somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বায়োগ্রাফি পর্ব-১:আলফ্রেড হিচকক -“দ্য মাস্টার অফ সাসপেন্স”

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় । কিছু মানুষ আছে যারা সারজীবন তাদের স্বপ্নকে সত্য করার পিছনে ছুটে এবং স্বপ্নকে সত্য করে । সেই দলেরই একজন মানুষ আলফ্রেড হিচকক । অল্প বয়স থেকেই যার ধ্যান-ধারণা এবং স্বপ্ন চলচ্চিত্রকে ঘিরে এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এ মানুষটা চলচ্চিত্র নির্মাণ করেই কাটিয়েছেন । তিনি সারাজীবন পঞ্চাশটিরও অধিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন । চলচ্চিত্রের ভাষায় নান্দনিকতা , সাসপেন্স , থ্রিলিং এর পথপ্রদর্শকও তাকে বলা হয় । এজন্যই তাকে “দ্য মাস্টার অফ সাসপেন্স” বলে । যার নান্দনিকতার ছোঁয়ায় তৈরি হয়েছে একের পর এক চমৎকার সাসপেন্স , থ্রিলিং চলচ্চিত্র । সাসপেন্স , থ্রিলিং জিনিস কি তা দর্শকদের মাঝে তিনি দারুণভাবে ঢুকিয়ে দিতে পেরেছেন এবং দর্শকদের টানতে সক্ষম হয়েছেন । আর তাই আলফ্রেড হিচকক নামটি আজও এক কিংবদন্তীর নাম , চলচ্চিত্র নির্মাতাদের কাছে আদর্শ একজন পথিকৃত ।


আলফ্রেড হিচকক ইংল্যান্ডের লন্ডনে এক রোমান ক্যাথলিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯৯ সালের ১৩ আগস্ট। বাবা-মায়ের দ্বিতীয় পুত্র সন্তান ছিলেন তিনি । তার স্কুল এবং কলেজ ছিল জিসুইট ক্লাসিক স্কুল সেন্ট ইগনাতিয়াস কলেজ ও সালেসিয়ান কলেজ । আলফ্রেড হিচককের বয়স যখন প্রায় পাঁচ বছর, তার বাবা তার খারাপ ব্যবহারের জন্যে নিকটবর্তী থানা পুলিশের কাছে প্রেরণ করেন তাকে পাঁচ মিনিট বন্দী করে রাখার জন্যে , আর অল্প বয়সের এরকম অদ্ভুত পরিস্থিতিই হয়ত পরবর্তীতে তার সিনেমাজুড়ে আতংক, সাসপেন্স এ ব্যাপারগুলোকে বেশি আনতে আগ্রহী করে তুলে । মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাবাকে হারানোর পর তিনি লন্ডন কাউন্টি স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড নেভিগেশন এ যান সেন্ট ইগনাতিয়াস ছেড়ে । শিক্ষাজীবন শেষে তিনি ড্রাফটসম্যান এবং অ্যাডভারটাইজিং ডিজাইনার হিসেবে ক্যাবল কোম্পানি “হেনলি”তে কাজ করেন । ১৯১৯ সালে হেনলি টেলিগ্রাফ প্রতিষ্ঠিত হয় আর তার প্রথম সংকলনে প্রকাশিত হয় তার লেখা “গ্যাস” , যেখানে অল্পবয়সী এক নারীকে তার লেখা আবর্তিত হয় । তার পরবর্তী লেখার নাম ছিল “দ্য ওমেন পার্ট” , এটাও একই সালে প্রকাশিত হয় একই পত্রিকায় । এখানে একজন স্বামী ও তার স্ত্রীর মাঝে সাংঘর্ষিক জীবনের কথা ফুটে উঠে । এছাড়া “সরদিদ”, “এন্ড দেয়ার ওয়াজ নো রেইনবো” এর মত লেখাও তিনি লিখেছেন । তার সর্বশেষ লেখা ছিল “ফেডোরা” , যেখানে তিনি বলতে চেয়েছেন তার ভবিষ্যৎ স্ত্রী কেমন হবে তা নিয়ে ।


