somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিষ হীণ খাদ্য চাই।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমরা এই পৃথিবীর মানুষ। কেউ বিষ ছাড়া খাবার খাবে আবার কেউ বিষ ভরা খাবার ইচ্ছা না থাকলেও পয়সা দিয়ে কিনে খেতে বাধ্য হবে, এটা আর চলতে দেওয়া যাবে না।

এক দিকে চাই বিষ হীণ জৈব চাষের প্রসার এবং ক্রেতাদের মধ্যে ব্যপক সচেতনতা।

আসুন আমরা সকলে মিলে আগামী দিনে সুন্দর পৃথিবী গড়তে এবং উষ্ঞায়ন প্রতিরোধে সহযোগী আন্দোলন গড়ে তুলি।


ইস্‌সসস.........যা খাচ্ছি, তাই বিষ !!!
সুন্দর পৃথিবী-র আশ -
মেটাবে জৈব চাষ ।। ০৯.১১.২০১
নবু , সম্পাদক- এস এন ক্যাডা X(
আমাদের কথা আমরা বলিব , তোমরও বল সেই কথা,
এটাই এখন সবাই মানে, সেটাই দেশের মেন প্রথা

গল্প - কি খাব
খাদ্য মানুষ কে এমন যায়গায় নিয়ে যায় তা বলে বোঝাতে সময় লাগে।
প্রতিদিন সকাল হলেই ব্যগ হাতে বাজার যাওয়া আমার রোজের কাজ। গিয়েই প্রথম দেখি কি মাছ উঠেছে আজ, দেখাই সার, কেনা হয়না।
কাতলা মাছের এখন ভিষন দাম, পয়সার অভাবে মাছ কেনা থেকে বিরত থাকতে হয়।কিন্তু ছেলেটা একবার উকি মেরে দেখে নেয়, মাছ এনেছি কিনা। মুখে কিছু বলেনা, জানে বলে কিছু হবেনা, পারলে ঠিক আনতাম। প্রায় দিনই সব্জি নিয়েই বাড়ি আসি, পারলে কিছু শাক পাতা নিয়ে বাড়ি ফিরি। নোটে শাক আমার প্রিয় শাক, আলু দিয়ে আমার বৌ ভালো রান্না করে , ওই দিয়েই একথালা ভাত খঅয়া আমার কাছে দারুন পাওয়া। ছেলের আবার ঠিক ওতে মন ভরে না, মা কে চুপচাপ বলবে একটু ভালোকরে তরকারী করতে পার না, খাই কি করে বলোত ? একটা মাত্র ছেলে একটু ভালো মন্দ খাবার চাইতেই পারে। আমার যে কিছুতেই রোজগার বারছেনা। বারছে শুধু জিনিষের দাম। জানিনা কি ভাবে আগামী দিনে মানুষ সংসার চালাবে ।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গে এক পরিবর্তনের হওয়া চলছে, কত না রক্ত ঝড়বে তার ঠিকঠাক উত্তর ইতিহাসও দিতে পারবে বলে আমার মনে হয় না। সরকার তার চিন্তা ধারা তাদের মত করে ভাববে কিন্তু সাধারণ মানুষ কি ভাবে বাঁচবে সে কথা ভাবার লোক প্রায় নেই বললেই চলে। এই মূহুর্তে এই দেশটা দালাল রাজে ভরে গেছে। চাষি যেখানে ৮ থেকে ১০টাকা দরে তাদের জমির ফসল হাটে বিক্রিকরে সেখানে আমরা ক্রেতারা সেই সবজী ১৮ থেকে ২০টাকা দরে বাজার থেকে কিনে থাকি। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সেই সব ফসল আবার বীষ মাখানো ফসল। যা খেয়ে আমরা ক্রমশ মৃতুর দিকে এগিয়ে চলেছি। চলব



আজ ৬ই ডিসেম্বর ২০১০ ডিজাস্টর মেনেজমেন্টের এক কর্মশালা শুরু হল বারাসাত ডিএম অফিসে। এদিন আমাদের প্রথম পরিচয় হল ডিডিএমও শ্রী স্বপন চক্রবর্ত্তী মহাশয়ের সঙ্গে। উনি বোঝালেন ডিজাষ্টার মেনেজমেন্ট কি, কি ভাবে এই পরিস্থিতিতে কাজ করতে হয়।
বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস যেমন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালী এলাকর জন্য এক অতি পরিচিত দৃশ্য। তেমন কিন্তু দুর্যোগ মোকাবেলায় এ যাবত কোন সরকারই কার্যকর বিষেস কোন পদপে গ্রহণ করেননি বা করতে পারেননি। যুগপোযোগি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে স্থায়ী দূর্যোগ মোকাবেলা উপযোগী সাইকোন শেলটার, স্কুল-কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা, সরকারী বেসরকারী স্থাপনাসমূহ প্রতিষ্ঠা করার বিষয়টি আজও তাই পরিপূর্ণ রূপ পায়নি। এতে সরকারের সদইচ্ছার অভাবআছে।

বন্যার জন্য খাদ্য মজুদ, নিরাপদ পানীয় জল সংরণ, জরুরী চিকিৎসা ও ঔষধ ব্যাবস্থা নিশ্চিত আজও নিশ্চিত হয়নি। মহিষ, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী-জীব গবাদিপশু ইত্যাদি রাখার জন্য ঝুঁকি এলাকায় উচু ভিটি ও বেড়ি বাঁধ নির্মাণের বিষয়টি বক্তব্যেই বক্তব্য হয়েই থেকে গেছে। বন রক্ষা আর বৃরোপণের পরিবর্তে নির্বিচারে চলছে বনের লুটপাট।

আর তার পাশাপাশি আছে দূর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অব্যবস্থাপনার তৈলচিত্র। তারা স্থানীয় সম্পদ ও মানব সৃষ্ট সম্পদকে কাজে না লাগিয়ে বরং খয়রাত খোঁজার কাজেই বেশি উতসাহী

মমতা বলে আমায় দেখ
বুদ্ধ বলে আমায়,
কাকে দেখবে এই বাংলা
জানে শুধু খেপায়।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×