somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাইনবোর্ড !

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমি বারান্দা দিয়ে একটু দেখার চেষ্টা করলাম । ঐ তো মেয়েটাকে দেখা যাচ্ছে । রিক্সার উপর চুপচাপ বসে আছে । হাতে একটা সাইনবোর্ড ।
আমি ভাবতেই পারি নি মেয়েটা এমন একটা কাজ করতে পারে ।
এই মেয়েটা কেন, কোন মেয়ে এমন কোন কাজ করতে পারে এই টাই আমার চিন্তার বাইরে ছিল !!
এই মেয়ে গুলা যে কখন কি করে বসে !!
বোঝা বড় মুসকিল !!
-ভাইয়া ।
পিছনে ঘুরে দেখি ইরিন দাড়িয়ে আছে পিছনে ।
-কি হল ?
-আব্বা ডাকছে ।
-কেন ?
-কেন ডাকছে সেটা আমি কিভাবে বলবো ?
আমি খানিকটা ভয় পেলাম । আমি ইরিনকে বললাম
-আব্বার মেজাজ কেমন রে ?
-মেজাজ খুব গরম । চুপচাপ বারান্দায় বসে আছে । ফারিয়া আপুকে যখন থেকে বাসার সামনে পজিশন নিয়েছে তখন থেকে একটা কথাও বলে নি ।
-পজিশন নিয়েছে মানে কি ?
ইরিন একটু মুচকি হাসল । বলল
-যাও বাবার কাছে টের পাবা !
-যা দুর হ !
আমি আর একবার বারান্দা দিয়ে তাকালাম ফারিয়ার দিকে । এই মিষ্টি মেয়েটা এমন কাজ কেমন করে করল ?
কেমন করে?
মিষ্টি মেয়ে তো আমি মনে করেছিলাম । এখন দেখছি আস্ত ফাজিল একটা মেয়ে !!

সকালবেলা ঘুমিয়েই ছিলাম সুমনের ফোন পেয়ে ঘুম ভাঙ্গল । ফোন রিসিভ করতেই সুমন বলল
-ফারিয়া কি করছে দেখছিস ?
ফারিয়া আমার গার্লফ্রেন্ড । খুবই মিষ্টি একটা মেয়ে । আর খুব নরম স্বভাবের ।
কিন্তু এই মিষ্টি মেয়েটার সাথে আমি রিলেশন ব্রেক করেছি । না ফারিয়ার কোন দোষ নাই ।
দোষটা আমার ।
না ।
দোষটা আমার নিজেরও না । সব দোষ আমার ঐ বাপটার । এমন একটা বাপ আমার সারা জীবন তার সিদ্ধান্ত গুলো আমার উপর চাপিয়ে দিয়েছে আর আমি তার বাধ্য সন্তানের মত সেগুলো মেনে চলেছি এবং চলছি ।
ঠিক দুসপ্তাহ আগে বাবা আমাকে কাছে দেকে বলল যে সে আমার জন্য একটা মেয়ে পছন্দ করেছে ।
মাসের শেষ শুক্রবার বিয়ে । আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । ফারিয়ার সাথে প্রায় দুবছরের সম্পর্ক । ইরিন ব্যাপারটা জানে । মাকেও খানিকটা ইঙ্গিত দিয়েছি কিন্তু বাবাকে বলার সাহস হয় নি ।

