somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হোস্টিং নিয়ে সহজ ভাষায় কিছু কথা

০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার এই লেখাটি মূলত হোস্টিং নিয়ে। কিন্তু হোস্টিং এর সাথে যেহেতু ডোমেইনও জড়িত, তাই ডোমেইন নিয়ে ক্ষুদ্র একটু আলোচনা করলাম।
ডোমেইন কি?

ধরা যাক আমি ওয়েবসাইট তৈরি করলাম। এখন এই ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য ভিজিটরদের একটা ঠিকানা জানতে হবে। আর এই ঠিকানাটাই হচ্ছে ডোমেইন নেম। ডোমেইন নেমই আমার ওয়েবসাইটকে অন্য ওয়েবসাইট থেকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করবে। তাই ডোমেইন নেম হয় ইউনিক, যা পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই।
হোস্টিং কি?

ধরা যাক আমি কয়েকটা এইচটিএমএল পেজ দিয়ে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করলাম। এখন সেগুলো অনলাইনে রাখতে হবে তে ভিজিটররা সেগুলো যখন খুশি চাইলেই দেখতে পারে। স্বাভাবিকভাবেই আমি জানিনা তারা কে কখন আমার সাইটে আসবে। সুতরাং আমার ঐ উপরোক্ত পেজগুলো এমন একটা কম্পিউটারে(বা সার্ভারে) রাখতে হবে যেটা ২৪ ঘন্টাই অনলাইনে থাকবে। ২৪ ঘন্টা অনলাইনে রাখার জন্য দরকার হবে ২৪ ঘন্টা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ, হাই স্পীডের ইন্টারনেট লাইন (কমপক্ষে ১০০ এমবিপিএস। বাংলাদেশের ঠেলাগাড়ি মার্কা ২৫-৩০ কিলোবাইট কোন কাজেই আসবে না), নিরাপত্তা ইত্যাদি। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন আসে একটা ওয়েবসাইট চালাতে এত খরচ লাগবে, এত ঝামেলা করা লাগবে? উত্তর হবে “না”। কিছু মানুষ আছে যারা উপরোক্ত কাজগুলো নিজেরাই করে দিবে। অনলাইনে এরাই আপনার-আমার ফাইলগুলো যত্নের সাথে রাখবে। আর যারা এই ফাইলগুলো রাখবে তাদের বলে হোস্ট। আর তারা যে সার্ভিসটা দিচ্ছে সেটাই হচ্ছে হোস্টিং সার্ভিস।

হোস্টিং এর প্রকারভেদ

হোস্টিং তিনপ্রকারের হয়ে থাকে

১. শেয়ার্ড হোস্টিং
২. ভিপিএস
৩. ডেডিকেটেট সার্ভার


১. শেয়ার্ড হোস্টিং:

হোস্টিং কোম্পানীগুলো সাধারণত যে হোস্টিং এর অফার করে থাকে তাই হচ্ছে শেয়ার্ড হোস্টিং। আমি এখানে নিজের ইচ্ছেমত কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারব না। হোস্টিং কোম্পানী আমাকে যা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে দেয় তাই আমাকে ব্যবহার করতে হবে। শেয়ার্ড হোস্টিং কি রকম হয় তা একটা উদাহরণ দিলে পরিস্কার হবে।

একটি সিম্পল প্যাকেজের উদাহরণ
Web Space: 200MB
Bandwidth: 1000MB
E-mail Accounts: 10
MySQL Databases: 10
FTP Accounts: 5
Addon Domains: 5
Sub-Domains: 5


এবার দেখা যাক কোনটা কি কাজে লাগে।
Web Space: এটা হচ্ছে অনলাইনে আমার স্টোরেজের পরিমাণ। যেমন উপরের উদাহরণে দেয়া আছে ওয়েব স্পেস এর পরিমাণ ২০০ মেগা। এখন এই ২০০ মেগার মাঝেই আমাকে আমার সব ফাইল রাখতে হবে। আমি আমার ইচ্ছামত ফাইল রাখতে ও ডিলেট করতে পারবেন। কিন্তু তার সর্বোচ্চ সীমা হবে ২০০ মেগা।

Bandwidth: ব্যান্ডউইডথ হচ্ছে একমাসে সর্বমোট ডাটা ট্রান্সফারের পরিমাণ। অনেকে ওয়েব স্পেস এর সাথে ব্যান্ডউইডথ কে গুলিয়ে ফেলেন। একটা উদাহরণ দিলেই আশা রাখি বিষয়টা বোঝা সহজ হবে। ধরা যাক আমি আমার সাইটে ১ মেগাবাইটের একটা ফাইল রাখলাম। এতে আমার ওয়েব স্পেস কমল ১ মেগাবাইট। এখন এই ফাইলটি ১০০ জন ব্যবহারকারী যদি একবার করে ডাউনলোড করে তবে আমার তবে আমার ব্যান্ডউইডথ খরচ হবে ১০০*১=১০০ মেগা। ১০০ জন ব্যবহারকারী যদি ২ বার করে ডাউনলোড করে তবে খরচ হবে ১০০*২=২০০ মেগা। সাইটের জনপ্রিয়তার উপর নির্ভর করে ব্যান্ডউইডথ নেয়া উচিত।

