somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেষ পর্যন্ত খালেদার কথাই সত্য হল।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেকদিন আগের শোনা একটি গল্প। গল্পটি অনেক আগেও হলেও তার মর্মার্থ বর্তমানে হাড়ে হাড়ে উপলবদ্ধি করছি। তাহলে গল্পটা বলি,

‘উত্তরবঙ্গ থেকে এক লোক বাসে করে ঢাকা আসতেছিল। তার বাস যখন যমুনা নদীতে আসল, তখন নদীর উপর একটি ব্রীজ দেখতে পেল। সে তার পাশের যাত্রীকে বলল, এই ব্রীজটির নাম কী? জবাবে বললেন, বঙ্গবন্ধু সেতু।

এরপর তিনি গুলিস্তান মোড়ে বিশাল এক ষ্টেডিয়াম দেখলেন। সেই সময় ষ্টেডিয়ামের ভিতরে বেশ চিৎকার চেঁচামেচি হচ্ছিল। সেই লোকটি এক পথচারীকে বললেন, এই ষ্টেডিয়ামের নাম কী? তিনি জবাবে বললেন, বঙ্গবন্ধু জাতীয় ষ্টেডিয়াম। এইবার সে লোক বললেন, ভিতরে কি হচ্ছে? পথচারী বললেন, ভিতরে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট চলছে।

এরপর সেই লোক গুলিস্তানের আরো একটু ভিতরে গেলেন। সেখানে মানুষের বেশ ভীড় দেখতে পেলেন। তাদের মধ্যে একজনকে জিজ্ঞেস করলেন, ভাই এই জায়গাটির নাম কী? জবাবে বললেন, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ।

তারপর সেই লোকটি মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে অজ্ঞান হয়ে গেলেন। তার যখন জ্ঞান ফিরল সে আশেপাশের লোককে জিজ্ঞেস করল, আমি এখন কোথায়? জবাবে একজন বললেন, আপনি এখন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল এ। এইবার লোকটি বললেন, ভাই অনুরোধ লাগে। এরপর আপনারা আমাকে বঙ্গবন্ধু গোরস্থানে নিয়ে যাবেন না।’

বর্তমান সময়ে দেশের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, সোনার এই বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু কবরস্থানের দিকেই পথ ধরেছে। আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনীকে দিয়েই যখন অপরাধমূলক কর্মকান্ড করানো হচ্ছে তখন দেশটির কবরস্থানে যাওয়ার আর খুব বেশি দেরি নাই। নারায়নগঞ্জের সেই ৭ মার্ডারের কথা নিশ্চয়ই ভুলে যান নি! দেশের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন মায়ার জামাই র‌্যাবের সাবেক কর্মকর্তা কর্ণেল তারেকের কথাও নিশ্চয়ই ভুলে যান নি! যে কর্ণেল তারেক টাকার বিনিময়ে নারায়নগঞ্জের ৭ জন জলজ্যান্ত মানুষকে গুম করেছিলেন। আর সেই গুমের কাজটি সহজ হয়েছিল তারেক র‌্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা হবার কারণে। সেই ঘটনার পরও সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হয় নি।

সাম্প্রতিক সময়ে গোবিন্দগঞ্জের সাঁওতাল সম্প্রদায়ের সাথে পুলিশের সংঘর্ষের কথা সকলেই নিশ্চয়ই জানেন। জানলে কি হবে, দেশের ২৭ টি টিভি চ্যানেল এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। তাদের কি আর নির্যাতিত মানুষদের নিয়ে রিপোর্ট করার সময় আছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক মিডিয়াতো আর চুপ করে থাকতে পারে না। তাদের অনুসন্ধানী রিপোর্টে উঠে এসেছে সাঁওতাল পল্লীতে পুলিশের ন্যাক্কারজনক কর্মকান্ড। সাঁওতাল পল্লীতে পুড়ে যাওয়া বাড়ি গুলো তে আগুন দিয়েছিল, দেশের আইন শৃঙ্খলায় রক্ষায় নিয়োজিত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। ‘আলজাজিরা টেলিভিশনের’ এক অনুসন্ধানী রিপোর্ট সেই ভিডিও ফুটেজটি প্রকাশিত হয়েছে।

