somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বামন আর তার বউ

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আকাশের মতো বড় হতে পারলে এই পৃথিবীটা আরো পরিষ্কার ভাবে দেখা যেতো। হয়তো উঁকি মেরে দেখা এবং গোপনীয়তার চেয়ে বেশি কিছুর জন্যে উঁচু জায়গার চেয়ে ভালো অবস্থান আর নেই। চেনা স্বরে কেউ তোমার কাছে আসবে না এবং জিজ্ঞাসও করবে না,
“কি অবস্তা জীবনের উদ্দেশ্য কি?”
অথচ তারা এটা ভুলে যায় যে, জীবন চলে চলতি হাওয়ায়!

১.
জানালা খুলেই প্রতিদিন একজন ভদ্র লোকের দেখা মিলে। এই ভদ্র লোকের সাথে তার দাঁতের একটা চিরস্থায়ী যুদ্ধ আছে। তার দাঁত ব্রাশ করাটা দেখলে মনে হয় উনি বার্থরুমে গিয়েও উনার পেছন দিক এতো মনোযোগ সহকারে কোনোদিন ওয়াস করেন নি!

তারপর কোচিং এ ছেলে মেয়েরা আসার পর নন্দন কাকু প্রতিদিনই একটা চেয়ার নিয়ে কোচিং এর দরজার সামনে বসেই থাকবেন! হাতে একটা ইংরেজী পত্রিকা নিয়ে। যদিও সে পড়তে পারে না তবুও পড়তে পারার ভাণ করে বসে থাকে। বাংলাটাও পারেন কি না সেটা নিয়েও সন্ধেহ আছে। যেহেতু, কোচিং টা নন্দন কাকুই ভাড়া দিয়েছেন সে জন্যই কেউ কিছু বলে না।

কোচিং এর পাশেই একটা গ্যারেজ আছে। মেম্বার সাহেব বাইক মেরামত করাচ্ছেন। যেটা চালু হয় না কখনও।

যখন রাজু আশেপাশে দেখতে দেখতে ব্যায়াম করে এবং তার বাইসেপ জন সিন্স এর মতো হয়েছে কিনা চেক করে। আর পাশের বাড়ির বর্ষা মেয়েটি অনন্ত জলিলের সাথে ভালোবাসা চালিয়ে যাচ্ছে সেই সকাল থেকে। অনন্ত জলিলের ব্যবসা বাণিজ্য নাই, বর্ষা কেমন করে বলবে ঘরে, অনন্তের কথা?

যদি তুমি এদিকে তাকাই, এমনও যদি হয় যে ব্যাটারি শেষ হয় নি তাহলে
ঘড়িতে এখন ঠিক ৮:২০ মিনিট দেখাবে।
প্রতিদিন এসব দেখে হঠাৎ মনে হলো আমরা সবাই অভ্যাসের দাস।
অভ্যাসের ও একটা অভ্যাস আছে!
আমাদের সম্মতি না নিয়ে, তারা আমাদেরকে তাদের সাথে নিয়ে চলে!

আছমা খালা চলে এসেছেন। আছমা খালার প্রোফাইল হচ্ছে মুখ খুললে মিথ্যা কথা বলে! আর চুরিরও স্বভাব আছে। এটার একমাত্র কারণ আমি কখনো প্রতিবাদ করিনি। এক পলকের জন্যও না। তার ভিতরে বাহিরে চুরির ব্যাপারেও আমি তার সাথে ভালো ছিলাম। তিনি সকালে আর দুপুরে রান্না করে দিয়ে যান আর পাড়ার সকল খবর দিয়ে যান।

২.
শুক্রবার একটা দিন যেটা জটিলতা নিয়ে আসে গতরাতের অপ্রীতিকর ঘটনা থেকে। যদি আবার বৃষ্টি হয় তাহলে সেটা সবচেয়ে অলস দিন যায়। রফিক সাহেব আর তার স্ত্রী বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে হাতে ছাতা নিয়ে। এবং তার মতো অনেকেই। এটা এই কারণ না যে তারা বৃষ্টি দেখতে ভালোবাসেন। আজ কিন্তু ৫ নাম্বার বাসাতে নূতন বিবাহিত দম্পতি আসবে। যদিও এটা তাদেরকে গ্রহণ করার জন্যে না, নূতন প্রতিবেশীকে দেখার জন্যে ভাবনা, এ অপেক্ষা করার পেছনে।

যারা তাদের জন্য অপেক্ষা করতেছিলেন তাদের জন্যে এটা প্রথমে বিস্ময় এবং পরে সত্যি ধাক্কা ছিলো। তারপর প্রত্যেকে ভ্যাবাচ্যাকায় পরে গেলো একটা সন্দেহ নিয়ে।
কেউ কেউ বলছে এরা কি স্বামী স্ত্রী?
কেউ কেউ বলছে আবার এরা ভাই বোন নাকি?

