somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

:):):):)চোরা মালেইক্যা আর একটি টাট্টিখানা উপ্যাখান- হাসতে হাসতে পেট ফাইট্যা গেলে কইলাম আমারে দোষ দিয়েন না-(২য় পর্ব):D:D:D:D

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১ম পর্বে হান্দায়া যাইতে চাইলে এইখানে হালকার উপ্রে ঠুকা দেন।

এইবার মালকা আর আমি একখান জিওলজিক্যাল সার্ভে করলাম কার ক্ষেতে গেরিলা অপারেশন করুম। ইদ্রিস সওদাগরের একখান টমেটো আর একখান কাঁচা মরিচ আর ধইন্যা ক্ষেত আছিল। টসটইস্যা টমেটো আর কাঁচা মরিচ, ধইন্যা দেইখ্যা আমার জিহবা দিয়া লুল বাইর ওই গেছে, চান্নি খাওনের লাইগ্যা। মালকারে কইলাম, আরে বলদা ইরাম বেহেশতি খানা রাইখ্যা আমরা না খাইয়া থাকমু, এইডি ক্যামতে হয়?? দোস্তরে আজকাই কাম সারাইয়া ফেলি। এইকথা হুননের পর মালকা দেহি, পল্টি মারনের লাইগ্যা ভাবজগতে হান্দায়া গেছে। তাহার ভাবখানার যে মর্ম উদ্ধার করিবে ইহা কাহার সাধ্য, আর আমি তো কোন ছার। আমি আবার একখান থাবড়া থেরাপি এপ্লাই করনের আগেই মালকারে রেড অ্যালার্ট দিলাম, ইরাম ভাব ধরার শানে নুযূল কিতা ?? তাড়াতাড়ি সোর্স কোড কইয়া ফেলা নাইলে তোর কফালে বহুত খারাফি আছেরে মালকা। হালায় বহুত কানেক পর,কইষ্যা হাগা দেওনের পর যে তৃপ্তির হাসি আমাদের মুখ দিয়ে বাইর ওই, ইরাম একখান হাসি দিয়া কইলো, নিজের ঘরে( মানে হবু শ্বশুরের ক্ষেতে) সিদ কাটতে পারুম না। ধরা খাইলে মান- ইজ্জতের উপ্রে ব্যাফুক আঘাত আসিবে, বিসাইড দ্যাট, আমার পেয়ারের কুলসুম বানু জানতে পারলে পেরেম-ভাইলোভাশা ব্যা-অফ-বেঙ্গল দিয়া ভাইশ্যা যাবে। আরে আবাল মালেইক্যা তুর হিছা মারি, আবার মোরাল ইস্টোরি। এইবার মিজাজ গেল আমার অটো ফরমেট হইয়া। মালকা চোরার ছাও তোরে আইজকা খাইছি। এইকথা হুইনা মালকা দিছে খিচ্চা বাংলা দৌড়। কিন্তুক মালকা বুদ্ধিতে থিফ অব বাগদাদ হইলে কি অইবো, গায়ে গতরে আছিল একখান মুরগার ছায়ের লাহান। কিছুক্ষনের মইদ্যে বড় বিলের প্যাকের ভিত্রে ক্রাশ ল্যান্ড ইন করল। হালারে খোমা বরাবর দুইখান দিবার আগে কইল, দোস্ত আরে আর মারিসনা। আমি চোরা সমাজের কোড বুইল্লা গেছিলাম। যাক এইবারের মত মালকারে ছাইড়া দিলাম। চোরা সমাজের কোড হয়তাছে, আই চোরা ধারিনাকো কারও ধার, কর্মক্ষেত্রে যার তার(শ্বশুর সহ)হিছা মার। মালকা পুরা রাজি তার শ্বশুরের হিছা মারনের লাইগ্যা।
