প্রখ্যাত পাকিস্থানি মুক্তিযোদ্ধা আবদুল আলীম আজ স্বাভাবিক স্বাচ্ছন্দ্য মৃত্যুবরণ করেছেন।
বাঙ্গালীরদের লজ্জা পাওয়া উচিৎ; লেখা-লেখির অপরাধে তারা মেধাবী বাঙালীদের দেশ ছাড়া করতে পারে। তারা বিদেশে বসে দেশের নাম সমুজ্জল করে; অথচ রাজাকাররা আনন্দে সরকারের টাকায় হাস্পাতালে বসে ভালো মন্দ খেয়ে মড়তে পারে।
এর চাইতে লজ্জার আর কি আছে???
আরও মজার কথা হল এই রাজাকারদের কবর কিনা হবে এই বাংলাতেই; যারা কোনোদিন বাংলাই চায়নি।
অথচ যারা বাংলার নাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিচ্ছে তাদের নিজের বলতে কোন দেশ নেই; তাদের দেশ ছাড়া করেছিল কিন্তু এই রাজাকার গুলোই।
আক্ষেপটা সেখানেই!!!
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া কোন রাজাকারের স্বাভাবিক মৃত্যু আমরা দেখতে চাইনা।
সরকারের কাছে আবেদন; যত দ্রুত সম্ভব হায়না গুলোকে ফাঁসিতে লটকে দেয়া হোক।
কবর বাংলাদেশেই দেয়া হোক তাদের ঘাড় ভাঙ্গা লাশের; কারন বিদেশ গিয়ে তাদের কবরে থুঃ থুঃ দিয়ে আসতে পারবো না আমরা। এই আজিমপুর কবরস্থানেই তাদের লাশ পুঁতে দেয়া হোক। ওখান দিয়েই চলাচল করি প্রতিদিন।
কবরে ফুল দিয়ে যদি সম্মান দেখানো যায় তবে থুঃ থুঃ দিয়ে ঘৃণা দেখানো যাবে না কেন??? আপনার ইচ্ছা হলে রাজাকারদের কবরে ফুল দিয়ে আসবেন আমার কোন সমস্যা নাই; তবে সেই ফুলের উপরে যদি দলা দলা কফ থুঃথুঃ পড়ে তবে দুঃখ পাবেন না যেন।
রাজাকারদের মৃত্যুতে ভুলেও ইন্নালিল্লাহি বলবেন না যেন; বরং বলুন "ফি নারি জাহান্নামা খালিদুন"; অর্থাৎ "ঐ ব্যক্তির স্থান হোক জাহান্নামের সর্ব নিকৃষ্ট স্তরে"।
আমিন!!!
ফেসবুক পোস্ট লিঙ্কঃ Click This Link