E-mail Accounts: অনেক সময় এরকম ইমেইল ঠিকানা দেখা যায [email protected] । অর্থাৎ থার্ডপার্টি(ইয়াহু, জিমেইল, হটমেইল) ব্যবহার না করে আপনার নিজস্ব ডোমেইন এর আন্ডারে ইমেইল ঠিকানা। সংখ্যা দ্বারা নির্দেশ করবে এরকম একাউন্ট আমি কয়টা খুলতে পারব। যেমন উপরের উদাহরণ অনুসারে ইমেইল ঠিকানা খোলা যাবে ১০ টি।

MySQL Databases: ডাইনামিক সাইট (যেমন জুমলা, ওয়ার্ডপ্রেস, পানবিবি) তৈরি করার জন্য ডাটাবেজ ব্যবহার হয়। সংখ্যা দ্বারা নির্দেশ করে আমি কয়টি ডাটাবেস ব্যবহার করতে পারব।
FTP Accounts: ব্রাউজার ছাড়াও সাইটের ফাইলগুলো ম্যানেজ করা যায় এফটিপি ক্লায়েন্ট (ফাইলজিলা) এর মাধ্যমে।আমি কয়টি এরকম একাউন্ড খুলতে পারব তা সংখ্যা দ্বারা নির্দেশ করবে।

Sub-Domains: বিভিন্ন সময় আমরা দেখতে পাই একটি ডোমেন এর আন্ডারে আরেকটি সাইট। যেমন http://stupid.mahbubalam.com। এটাকে বলে সাব-ডোমেইন। সর্বোচ্চ কয়টি সাবডোমেন ব্যবহার করতে পারব তা হোস্টিং কোম্পানী আমাকে নির্ধারন করে দিবে।

একটা সার্ভারে কয়েকশত থেকে কয়েকহাজার ওয়েবসাইট থাকতে পারে একটা শেয়ার্ড হোস্টিং এ। একগুলো সাইট একসাথে রাখার কারণ হচ্ছে সবগুলো সাইটে একই সময়ে হিট পড়ে না (লোড হয় না)[বাসায় ১০ জনের জন্য একটা বাথরুম ব্যবহারের মত]। তবে কোন সাইটে যদি যদি খুব বেশী পরিমাণ হিট পড়ে তখন শেয়ার্ড হোস্টিং দিয়ে আর কাজ হয় না।

ডেডিকেটেড সার্ভারঃ

[উপরের আলোচনার সূত্র ধরে] শেয়ার্ড হোস্টিং দিয়ে যখন কাজ হয় না, সাইট স্ট্যাটিক এর বদলে যখন ডায়নামিক হয়, ডেটাবেস ব্যবহার করা হয়, সাইটের ভিজিটর কয়েক হাজার হলেই দরকার হয় নিজস্ব একটা সার্ভার। যা অন্য কেউ শেয়ার করবে না। সব রিসোর্স নিজস্ব। নিজস্ব পিসি যেমন হয়ঃ প্রসেসর কোর টু ডুয়ো, ৪ গিগা মেমোরি, ১ টেরা হার্ডডিস্ক এমনই হয়ে থাকে একটা ডেডিকেটেড সার্ভারের কনফিগ। সাথে থাকে তুখোড় স্পীডের নেট কানেকশন। উদারহরণ টা দেখুন

Processor————- Xeon Dual E3110
Hard Disk (SATA)– 500 GB
Ram——————- 4 GB
Bandwidth———— 10 TB
IP Addresses———- 5
Uplink Connectivity- 100 Mbit

নিজের পছন্দমত হার্ডওয়ার, নেটওয়ার্ক স্পিড, ব্যান্ডউউডথের উপর নির্ভর করে একটা ডেডিকেটেড সার্ভারের জন্য প্রতি মাসে কয়েক শত থেকে কয়েক হাজার ডলার খরচ হতে পারে। এর পরে আবার অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়ার ইনস্টল, নিয়মিত সেগুলো ম্যানেজমেন্ট করার ব্যাপারও আছে।
ম্যানেজেমেন্টের উপর ভিত্তি করে ডেডিকেটেড সার্ভার দুই ধরনের।
১. ম্যানেজড হোস্টিং
২. আন ম্যানেজড হোস্টিং

ম্যানেজড হোস্টিঃ হোস্টিং কোম্পানি নিজেই যদি সব অপারেটিং সিস্টেম/সফটওয়্যার ইনস্টল প্লাস দেখাশোনার কাজ করে তবে সেটাকে বলে ম্যানেজড হোস্টিং। তবে এই ম্যানেজ কিন্তু হোস্টিং কোম্পানী বিনা পয়সায় করে দিবে না। ম্যানেজ করার জন্য হোস্টিং কোম্পানীকে ৫০ ডলার থেকে শুরু করে কয়েকশত ডলার পর্যন্ত দিতে হতে পারে।