পুলিশের আগুন দেবার ছবি,



ভিডিও লিংকঃ

এবার আসি জঙ্গি ইস্যুতে সরকার এবং পুলিশের সফলতার গল্প শোনাই। গল্পই বলতে হয়, কারণ এমন সফল অভিযান শুধু গল্পতেই শোভা পায় বাস্তবে তা কোনদিন সম্ভব হয় না। সে কথা সাধারণ মানুষরা অন্তরে পোষন করলেও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া অনেক আগেই এ কথা বলেছেন। এসব কিছুই সাজানো নাটক। দেশের মানুষকে ভুলভাল বুঝ দিতেই পুলিশ বাহিনীকে দিয়ে সরকার এইসব নাটক পরিচালনা করছে। সেই কথাই প্রকাশিত হল চট্টগ্রামে গ্রেফতারকৃত ৫ জন তথাকথিত জঙ্গির জবানবন্দি থেকে।



জঙ্গি গ্রেফতার, ‘সাজানো অভিযান’, নাকি ‘সাজানো গল্প’

চট্টগ্রামে র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার পাঁচ যুবককে অনেক আগেই তুলে নেওয়া হয়েছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে সাদাপোশাকধারী লোকজন ছয় মাস থেকে এক বছর আগে তাঁদের তুলে নিয়ে যান। রাখা হতো হাজতখানার মতো ছোট কক্ষে। কিছুদিন পর এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেওয়া হতো। হাতকড়া থাকত সব সময়। বেঁধে রাখা হতো চোখ। গত ২৯ নভেম্বর মাইক্রোবাসে করে তাঁদের চট্টগ্রামে র‍্যাব-৭-এর কার্যালয়ে আনা হয়। সেখান থেকে ৮ ডিসেম্বর ভোরে উত্তর কাট্টলীর একটি বাসায় নেওয়া হয়। ওই বাসায় আগে থেকেই অস্ত্র, গুলি, বোমা রাখা ছিল।
গতকাল সোমবার বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম নাজমুল হোসেন চৌধুরীর আদালতে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পৃথকভাবে এসব অভিযোগ করেন র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ওই পাঁচ যুবক। তাঁরা একজন আরেকজনকে চেনেন না বলে দাবি করেন। আদালতের কাছে তাঁরা অভিযোগ করেন, র‍্যাবের অভিযানের ঘটনা সাজানো নাটক। আদালতের কাছে বিচার চান তাঁরা।
রিমান্ড শুনানির জন্য গতকাল ওই পাঁচ যুবককে চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। আদালতে তাঁদের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। তাই আসামিদের কোনো বক্তব্য আছে কি না, আদালত জানতে চান। তখন পাঁচ আসামি পৃথক বক্তব্যে তাঁদের কখন ও কীভাবে তুলে নেওয়া হয়, সেই বর্ণনা দেন এবং আদালতের কাছে ন্যায়বিচার চান। এ সময় এজলাসে প্রায় ৩০ জন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ৮ ডিসেম্বর র‍্যাব গণমাধ্যমকে বলেছে, ওই দিন ভোরে র‍্যাব-৭-এর সদস্যরা চট্টগ্রাম নগরের এ কে খান মোড় ও উত্তর কাট্টলী এলাকার একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র, বোমা, বিস্ফোরকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফরিদপুরের মাওলানা মো. তাজুল ইসলাম (২৭), যশোরের মো. নাজিমউদ্দিন (৩৮), ঝিনাইদহের আবুজার গিফারী (২২), নীলফামারীর নুরে আলম ইসলাম (২২) ও রংপুরের শেখ ইফতিশাম আহমেদ (২৩)। র‍্যাবের দাবি, পাঁচজনই নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি-বি) সদস্য। তাঁরা প্রিজন ভ্যানে হামলা চালিয়ে হুজি নেতাদের ছিনিয়ে নেওয়া ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থাপনায় হামলা চালিয়ে অস্ত্র লুটের পরিকল্পনা করছিলেন বলেও র‍্যাব ব্রিফিং করে জানিয়েছিল।

