somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিডিআর বিদ্রোহ ও আমাদের চাওয়া

০৪ ঠা মার্চ, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত ২৫ ফেব্রুয়ারী হঠাৎ করেই খবর পাওয়া গেল যে দেশের বিডিআর এবং সেনা বাহিনীর মধ্যে তুমুল মারামারি চলছে অনেক মানুষ ও নাকি মারা গেছে। কিন্ত কি কারণে এই মারা মারি তা সঠিক ভাবে তখন জানা যায়নি। কিন্ত তার এক দিন পরেই যখন এই বিদ্রোহের ফলে অনেক মারা-মারি হতাহতের করুন সব দৃশ আমাদেরকে দেখতে হল তখন স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের মনে নানা জাতীয় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বিডিআর পিল খানায় সদর দফতরে যে নারকীয় ঘটনা ফটেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক ,মর্মান্তিক বেদনাদায়ক এবং পুরো জাতির কাছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক একটি অধ্যায় যা ভূলতে কত সময় নেবে কেও বলতে পারে না। তথ্যসূত্র মতে এ ঘটনায় প্রায় দেড় শতাধিক সেনা কর্মকর্তা ও অনেক সেনা সদ্স্য নিহত ও আহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই উর্ধ্বতন সেনা অফিসার। যারা বিদ্রোহ করছে তারা সবাই আমাদের দেশের আইন রক্ষাকারী এবং দেশের শান্তি রক্ষাকারী ও দেশের সার্ব ভৌমত্ব রক্ষাকারী বাহিনী। যারা দেশের প্রয়োজনে যে কোন সময় নিজের জীবন বাজি ধরতে প্রস্তত এই মহান ব্রত নিয়ে তারা তাদের কর্ম পেশায় নিয়োজিত আর তাদের দ্বারাই সামান্য কিছু দাবী দাওয়ার জন্য এই নৃশংস ও নারকীয় তান্ডব হত্যা কান্ড ঘটানো কি ভাবে সম্ভব হলো তা আমরা ভেবে পাই না। তাহলে আমরা কি বলবো মানবতা বিবেক মনুসত্ব আমরা কি আসলেই জলান্জলি দিয়ে ফেলেছি? এই ঘটনায় নিন্দা বা লজ্জা জানানোর ভাষা আমাদের জানা নেই। শুধু বলতে পারি এই ঘটনার ভয়াভয় ও ভংয়কর রুপ দেখে আমরা বিষ্ময় ও বিমূঢ় হয়ে গেছি ।আমাদের ভাবার সময় এসেছে আজ আমাদের বিবেক কোথায় গিয়ে ঠেকেছে? মানুষ হিসাবে পরিচয় দেবার মত আমদের আর কিছু থাকলো কি? যে কোন মানুষ একটু ভালো থাকার জন্য ,তার ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য তার দাবি দাওয়া,অধিকার যে কোন ভাবেই পেশ করতে পারে তার জন্য বিভিন্ন পন্থা আছে এবং এটা তার ন্যায্য অধিকার বলেই সবাই মনে করে। কিন্ত নিজেদের কিছু দাবী দাওয়ার জন্য বিদ্রোহীদের এত নিষ্ঠুর,ভংয়কর ও অমানবিক হত্যাযজ্ঞের কাহিনী পৃথিবীর কোথাও শোনা গেছে বলে আমাদের জানা নেই।এ যেন সাহিত্যের সব ডিটেকটিব লোম হর্ষক ঘটনাকেও হার মানায়।আর যে কোন স্বতঃফূর্ত ও হঠাৎ বিদ্রোহে এত মানুষ মারা যায় তাও আমাদের জানা নেই। আসলেই এটা কি হঠাৎ কোন বিদ্রোহ ছিল নাকি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী,আমাদের বিডিআরকে ধ্বংস করার একটি দীর্ঘ মেয়াদী সুপরিকল্পিত ঘৃণ্য চক্রান্ত ছিল? সেটাই জানা এখন সময়ের দাবী। এই জঘ্ণ্য হত্যা কান্ডের মধ্যে দিয়ে তারা কি পেতে চেয়েছে? ন্যায্য দাবী দাওয়া নাকি আমাদের স্বাধীন দেশকে একটি অকার্যকর দেশ বানানোর প্রচেষ্টা করেছে?
