আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ এ দিবসটিকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো এ দিনটিকে পালন করে মুক্তিযোদ্ধা-সৈনিক হত্যা দিবস হিসেবে। বিএনপি সরকার এ দিনটিকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে ছুটির দিন ঘোষণা করলেও আওয়ামী লীগ সরকার তা বাতিল করে দেয়। নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এবারও দেশব্যাপি বিএনপি ৭ নভেম্বরকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করবে। ইতিমধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে দিবসটি পালনে কেন্দ্রীয়ভাবে ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত, দলীয় কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন, র্যালি, রক্তদান কর্মসূচি, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল।
দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ রোববার বেলা এগারটার দিকে বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপর দুপুর আড়াইটায় বিএনপির উদ্যোগে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বেগম খালেদা জিয়া । এছাড়াও দেশব্যাপি বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরাও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করবে।
পাশাপাশি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ সমমনা বেশ কয়েকটি দল আজকের দিনটিকে মুক্তিযোদ্ধা-সৈনিক হত্যা দিবস হিসেবে পালনের কর্মসূচি নিয়েছে।
View this link