জানতে চাইলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘জঙ্গি তৎপরতা তো চলছে। তরুণদের তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, জঙ্গিবাদে দীক্ষা দেওয়া হচ্ছে। আমরা সবাই এর বিরুদ্ধে। কিন্তু জঙ্গিবাদ দমনের নামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেন আইনবহির্ভূতভাবে কিছু না করে, সেদিকে লক্ষ রাখা জরুরি।’

অবশ্য র‍্যাবের ওই অভিযান শেষ হওয়ার পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে গ্রেপ্তার নুরে আলমের ছবি দেখে তাঁকে শনাক্ত করে পরিবার। তাঁর মা নীলফামারীর বাসিন্দা নুর নাহার সাংবাদিকদের বলেন, গত ১১ এপ্রিল দিবাগত রাত দেড়টা থেকে দুইটার দিকে তাঁর ছেলেকে ঘুম থেকে ডেকে নিয়ে যান মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে আসা কিছু লোক। তাঁরা নিজেদের প্রশাসনের লোক পরিচয় দিয়েছিলেন। তিনি এ ঘটনায় তখন থানায় জিডি করেন।

পরদিন ইফতিশাম আহমেদের বাবা রংপুরের ব্যবসায়ী শেখ ইফতেখার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর ছেলেকে ২৯ এপ্রিল রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে রাজশাহী নগরের মোন্নাফের মোড় এলাকার একটি ছাত্রাবাস থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি তখন রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় জিডি করেন। শেখ ইফতিশাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

গ্রেপ্তার নাজিমউদ্দিনের স্ত্রী যশোরের মনিরামপুরের বাসিন্দা নাজমা আক্তারও র‍্যাবের অভিযানের পরদিন সাংবাদিকদের বলেন, ২৫ মে ঢাকা থেকে সাদাপোশাকের একদল লোক নাজিমউদ্দিনকে তুলে নিয়েছিল। তাঁরাও থানায় জিডি করেছিলেন।

প্রথম আলোর প্রতিনিধিরা সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করে এসব জিডির সত্যতা পেয়েছেন।

সর্বশেষ গতকাল ফরিদপুরে তাজুল ইসলামের পরিবার সাংবাদিকদের বলে, গত বছরের ৪ নভেম্বর রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কয়েকজন সদস্য তাজুলকে মানিকগঞ্জ থেকে তুলে নিয়ে যান।

গতকাল আদালতে নাজিমউদ্দিন বলেন, গত ২৫ মে ঢাকার মিরপুর থেকে সাদাপোশাকধারী কিছু লোক তাঁকে তুলে নিয়ে যান। গত বৃহস্পতিবার ভোরে র‍্যাব তাঁকে চট্টগ্রামের এ কে খান এলাকায় ছেড়ে দেয়। তারপর আবার গ্রেপ্তার করে।

তুলে নেওয়ার ঘটনার প্রায় একই বর্ণনা দেন শেখ ইফতিশাম আহমেদও। তিনি আদালতকে বলেন, গত ২৯ এপ্রিল রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে কিছু লোক রাজশাহীর একটি ছাত্রাবাস থেকে তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর অন্ধকার একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। সব সময় চোখ বাঁধা থাকত, হাতে পরানো হতো হাতকড়া। গত ২৯ নভেম্বর মাইক্রোবাসে করে তাঁকে চট্টগ্রামে র‍্যাবের কার্যালয়ে আনা হয়। সেখান থেকে গত বৃহস্পতিবার ভোরে উত্তর কাট্টলীর একটি বাসায় নিয়ে যাওয়া হয় চোখ বাঁধা অবস্থায়। চোখ খুললে দেখতে পান ঘরের ভেতর অস্ত্র ও গুলি। গণমাধ্যমের সামনে হাজির করে পরে মাইক্রোবাসে তুলে র‍্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ওই দিন রাত তিনটার দিকে চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানায় হস্তান্তর করা হয়। থানায় প্রথম পাঁচজনের সঙ্গে দেখা হয়। এর আগে কেউ কাউকে চিনতেন না।