প্রায় সময়ে আমাদের জাতির জন্য এমন সব বিরুপ পরিস্থিতি এসে হাজির হয় যা জাতির জন্য একটি বিরাট সংকটময় মূহূর্ত হিসাবে গণ্য হয় । যেমন গত দুই বছর আগেও একটা বিরুপ সংকটময় পরিস্থিতি থেকে দেশ কেবল মাত্র উত্তরণ করেছে আর তার মধ্যেই আবার আর একটি সংকটময় অবস্থা ।আমরা মনে করি এই সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবার মধ্যে জাতীয় ঐক্যের ,সমঝোতা এবং সংহতির। বিশেষ করে রাজনীতি বিদদের মধ্যে এবং সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে। কিন্ত এ ব্যাপারে আমরা এখন পর্যন্ত হতাশ। কারণ সংসদে আমরা বিরোধী দল এবং সরাকারী দলের সংসদ ও প্রধানমন্ত্রীর যে আলাপ আমরা শুনেছি তা থেকে আমরা বুঝতে পারলাম যে দেশের এত বড় একটা সংকট কালীন সময়ে ও তারা ঐক্য মতে পৌছাতে তো পারেননি বরং প্রত্যেকেই নিজস্ব দলীয় দৃষ্ঠি ভঙ্গির বাইরে না গিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে কথা-বর্থা বলেননি। কোন পক্ষই এই নৃশংস ঘটনার গভীরে যেতে চান নাই।বেগম খালেদা জিয়া সরকারের প্রতি ভুল- ত্রুটি ব্যর্থতা খুজে চলেছেন তাদের না ডাকার জন্য অভিযোগ করেছেন।আর প্রধান মন্ত্রী ও তেমন বলেছেন যে আমার তো ছেলে বা মেয়ের বিয়ে না যে সবাইকে দাওয়াত করতে হবে? স্বংয় প্রধান মন্ত্রী নিজে মুখে বলা শুরু করে দিয়েছেন যে, আমরা এখন অনেক কথা শুনছি পরে সব নাম বলা হবে, কারা এর সাথে জড়িত আছে, এই ঘটনার মাধ্যমে তারা দেশে কি ঘটাতে চেয়েছিল নানা জাতীয় কথা। এমন কি বিরোধী সদস্যদের বক্তব্যের মধ্যে তিনি সেনা সদরে শোনা বক্তব্যের প্রতিধ্বনি শুনতে পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন। উনি সরাসরি বিরোধীদলকে উদ্দেশ্য করেই এসব কথা ছুড়ছেন তা উনার বক্তব্য থেকেই বোঝা যায়। কি সংকণৃ ছোট মন মানষিকতা উনাদের তা আমাদের ভাবতেও আবাক লাগে। মানুষ কি শুধু তার ছেলে-মেয়ের বিয়েতেই অন্যকে দাওয়াত দেয়? দেশের এত বড় সংকটময় পরিস্থিতিতে একে অপরের সহযোগীতা নিয়ে কি একযোগে কাজ করা যায় না? কি কথা উনারা বলেন? একবারও কি ভেবে দেখেছেন উনারা? উনাদের কথা-বার্তা সমগ্র জাতি শুনছে। উনাদের বিবেক বোধদয় আর কবে হবে? উনারা কি লজ্জা শরমের মাথা খেয়েছে? জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে উনারা যদি একমত হয়ে একযোগে কাজ করতে না পারেন তবে জাতী তাদের কাছে কি আশা করবে?

