পড়তে বসবেন। পরীক্ষার পরে উনার সাথে কথা বইলেন।
- না, আমি আর ওর সাথে কথা বলবো না। আর কোন ঝামেলা আমি চাই না। আমি চাই না আমার ভেতরে আবার কোন ঝড় উঠুক। আমি নিরুপদ্রুব থাকতে চাই।ওরে এড়াইতে চাই। কোন কন্টাক্ট আমি চাই না।
- এড়াইতেতো পারতেছেন না…কন্টক্টতো হয়েই যাইতেসে।
- কী করবো জানি না।
- জানতে হবে না। আপনি এখন ঘুমান। আমার ব্যালেন্স মনে হয় শেষ হয়ে যাবে।
- আপনি রাখেন আমি ব্যাক করতেছি।
- না, শেষ হউক, তারপর করেন।
- হ্যালো? হ্যালো?

হ্যালো?
-হ্যাঁ, আমার ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেছে।
- বুঝতে পারছি। আমারও দেখি ব্যালেন্স নাই। মিনিট কিনতে চাইছিলাম, হয় নাই। বেশিক্ষণ কথা বলা যাবে না।
- আচ্ছা ঠিক আছে, তাইলে এখন ঘুমায়া যান। আমি পঁচিশ তারিখে আবার ফোন দিবো।
- পঁচিশ তারিখ কেন? চব্বিশ তারিখ পরীক্ষা শেষ হবে তাই?
- হ্যাঁ।
- পরীক্ষাতো শেষ হবে একত্রিশ তারিখ।
- অ! আচ্ছা তাইলে, মার্চ, এপ্রিল, মে…মে মাসের বারো তারিখ ফোন দিবো।
- এইমাত্র তো পঁচিশ তারিখেই ফোন দেন, এখন সেইটা আবার মে মাসে চলে গেলো ক্যান? মাঝখানে এপ্রিল মাসটা কোথায় গেলো? তাও আবার ঠিক বারো তারিখ। বারো তারিখ কী?
- এখন না। সেদিন বলবো।
- এই আপনার জন্মদিন কবে?
- সেইটাতো চলে গেছে। আপনি না আমারে গিফট দিলেন।
- ধুর! কি বলেন? ১২ তারিখ জন্মদিন নাকি?
- না! ফেব্রুয়ারির ১৩ তারিখ ছিলো। আপনাকে বলছি তো!
- কি জানি মনে নাই!
- আপনি ফোনে আমাকে একটা গিফটও দিয়েছিলেন!
- অ! স্যরি, মনে পড়ছে।
- আমি কিছুই ভুলি না। আমার সব মনে আছে।প্রথম যেদিন আপনার সাথে কথা বলছি, লাস্ট কবে কবে কতক্ষণ কথা বলছি, সব মনে আছে আমার। আপনার কিছুই আমি ভুলি না।
- স্যরি!
- সমস্যা নাই। আপনি হরিণের বাচ্চাকে মনে রাখেন।
- আমি চাইনা ওরে মনে রাখতে। কিন্তু…


।হ্যালো…হ্যা্লো…?
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:০০
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×