somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল কোরআনের আলো

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আল কোরআনের আলো (লুমাজাহ)
আল কোরআনের আলো (সূরা আল আসর)
সুরা আল মূমিনুন-১-১১ আয়াতে মুমিনের যে গুনাবলী বর্ণিত হয়েছে তা যদি কোন মুমিন মেনে চলতে পারেন তবে তিনি সফলকাম হবেন। এটা মহান আল্লাহ তায়ালার ওয়াদা। যেহেতু এটা আল্লাহ তায়ালার ওয়াদা সেহেতু তিনি দুনিয়ায় সফল এবং আখেরাতে মুক্তি পাবেন। সফলতার অর্থ এই দাড়ায়, যে কেও যদি নিম্নাক্ত আয়াত গুলো মেনে চলতে পারেন তবে তিনি জান্নাত লাভ করবেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে বোঝার ও মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন

قَدْ أَفْلَحَ الْمُؤْمِنُونَ (1) الَّذِينَ هُمْ فِي صَلَاتِهِمْ خَاشِعُونَ (2) وَالَّذِينَ هُمْ عَنِ اللَّغْوِ مُعْرِضُونَ (3) وَالَّذِينَ هُمْ لِلزَّكَاةِ فَاعِلُونَ (4) وَالَّذِينَ هُمْ لِفُرُوجِهِمْ حَافِظُونَ (5) إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ (6) فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاءَ ذَلِكَ فَأُولَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ (7) وَالَّذِينَ هُمْ لِأَمَانَاتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَاعُونَ (8) وَالَّذِينَ هُمْ عَلَى صَلَوَاتِهِمْ يُحَافِظُونَ (9) أُولَئِكَ هُمُ الْوَارِثُونَ (10) الَّذِينَ يَرِثُونَ الْفِرْدَوْسَ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ (11)
সরল অনুবাদঃ
Ø নিশ্চিত ভাবেই সফলকাম হয়েছে মুমিনরা।
Ø যারা নিজেদের নামাযে বিনয়ী ও নম্র।
Ø যারা বাজে বা বেহুদা কথা কাজ থেকে দুরে থাকে।
Ø যারা তাজকিয়া বা পরিশুদ্ধির ব্যাপারে কর্মতৎপর হয়।
Ø এবং যারা নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।
Ø তবে তাদের স্ত্রীদের ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।
Ø তবে যদি কেউ তাদের ছাড়া অন্য কাউকে (যৌন ক্ষুধা মেটাবার জন্য) কামনা করে তবে তারা হবে সীমালংঘনকারী।
Ø এবং যারা তাদের আমানতসমূহ এবং ওয়াদাচুক্তির (অঙ্গীকার) রক্ষনাবেক্ষন করে।
Ø এবং যারা তাদের নামাযসমূহ যথাযথভাবে সংরক্ষন করে।
Ø তারাই (এসব গুনের অধিকারী) উত্তরাধিকার লাভ করবে
Ø তারা উত্তরাদিকার হিসাবে ফিরদাউস পাবে এবং সেখানে চিরদিন থাকবে


আল কোরআনের পরিচয়ঃ যে মহাগ্রন্থ থেকে কিছু তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। সেই গ্রন্থ আসলে কি? এটু জেনে আসা যাক। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মহাগ্রন্থ আল কোরআনের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন।"এই গ্রন্থের মধ্যে কোন সন্দেহ নেই "(সূরা বাকহারা আয়াত ০২)
এই গ্রন্থের সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে এটা একটা নির্ভুল গ্রন্থ। এখন পর্যন্ত কেও এই গ্রন্থের ভুল ধরতে পারেন নি।

সর্বপরি, এটা বোঝা যায় যে এটা গতানুগতিক কোন গ্রন্থ নয়। এখানে, ইতিহাস, বিজ্ঞান, চিকিৎসা বিজ্ঞান ইত্যাদি অনেক কিছু আলোচিত হয়েছে।
আরো জান্তেঃ....আল কোরআনের পরিচয়