আমাদের দেশে অতীতে ও এতদিন পর্যন্ত যত প্রকার হত্যা কান্ড বা নানা ট্রাজেটি ঘটেছে তার আসল সত্য রহস্য কোন সরকারই উদঘাটন করেনি বা করার চেষ্টা করেনি । বরং উনারা এটা বছরের পর বছর ঝুলিয়ে রেখে আসল অপরাধীদের আড়াল করে রাজনীতি করতে খুবই পছন্দ করেছেন। এবারও তার লক্ষণ ভালোভাবেই দেখা যাচ্ছে। এত বড় একটা নৃশংস ঘটনায় গোটা জাতি যখন শোকে মুহমান তখন আওয়ামী লিগের এমপি,মন্ত্রীদের মুখে সরকার প্রধানের তোষামত শুনলে মনে হয় তারা এই দুঃখজনক ঘটনার চেয়ে নিজেদের মন্ত্রীত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য তোষামদ করতেই বেশি ব্যস্ত।এই ঘটনার বর্ননা করতে গিয়ে তারা যেভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রধান মন্ত্রীর গুনগান শুরু করেছেন তা থেকে সহজেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই এই ঘটনাকে নিয়ে কাদা ছোঁড়া - ছুঁড়ি সহ রাজনৈতিক খেলা শুরু হয়ে গেছে।আমাদের প্রশ্ন? প্রধান মন্ত্রী কি ভাবে ঘটনা তদন্ত করার আগেই সব জানতে পারলেন? যদিও তিনি জানতে পারেন তারপরও তদন্তের স্বার্থে উনার চুপ থাকা উচিত বলে আমরা মনে করি। অন্যের গায়ে ঢিল ছুড়তে চাইলে সেটা এক সময় নিজের গায়ে এসেও পড়ে মনে রাখতে হবে।আমরা জানি কোন ঘটনার আসল রহস্য জানা যায় তখনই যদি কেও সত্যিকার অর্থে ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটন করতে চায়। সেটা ঘটনার পরে। যদি প্রধান মন্ত্রী এতই জানেন তবে এত বড় একটা বিদ্রোহ ঘটতে যাচ্ছে যা দেশের অস্তিত নিয়ে কথা তা কেন আগ থেকে তিনি বুঝতে বা আচঁ করতে পারলেন না? প্রতিরক্ষা বাহিনীর মন্ত্রানালয়ের দায়িত্ব তো উনার নিজের হাতে। কেন স্বরাষ্ট মন্ত্রানালয় আগ থেকে কিছুই আঁচ করতে পারলেন না? দেশে কি তাহলে কো্ন গোয়েন্দা বাহিনী নেই? প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব গোয়েন্দা বাহিনী, প্রতিরক্ষা মন্ত্রানলয়ের নিজস্ব গোয়েন্দা বাহিনী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রানালয়ের গোয়েন্দা বাহিনী কোথায় ছিল? এখন উনারা বড় বড় কথা ছাড়ছেন। প্রধান মন্ত্রী কি পারবেন এই ক্ষেত্রে উনার দায়িত্ব হীনতা এড়িয়ে যেতে? স্বরাষ্ট মন্ত্রী কি পারবেন উনার দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে? এর জবাব কে দেবে? আমাদের দেশে হয়তো জবাব মিলবে না। আমরা এক পার্শ্ব বর্তীদেশের দিকে তাকালেও দেখতে পাই নিজেদের কোন ব্যর্থতার দায় মন্ত্রীরা আন্যের ঘাড়ে না চাপিয়ে নিজেরা সবার আগে পদত্যাগ করে। আর আমাদের দেশে পুরো ঘটনাকেই অন্য খাতে প্রবাহিত করা হয়। সবকিছুতেই অন্যের দোষ খোজার আগে নিজের দোষ গুলো আগে আইডেনটিফাই করতে পারলে তা নিজের জন্য যেমন ভালো হয় তেমনি দেশের জন্যেও তা মঙ্গল বয়ে আনে ।প্রধান মন্ত্রী সহ ,মন্ত্রীবর্গ মহোদয় এই হত্যাকান্ডের সাথে বার বার করেই পূর্বের বিভিন্ন হত্যাকান্ডের তুলনা করে চলেছেন ।যা নাকি আগে কখনও বিচার করা হয়নি। কিন্ত আমাদের কথা স্বাধীনতার পর এই আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় ছিল তখন কেন তারা রাজাকারদের বিচার করেনি? বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের পরিবার হত্যা কান্ডের পর ও আওয়ামী লিগ পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিল তখন কেন তারা এই হত্যা কান্ডের বিচার করেনি? পরবর্তীতে আরো অনেক হত্যা কান্ড ঘটেছে যার কোনটিরই বিচার কেও করেনি। শুধু মাত্র রাজনৈতিক খেলা করার জন্য। কোন ঘটনার বিচার করতে কি পাঁচ বছরের বেশি সময় লাগে? আমরা দেখেছি সম্যসা সমাধান না করে রাজনীতি বিদরা শিং মাছের মত জিয়ে রাখতে পছন্দ করেন । সমস্ত দেশ বাসী যখন দেশ ও জাতির এই সংকটময় মূহূর্তে চিন্তিত অস্থির তখন তাহাদের এই রকম বক্তব্য জাতির জন্য খুবই দুঃজনক বলে আমরা মনে করি। আমাদের প্রত্যাশা, জাতির এই সংকটময় মূহূর্তে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সহনশীলতা, প্রজ্ঞা, সমঝোতা, দূরদর্শিতা থাকা অত্যন্ত জুরুরি যা দেশের জন্য শুধু মঙ্গলই বয়ে আনবে। আমরা এর সঠিক সুষ্ট তদন্ত এবং এর দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০০৯ সকাল ১১:৫০
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×