এমন মেয়ে পাবো কোথা
আদর করে শাসায়,
লক্ষী করে বিলি কাটে
চরম রাগের বেলায়
এলো চুলে যায় হারিয়ে
উদাস দুপুরে,
বুকের ভেতর হিমু থাকে,
রুপা নুপূরে ..
অফিস শেষে ক্লান্ত আমি
ফিরলে ঘরে রাতে,
বলবে হেসে জলদি এসো
জ্যোত্স্না খাবে ছাদে
পায়ের মাঝে জ্যোত্স্না ছড়িয়ে
দেহের ভাজে রাত,
বুকের উপর ডিনার সাজিয়ে
দিবে জ্যোত্স্নার চাঁদ
জ্বালতে আগুন বলবে আমায়
"খুঁজো আগ্নেয়গিরি,
দেহের ভাজে গাথোঁ নিশান
তুমি দেহচারী"
খুঁজতে গিয়ে আগ্নেয়গিরি,
যদি লাভা আসে তেড়ে,
ঠোট ডুবিয়ে নিবো চুষে,
দেহচারী হয়ে ..
চন্দ্র পাহাড় আলতো কামড়ে
নিবো জ্যোত্স্নার রস
আগ্নেয়গিরিতে গেঁথে নিশান
করবো চন্দ্র বশ!
চাঁদের জ্যোছনায় করলেও স্নান
হবে নাকো শেষ,
বলবে লাজুক,জড়িয়ে ধরে
"পারছো ভীষন বেশ"
ঘুমের ঘোরে এ হাত যদি
পায় না খুঁজে নারী
বলেই দিলাম দিয়ে দিবো
চিরজীবনের আড়ি ।
বুদ্ধি যদি থাকে মাথায়
পড়বে হলুদ শাড়ি
রাগের মাঝেই মুগ্ধ হবো
ভুলে যাবো আড়ি
ব্যস্ত হয়ে আগ বাড়িয়ে
ধরতে গেলে ঠোঁট
বলবে হেসে ,ধমক দিয়ে
বিয়ে আগে হোক ।
তিল পায়না ঠায়,এমন ভীড়ে
দিশ হারিয়ে গেলে,
বলবে রেগে "সাথে আসো,
কি এমন পুরুষ হলে!"
কাজীর আগেই বলবে কবুল
ছুটবে শ্বশুর বাড়ি
সে মেয়েটির হাতেই আমি
জিম্মি হতে পারি ..
জিম্মি করে রাখবে বন্দি
পাগল মেয়েটি
ডাকবো তাকে আদর করে
আমার "প্রিয়তি" ।।