বাসের কর্মরত লাইব্রেরীয়ানকে জিজ্ঞেস করে কিছু তথ্য পেলাম ( প্রথমে বলতে চায় নি, অনেক দেনদরবার করে অল্প-স্বল্প কিছু জানতে পেরেছি )। যেমন: এ রকম আরো 6/7টি বাস আছে , একটি গাড়ি প্রতিদিন 5/6টি এলাকায় যায়, প্রতি এলাকায় গড়ে দুইহাজার এর মত করে সদস্য আছে এবং এর সিংহভাহই ছাত্র-ছাত্রী, আবার একেকটি বাসে প্রায় 1200/1300 বই আছে ।
সদস্য হওয়ার পর থেকে আমার বই পড়ার পরিমান আরো বেড়েছে । পরীক্ষার মধ্যেও আমি নতুন বই নিয়ে আসতাম আর এজন্য রেজাল্ট খারাপ বৈ ভালো হত না কখনো । লাইব্রেরীতে অনুবাদগ্রন্থ থেকে শুরু করে শিশুতোষ বইও আছে অঢেল । আমার সাথে লাইব্রেরীতে যাওয়া আসা করতে করতে এখন আতিয়া নিজেও এ লাইব্রেরীর সর্বকনিষ্ঠ সদস্য । ও অবশ্য পড়তে পাড়ে না, আমাকেই পড়ে শুনাতে হয় । তারপরেও আতিয়াকে বইমুখী করতে পেরে আমি আনন্দিত ।
আজকে লাইব্রেরী থেকে 2টা বই এনেছি । হূমায়ুনের 'মে ফ্লাওয়ার' আর ' সালমান রুশদীর 'Harun & the sea of Stories' । দুষ্টুমির শাস্তি সরূপ আজ আতিয়াকে নিয়ে যাওয়া হয় নি ।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০