somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন পাগলের নাম গুগলপন্ডিত!

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই লেখার সূত্রপাত ফেসবুকের একটি পোস্ট পড়ার মধ্যদিয়ে। একজন ফেসবুক-ফ্রেন্ড একবার টিউশন করাতে গিয়ে নতুন ছাত্র সম্পর্কে তার একটা বিচিত্র অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তার ওয়ালে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখে। সেই পোস্টটা পড়ে আমি অভিভূত হয়েছিলাম কারণ, প্রায় একইরকম অভিজ্ঞতা আমারও একাধিকবার হয়েছিল এবং এরপরেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম সময় পেলেই এ বিষয়টি নিয়ে আমি কিছু লিখব। তবে তার আগে বলে নেওয়া উচিত ফেসবুক-বন্ধুর পোস্টটা কী ছিল। তিনি যা লিখেছিলেন, তার পুরোটা এখন আমার মনে না থাকলেও তার লেখার সারাংশটুকু আমার মনে আছে। আমার ভাষায় সেটুকু হল- নতুন টিউশন পেয়ে প্রথম দিন একাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞানের ওই ছাত্রকে পড়াতে গিয়ে তিনি দেখেন তার ছাত্র কথায় খুব পটু। দুনিয়ার সব জ্ঞান তার বোধহয় আত্মস্থ করা হয়ে গেছে। পরিচয়পর্ব শেষে তার ছাত্র শুরু করল দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটি নিয়ে দীর্ঘ লেকচার। আমাদের দেশের সিলেবাসের দৈন্যতা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের অভাব, পরীক্ষা পদ্ধতির ত্রুটি- কোনও কিছুই সে বাকি রাখেনি। এরপরে প্রসঙ্গ পরিবর্তিত হয়ে চলে গেল বিজ্ঞানের কোঠায়। সে আইন্সটাইনের আপেক্ষিকতার তত্ত্ব, জ্যোতির্বিদ্যার খোঁজখবর কিংবা আধুনিক বিজ্ঞানের নানা তথ্য উগড়ে দিয়ে স্যারকে একেবারে ইমপ্রেস করে দেওয়ার প্রয়াস চালাতে লাগল। স্যার নীরবে তার কথার তুবড়ি সহ্য করতে করতে মাথা দুলাতে লাগলেন। যাই হোক। ছেলের মা চা-নাস্তা নিয়ে এসে রূমে প্রবেশ করলেন। মা এসে স্যারের কাছে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করলেন যে, তিনি তার ছেলেকে বুয়েটে পড়াতে চান। স্যার শুনে মাথা দুলালেন। এরপরে শুরু হল পড়ানোর পালা। স্যার একটা সহজ দ্বিপদী সমীকরণ তার সবজান্তা ছাত্রকে সমাধান করতে বললেন। সে বেশ কিছুক্ষণ জটিল কায়দায় সেটা নানাভাবে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে সমাধান করার চেষ্টা করল। অতঃপর সে ঘামতে ঘামতে উদ্ভট একটি উত্তর বের করে ঘর্মাক্ত কপাল মুছতে মুছতে বলল, ‘স্যার, প্রশ্নটিতে মনে হয় কোনও ভুল আছে, উত্তরটা জানি কেমন হয়ে গেছে! এ বইটা ভালো না। গনিতের জন্য আফসারুজ্জামানের বইটা মনে হয় ভালো হবে।‘ স্যার ঠান্ডা মাথায় হেসে বললেন, ‘প্রশ্নে কোনও ভুল নেই। এটা সহজ একটা প্রশ্ন। এটাও পারলে না? আর বই যেটা আছে আগে সেটা শেষ কর।’ ব্যাস, এই শুরু। প্রথম প্রথম ছাত্র নিজেকে খুবই মনোযোগী ও পন্ডিত হিসেবে জাহির করতে লাগল। কিন্তু দিনকে দিন দেখা গেল পাঠ্যপুস্তক সম্পর্কে তার বেসিক কোনও জ্ঞানই নেই। এবং স্যারের কাছে আস্তে আস্তে সেটা প্রকাশও পেয়ে যাচ্ছে। স্রেফ কথায়ই সে পটু। এরপর শুরু হল তার ফাঁকিবাজি। প্রায় প্রত্যেকদিন সে স্যারকে আগাম ফোন দিয়ে বলতে লাগল যে, আজ তার কাজ আছে ব কোচিং আছে কিংবা গ্রুপ স্টাডি আছে ইত্যাদি ইত্যাদি। শেষ পর্যন্ত শোনা গেল সে আসলে তার মা-বাবাকে না জানিয়েই স্যারকে ফোন দিয়ে আসতে বারণ করত। এরপরে সে কোচিং কিংবা নানা অজুহাত দেখিয়ে একবন্ধুর বাসায় গিয়ে সবাই মিলে আড্ডা দিত আর গাঁজা সেবন করত। সর্বশেষ খবর হল, সে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। কারণ, সে কলেজের টেস্ট পরীক্ষায় সবকয়টি বিষয়ে ফেল করেছে।
যাই হোক। এতো গেল আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা একজন স্যারের ঘটনা। এখন আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা বলি। প্রায় হুবহু অভিজ্ঞতা আমারও হয়েছে, তবে একটু ভিন্ন কায়দায়। হয়তো আপনারা যারা এ লেখা পড়ছেন, তাদেরও জনাকয়েকের একইধরনের কিংবা কাছাকাছি অভিজ্ঞতা হয়েও থাকতে পারে।
আমি তখন অনার্স দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্র। হঠাৎ একদিন এক টিউশনের অফার পেলাম এক বন্ধু মারফৎ। রাজী হয়ে গেলাম। কারণ, টাকার প্রয়োজন। পড়াতে গিয়ে দেখলাম ছাত্র বেশ ভালো। পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ে। তবে বেশ বাকপটু। আমাকে তাদের পছন্দ হল। আমিও টিউশনটা ধরে রাখব বলে মনস্থ করলাম। এভাবে বছরের পর বছর যেতে লাগল। ক্লাস সিক্সে উঠার পর ছাত্রের বাসায় কম্পিউটার আসল। কারণ, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় সে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে। তার আগেই দাবি ছিল সোনালী প্লাস পেলে তাকে কম্পিউটার কিনে দিতে হবে। তাই দেওয়া হল। এভাবে দিন কাটতে লাগল। একসময় তার ঘরে ধীরে ধীরে মডেম, তারপর ওয়াই-ফাই, স্মার্টফোন, ট্যাব, গেমিং-এর জন্য হাইগ্রাফিক্সকার্ড, নেওটয়ার্কং-এর জন্য আরও কয়টা কম্পিউটার, তারপর দামি রেসিং সাইকেল…এভাবে চলতেই থাকল বছরের পর বছর। ছাত্র যখন দশম শ্রেণীতে পা দিল, ততদিনে আমার নাভিশ্বাস ওঠার যোগাড়! তার জ্ঞানের দাপটে আমি আর ঠিকতেই পারছি না। সে দুনিয়ার এমন কিছুই বাকি রাখেনি, যা সে ইন্টারনেটে পড়েনি। যা কিছু জানা দরকার, শেখা দরকার- তার সবই সে মূহুর্তে গুগল মামাকে জিজ্ঞেস করে জেনে নেয়, কিংবা ইউটিউবে টিউটোরিয়াল ভিডিও দেখে শিখে নেয়। একসময় সে এমন পন্ডিত হল, যে-কিনা প্রতি মূহুর্তে মূহুর্তে মা-বাবার কথায় ভুল ধরে। তাদের অভিজ্ঞতার যুক্তিকে তাত্ত্বিক যুক্তি দিয়ে খন্ডন করে কাত করে দেয়। সাগরেদ এখন ওস্তাদ হয়ে গেছে। তারা নিরুপায় হয়ে অনেক সময় আমাকে বলতেন তাকে বুঝানোর জন্য। আপনারাই বলুন, আমার মত গন্ড-মূর্খ কি এহেন গুগলপন্ডিতকে বুঝানোর সামর্থ্য আছে? তবু মা-বাবার অনুরোধ রক্ষার্থে আমি আমার পক্ষে যতটুকু সম্ভব নিজস্ব কায়দায় তাকে বুঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাতে উল্লেখযোগ্য ফল প্রায় কিছুই হয়নি। আমি একটা উদাহরণ দিলে সে তিনটে উদাহরণ দেয়। আমি বিজ্ঞানের কোনও প্রসঙ্গ টানলে সেও দুনিয়ার সব তত্ত্ব হাত কপচে বের করে আমাকে শুনিয়ে তার পন্ডিতি জাহির করে দেয়। একসময় আমি উপলদ্ধি করলাম, এ ছেলে মা-বাবার আশকারা পেয়ে এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। প্রতি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের জন্য তাকে একটা কিছু দামি দিতে হয়। একসময় আমি টিউশনি ছেড়ে দিলাম, কিংবা বলা যায় আমার প্রয়োজনীয়তা তার কাছে ফুরিয়ে গেছে বিধায় আমাকে চলে আসতে হয়েছে। ছেলে এরপরে নানা স্যার, নানা কোচিং হোমে দৌড়াতে লাগল। প্লাস পেয়ে এসএসসি পাশ করল। ক্যান্টনম্যান্ট কলেজে ভর্তি হল। সে যখন ইন্টারমিডিয়েটে পড়ছে তখন তার বাড়িতে এসি লাগানো হয়েছে, দরজার বাইরে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। কারণ, তিন তিনবার তার দামী সাইকেল চুরি হয়েছে। চোর ধরার জন্য সে হলিউড কায়দায় সিসি ক্যামেরা লাগিয়েছে। বলতে ভূলে গেছি, আমার এই গুগলপন্ডিত সাহেব সারাজীবন হলিউড মুভি দেখে অভ্যস্থ। সে নিজেকে এখন আমেরিকান আল্ট্রমডার্ণ তরুণ ভাবে বললে অত্যুক্তি হবেনা। তাই সে হলিউড মার্কা নানা টেকনোলজি ব্যবহার করে। যেমন- সে একটি খেলনা ড্রোন কিনে সেটা দেখিয়ে বন্ধুদের বাহবা পায়। তারপর বাসায় থ্রিডি মুভি দেখার জন্য থ্রিডি গ্লাস কিনেছে। এরপর তার বেডরুমে সব নতুন নতুন ফার্ণিচার এবং আসবাবপত্র এসেছে। বর্তমানে এই গুগলপন্ডিত এবারের এইচএসসি পরীক্ষা সম্পন্ন করে চট্রগ্রামে ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করতে গেছে বুয়েটে ভর্তির লক্ষ্যে। এরমধ্যে সে আবার জিআরই পড়তে শুরু করেছে। সে বাংলাদেশে থাকবে না, আমেরিকায় চলে যাবে। কারণ তার ধারণা, গোটা বাংলাদেশটাই তার জন্য অযোগ্য। একমাত্র আমেরিকাই পারে তার মত ‘ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির’ কদর বুঝতে। তো পাঠক, আমি ক্ষুদ্র মানুষ, সীমিত জ্ঞানের পরিধি নিয়ে তার মত গুগলপন্ডিতের কদর কী করে বুঝব বলুন? তবে সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যাপারটা হল, তার একটা ছোটভাই আছে ক্লাস ফাইভে পড়ে। এই ছেলেটাও তার ওই পন্ডিত ভাইয়ের ভ্রান্ত দিকনির্দেশনায় ভ্রান্ত পথে পরিচালিত হচ্ছে। এই ছোট ছেলেটাকে বই পড়ার জন্য তার ভাই তাদের মা-বাবাকে দিয়ে একটা দামি ট্যাব কিনে দিয়েছে, যা চোখের জন্য ও মস্তিষ্কের জন্য বিরূপ প্রভাব সৃষ্টিকারী একটি যন্ত্র। এরই মধ্যে তার এই ছোট ভাইটাও পাঠ্যপুস্তক থেকে এক্সট্রা-কারিকুলামে আসক্ত হয়ে গেছে। আমি একদিন গিয়েছিলাম বেড়াতে। দেখি যে, সেও এত ইঁচড়েপাকা হয়েছে যে, কথায় কথায় বড়দের সাথে তর্ক করে, আর পিডিএফ বই থেকে জানা নানা জ্ঞান জাহির করে বাহাদুরি দেখায়। যে ছেলের কিনা এই বয়সে ঠাকুরমা’র ঝুলি কিংবা আরব্যরজনী পড়ার কথা, সে এখন এই বয়সে শার্লকহোমস, বিদেশী সায়েন্স-ফিকশন কিংবা বিজ্ঞানপত্রিকায় মহাকাশ, ব্ল্যাকহোল ইত্যাদি নিয়ে পড়া শুরু করেছে।
আমার বলা শেষ। আশা করি আপনারা ইতোমধ্যে বুঝতে পেরেছেন যে, আমাদের নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা কোনদিকে ধাবিত হচ্ছে আকাশসংস্কৃতি কিংবা ইন্টারনেট দুনিয়ার প্রভাবে। এই সমস্ত স্মার্ট ছেলেমেয়েরা বাকপটু হলেও প্র্যাকটিকাল দুনিয়ায় একেবারে অচল মাল। যখন ভার্চুয়াল জগৎ থেকে এরা বেরিয়ে এসে বাস্তব জগতে পা রাখে, তখন এরা বুঝতে পারে যে, মাঠপর্যায়ে এসে এরা একটা মুদির দোকানও চালাতে পারবে না। আর সেই ব্যর্থতাকে আড়াল করার জন্য এরা তখন দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে দোষ দেয়, দেশের মানুষকে কিংবা পরিবশকে দোষ দেয়, এবং সবশেষে এরা ইউরোপে পালিয়ে যাবার জন্য প্রয়াস চালায়। আমরা প্রায়ই ঠাট্রা করে একটা কথা বলি যে, ‘পুরান পাগলে ভাত পায়-না, আবার নতুন পাগলের আমদানী!’ এই নতুন পাগলদের নাম আমি দিয়েছি- ‘গুগলপন্ডিত’। কারণ, আমরা পুরান পাগলেরা চাকুরী জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হয়েছে, আর এই নতুন পাগলদের কী দশা হবে কে জানে! যাইহোক। নামটা জুতসই হয়েছে কি-না, জানাবেন।
কথা হচ্ছে- আপনার, আমারও সাবধান থাকা উচিৎ যেন আমাদের সন্তানেরা, ছোট ভাইবোনেরা যেন এমন গুগলপন্ডিত না-হয়। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ত্রুটি আছে। আর ত্রুটি আছে বলেই তো এদের মত অচল মাল পরীক্ষায় এ প্লাস পাচ্ছে শুধু মুখস্থ করে। যদি সত্যিকার অর্থে আমাদের পরীক্ষাপদ্ধতি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের আইকিউ যাচাই করতে পারত, তাহলে সবার আগে এই গুগলপন্ডিতেরাই ঝরে পড়ত। আর হ্যাঁ, নেট জগতের গুগলমামাকেও আমাদের অবশ্যই দরকার আছে। তবে তা প্রয়োজনের জন্য। যখন আমার একটা কিছু জানার দরকার হবে, তখন আমি খুব সহজেই দূরের সার্ভার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য টেনে এনে পড়তে পারব। কিন্তু তাই বলে বেহুদা সারাদিন এটা নিয়ে পড়ে থাকলে হবে? তাহলে তো তখন এটাকে আসক্তি বা মানসিক ব্যাধি হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। আর সত্যি কথাটা হল- এই ব্যাধি এখন ক্রমেই মহামারীর মত ছড়িয়ে পড়ছে। তবে এখনও বলতে গেলে এই সমস্ত বিরল প্রাণিরা সংখ্যালঘুর পর্যায়ে রয়েছে। আমরা সময় থাকতেই সচেতন হয়ে গেলে এই বিরলদের একেবারে বিলুপ্তির পর্যায়ে নামিয়ে আনতে পারব।
মনে আছে, শৈশবে আবৃত্তি করা সেই কবিতার কথা? ‘আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।’ এই কবিতাটি সবার এখন পুনঃপাঠ করার সময় হয়েছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ভার্চুয়াল জগতের জ্ঞানই শুধু জ্ঞান নয়। সমস্ত পৃথিবীটাই একটা পাঠশালা। জীবন থেকে, পরিবেশ থেকে, সমাজ থেকে, আশেপাশের মানুষের কাছ থেকে, প্রকৃতির কাছ থেকে আমরা যে জ্ঞান লাভ করি, সেটাই মহার্ঘ্য। আমি আশবাদী আমরা এইসব মহামারী থেকে দ্রুত সেরে উঠে একটি স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে পারব। সবার জন্য রইল শুভকামনা।

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:২৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×