somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গিয়েছিলেম সমুদ্র দর্শনে :)

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আগেরবার বলেছিলাম পাহাড়ের গল্প । আজ বলবো সমুদ্রের গল্প।
পাহাড়ের কিছু ছবি আতিপাতি করে খুজে তাও মন মত পেয়েছিলাম কিন্তু সমুদ্রের ফোল্ডার ঘাটতে গিয়ে দেখি আমার সখিগন নিজেদেরকে সেন্টার ধরে খালি ক্যামেরা ক্লিকাইছে। আশেপাশে আর ঘুরায় নাই। যাইহোক কী আর করা ! :(
মেঘলা রিসোর্ট থেকে বাসে রওনা হলাম কক্সবাজার এর উদ্দ্যেশে। রাস্তা দেখি আর ফুরায় না। আমি শেষে বলেই ফেললাম, "আমারে বাসায় দিয়া আয়, বাসায় যামুগা ।" :|
অবশেষে পৌছুলাম কক্সবাজার। রুম ভাগাভাগির পরে চাবি নিয়ে প্রত্যেক দল যার যার রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাবারের জন্যে রেডি হওয়ার পালা। এখানে এসে আগেই বাথরুমে উকি দিয়ে দেখি বাথরুম ঠিক ঠাক আছে। সবার মুখেই স্বস্তি। বান্দরবানের বাথরুমে ছিল হাই কমোড। আমাদের সবারই খুব কষ্ট হয়েছিল (সবার ই এক সমস্যা হাই কমোড ঘিন্না লাগে) । :-P

দুপুরের খাবারের জন্যে নিচে নামলাম। মেনুতে ছিল মাছ, গরু, মুরগী যে যেটা খায়, সবজী এটা কমন। আমার সখীগন বলল তারা মুরগী খাবে। আমি ভাবলাম কক্সবাজার এসে পোল্ট্রি বা গরু খাওয়ার কোন মানেই হয়না। আমি কোরাল মাছ নিলাম। মাছের পিস দেখে মনটা ভরে গেল। B-) দুই দিনই কোরাল মাছ খেয়েছি। তবে একদিন পেটি একদিন পিঠের মাছ দিয়েছে। শেষে বললাম, "আর একদিন থাকলে আমাকে ওরা ল্যাজা দিয়ে বলবে মাছ শেষ এইবার আপনে চলে যান।" :P

বিকেলে দলের সবাই মিলে গেল সৈকতে। কোন এক কারনে আমি যাইনি। ফোল্ডার ঘেটে যা পেলাম তারই একটা


এটা খুবসম্ভবত ইনানীতে। :P
সারা বিকেল-সন্ধ্যা হোটেল রুমে কাটিয়ে চিন্তা করলাম বেকার বসে না থেকে আসপাশ থেকে কিছু কেনাকাটা করে আসি। নিচে নেমে চা খেয়ে ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলাম চকলেট, আচার, শুটকীর মার্কেট কতদূর। ম্যানেজার আমার সাথে হোটেলের এক ছেলেকে দিয়ে বলল মার্কেট চিনিয়ে দিয়ে আসতে। আমাদের বাসায় আচার খাওয়ার পাবলিক নেই। তবে কক্সবাজার কেউ আসলে সবার দাবী থাকে পিনাট চকলেট আনার। আমি বেশী করে তাই কিনলাম, সাথে কিছু বাদাম, চকলেট।

এর পরে গেলাম শুটকীর দোকানে। লইট্যা আমার সেইরকম প্রিয়। লইট্যা এবং ছুরি শুটকী কিনলাম হাফ কেজি করে। হোটেলে জিজ্ঞেস করে গিয়েছিলাম কীভাবে কী চিনব। ভাল মত না চিনলেও ধরে টরে, ভিজাটা দিবেননা হ্যানো ত্যানো বলে কিনলাম। দোকানী কী দেখে কেন বলল বুঝলাম না। আমাকে জিজ্ঞেস করে আমি এখানকার স্থানীয় কিনা। মনে মনে ভয় পেলেও বললাম "না" ।
শুটকীর কাহিনী যখন আসল তখন আমার চরম দুঃখের কাহিনী না বললেই নয়। লইট্যা হাফ কেজিতে ১৭ টা পেয়েছিলাম। বাসায় আসার পরে আম্মা ভাবলেন একটু রোদ দিয়ে রাখি। বারান্দায় রোদ দিয়ে চোখে চোখেই রেখছেন কাকের জন্যে। মাঝে একটু সরেছেন কিছু সময়ের জন্যে এর মধ্যে এসে দেখেন ১৭ টা শুটকীর ১০ টাই হাওয়া !! ৭ টা আছে। আমার মনে হল কলিজাটাই নাই। কাঁদতেও ভুলে গেছি। এখনো ভুলিনি সেই দুঃখ! :(( । ভেবেছি পরিচিত কেউ কক্সবাজার গেলে লাগলে তার পায়ে ধরব, তাও যেনো সে আমাকে লইট্যা শুটকী এনে দেয়।
আরো বাকী আছে পরে বলবো তা। ;)