কিন্তু বিধি বাম,এইবার দ্বিতীয় অপারেশনে আমরা ব্যাফুক ধরনের একখান রাম ধরা খাইলাম। কি কমু দুঃখের কথা, ময়-মুরব্বীরা কয়, বেশী ফাল পারন নাকি বালা না, বাঘের উপ্রেও নাকি টাগ থাহে। জয়েন্ট ভেঞ্চারে চুরির নেশায় যে ছ্যাচাখান খাইছিলাম তা সারা জনম মনে রাখুম। আর মালকার কথা কি কমু, আহারে আবাল চোরা, কিয়ের লাই যে টমেটো ক্ষেতে অপারেশনে রাজি হয়ছিল হালার ক্যারিয়ারটাই পুরা চ্যারাব্যারা হইয়া গেছিল। এইবার সেই দুঃখের কথাই কমু।

বিকাল হইতেই স্কুল তুন বাড়িতে খালি পা দিবার বাকি,লগে লগে রেডি হইয়া গেলাম। একখান লং আন্ডু(আমার বইনের ক্যাপ্রি,কোমরে হত না তাই আমারে দিয়া দিছিল) পিন্দা আছিলু। হালার অপারেশনের আগে কিয়ের লং আন্ডু?? লং আন্ডু খুইল্যা, সামনে পাইলাম আমার বাপের একখান অরিজিলাম ক্রোকোডাইল ব্ল্যাক আন্ডু। কম্বাইনড অপারেশন বইল্লা কথা। বাপের আন্ডুখানই পিন্দা ফেলাইলাম। এইবার ক্যামুন জানি নিজেরে আমেরিকান নেভি সীল বা ব্ল্যাক অপস কমান্ডোগো মত মনে হল। ঘর থেকে বাইর হনের আগে কাঠের আলমারির তলা থেইকা একখান ভোতা ছুরি আন্ডুর মইধ্যে গুইজ্জা লইলাম আর মাডির চুলার তলা থেইক্কা কয়লা লইয়া মুখে দুইখান দাগ দিলাম ক্যামোফ্লেজের লাইগা। আবে মুরে আর কেডা পাই। কমান্ডো স্টাইলে এক দৌড়ে ইদ্রিস সওদাগরের ক্ষেতের কিছু আগে গিয়া পজিশন লইলাম। হালার মালকা চোরার দেহি কোন খবর নাই। টাইমিং না আবার গন্ডগোল কইরা ফেলায়। কিছুক্ষন পর দেহি আবালডি আইতাছে। ওমা! হালায় দেহি এটি এম লুঙ্গী পিন্দা আইছে। ব্যাটারে ধরলাম চাইপ্পা, হালা বেআক্কইল্লা আবাল চোরা তুই লুঙ্গী পিন্দা আইলি কোন হিসাবে?? মালেইক্যা দেহি বত্রিশ দাতঁ বাইর কয়রা মিচকা একখান হাসি দিয়া আমারে কয়, ওরে ভ্যাদাইম্যা বিখাইজ পোলা, তোর মাথা দেহি বান্দুরের মল দিয়া ভর্তি। তুই এই আন্ডুর ভেতর কয়খান টমেটো পাচার করতে পারবি?? কিন্তু আমার লুঙ্গীর ভিতর যে কয়খান নেয়া যাইবো তা দিয়া গুদাম ভর্তি কইরা এরপর এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট বিজিনেসও করতে পারুম। উল্টা আর কয়, হালায় ব্যাকডেটেড চোরা পুরা জনম চুরি কইরাও আমার মত ক্যারিয়ার বানাইতে পারবিনা। কি আর করা, আসলেই আবিস্কার করালাম আমি কোনদিনও মালেইক্যারে বুদ্ধি দিয়া পিছে ফেলতে পারুমনা।

যাওগ্যা সে কথা, এইবার ইদ্রিস সওদাগরের ক্ষেতের মইধ্যে ক্রলিং কইরা গেরিলাগো লাহান হান্দাইয়া গেলাম। পরের পনের মিনিট সুপারসনিক স্পিডে অপারেশন চালাইলাম। এই স্পিডে আমাদের টম ক্রুজ থুক্কু অনন্ত জলিল আংকেলও তেইশ তলা বিল্ডিং থেকে নামতে পারবেনা। চুরির মাল সামানা নিয়া এক দৌড়ে পুকুর পাড়ে চইল্লা আসলাম। মালকারে দা আনতে পাডাইলাম বাড়ি থেইক্কা। মালকাও দা আর নুন নিয়া আইলু বাড়ি থেইক্কা। চুরির মাল সামানা দিয়া রন্ধন শিল্পে আমি আছিলাম টমি মিয়া থেইক্কা বড় শেফ। তাই কিছুক্ষনের মইধ্যে টমেটো, ধইন্যা, কাঁচা মরিচ আর নুনের মিকচারে চান্নি বানাই ফেললাম। চান্নির সবুজ কালার রস দেইখ্যা আমার জিহবা দিয়া লুল বাহির হইতে লাগল। হাজির বিরিয়ানির লাহান আমি আর মালকা মিল্লা চান্নি খাওন শুরু করলাম। খাওন প্রায় মাঝামাঝি। ঠিক এরপরই শুরু হইল কাহিনীর ইউ টার্ন যারে সিনেমার ভাষায় কয় ক্লাইমেক্স। আই তো আশপাশে কোনদিক না তাকায় খালি চান্নি গিলতাছি। হঠাৎ দেখি মালকা খাওন বন কইরা উইঠা দাড়ায় গেছে। আমি কয়, কিরে দোস্ত এমন তপোবনে ইরাম অমৃত রাইখা তুমি কোনাই যাও?? ঘটনা কি?? ওমা!! মালকার দেহি বায়োলজিক্যাল সিস্টেম এরর মারতাছে। খালি একবার উডে আর বহে। আবার বহে আর উডে। আবার কিছুক্ষন এদিক ওদিক চোরের লাহান উকিঝুকি মাইরা ভেন্দার মতন উচ্চাঙ্গ নৃত্যকলা দিয়া পায়চারি করতাছে। একি আবাল দেহি আবার পেড খামছাইয়্যা ধইর‌্যা মুখডারে কিরাম জানি করতাছে। ও আল্লাহ তুমি ফানা দাও ইহা কিসের আলামত। অবস্থা দেইখ্যা আমার নিজেরই সিস্টেম হ্যাং হইয়্যা যাইতাছে। আমার জানে তখন পানি নাই। একবার মনে হইতাছে বদহজম আবার মনডা কয় ফুড পয়জনিং। আমি মালকার কাছে খিচ্চা দৌড় দিলাম। ওরে আমার জানের দোস্ত কি হয়ছে আমারে কও দেহি। হাজার হোক আমার কম্বাইড অপারেশনের পার্টনার। দেহি কিছুই কয়না হালা খালি ও মারে!! ও বাবারে!! ও খালুরে!! ও মামুরে!! কইয়্যা চিক্কুর দিতাছে। আমি মনে মনে কয় কাম সারছে। কুত্তার পেডের মইদ্যে নাহি এক নম্বুরী বাংলা ঘি হজম হয়না। আসলে হালার ধরছে হাগা ( চান্নি খাইয়া পেড গেছে নাইমা, লুজ মোশনের প্রাইমারি অবস্থা) আবার এইদিক দিয়া ইরাম বেহেশতি খানা ফেলাইয়া যাইতেও পারতাছেনা। পুরা বদের হাড্ডি, তয় বগা আইজকা বালামতনই ফান্দে পড়ছে। ইরাম উডা বইডা, কাঁদাকাটি চলতেই লাগলো। হঠাৎ নাকের মইধ্যে দেহি বদ গন্ধ আহে। ঘটনা কি?? আশেপাশে কোন টাট্টিও নাই আবার পৃথিবীর কোন প্রানীকুলের গুয়ের লগেও দেহি গন্ধে মিল নাই। তাহলে কি? কাম সারছে!! কিছুক্ষনের মইধ্যে বুইঝা ফেলাইলাম এই বদ কিছিমের গন্ধের লগে দেহি মানব জাতি কর্তৃক নির্গত গুয়ের মিল আছে। আবে মালকার বাচ্চা মালকা বড় আকামডা কি লুঙ্গীর ভিত্রে সাইরা ফালাইছোচ??? মালকা দেহি মুখ ইটার লাহান শক্ত কইরা দাড়াই আছে। মান-ইজ্জতের টায়ার জায়গার মইধ্যে পাংচার। এত বড় খ্যাতিবান চুরা অপারেশনের মাল খাইয়া হাইগা দিয়া