হ্যাঁ ওরা স্বামী স্ত্রী। সবার চোখে সন্দেহটা পড়ে যায় তাদের উচ্চতা নিয়ে।
লোকটার উচ্চতা পাঁচ ফুট এবং ওর স্ত্রীর উচ্চতা সাড়ে পাঁচ ফুট।

সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি আর ভাগ্যের লেখার কেউ বদলাতে পারে না।
অথচ পাড়ার লোকেরা এমন ব্যবহার আর অন্যরকম দৃষ্টি ভঙ্গি নিয়ে তাকাতেন যেন,
তাদের মনে হতো- উনারা উনাদের স্বামীর ছেয়ে লম্বা হয়ে গিয়েছে।

৩.
একটা ছেলে হেয়ালি করে বড়ো আর ছোট ডানো দুধের টিন দুইটা পাশাপাশি রাখলো তারপরে জিগ্যেস করলোঃ- এটার মানে কি কেউ জানো?
তো আরেকটা ছেলে বলল ছোট টিন হলো বামন (খাটো লোকটি) আর বড়ো টিনটা হলো বামনের বউ। ব্যাস তারপর থেকে পাড়ার সবাই তাদের দেখলেই “বামন আর তার বউ” বলে ডাকতে লাগলো। আবার কেউ কেউ গানও গায় “এখন বামন হাত বাড়ালে চাঁদের দেখা পায়”। পাড়ার কেউ তাদের সাথে দেখা করত না। এ ছাড়া বামন ও তার বউকে দেখলে পাড়ার বাচ্চারাও তাদের দেখে হাসতো আর তাদের খেপাত। এসব দেখে বড়রাও পর্যন্ত হাসতো।

যখনি মিসেস হাসানের কুকুর এই খাটো লোক মানে বামনকে দেখে তখনি লাফালাফি আর চিৎকার দেওয়া শুরু করে। কিন্তু তাদের দুজনের কেউ এসব খেয়াল করে না।
কি রোদ কি বৃষ্টি, খাটো লোকটি সবসময় ছাটাটা তার বউয়ের মাথার উপরে ধরে রাখে।
খাটো লোকটা গর্বের সাথে হাঁটছে।
কিন্তু তাদের সম্পর্ক নিয়ে পাড়ায় কিছু কথা বলাবলি হচ্ছে!

“এই মহিলা নিশ্চয়ই টাকার জন্যে এই খাটো লোকটাকে বিয়ে করেছে। তা-না-হলে কে তাকে বিয়ে করবে যাকে দেখতে ডিমের মতো মনে হয়?”
“বিয়ের শুরুতে এরকম সবাই একটু-আধটু সমঝোতা করেই চলে। এ রকম কতো দেখলাম”।
“তুমি শুধু দেখো, দু’দিন পরে এমনিতে ঝগড়াঝাঁটি শুরু করে দিবে”।
মিসেস হাসান এবং ফ্ল্যাটের আরো দুজন রিয়া এবং বন্যা তারা কাপড় শুকানোর জন্য ছাঁদে উঠেছে এবং বামন ও তার বউকে নিয়ে তারা এগুলো আলোচনা করলো।

রিয়া কাপড় দিচ্ছে দড়িতে। হঠাৎ মিসেস হাসান একটু রেগে গেলেন রিয়ার উপরে এবং রিয়াকে উদ্দেশ্য করে বললেন- রিয়া আন্ডারওয়ার ফেলে দাও আর পথিকের (রিয়ার স্বামী) জন্যে কিছু জাঙিয়া কিনে আনো। ২০১৭ এখন এসময়ে এগুলো কেউ পরে?
রিয়া বুঝলনা এরকম গোপন বিষয় নিয়ে রাগ দেখানোর কোনো অর্থ আছে মিসেস হাসানের?
জাঙিয়ার সাথে এটা তুলনা করে! এটাতো নিউ জেনারেশন এর কাছে অপরিহার্য। সাথে আরো কতো ধরণের কতো কি! রিয়া তার স্বামীর জাঙিয়া থেকে পানি সরাতে সরাতে সে একটা রহস্যময় হাসি দিলো মিসেস হাসানের দিকে তাকিয়ে।

বারান্দায় বসে অনেকেই গল্প করতেছেন।
হঠাৎ খাটো লোকের ঘর থেকে একটা জোরে চিৎকার শোনলো সব্বাই।
তখন সবাই একই কথা বললো “বামন আর তার বউয়ের যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে”।
তারপর তারা ছুটে গেলো খাটো লোকটার ঘরের দিকে। নক করলো দরজায়।
দরজা খুলতেই তারা দেখলো, খাটো লোকটা মেঝেতে পড়ে আছে, কিচেনে আটা ব্যাগ উপরে রাখতে গিয়ে চেয়ার থেকে স্লিপ করে পড়ে গিয়েছে। এবং খাটো লোকটার বউ হাসছে।
অথচ তারা খুব হতাশ হয়ে ফিরে আসলো। তাদের ধারণা ভুল ছিলো। যুদ্ধ নয় বরং তারা আরো ভালোই আছে।


এটা কোনো সাধারণ সম্পর্ক না!
আসলে রিয়া সত্যি কথা বলতে, এই শারীরিক সম্পর্ক এক ধরণের কেমিস্ট্রি। এই উচ্চতার পার্থক্য কিন্তু সুখী সেক্সুয়াল লাইফের প্রধান বাঁধা। এই থিওরি সারা বিশ্বে প্রমাণিত।
বুঝেছো? মিসেস হাছান বললেন!

কিন্তু কেউ এর মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝে নি।
অথচ বন্যা মিসেস হাছানের কথা শোনার পর কি ভেবে এই কথাটা বললো- এটা কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজি উভয় হতে পারে, সে একটা মহিলা, একটা বাচ্ছা দেখতে তারও ইচ্ছা হয়, যে যাই বলুক, সে খুব স্বাস্থ্যবান...হুহু...হুহু... তার “এটা” সেও তো এটা নিতে চিন্তা করে। তোমরা বুঝতেছো আমি কি বলতে চাচ্ছি, বলে শেষ করলো বন্যার কথা।

যখন সব লোকজন জাত,ধর্ম, বয়স নির্বিশেষে “এটা” এ ব্যাপারে একমত হলো, তখন তাদের কেউ কেউ খাটো লোকের বউয়ের শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করতেছিলো। এদের মধ্যে আবার কেউ কেউ দেহতত্ত্ব বিষয়ে অভিজ্ঞ।
প্রথমে গোপনে আলোচনা করলেও পড়ে সবার সামনে আলোচনা করতে লাগলো। এভাবে তাদের আলোচনা বেড়ে যাচ্ছিলো। খাটো লোকটির বউয়ের পেট স্পট ভাবে বাড়তেছিলো।
এই একটি সত্য সবাইকে হতাশ করে।
অনেকেই আবার এটা দেখে সহ্য করতে পারলো না।
কিন্তু এটা ভাববেন না যে তারা এটা শেষ করবে।
“এই শুনেছো এটা নাকি বামনের বাচ্চা না!”


প্রায় মাসখানিক হয়ে আসলো।
খাটো লোকটার বউ গর্ভস্থায় একদিন পুলিশ এসে খাটো লোকটাকে (বামন) ধরে নিয়ে যায়। অফিসের কোন এক সমস্যার কারণে। এটা দেখে পাড়ার নূতন সুর উঠলো!

“শুনেছি সে নাকি ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করেছে”।
“কেউ প্রবাদও বের করে নিয়েছে- চোরকে বিশ্বাস করো কিন্তু বামনকে না”।

কয়েকদিন পরেও খাটো লোকটি ফিরে আসলো না। যারা আগে হতাশ হয়েছিলো তারা আবার খাটো লোকের ঘরের সামনে ঘোরাফেরা করতে লাগলো। তারা তাকে এইটুকু বলার জন্যে যথেষ্ট ছিলো যে “এটা ঠিকাছে”। এমনকি যদিও সে প্রেগন্যান্ট ছিলো। কিন্তু খাটো লোকটির বউ এদের কারোর দিকে তাকাতো না।

সেদিন একজন এডভোকেট আসলো তার সাথে দেখা করতে।
যখন কোর্ট দেখলো এই খাটো লোককে একটা ভুল কেসে গ্রেফতার করা হয়েছে, তখন কোর্ট থাকে মুক্তি করে দিলো। যখন খুশি মনে মহিলা তার স্বামীর সাথে ফিরে আসলো, বন্যা মন্তব্য করলো- “কি বেশরম মাইয়া রে!” এই কথা শুনে রিয়া, মিসেস হাসান সহ পাড়ার সকলে মিলে সম্মতি দিয়ে মাথা নাড়লো।