নামকরনঃ
এ সুরাটি ১ম আয়াতের আল মুমিনুন শব্দ থেকে নামকরন করা হয়েছে।

সুরাটি মক্কী, হিজরতের পূর্বে নাজিল হয়েছে। তবে ঠিক কোন সময়ে নাজিল হয়েছে তা সঠিক ভাবে বলা য়ায় না। বর্ণনাভঙ্গি ও বিষয়বস্তু হতে প্রতিয়মান হয় যে, এ সুরা রাসুল করীম (সঃ) এর মক্কী জীবনের মাঝামাঝি সময়ে নাজিল হয়েছিল।
সুরা আল মুমিনুনের ফজিলতঃ
اَللّهُمَّ زِدْنَا وَلَا تَنْقُصْنَا وَأَكْرِمْنَا وَلَا تُهِنَّا وَأَعْطِنَا وَلَا تَحْرِمْنَا وَآثِرْنَا وَلَا تُؤْثِرْ عَلَيْنَا وَاَرْضِنَا وَارْضَ عَنَّا
ইমাাম নাসায়ী তফসীর অধ্যায়ে ইয়াযিদ ইবনে কাবনুস বর্ণনা করেছেন যে, হযরত আয়েশা (রা) কে প্রশ্ন করা হয় যে, রাসুলুল্লাহ (সা) এর চরিত্র কিরূপ ছিল? তিনি বললেন তার চরিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে অতঃপর তিনি এই দশটি আয়াত তেলাওয়াত করে বললেনঃ এগুলোই ছিল রাসুলুল্লাহ (স) এর চরিত্র ও অভ্যাস। (ইবনে কাসীর)

অত্র সুরা বিশেষ করে তেলাওয়াতকৃত আয়াতগুলো নাজিলের মক্কার কাফেররা যেমন ছিল ইসলামের চরম বিরোধী তেমনি পার্থিব উপকরণ সব ছিল তাদের হাতের মুঠোয় (বাণিজ্য)। অপরদিকে মুসলমানদের অবস্থা ছিল শোচনীয়। (আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানগত)
প্রকৃত সফলতার অর্থ: তাফসীর কারকগণ ব্যাখ্যা করেছেন কোন একটি সুন্দর দালানে এক ব্যক্তি ৫দিন থাকতে পারবে এবং যদি কুড়েঘরে থাকে তবে সারাজীবন থাকতে পারবে- এক্ষেত্রে একজন বুদ্ধিমান কোনটি বেছে নেবে।
নাযিলের সময় কালঃএটি নবী (সা) এর মাক্কী জীবনের মাঝামাঝি সময়ে নাযিল হয়েছে। এ সময় নবী (সা) ও কাফেরদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল কিন্তু তখনও অত্যাচার চরমে পৌঁছেনি।
(৭৫-৭৬) আয়াত মক্কায় দুর্ভিক্ষের সময় মাক্কী যুগের মধ্যভাগে নাযিল হয়।
উরওয়া ইবনে জুবাইর (রা) বলেন, এ সুরাটি নাযিল হবার পূর্বেই উমর (রা) ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি আবদুর রহমান ইবনে আব্দুল কারীর বরাত দিয়ে হযরত উমর (রা) থেকে এ উক্তি উদ্বৃত্ত করেন। উমর (রা) বলেন- ‘একদিন ওহীর বিশেষ অবস্থা (মৌমাছির ন্যায় গুঞ্জনের) লক্ষ্য করে ওহী শোনার জন্য থেমে গেলাম। ওহীর অবস্থা কেটে গেলে রাসূল (সা) বলেল এক্ষনে দশটি আয়াত নাজিল হয়েছে। যদি কেউ এ আয়াতগুলি পুরোপুরি পালন করে সে সোজা জান্নাত যাবে। অতপর তিনি উপরোল্লিখিত দশটি আয়াত পাঠ করে শোনান



সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাঃ
মুমিনরা সফল হয়েছেন। সেক্ষেত্রে বেশ কিছু গুণাবলীর কথা উল্লেখ কারা হয়েছে। তার নামাজ কেমন হবে। তার কথা বার্তা কেমন হবে। তার চরিত্র কেমন হবে। তার আল্লাহ ভিরুতা কেমন হবে। কমিটমেন্ট রক্ষার্থে তার ভূমিকা কেমন হবে, ইত্যাদি। যারা এই সকল ক্রাইটেরিয়া ফিলাপ করবে তারাই সফল মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবেন।

এখানে মুমিন বলতে তারা যারা রাসূল (সা) এর উপর ঈমান এনে তার আনীত বিধান মেনে নিয়েছে এবং তার দেখানো জীবনপদ্ধতি অনুসরন করেছে।
দিয়ে বাক্য শুরু করার তাৎপর্য বুঝতে হলে নাজিলের পরিবেশকে সম্মুখে রাখা দরকার।


• সামাজিক ও আর্থিক উন্নতি।

• আল্লাহ যখন এই মুসলমানদেরই সফল বললেন তখন বোঝা যায় আল্লাহর নিকট সফলতার মানদন্ড ঈমান, অর্থ সম্পদ নয়। প্রকৃত সাফল্য আখেরাত।


অর্থঃ যে নিজেকে পাপ থেকে পবিত্র রেখেছে সেই সফল।
بَلْ تُؤْثِرُونَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا (১৬) وَالْآخِرَةُ خَيْرٌ وَأَبْقَى (১৭)
আলোচ্য আয়াতসমূহে আল্লাহ তায়লা সেসব মুমিনকে সাফল্য দান করার ওয়াদা করেছেন। যারা আয়াতে উল্লিখিত সাতটি গুনে গুনান্বিত। পরকালের পূর্ণাঙ্গ সাফল্য এবং দুনিয়ার সম্ভাব্য সাফল্য সবই এই ওয়াদার অন্তর্ভুক্ত।

সর্বপ্রথম গুন হলো ঈমানদার হওয়া। কিন্তু এটা একটা বুনিয়াদী ও মৌলিক বিষয় বিধায় এটাকে এই সাতটি গুনের মধ্যে শামিল না করে পর পর সাতটি গুন বর্ণনা করা হয়েছে।
الَّذِينَ هُمْ فِيْ صَلَاتِهِمْ خَاشِعُونَ
দিলের খুশু হয় তখন যখন কারো ভয়ে বা দাপটে দিল ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠে। আর দেহের খুশু এভাবে প্রকাশ পায় যে, কারো সামনে গেলে তার মাথা নিচু হয়ে যায়। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হয়ে পড়ে চোখের দৃষ্টি নত হয়ে আসে, গলার স্বর ক্ষীণ হয়ে যায়।
শরীয়তে বর্ণিত নামাযের নিয়ম নীতি নামাযে খুশু পয়দা করতে সাহায্য করে।


★নামাযের মধ্যে নিজের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ে খেলা করা বা নাড়াচাড়া করা।
لَوْ خَشَعَ قَلْبُ هذَا خَشَعَتْ جَوَارِحُه
নামাযে এদিক ওদিক তাকালে নামাযে একগ্রতা বা খুশু নষ্ট হয়ে যায়। এ সম্পর্কে নবী (সা) বলেন- এটা নামাযীর (মনোযোগের) উপর শয়তানের থাবা।
مَا بَالُ أَقْوَامٍ يَرْفَعُونَ أَبْصَارَهُمْ إِلَى السَّمَاءِ فِي صَلَاتِهِمْ فَاشْتَدَّ قَوْلُهُ فِي ذَلِكَ حَتَّى قَالَ لَيَنْتَهُنَّ عَنْ ذَلِكَ أَوْ لَتُخْطَفَنَّ أَبْصَارُهُمْ
★ নামাযে হেলা-ফেলা করা ও নানাদিকে ঝুকে পড়া।
মহানবী (সা) বলেন-
‘কোন ব্যক্তি যেন নামাযের অবস্থায় (সিজদার জায়গা হতে) কংকর না সরায়। কেননা আল্লাহর রহমত নামাযী ব্যক্তির উপর প্রসারিত হয়।’ (আহমেদ, নাসায়ী, তিরমিযী, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ)
★ জোরে জোরে হাই এবং ঢেকুর তোলা। ইচ্ছা করে গলা খেকরা বা কাশি দিলে নামাযের একাগ্রতা নষ্ট হয়।
★ তাড়াহুড়ো করে নামায আদায় করা। নামাযে রুকু সিজদা কিয়াম সঠিক ভাবে আদায় না করা।
مَا تَرَوْنَ فِي الشَّارِبِ وَالسَّارِقِ وَالزَّانِيْ وَذلِكَ قَبْلَ أنْ يَنْزِلَ فِيْهِمْ قَالُوْا اَلله وَرَسُوْلُه أَعْلَمُ قَالَ هُنَّ فَوَاحِشُ وَفِيْهِنَّ عُقُوْبَةٌ وَأسْوَأُ السَّرَقَةِ الَّذِيْ يَسْرِقُ صَلَاتَه قَالُوْا وَكَيْفَ يَسْرِقُ صَلَاتَه يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ لَا يُتِمَّ رُكُوْعَهَا وَلَا سُجُوْدَهَا
★ নামাযীর সামনে পর্দায় কোন ছবি থাকলে নামাযে খুশু বা একাগ্রতা নষ্ট হয়ে যায়।

হাদীসে জীবরীলে ইহসান সম্পর্কে মহানবী (সা) কে রাসূল (সা) প্রশ্ন করলে তার প্রতিউত্তরে তিনি বলেন,
“তুমি এভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে (নামাযে) যেন তুমি আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছ। আর যদি তোমার পক্ষে এটা সম্ভব না হয়। তবে তুমি অবশ্যই মনে করে নেবে যে আল্লাহ তোমাকে দেখছেন।”
★ নামাযে খুশু সৃষ্টি করার জন্য নামাযীর দৃষ্টি সিজদার দিকে থাকবে।
দ্বিতীয় গুনঃ ‘যারা বেহুদা কাজ ও কথা থেকে দুরে থাকে।’
اللَّغْوُ বলা হয় এমন প্রতিটি কাজ এবং কথাকে যা অপ্রয়োজনীয়, অর্থহীন ও নিস্ফল। যেসব কথা এবং কাজের কোনই ফল নেই।
রাসূল (সা) বলেন-
“মানুষ যখন অনর্থক বিষয়াদি ত্যাগ করে তখন ইসলাম সৌন্দর্যমন্ডিত হয়।(তিরমিজি)।” আল্লাহ বলেন-
অর্থ্যাৎ- “যখন এমন কোন জায়গা দিয়ে তারা চলে যেখানে বাজে কথা হতে থাকে অথবা বাজে কাজের মহড়া চলে তখন তারা ভদ্রভাবে সে জায়গা অতিক্রম করে চলে






মাসিক আল-কাওসার পত্রিকা থেকে সূরা আল মুমিনুন এর দার্স

সূরা মুমিনুনের আলোচনা



তথ্যসূত্রঃ
➤https://islamiclantern.blogspot.com/2015/01/blog-post_30.html?m=1
Writer: quranic sikkah team
➤আল কোরআন, সূরা মুমিনুন,আয়াতঃ( ১-১১)
➤বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থ
➤দৈনিক নয়াদিগন্ত
➤মাসিক আল কাওসার পত্রিকা
➤link|https://fb.watch/i5VtdnYLjA/
➤ছবি সূত্রঃ গুগোল

সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×