মুলি বাঁশের লাহান খাম্বার লাহান খারা হইয়া আছে। পার্টনার হিসাবে আমি নিজেও সমাজে মুখ দেখাইতে পারতাম না। সামনে আছিল একখান কাডাল গাছ, তার পাতা ছিড়া দিলাম আপদকালীন টিস্যু হিসাবে ব্যবহার করাই লাইগ্যা, ব্যাটা দেহি পুরা পল্টি। আমারেই উল্টা কয় কিছু হয় নাই, আবার কয় আমার সামনে থেইক্কা চইল্যা যা। চুরার রঙের দেহি শ্যাষ নাই। আমার হইল বেজায় রাগ। ওমা চোরা তুমি হাগা দিয়া ভং ধরবা আবার মান-ইজ্জত নিয়াও চিন্তা করবা। এত রঙের মইধ্যে আমি নাই। তই যাই হোক, মালকার সিস্টেম দেহি আবার ক্রাশ করছে ভালমতোই। ও আল্লাগো ওয়াক থু!! মানব জাতির পেডের মইধ্যে যে ইরাম বদ কিছিমের জিনিস থাকে তা আগে জানতাম না। মালক্যা দেহি আস্তে আস্তে লুঙ্গি মালকোচা মারতাছে। বেচারার কপালটাই আজকে খারাফ। আশেপাশে কোন টাট্টিখানাও নাই যে শান্তিতে একটু কামডা করতে পারবো। হঠাৎ কোন রকম বলা কওয়া ছাড়া দেহি মালকা পাগলা কুত্তার লাহান খিচ্চা বাংলা দৌড় পাশের বাঁশ বনের মাঝখান দিয়া । এদিকে ঘটনা হইছে কি, ঠিক ইরাম সময়ে ইদ্রিস সওদাগর বাঁশ বনের শেষ মাথায় একখান ছরা আছিল, তার পাশ দিয়া লুঙ্গি প্রায় কান্দে তুইল্যা আর এক হাতে বদনা নিয়া আইতেছিল। কিরিসটাল কিলিয়ার পানির লাহান বুঝা যায়, বড় কাম কইরা আইতাছে। গ্রাম দেশে ছরার পাশে হাগা দেয়া অনেকটা নৈতিক দায়িত্ব বলিয়া পরিগনিত হয়। এই ছরার পাশে হাগা দেয়া নিয়া আমার একখান স্বরচিত কবিতা আছে। তা হইল গিয়া, “ উইরা যায় বক পক্ষী, রাইখ্যা যায় তার ছায়া, ছরার মইধ্যে হাগা দিবার আহা কিযে মায়া, দেয় হাগা পোলা, বুডা আর সকল মদনা, ভাসি যায় হলুদ লাদা হাতে লাল বদনা”। এই কবিতা লিইখ্যা আমি কোন প্রাইজ পায় নাই, তয় মায়ের একখান কঠিন ছ্যাচা খাইছিলাম। এই কথা আরেক দিন কমু। ওদিকে মালেইক্যা ততক্ষনে দৌড় দিয়া বাঁশ বনের শেষ মাথায় গিয়া থামছে। কিন্তু “ হায়রে কপাল মন্দ, চোখ থাকিতে অন্ধ আর পাছা ভর্তি গন্ধ নিয়া মালকা ভাল একখান বিপদে পইর‌্যা গেল। সে এক বিষম অবস্থা। ইদ্রিস ব্যাপারী কিছু একটা বুঝতে পারছে, একদম বেকুব ত না, কিন্তু পুরা বিষয়টা কি তা মাথার মইধ্যে আমলে আনতে পারে নাই। এদিক দিয়া মালকা একখান হার্ড ব্রেক দিয়া খাম্বার মতন খাড়া হইয়া গেছে। হাজার হোক হবু শ্বশুর, কে চায় ইজ্জতের বারটা বাজাইতে। কিন্তু ইদ্রিস সওদাগরের সার্চ লাইটের লাহান অনুসন্ধানী চোখ আরেকটু সামনের দিকে আওগাইয়া পুরা ব্যাপারটা কিলিয়ার কইর‌্যা ফালাইলো।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×