১৯২০ সালের দিকে এসে আলফ্রেড হিচকক আগ্রহী হয়ে উঠেন ফটোগ্রাফি এবং চলচ্চিত্রের প্রতি । তিনি লন্ডনে ফিল্ম প্রোডাক্টশনে কাজ করা শুরু করেন । “প্যারামাউন্ট পিকাচার”র লন্ডন শাখায় তিনি টাইটেল কার্ড ডিজাইনার হিসেবে কিছুদিন কাজ করেন । এরপর তিনি “ইসলিংটন স্টুডিও”তে কাজ করেন । এরপর টাইটেল কার্ড ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে করতে চিত্রপরিচালক তিনি আত্নপ্রকাশ করেন । ১৯২২ সালে “নাম্বার থার্টিন” নামে চলচ্চিত্রে হাত দেন তিনি । কিন্তু তার জীবনের প্রথম চলচ্চিত্রটি অসম্পূর্ণই থেকে যায় । এরপর একের পর এক তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করে যান । আর চলচ্চিত্রে তিনি ফুটিয়ে তুলতে থাকেন তার নান্দনিকতা । ১৯২২ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি একাধারে নির্মাণ করে যান বিভিন্ন চলচ্চিত্র । যাতে উঠে এসেছে সাসপেন্স , থ্রিলিং । ১৯২৫ সালে তিনি নির্মাণ করেন “দ্য প্লেজার গার্ডেন” । এ চলচ্চিত্রটি ছিল ব্রিটিশ-জার্মান প্রোডাক্টশনের এবং চলচ্চিত্রটি দারুণ জনপ্রিয় হয় । এরপর হিচকককে আর তাকিয়ে থাকতে হয়না । এরপর তিনি বিভিন্ন প্রোডাক্টশনের ব্যানারে একের পর এক চলচ্চিত্র নির্মাণ করে যেতে থাকেন । ১৯২৭ সালে মুক্তি পায় তার চলচ্চিত্র “দ্য লডজার” । একই বছরের ডিসেম্বরে হিচকক বিয়ে করেন আলমা রিভিলিকে । “দ্য লেডি ভেনিশেস(১৯৩৮)” ও “জ্যামাইকা ইন(১৯৩৯) “ এর মত চলচ্চিত্র নির্মাণ এর পর তার খ্যাতি ছড়িয়ে পরতে শুরু করে আমেরিকাতেও ।

আলফ্রেড হিচকক ১৯৪০ সালে পুরো পরিবার নিয়ে পা বাড়ায় হলিউডে । শুরু হয় তার হলিউডে চলচ্চিত্র জীবন । ডেভিডও সেলযনিকের প্রযোজনায় চলচ্চিত্র “রেবেকা”। চলচ্চিত্রটি শুরু হয় ১৯৪০ সালে । ১৯৪২ সালে “সাবতিউর” মুক্তির পর হলিউডে পরিচালক হিসেবে তার একটা শক্ত অবস্থান হয় । এরপর “সাইকো (১৯৬০)”, “ফ্রেঞ্জি(১৯৭২)”, “ফ্যামিলি প্লট(১৯৭৬)” সহ আরও অনেক চলচ্চিত্র তিনি নির্মাণ করেন ।“ফ্যামিলি প্লট(১৯৭৬)” ছিল তার পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র । ১৯৫৫ সালে প্রচারিত আলফ্রেড হিচকক প্রেজেন্ট এর মাধ্যমেই তার পরিচিতি মানুষের কাছে বেশি পৌঁছায় । এটি ছিল মূলত একটি টিভি শো, যার ব্যাপ্তি ছিল ২৫ মিনিট । সিরিজটি ১৯৫৫ সাল থেকে শুরু হয়ে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত টিভিতে প্রচারিত হয় ।

১৯৭৯ সালের ৭ মার্চ আলফ্রেড হিচকক আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট লাইফ এচিবমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান । অনুষ্ঠানে তিনি একটা কথাই বলেন আর তা হচ্ছে চারজন মানুষের কথা । তারা হচ্ছেন এডিটর , লেখক ,তার মেয়ে প্যাট এবং তার স্ত্রী আলমা রিভিলি । যাদের স্নেহ , ভালোবাসা ও উৎসাহ ছাড়া তিনি এতদূর আসতে পারতেননা ।

১৯৭৭ সাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি পরবর্তী প্রজন্মের লেখকদের সাথে “দ্য শর্ট নাইট” নিয়ে কাজ করেন যা তার মৃত্যুর পরে স্ক্রিনপ্লে হয় । তার অনেক চলচ্চিত্রেই তার একমাত্র মেয়ে প্যাট্রেচিয়া হিচকককে দেখা যায় । “সাইকো” , “স্টেইজ ফ্রাইট” এর মত চলচ্চিত্রে । “এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি” ম্যাগাজিনে বিশ্বের সেরা একশত চলচ্চিত্রের মধ্যে তার চলচ্চিত্র “সাইকো”, “ভারটিগো”, “নর্থ বাই নর্থওয়েস্ট”, “নটোরিয়াস” স্থান পায় । অনেকের চোখে তার নির্মিত “শ্যাডো অফ ডাউট(১৯৪৩)” চলচ্চিত্রটি তার পরিচালিত চলচ্চিত্রের সবচেয়ে চমৎকার ।১৯৪৪ সালে তার আরেকটি চমৎকার ছবি মুক্তি পায় যার নাম “লাইফ বোট”। যেখানে দেখানো হয় কিভাবে একটা নৌকার আরোহীরা বেঁচে থাকার জন্যে আপ্রাণ চেষ্টা করছে ।


তিনি গোল্ডেন গ্লোব , কিনেমা জাম্পো অ্যাওয়ার্ড , লরিয়াল অ্যাওয়ার্ড , ডিরেক্টরস গিল্ড অফ আমেরিকা অ্যাওয়ার্ড ,আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট অ্যাওয়ার্ড , একাডেমী অ্যাওয়ার্ড এর মত পুরস্কার পেয়েছেন । যদিও এই গুণীনির্মাতা কখনই অস্কার পাননি ।


