
ভাল লাগছে, ভাস্কর্য ভাঙ্গার প্রতিবাদ সমাবেশগুলোতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের

ঢল দেখে। তাদের সবার মুখের রেখায় প্রতিবাদের প্রত্যয়। নিশ্চয় মানুষ আসবে। জড়ো হবে।

আমি ,আপনি আমরা পরষ্পরকে খুঁজে পাব এই ভীড়ে। যারা যুগ যুগ ঐক্যবদ্ধ থেকে

নিজেদের ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ধারা অক্ষুণ্ণ রেখেছে।

মৌলবাদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে।
পুলিশ পক্ষপাত করছে। স্পষ্ট। লালন ফকিরের ভাস্কর্যের যায়গায় হজ্জ্ব মিনার বানানোর জন্য তারা ফায়দাবাদে মিছিল-সমাবেশ করেছে।

পুলিশ তাদের সামনে পিছে বাধ্য ছেলের মতো অনুসরণ করেছে। উল্টো দিকে কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ভাস্কর্য ভাঙ্গার প্রতিবাদে প্রেস কাবের সামনে মানব বন্দন করতে দাঁড়ালে

পুলিশ তা পন্ড করে দেয়। তারা সাংস্কৃতিক কর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং ধস্তাধস্তি করে

ব্যনার ছিনিয়ে নেয়।
লালনের ভাস্কর্যের যায়গার ইট-সিমেন্ট-সুরকি এমনকি অবগুন্ঠনও সরিয়ে নিয়েছে সিভিল এভিয়েশন কতৃপক্ষ।

যেন তারা মোল্লাদের দেখাতে চায় দেখো আমরা কতো ভাল। ভাস্কর্য বানাচ্ছি না।
আজ মসজিদে উস্কানিমূলক বক্তব্যদিয়ে বাদ জুমা কয়েকশ মুসুল্লী নিয়ে রাস্তায় মিছিল করে

অঘটনঘটনপটিয়সি মাওলানা নূর হোসের নূরানী।
এদিকে, ফজলুল হক আমিনীও আজ সরকারকে হুমকি দিয়ে সকল অনৈসলামিক কাছ ছেড়ে ভাল হয়ে যেতে বলেছেন। শিখা অনির্বাণ নিভিয়ে ফেলার দাসব ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলার দাবী করেন তিনি।
ভাস্কর্য ভাঙ্গার প্রতিবাদে কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠন আজ শহীদ মিনারসহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় মানব বন্দন কর্মসূচি পালন করেছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪০