somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমরা তো যুগল সংসার চাইনি... চেয়েছিলাম কেবল ক্লান্তিহীন সন্ধ্যা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা সময় ছিলো, যখন ঘুম আসতো না চোখে। ক্লান্তি কাকে বলে বুঝতাম না। ক্লান্তির মাসি চিরকাল পেছন পেছন ছুটতো। সময়ের বালুঘড়ির সাথে সাথে আমি ও আমরা পরস্পর নাম না জানা রাস্তায় চষে বেড়াতাম হলুদ বিকাল আর চর্যাপদের ভাষার মতো সন্ধ্যার সময়ে। তবুও আমরা কোনও ক্লান্তির সুর দেখি নি। দেখি নি বিকেলের সূর্য ডুবে গেলে আমার আর সন্ধ্যার সুর একই হয়। সময়- সে তো পাগলা ঘোড়ার চেয়েও আরো বেশি কিছু। ধরতে চাইলেই তার মনে পড়ে সে পাগল! ছুটে বেড়ায় তখন দিগ¦ীদিক। তাকে আর লাগাম দেয়া যায় না। লাগাম দিতে চাইলে সে আরো ছুটে...। আমার পাগলা ঘোড়া রে কই থেইক্যা কই লইয়া যাস... আমার অবস্থা তখন এই হয় আর কি!
আসলেই কি সময় আমাদের নিয়ে খেলে? না আমরা সময়ের খেলোয়ার হয়ে গেলাম? এই প্রশ্ন প্রায় সন্ধ্যায় আমার মনের ছোট্ট জানালায় উঁকি দেয়; প্রতিবার ঘুমুতে যাওয়ার আগে এর একটা উত্তর প্রস্তুত করি। সকালে উঠে আবার ভুলে যাই সে উত্তর! উত্তর কি তবে আমার হাতে নেই? নাকি ছিলোনা কখনো? আছে হয়তো; কিন্তু উত্তরের প্রতিক্ষায় না থেকে আমরা আরও একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হই। আমরাই কি সেই সুযোগটি দিচ্ছি না সময়কে পাগল হওয়ার?
বন্ধু, এসব প্রশ্ন আর প্রশ্নের উত্তর থাকনা ভালো ছাত্রের পরীক্ষায় খাতায় লিখার জন্য। আমরা তো সব সময়ই লাস্টবেঞ্চি ছিলাম! আমাদের মুখোমুখি হতো তাই অতীত বর্তমান আর ভবিষ্যৎ। কেউ কখনো আগুনের মতো জ্বলে উঠত! কেউ বা সাগরের ফেনার মতো মিশে যেতো জলের সাথে পর মুহূর্তেই। আমরা তো সময়ের সারথী ছিলাম। ছিলাম আগামীর কোনও স্বপ্নের পালের হাউয়া। সব কি গুলে খেয়েছে সদ্দ নিমজ্জনের অতীত অ্যালবাম?
জানি কখনো মুছে যাবেনা কিছু কালের নাম। কিছু সম্ভ্রান্ত অক্ষর আর তাদের কীর্তিকলাপ। তবুও আমি তুই আমরা বা আমাদের চারপাশের মানুষগুলো কেউ কি এখনো প্রতিকূলে দাঁড় বাইছে না? আমার তো চারপাশের দারুণ তোফান! ক্ষণে ক্ষণে ভেসে চলি আবারো ডুবে যাই অস্থির মোহনায় এসে।
তুই... তুই কেমন আছিস দোস্ত?
আমার চারপাশ মাঝে মাঝে তোদের চারপাশের মতো জ্বলে যায়। নেভাতে গেলে আগুন আরো বেড়ে উঠে। অথচ এরকম তো হওয়ার কথা ছিলো না। কথা ছিলো একটি ডানা ভাঙা শালিকের চিকিৎসা শেষে আমরা অন্য একটি শালিক খোঁজে নিবো। কোথায় সেই শালিক, আর কোথায় আমরা? কোনও প্রশ্নের উত্তর মেলে না।
যাগ গে... বাদ দে...। শেষ পর্যন্ত এগুলো কেউ মনে রাখবেই না। এসব হতাশার বাক্য আর নাই মনে করলাম। এবার একটু আশার বাণী শোনাই। আশার কথা হলো এই... আসলে এখনো আশার কোনও কথা নেই। শুধুই ফাঁপা কথা। যাকে বলে মিঠে কথায় চিড়ে ভেজানো। আমি এ কাজটিতে বড়াবড়ই দূর্বল! কি বলিস? না হলে আমারও চারপাশে আজ দালানের পরিবর্তে ঘুরতো নীল আকাশ। সে আকাশে মাঝে মাঝে উঁকি দিত তারা, পূর্ণিমার বা অমবশ্যার চাঁদ। প্রায় পূর্ণিমার রাতে বাড়ির ছাদে বসে আমরা তারাদের কীর্তিকলাপে মাতাল হতাম! আসলেই মাতাল হতাম।
প্রতি পূর্ণিমার রাত আমাদের কাছে মাতালের উৎসব হয়ে আসতো! আর আমরা সেই রাতে নিজেদের অতিক্রম করার চেষ্টা করতাম অন্যের মতো করে...। অন্যের মতো করে মানে আমাদের সামনে যারা উদাহরণ হয়ে এসেছিলো বা আজো আছে চে, রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, মাদার তেরেসা, সত্যজিৎ ও আরো অনেকে। আমি এখনো কারো কারো মাঝে তাদের ছায়া খুঁজি। কিন্তু ছায়া তো দূরের কথা ছায়ার আশে পার্শের কিছ্ওু পাই না। কারণ এখানে আলোই নেই, ছায়া আসবে কোত্থেকে! আমাকে তাই বার বার হতাশ হতে হয়। তারপর আবারও আশার বাণি শোনাই নিজেকে। এভাবে নয়, ভেঙে পড়লে চলবে না। এইসব সাধারণ আশার বাণি আর কি! ধীরে ধীরে নিজেকেই তাদের ছায়া ভাবতে চেষ্টা করি, আয়নায় দেখি কেমন দেখায়। কোনও মুখ দেখতে পাই না, ছায়া তো আরও না। কিন্তু আমার চারপাশে সেই ছায়াগুলোর ছায়াও দেখি না, কেবল দেখি কিছু অন্ধ বেড়ালের মুখ। মাঝে মাঝে নিজেকেও সেই অন্ধবেড়ালের কথা মনে হয়। মনে হয় আমিও বুঝি সেই তাদেরই একজন!
আসলেই কি আমি তাদেরই একজন বন্ধু? তুই তো উত্তর দিবি না, তোর তো পরীক্ষার খাতাই এলোমেলো হয়ে গেছে। উত্তর কোথায় লিখবি? দেখ আমার একটা বিশাল কপাল আছে... হা হা হা একটু মজা করলাম। আমার কপালে তোর উত্তর লিখতে হবে না। এই কপাল খালিই থাক। কপালে তো আমি আস্থাশীল নই। তোর কি কপালে আস্থা আছে? থাকলে কপালে খারাবি আছে।
ভুইল্যা যা। আমার কথাও ভুইল্যা যা। আমি পচে যাচ্ছি না যদিও... তবে একসময় পঁচে যাওয়ার মিছিলে আমিও শামিল হবো। তখন লোকজন আমাকে ভালো বলবে মনে হয়। এখন তো কিছুই বলে না। আমি অবশ্য এখন কিছু নইও। তোরা, তোর মতো যারা ভালো থাকার চেষ্টা করছিস, ভুলে থাকার চেষ্টা করছিস চাপাশের আনন্দময় যাত্রা তারা অবশ্য তখন আমাকে মনে রাখবিনা। আমিও সেটাই চাই কি? জানি না, হতে পারে তোর বা তোর আমার মতো কয়েকজনের কাছে আমি বা আমার মতো কেউ অস্পষ্ট! থাকলাম না হয় এইভাবেই। ভালো থাকিস।

একটা সময় ছিলো, যখন ঘুম আসতো না চোখে। ক্লান্তি কাকে বলে বুঝতাম না। ক্লান্তির মাসি চিরকাল পেছন পেছন ছুটতো। সময়ের বালুঘড়ির সাথে সাথে আমি ও আমরা পরস্পর নাম না জানা রাস্তায় চষে বেড়াতাম হলুদ বিকাল আর চর্যাপদের ভাষার মতো সন্ধ্যার সময়ে। তবুও আমরা কোনও ক্লান্তির সুর দেখি নি। দেখি নি বিকেলের সূর্য ডুবে গেলে আমার আর সন্ধ্যার সুর একই হয়। সময়- সে তো পাগলা ঘোড়ার চেয়েও আরো বেশি কিছু। ধরতে চাইলেই তার মনে পড়ে সে পাগল! ছুটে বেড়ায় তখন দিগ¦ীদিক। তাকে আর লাগাম দেয়া যায় না। লাগাম দিতে চাইলে সে আরো ছুটে...। আমার পাগলা ঘোড়া রে কই থেইক্যা কই লইয়া যাস... আমার অবস্থা তখন এই হয় আর কি!
আসলেই কি সময় আমাদের নিয়ে খেলে? না আমরা সময়ের খেলোয়ার হয়ে গেলাম? এই প্রশ্ন প্রায় সন্ধ্যায় আমার মনের ছোট্ট জানালায় উঁকি দেয়; প্রতিবার ঘুমুতে যাওয়ার আগে এর একটা উত্তর প্রস্তুত করি। সকালে উঠে আবার ভুলে যাই সে উত্তর! উত্তর কি তবে আমার হাতে নেই? নাকি ছিলোনা কখনো? আছে হয়তো; কিন্তু উত্তরের প্রতিক্ষায় না থেকে আমরা আরও একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হই। আমরাই কি সেই সুযোগটি দিচ্ছি না সময়কে পাগল হওয়ার?
বন্ধু, এসব প্রশ্ন আর প্রশ্নের উত্তর থাকনা ভালো ছাত্রের পরীক্ষায় খাতায় লিখার জন্য। আমরা তো সব সময়ই লাস্টবেঞ্চি ছিলাম! আমাদের মুখোমুখি হতো তাই অতীত বর্তমান আর ভবিষ্যৎ। কেউ কখনো আগুনের মতো জ্বলে উঠত! কেউ বা সাগরের ফেনার মতো মিশে যেতো জলের সাথে পর মুহূর্তেই। আমরা তো সময়ের সারথী ছিলাম। ছিলাম আগামীর কোনও স্বপ্নের পালের হাউয়া। সব কি গুলে খেয়েছে সদ্দ নিমজ্জনের অতীত অ্যালবাম?
জানি কখনো মুছে যাবেনা কিছু কালের নাম। কিছু সম্ভ্রান্ত অক্ষর আর তাদের কীর্তিকলাপ। তবুও আমি তুই আমরা বা আমাদের চারপাশের মানুষগুলো কেউ কি এখনো প্রতিকূলে দাঁড় বাইছে না? আমার তো চারপাশের দারুণ তোফান! ক্ষণে ক্ষণে ভেসে চলি আবারো ডুবে যাই অস্থির মোহনায় এসে।
তুই... তুই কেমন আছিস দোস্ত?
আমার চারপাশ মাঝে মাঝে তোদের চারপাশের মতো জ্বলে যায়। নেভাতে গেলে আগুন আরো বেড়ে উঠে। অথচ এরকম তো হওয়ার কথা ছিলো না। কথা ছিলো একটি ডানা ভাঙা শালিকের চিকিৎসা শেষে আমরা অন্য একটি শালিক খোঁজে নিবো। কোথায় সেই শালিক, আর কোথায় আমরা? কোনও প্রশ্নের উত্তর মেলে না।
যাগ গে... বাদ দে...। শেষ পর্যন্ত এগুলো কেউ মনে রাখবেই না। এসব হতাশার বাক্য আর নাই মনে করলাম। এবার একটু আশার বাণী শোনাই। আশার কথা হলো এই... আসলে এখনো আশার কোনও কথা নেই। শুধুই ফাঁপা কথা। যাকে বলে মিঠে কথায় চিড়ে ভেজানো। আমি এ কাজটিতে বড়াবড়ই দূর্বল! কি বলিস? না হলে আমারও চারপাশে আজ দালানের পরিবর্তে ঘুরতো নীল আকাশ। সে আকাশে মাঝে মাঝে উঁকি দিত তারা, পূর্ণিমার বা অমবশ্যার চাঁদ। প্রায় পূর্ণিমার রাতে বাড়ির ছাদে বসে আমরা তারাদের কীর্তিকলাপে মাতাল হতাম! আসলেই মাতাল হতাম।
প্রতি পূর্ণিমার রাত আমাদের কাছে মাতালের উৎসব হয়ে আসতো! আর আমরা সেই রাতে নিজেদের অতিক্রম করার চেষ্টা করতাম অন্যের মতো করে...। অন্যের মতো করে মানে আমাদের সামনে যারা উদাহরণ হয়ে এসেছিলো বা আজো আছে চে, রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, মাদার তেরেসা, সত্যজিৎ ও আরো অনেকে। আমি এখনো কারো কারো মাঝে তাদের ছায়া খুঁজি। কিন্তু ছায়া তো দূরের কথা ছায়ার আশে পার্শের কিছ্ওু পাই না। কারণ এখানে আলোই নেই, ছায়া আসবে কোত্থেকে! আমাকে তাই বার বার হতাশ হতে হয়। তারপর আবারও আশার বাণি শোনাই নিজেকে। এভাবে নয়, ভেঙে পড়লে চলবে না। এইসব সাধারণ আশার বাণি আর কি! ধীরে ধীরে নিজেকেই তাদের ছায়া ভাবতে চেষ্টা করি, আয়নায় দেখি কেমন দেখায়। কোনও মুখ দেখতে পাই না, ছায়া তো আরও না। কিন্তু আমার চারপাশে সেই ছায়াগুলোর ছায়াও দেখি না, কেবল দেখি কিছু অন্ধ বেড়ালের মুখ। মাঝে মাঝে নিজেকেও সেই অন্ধবেড়ালের কথা মনে হয়। মনে হয় আমিও বুঝি সেই তাদেরই একজন!
আসলেই কি আমি তাদেরই একজন বন্ধু? তুই তো উত্তর দিবি না, তোর তো পরীক্ষার খাতাই এলোমেলো হয়ে গেছে। উত্তর কোথায় লিখবি? দেখ আমার একটা বিশাল কপাল আছে... হা হা হা একটু মজা করলাম। আমার কপালে তোর উত্তর লিখতে হবে না। এই কপাল খালিই থাক। কপালে তো আমি আস্থাশীল নই। তোর কি কপালে আস্থা আছে? থাকলে কপালে খারাবি আছে।
ভুইল্যা যা। আমার কথাও ভুইল্যা যা। আমি পচে যাচ্ছি না যদিও... তবে একসময় পঁচে যাওয়ার মিছিলে আমিও শামিল হবো। তখন লোকজন আমাকে ভালো বলবে মনে হয়। এখন তো কিছুই বলে না। আমি অবশ্য এখন কিছু নইও। তোরা, তোর মতো যারা ভালো থাকার চেষ্টা করছিস, ভুলে থাকার চেষ্টা করছিস চাপাশের আনন্দময় যাত্রা তারা অবশ্য তখন আমাকে মনে রাখবিনা। আমিও সেটাই চাই কি? জানি না, হতে পারে তোর বা তোর আমার মতো কয়েকজনের কাছে আমি বা আমার মতো কেউ অস্পষ্ট! থাকলাম না হয় এইভাবেই। ভালো থাকিস।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×