আন-ম্যানেজড হোস্টিং: আর এই সফটওয়্যার ইনস্টল প্লাস দেখাশোনার কাজ যদি নিজেকেই সব করতে হয় তাকে বলা হয় আনম্যানেজড হোস্টিং।

ভিপিএসঃ

[উপরের আলোচনার সূত্র ধরে] খরচের অংক দেখেই বুঝতে পারা যায় যে ডেডিকেটেড সার্ভার সবার জন্য নয়। শেয়ার্ড হোস্টিং যেমন সবচেয়ে নিচু স্তরের তেমনি ডেডিকেটেড সার্ভার সবচেয়ে উচুমানের। এর মাঝামাঝি আছে ভিপিএস। VPS = Virtual Private Server। একটা ফিজিক্যাল সার্ভারকে ভার্চুয়ালাইজেশন সফটওয়্যারের মাধ্যমে কয়েকটা ভাগে ভাগ করে ভার্চুয়াল কন্টেইনার বা স্লাইস বা নোড তৈরী করা হয়। একেকটা স্লাইস/নোড একেকটা ইন্ডিপেন্ডেট ডেডিকেটেড সার্ভারের মত কাজ করে। এই সব স্লাইসে/নোড সব ধরনের কাজই করা যাবে, সিস্টেম বুঝবেনা সত্যিকারের ফিজিক্যাল হার্ডওয়্যার নাকি ভার্চুয়াল মেশিন-এ চলছে। এইভাবেই কম্পিউটারে উচ্চগতিসম্পন্ন প্রসেসর এবং জাহাজভর্তি মেমরী এবং ডিস্ক যোগ করে একটা মেশিনেই ১৫-২০ টা ভিপিএস ভাড়া দেয় কোম্পানীগুলো। যারা নিজের পিসিতে ভার্চুয়াল বক্স চালিয়েছেন তারা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ভিপিএস এর ব্যাপারটা। ধরুন, মূল পিসি হচ্ছে আপনার ডেডিকেটেড সার্ভার। ভার্চুয়াল বক্সের মাধ্যমে ইনস্টল করা বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমগুলো হচ্ছে একেকটা ভিপিএস।

একটা ভিপিএস এর কনফিগ

Dedicated CPU Power 2.00
Disk Storage 20 GB
Data Transfer 2000
Dedicated Memory 512 MB
Dedicated IP Addresses 2


একটা ভিপিএস এর মাসিক ভাড়া ৫ ডলার থেকে শুরু করে ১০০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। মাঝে মাঝে ১ ডলারেও ভিপিএস ভাড়া পাওয়া যায়।

লজিক্যালী ভাগ করা হয় কিভাবেঃ ডেডিকেটেড সার্ভারের সব হার্ডওয়্যারের তো আর সমানভাবে ভাগ করা যায় না, তাই আনুপাতিক হারে ভাগে করা হয়। যেমন মূল সার্ভারে মেমোরি(র্যাম) আছে ৪ গিগা। আমি ২ গিগা নিলাম। বাকী ২ জন এক গিগা করে দুই গিগা নিল। যেহেতু আমি মেমোরী বেশী কিনেছি তাই আমি বেশী সময় ধরে সিপিইউ(প্রসেসর) ব্যবহার করতে পারব। হার্ডওয়্যারের এই ভাগাভাগি আবার দুইটি টেকনিকে করা হয়। এগুলো নিয়ে পরবর্তী লেখায় আলোচনা করব। আজ এ পর্যন্তই।

মুল লেখক: দক্ষিণের মাহবুব

কারো যদি শেয়ার্ড, রিসেলার হোস্টিং, ভিপিএস এবং ডেডিকেটেড সার্ভারের প্রয়োজন হয় তাহলে ভিজিট করতে পারেন।

So cheap host

বর্তমানে ঈদ উপলক্ষে আমাদের একটি অফার রয়েছে।
যেকোন শেয়ার্ড হোস্টিং কিনলেই পাবেন ৫০% ছাড়। এই ছাড় শুধু মাত্র প্রথম বছরের জন্য।

ছাড় গ্রহণ করতে অর্ডার করার সময় কুপন কোড হিসেবে ব্যবহার করুন- SCH50

আরো জিজ্ঞাসা থাকলে কথা বলতে পারেন লাইভ অথবা ফোনে।
ফোন নম্বর: ০১৬৭১৬১৫৩৮৯

হোস্টিং সম্পর্কিত ধারাবাহিক লেখা দিব। আশাকরি আমার সাথে থাকবেন আপনারা। আর প্রথম পর্ব অন্যের লেখা দিয়ে শুরু করার জন্য দু:খিত। পরবর্তী পর্ব গুলো থাকবে আমার নিজের লেখা। আর এই পর্বটি অন্যদের সাথে শেয়ার জন্য লেখক থেকে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেয়া আছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১০
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×