যদিও কোর্ট তাকে মুক্তি দিয়েছে কিন্তু এই শিক্ষিত ও আধুনিক এই পাড়ার মানুষগণ তাকে মুক্তি দিলো না। পাড়ায় মিটিং বসানো হয়েছে বামনকে নিয়ে!
সে কিছু না বলে স্তব্ধ হয়ে বসে ছিলো মিটিং এ। এর মধ্যে তার চেয়েও শিক্ষিত লোক ছিলো।

“এখানে শুধু ভদ্র পরিবার বসবাস করে। এ বিষয়ে আমাদের তাড়াতাড়ি একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ”। তো সিদ্ধান্ত হলো- এক মাসের মধ্যে বামন এই জায়গা ছেড়ে চলে যাবে।

যেহেতু খাটো লোকটি পাড়াতে অসম্মান বয়ে এনেছে, এখানে বসবাস করতেছে, তাদেরকে আর এখানে থাকতে দেয়া হবে না। কারণ এখানে সেই সব ভদ্র ঘরের সন্তান বসবাস করে যারা ভবিষ্যৎ এ দেশে খুব অবদান রাখবে।
পাড়ার লোকজন খাটো লোক আর তার বউয়ের উপর ফতোয়া দিলো যে, তারা যেনও বাসা তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেয়।

৬.
সকাল দশটা প্রায়।
একটা কার আসলো খাটো লোকটির বাসার সামনে। তার বউ আর সে গাড়িতে উঠে চলে গেলো।
যখন খাটো লোক আর তার বউকে দুই দিন পরেও দেখা গেলো না, পাড়ার লোকজন বিশ্বাস করা শুরু করলো যে তারা হয়তো আর ফিরে আসবে না।

৪র্থ দিন সকালে খাটো লোকটা ফিরলো।
পাড়ার লোকজন হতাশ হলো কারণ তারা আশা করেছিলো খাটো লোকটি আর ফিরবে না। তাদের মালামাল নিয়ে যাওয়ার জন্যে ট্রাক আসবে শুধু।

কিন্তু পাড়ার সবাই অবাক। এ্যাম্বুলেন্স একটা এসেছে। খাটো লোকটি বের হলো একটা বাচ্চা কোলে নিয়ে। তারপর একটা লাশ বের করা হলো। যেটা বামনের বউয়ের।

খাটো লোকের কিছু শহকর্মী ছাড়া তার আত্মীয় আর কেউ আসেনি।
দুঃখ আর কান্না মাখা কণ্ঠে পাড়ার লোকজন কথা বলছিলো সাথে কিছু সস্তা ডায়লগ দিচ্ছিলো অন্য আরো দশটা মৃত্যুর মতো। “ওহ কি অসাধারণ সমবেদনা”।

সে সত্যি খুব ভালো মেয়ে ছিলো! খোদা এতো নিষ্ঠুর হয় কি করে! ইত্যাদি।

৭.
খাটো লোকটি আর তার বাচ্চাকে পরবর্তী কয়েকদিন আর কেউ দেখলোনা।
যখন কেউ বাচ্চার কান্নার আওয়াজ ও শুনতে পেলোনা তখন নানাজন নানা সন্দেহ করতে লাগলো। সবার একটা অস্বাভাবিক অনুভূতি হচ্ছে যে খারাপ কিছু ঘটলো নাতো।

ঝড় বৃষ্টির সন্ধ্যায়...
খাটো লোক ঘরের দরজা খুললো।
সে তার বাচ্চা নিয়ে বের হয়ে এলো। অন্যদিনের মতো সে ছাতা উঁচু করে ধরে আছে।
ছাতা উঁচু করে ধরে হাঁটছে খাটো লোকটি কোলে তার বাচ্চা এর দ্বারা সকলে বিশাল কিছু অনুধাবন করতে পারলো। এ লোকের ছাতার নিচে একটা অপূর্ণতা রয়ে গেছে।
হ্যাঁ তার বউ!
এই পৃথিবীর কোনো কিছু দিয়ে এ অপূর্ণতা পূর্ণ হবে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৃদ্ধাশ্রম।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬



আগে ভিডিওটি দেখে নিন।

মনে করেন, এক দেশে এক মহিলা ছিলো। একটি সন্তান জন্ম দেবার পর তার স্বামী মারা যায়। পরে সেই মহিলা পরের বাসায় কাজ করে সন্তান কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×