চলচ্চিত্রের ব্যাপারে তার কিছু ব্যক্তিগত মত ছিল , তার মতে তার চলচ্চিত্রগুলো তার নির্মাণের একবছর পর ক্ল্যাসিক হতো । তার মতে তার চলচ্চিত্র “সাইকো” ছিল কমেডি । যথাসম্ভব দর্শককে চলচ্চিত্র মধ্যে দোটানা দেখাতে হবে, যাতে দর্শক দোটানায় ভুগে । নাটকীয়তা বাদে জীবনের সবকিছুই নিস্তরঙ্গ । কিছু চলচ্চিত্র জীবনের টুকরো, জীবনের কথা বলে । এমনটাই মনে পোষণ করতেন চলচ্চিত্র নির্মাণের এই প্রবাদ পুরুষ । হিচকক এর আরেকটি বিশেষত্ব ছিল “ক্যামিও” । তিনি তার চলচ্চিত্রে আচমকাই আবির্ভূত হতেন । হিচকক ছিলেন ব্রিটেন এর প্রথম সবাক চলচ্চিত্র নির্মাতা । ১৯২৯ সালে তিনি তার “ব্ল্যাকমেইল” চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ব্রিটেনে সবাক চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু করেন ।

১৯৮০ সালের ২৯শে এপ্রিল আমেরিকার কার্লিফোনিয়াতে তিনি ৮০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ।হিচকক মৃত্যুর কয়েকমাস আগে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এর কাছ থেকে নাইট উপাধি লাভ করেন । এরপর তিনি আলফ্রেড হিচকক থেকে স্যার আলফ্রেড হিচকক হন।

তার চলচ্চিত্র, নির্মাণকৌশল পরবর্তীতে অনেক বিখ্যাত পরিচালককে পথ দেখিয়েছে । অনেক বিখ্যাত পরিচালকের আবির্ভাব হয়েছে তার চলচ্চিত্র দেখে । তার চলচ্চিত্রের ভাষা , চলচ্চিত্রের ধরণ এখনও মানুষের চোখে বিস্ময়ের সৃষ্টি করে । আলফ্রেড হিচকক এমন একজন নির্মাতা যিনি চলচ্চিত্রকে দিয়েছে বহুমাত্রিক গতিধারা । চলচ্চিত্র যে কত বড় একটা শিল্প হতে পারে, মানুষের কাছে যে এর মাধ্যমে কতটা গভীরে পৌঁছানো যায় তা তিনি করে দেখিয়েছেন । চলচ্চিত্রে সাসপেন্স , থ্রিলিংয়ের জগত সৃষ্টিকারী এ চলচ্চিত্রের বিস্ময়কর নির্মাতা আলফ্রেড হিচকক তাই আজও চলচ্চিত্র দর্শক-নির্মাতাদের কাছে “দ্য মাস্টার অফ সাসপেন্স” হিসেবেই বেঁচে আছেন এবং থাকবেন ।


আলফ্রেড হিচককের কিছু চলচ্চিত্র প্রতি নেয়া তার আয় -
দ্য লেডি ভেনিশেস(১৯৩৮) -$৫০,০০০
সাসপিশন(১৯৪১)- $২,৫০০/ সপ্তাহ
নটোরিয়াস(১৯৪৬)- $৭,০০০/সপ্তাহ
রেয়ার উইন্ডো(১৯৫৪)-$১৫০,০০০+১০%লাভ +ফিল্মের নেগেটিভের মালিকানা
দ্য ম্যান হু নিউ টু মাচ(১৯৫৬)-$১৫০,০০০+১০%লাভ +ফিল্মের নেগেটিভের মালিকানা
ভারটিগো(১৯৫৮)-$১৫০,০০০+১০%লাভ +ফিল্মের নেগেটিভের মালিকানা
নর্থ বাই নর্থওয়েস্ট(১৯৫৯)-$২৫০,০০০+১০%লাভ
সাইকো(১৯৬০)-৬০%লাভ
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
১২টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাম গাছ (জামুন কা পেড়)

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

মূল: কৃষণ চন্দর
অনুবাদ: কাজী সায়েমুজ্জামান

গত রাতে ভয়াবহ ঝড় হয়েছে। সেই ঝড়ে সচিবালয়ের লনে একটি জাম গাছ পড়ে গেছে। সকালে মালী দেখলো এক লোক গাছের নিচে চাপা পড়ে আছে।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনির্বাণ শিখা

লিখেছেন নীলসাধু, ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।

আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪



©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....

মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।

ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন দুটি গল্প

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

গল্প ১।
এখন আর দুপুরে দামী হোটেলে খাই না, দাম এবং খাদ্যমানের জন্য। মোটামুটি এক/দেড়শ টাকা প্লাস বয়দের কিছু টিপস (এটা আমার জন্য ফিক্সড হয়েছে ১০টাকা, ঈদ চাদে বেশি হয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×