এখানে একটা কাহিনী না বললেই নয়। এক বান্ধবীর জন্মদিন ছিল মাসের শুরুতে। ঈদ, ট্যুর এসব কারনে সেলিব্রেট করা হয় নি। ত তাকে না জানিয়ে বাকীরা প্ল্যান করেছিলাম ট্যুরে গিয়ে তার কেক কাটা হবে। সন্ধ্যায় হোটেলে জিজ্ঞেস করলাম কেক কোথায় পাওয়া যাবে। লোকেশন বললে রাতের খাবারের পরে সবাই রুমে গেলে আমি আরেক বান্ধবী মিলে বের হলাম কেকের সন্ধানে। এক দোকানে যা পেলাম পছন্দ হয়নি। তারা আরেক দোকানের কথা বললা যা আরো সামনে। বান্ধবী আমার হাত শক্ত করে ধরে বলছে ওর ভয় করছে। আমি হাত ধরে বললাম ভয়ের কিছু নাই। আর নতু জায়গায় ভয় করলেও মুখে প্রকাশ করতে হয়না। স্মার্টলি ম্যানেজ করতে হয় সব। অবশেষে খুজে টুজে পেলাম এক কেক! বলা ছিল যার বার্থডে সে যাতে টের না পায় আর অন্য রুমের সঙ্গী সাথীরাও যাতে রুমে না থাকে। অনেক কাহিনী টাহিনী করে নিচে থাকে বিশাআআআআল এক ছুরি নিয়ে রুমে। রুমে ঢুকেই "সারপ্রাআআঈইজ" বলে কেক বের করলাম। বান্ধবী ভেবেছিল এমনি এমনি বলছি আমরা। কেক দেখে সত্যিই সারপ্রাইজড্ । ওকল্পনাও করেনি আমরা এটা করবো। এবার কেক কাটার পালা। কাটার সময় একসাথে সবাই কোরাস করে উঠল "হ্যাপি বার্থ ডে....." আমাদের কোরাস শুনে পাশের রুম থেকে এক ক্লাস মেট এসে দরজা নক করছে! :-/ কেক হাতে একজন দৌড়ে গেল বারান্দায় কেউ ছুরি লুকায়, কে কী করবে দিশা পাচ্ছে না। দরজা খহুলে ফেলেছে এর মাঝেই দেখি বান্ধবীর নাকের ডগায় ক্রিম লাগানো। আমি তাড়াতাড়ি দিলাম মুছে। হাসি মুখে উকি দিয়ে বলছে, তোরা কী করছিস, কার বার্থডে?
আমরা বললাম আরে ওর বার্থডে আরো আগে গেছে আমরা আজক এমনি এমনি উইশ করছি। =p~ :P
যাক বাবা হাফ ছেড়ে বাঁচলাম সবাই। তাড়াতাড়ি কেক কেটে খেয়ে অবশেষে শান্তি। :P দরজা নক করার পরের দৃশ্য যদি রেকর্ড করে দেখানো আপনারা বুঝতেন কী একটা সিচুয়েশন ছিল। =p~

পরদিন খুব সকালে দুই বান্ধবী রুমে রয়ে গেল আমরা ৪জন গেলাম সৈকতে। একেবারে নিরিবিলি সৈকতে ইচ্ছে মত ঘুরে, ছবি তুলে হাফ ভিজে রুমে ফিরেছি।
সৈকতে ঝাউবনের ফাঁক দিয়ে সূর্য উঁকি দিচ্ছে



