জামাত হুমকী দিয়েছে, দেশের মানুষ নাকী আবার মিষ্টি খেতে চায়। কি হবে এখন?
কথাটা বিএনপির জন্য ক্ষতিকর। কারন জামাতের অসদাচারণ বিএনপির চরিত্রকে কলুষিত করে। কেনো, কারন বিএনপি জামাতকে বগলে নিয়ে রয়েছে। একটা প্রশ্ন, রোডমার্চের এত সাফল্য কি জামাতের জন্য, নাকি বিএনপি একাই এটা করতে পারতো? জামাতের অহেতুক কথাবার্তা, তাদের আসল চরিত্র বিএনপিকে অতীতে ক্ষতি করেছে, এখন্ও করছে, আগামীতেও করবে। এখন তাহলে কি করা যায়- বিএনপি ভাববে কি???
দয়া করে জামাতকে ঘাড়ে চড়াবেন না, আপনাদের মাথায় উঠবে, মগজ ধ্বংস করবে। বগলে থাক, প্রয়োজনে হাতটা সরাবেন যেনো পায়ের কাছে পড়ে যায়। এখনই লাথী মারার দরকার নেই। কাছে রাখুন, প্রয়োজনে কিক করবেন। আবার বলি, ঘাড়ে নিবেনতো মরেছেন।
অন্যদিকে, এই হুমকী শুনে আওয়ামীরা জামাত-বিএনপিকে দোষারোপ করছে। আমি বলি কি, জামাতকে ঘৃণা করার সাথে সাথে আপনাদের হাসিনাকে সতর্ক করুন। উনি মোটেও ভাল কাজ করছেন না। জামাত খারাপ এটা প্রমান করার কিছু নেই। কিন্তু আওয়ামীলীগ যে খারাপ, এখন ভীষন খারাপ হয়ে গেছে এটা বোঝার চেষ্টা করুন। ১৯৭১ সালের পর থেকে হিসাব করলে দেখা যায়, রাজাকার ছাড়াই অনেক খারাপ কাজ হয়েছে। আমি নিজেও জামাতকে ভীষনভাবে ঘৃনা করি। কিন্তু সত্য হলো জামাতকে গালী দিয়ে, বিএনপির ভবিষ্যৎ বিপদের কথা বলে; আওয়ামীলীগের বর্তমান জঘন্য কর্মকাণ্ডকে মোটেও সমর্থন করা যায় না। তাই বলি, অপরকে খারাপ বলার চেয়ে নিজে বিবেকবান, সত্যনিষ্ট হওয়া জরুরী। আশা করি হাসিনা তা বুঝবেন, আপনারা বোঝাতে পারবেন।
তা না হলে, দেশের মানুষ হয়তো আবার মিষ্টি খাবে!!!