আদালতে নুরে আলম বলেন, ১১ এপ্রিল নীলফামারী শহরের বাড়ি থেকে তাঁকে তুলে নেওয়া হয়। তাজুল ইসলাম বলেন, ২০১৫ সালের ৪ নভেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে মানিকগঞ্জের একটি মাদ্রাসা থেকে সাদাপোশাকধারী কিছু লোক তাঁকে তুলে নেয়। আবুজার গিফারী বলেন, কুষ্টিয়া থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় গত ২৮ জুলাই।

পাঁচ যুবকের বক্তব্য শেষে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী শাহাবুদ্দিন আহমেদ আদালতকে বলেন, গল্প কীভাবে তৈরি করতে হয়, গ্রেপ্তার আসামিদের তা জানা আছে। তাঁরা হুজির সদস্য। রিমান্ডে তাঁদের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যেতে পারে। তাঁদের রিমান্ড মঞ্জুর করা হোক।

গ্রেপ্তার পাঁচজনের বিরুদ্ধে র‍্যাব-৭ চট্টগ্রামের উপসহকারী পরিচালক গোলাম রাব্বানী বাদী হয়ে অস্ত্র, বিস্ফোরক ও সন্ত্রাস দমন আইনে পৃথক তিনটি মামলা করেন। তিন মামলায় পাঁচ আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম প্রতি মামলায় সাত দিন করে ২১ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন গত রোববার।

গতকাল আদালত শুনানি শেষে তিন মামলার প্রতিটিতে এক দিন করে মোট তিন দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে সতর্কতার সঙ্গে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন আদালত।

পাঁচ আসামির আদালতে দেওয়া এ বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চট্টগ্রামের র‍্যাব-৭-এর সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) সোহেল মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি র‍্যাব-৭-এর অধিনায়কের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। র‍্যাব-৭-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, ‘দেশে ক্রসফায়ারে যখন মানুষ মারা শুরু হলো, তখন অনেকেই খুশি ছিল। এর দীর্ঘস্থায়ী যে কুফল, আইনের শাসন যে ভেঙে পড়তে পারে, সেটা আমরা বুঝতে পারিনি। জঙ্গি দমনের নামে এখন যা হচ্ছে, মানুষ প্রথমে খুশিই হয়েছে। ক্রমান্বয়ে বেআইনি কাজ হতে থাকবে, সেটা বুঝতে পারেনি। এখনো একই ঘটনা ঘটছে। এর খেসারত আমাদের দিতে হবে।’

এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। এটাই হচ্ছে শেখ হাসিনার গনতান্ত্রিক শিক্ষার বাস্তবপ্রয়োগ। এটাই হল, ‘আগে উন্নয়ন পরে গনতন্ত্রের মূলমন্ত্র’। এভাবেই শেখ হাসিনা একজন রক্তপিপাসু রাক্ষসী দেশ প্রধানে পরিণত হচ্ছেন। এভাবে চলতে থাকলে তিনি হয়তো, শান্তিতে নোবেল প্রাইজ না পেলেও ডিটেক্টর শিপের পুরষ্কার লাভ করবেন, একথা নিশ্চিত করে বলতে পারি।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৃদ্ধাশ্রম।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬



আগে ভিডিওটি দেখে নিন।

মনে করেন, এক দেশে এক মহিলা ছিলো। একটি সন্তান জন্ম দেবার পর তার স্বামী মারা যায়। পরে সেই মহিলা পরের বাসায় কাজ করে সন্তান কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×