ঝাউবনের পাশেই কী লতা বলে এগুলোকে জানিনা। নাম না জানলেও ফটোসেশনে ভুল হয়নি :D :D



ব্যাগে করে মোবাইল, টাকা নিয়েছিলাম। ঢেউয়ের পানিতে ব্যাগ, মোবাইল সব ভিজে একাকার! সৈকতে নামার আগে অনেক খানি জায়গা বালি মাড়িয়ে যেতে হয়। ছবিটা এখন দেখুন পরে আসল কথা বলছি।
পায়ের অবস্থাটা খালি একবার ... :-P



প্রত্যেকটা হোটেলের নিচেই দেখেছি পা ধোয়ার জন্যে কল দেয়া। এই বালির জন্যেই দেয়া পরে বুঝেছি। সৈকত থেকে ফেরার পরে হোটেলে ঢোকার আগে পা ধুয়ে ঢুকতে হয়। তো যা বলতে চেয়েছিলাম, সকালে মানুষ কম বলে স্যান্ডেল যেখানে সেখানে রেখে গেছি। নাস্তার পরে যখন যাবো তখন মানুষ থাকবে তাই ভাবলাম কে পাহারা দেবে কার স্যান্ডেল, আর কই থাকবো আমি কই স্যান্ডেল! তার চাইতে খালি পায়েই যাবো। কয়েকজন গেলাম খালি পায়ে।

:-/ ওরেএএএ বাবারেএএএ বাবাআআআআআ, ভাইয়া & আপু প্লিজ ভুলেও এই বলদামী করবেননা। লাগলে স্পন্জের স্যান্ডেল নিয়ে যাবেন। যাওয়ার সময় সকাল ছিল টের পাইনি। ফেরার সময় দুপুর। সূর্যের তাপে বালি এমন গরম হয়েছে মনে হচ্ছিল যেনো চামড়া খসে পরে যাবে। দৌড়েও পারা যাচ্ছিল না! :-/ এখানেই শেষ নয়। এক বান্ধবী ঝিনুক মার্কেটে গেছে। ওকে খোজ করতে সেখানে গিয়ে দেখি পিচ এমন গরম। মনে হল আজকে আর অক্ষত পা নিয়ে হোটেলে ফেরা হবেনা। :((

হোটেলে ফিরে ফ্রেশ হয়ে খেয়েদেয়ে রওনা দিলাম দুপুরে ইনানী বিচের উদ্দ্যেশে। রাতে আমরা ফিরবো ঢাকার উদ্দেশে। :( এর মাঝে আম্মা ফোন দিল রুপ চাঁদা শুটকী কিনেছি কিনা । দাম বললাম শুটকীর। আব্বা নাকি বলেছেন নেওয়ার জন্যে। হোটেলের ম্যানেজারের সাহায্য নিলাম আবার। শুনে এটা আমার একার পক্ষে কেনা সম্ভব নয় বুঝে উনাকে বললাম আমার সাথে যেতে। সাথে গিয়ে অবশেষে কিনলাম হাফ কেজি রুপচাঁদা শুটকী। হোটেলে ফিরে এটার দাম শুনে এবং আমার শুটকীর কেনাকাটা দেখে বেশ বিখ্যাত হয়ে গিয়েছিলাম এবং ফিরে অনেক দিন পর্যন্ত বান্ধবীরা খোঁচা দিত এত্ত টাকার শুটকী কেনার জন্যে। :P

রুপচাঁদা মাছ আমার খুবই প্রিয়। কিন্তু সেই রকম বাজে। লবন কটা ছাড়া আর কোন স্বাদ নাই। আর রুপচাঁদার দাম অনক ভ্যারি করে। ৪৫০ থেকে শুরু। ৪৫০-৬০০/৭০০ যা সেটা সাইজে ছোট এবং রং কালো। এটাকে বলে টেক চাঁদা। আর আমি যেটা এনেছিলাম সেটা কাচা মাছ যেমন দেখতে ঝকঝকে তেমনই শুটকী। দামটা....কারো জানার থাকলে কমেন্টে জিজ্ঞেস কইরেন। এখন বললে না আবার জাহির করা হয়ে যায় তাই না বলি ! :|

ইনানী যাওয়ার আগে হিমছড়ি থামানো হল বাস। একপাশে পাহাড় এবং একপাশে সাগর। পাহাড় থেকে সাগর এখান থেকেই দেখা যায়। ঘোষনা হল পাহাড়ে উঠতে যে টিকেট লাগবে তার টাকা দিতে হবে। মেয়েরা চেচামেচি করল বাড়তি টাকা কেন দিন, দিবনা হ্যান ত্যান। স্বাভাবিক ভাবেই দুই দল হয়ে গেল। একদম গেল এবং একদল গেল না। আমার বান্ধবীরা গেলনা। আমি ভাবলাম একা যেতে ভাল লাগবেনা এর সন্ধ্যায় ফিরবো কিন্তু ছোট ছোট মামাতো বোনের জন্যে কিছুই কেনা হয়নি তখনো।
নিচের মার্কেট ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করতে করতে একসময় টের পেলাম আমি একা হয়ে পড়েছি। পরে দেখি বান্ধবীরা সেকতে নেমে ফটোসেশন করছে।
হিমছড়ির সৈকতটা সত্যিই খুব সুন্দর। ইনানীর চাইতে ভাল লেগেছে আমার কাছে



ছবিতে বোঝা যাচ্ছেনা। সৈকতে বড় বড় সিমেন্টের চাই ফেলে রাখা। কী জন্যে দেওয়া জানিনা।


তবে চরম ভুল করেছি পাহাড়ে চড়ে সাগর দেখাটা মিস করে। ফেরার পরে মনে হয়েছে গেলেই পারতাম। বার বার ত যাওয়া হবে না! আমার মত এরকম ভুল কেউ করবেন না প্লিজ।

এখান থেকে রওনা হলাম ইনানী বিচের দিকে।
সূর্য বিদায় নিতে যাচ্ছে



বিচটা অত ভাল না লাগলেও সূর্য ডোবার মূহুর্তে যে পরিবেশ, যে সৌন্দর্য...এটা পেতে শুধু আপনাকে যেতেই হবে। কোটি টাকা দিয়েও কিনতে পাবেন না তা। :)



সূর্যাস্তের পরে ফেরার পালা। ট্যুরের গল্প এখানেই শেষ :D



সাগর এবং পাহাড় যার মনে ধরে তার কাছে তা নেশার মত হয়ে যায়। সাগর এবং পাহাড়ের আকর্ষন যে কী ভয়ানক! ফেরার পর থেকে আবার প্রায়ই মনে হয় কবে আবার যাবো, কবে আবার যাবো। এই ঘোরাঘুরির কথা মনে হলেই আমার খুব দুঃখ হয় কেন আল্লাহ আমাকে ছেলে বানালোনা! ছেলেদের কত্ত মজা, যেখানে সেখানে বন্ধুদের সাথে যেতে পারে। :(
খুব ইচ্ছে একবার সিগনালের মধ্যে কক্সবাজার যাওয়া। B-)

সবাই আমার জন্যে দোয়া করেন যাতে ভ্রমন পাগল একজন মানুষকে আল্লাহ আমার জীবনে জুটিয়ে দেন। :``>> যাতে তার সাথে টৈ টৈ করে বেড়াতে পারি। B-)

একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, যাদের চশমা ছাড়া আমার মত সব কিছু ঝাপসা তারা ট্যুরে সাথে তো এক্সট্রা চশমা নিবেনই, পানিতে নামার সময় সাবধানে থাকবেন ঢেউ যাতে চশমা নিতে না পারে ;) ! আমি সমুদ্রে নেমেছি তার পরপরই বড়সড় একটা ঢেউ আসে যা সামলাতে পারিনি। ফলে আমাকে তীরের দিকে ছুড়ে মারে। আমি নিজেকে সামলাবো নাকি এর মাঝেই চশমা চোখ থেকে খুলে মাথায় চলে গেল তা ধরবো। মুহুর্তের মাঝে চুবনি খেতে খেতে মনে হল, "আমি গেলে গেলাম চশমাকে যেতে দেওয়া যাবেনা।"

আরেকবার চুবনি খেয়েছি, এক ম্যাডামের কাছাকাছি দাড়িয়েছিলাম। ম্যাডাম ছিলেন টায়ারে। ঢেউ উনাকে টায়ার সুদ্ধ আমার উপর এনে ফেলে আর আমি :-/ :(( । চুবনি খাওয়ার আগে ভাবিনি সমুদ্রের পানি এত লবনাক্ত!! :-/

ভাল ছবি টবি দিতে পারলাম না। কারন ঐ একই, খুজেটুজে মন মত ছবি পাইনা। আমার গপ্পো শুনে যারা ত্যাক্তবিরক্ত তাদের কাছে মোটেও দুঃখিত নই।
ভাল থাকবেন সবাই।
নটে গাছটি মুড়োলো
আমার গপ্পো শেষহ হলো।
:P
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
১২টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×