কাল যখন ফারিয়াকে বললাম কথাটা ফারিয়া কোন কথা বলে নি । কেবল মাথা নিচ করে বসে ছিল আমার পাশে ।
আমি যখন উঠে যাবো ফারিয়া আমার হাত চেপে ধরলো । বলল
-চলে যাও ? আর একটু বসো না ! আর তো আসবা না ! আর তো দেখা হবে না !
ফারিয়ার কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল । ফারিয়াকে ভালবাসি সত্য কিন্তু তার থেকেও বেশি ভয় পাই আমি আমার বাপ কে ।
সারা রাত কেবল এপাশ ওপাশ করেছি । বারবার ফারিয়ার কথাটাই কেবল মনে হচ্ছিল ।
ওর শেষ কথা গুলো !
আর তো দেখা হবে না ! একটু ভয়ও করছিল । মেয়েটা এমনিতে খুব ইমোশনাল ।
কিছু না আবার করে বসে , এই ভয়টা কিছুটা ছিল ।
সকালবেলা তাই সুমনের ফোন পেয়ে তাই একটু ভয়ই পেয়েছিলাম । সুমন ঠিক আমার নিচের তলায় থাকে । সুমন যখন বলল যে ফারিয়া কি করেছে জানিস ?
আমার বুকের ভিতরে কেমন একটা ভয় মত লাগল ।
ফারিয়া আবার কিছু করে বসল না তো ? আমি বললাম
-কি করেছে ?
-আরে বাসার সামনে রিক্সায় বসে আছে ।
-মানে কি ? কাদের বাসার সামনে ?
-আরে ইডিয়েট আমাদের বাসার সামনে । রিক্সায় বসে আছে ।
এবার আমি একটু ভয় পেলাম ।
ফারিয়া বাসার সামনে কি করছে ?
যদি ও বাসায় চলে আসে আর যদি আমার বাবার সামনে পড়ে আমার খবর হয়ে যাবে । সুমন বলল
-তোকে তো আসল খবর বলিই নাই ।
এর থেকে আবার আসল খবর কি হতে পারে ? তারপর সুমন যা বলল তার জন্য আমি সত্যিই প্রস্তুত ছিলাম না । সুমন বলল
-ফারিয়া একটা সাইনবোর্ড নিয়ে বসে আছে ।
-সাইনবোর্ড ? মানে ?
-এতো মানে মানে করিস ক্যান ? সাইনবোর্ড বুঝিছ না ?
-বুঝি তো । কিন্তু সাইনবোর্ড নিয়ে ফারিয়া কি করছে ? আর কিসের সাইনবোর্ড ?
-সাইনবোর্ডে কি লেখা আছে জানি ।
আই উইস!! সাইনবোর্ডে কি লেখা আছে সেটা সুমন আমাকে না বলত !!
সুমন বলল
-সাইনবোর্ডে লেখা "আমাকে ব্যতীত রুদ্র অন্য কাউকে বিয়ে করলে গায়ে কেরসিন ঢেলে আত্মহত্যা করবো" !
-কি করবো ? কি বললি তুই?? আবার বল?
-তুই বারান্দায় গিয়ে দেখ । তাহলে ভাল করে দেখতে পাবি ।
ফোন রেখে বারান্দায় গিয়ে সত্যি সত্যি আমার চোখ কপালে উঠল । আমাদের বাড়ির সামনে একটা রিক্সা দাড়িয়ে । রিক্সা কে ঘিরে বেশ কিছু লোকজন দাড়িয়ে ।
রিক্সার উপর ফারিয়া চুপচাপ বসে । হাতে সেই সাইনবোর্ড ধরে বসে আছে ।
এই মেয়েটা এমন একটা কাজ করলো কিভাবে ?
সব চেয়ে বড় কথা এতো সাহস পেল কোথায় মেয়েটা ? কোন আমার কথার উপর একটা কথাও বলে নি । যখন যেমনটা বলেছি চুপচাপ তাই মেনে নিয়েছে ।
আর সেই মেয়ে আমার বাড়ির সামনে !!
সাইনবোর্ড হাতে নিয়ে বসে আছে যে রুদ্রকে বিয়ে করবে ।
আশ্চার্য !
আমি ফোন দিলাম ফারিয়াকে ।
-হ্যালো ।
-তুমি আমার বাড়ির সামনে কেন ?
-পড়ালেখা ভুলে গেছ ? চোখের পাওয়ার কমে গেছে ? সাইনবোর্ডে কি আছে দেখতে পাচ্ছ না ?
-ফারিয়া তুমি এই কাজটা কিভাবে করলা ?
-শোন আমি তো এখনও কিছু করিই নাই । কেরোসিন তেল কিন্তু আমি সাথে করেই নিয়েছি ।
-মানে কি ?
-মানে কি তুমি খুব ভাল করেই জানো । আজ মেয়ে পক্ষদেয় তোমাদের বাড়ি আসার কথা তাই না ?
আমি কোন কথা বলল না । কথা সত্য । গত সপ্তাহে আব্বা মেয়ের বাড়িতে গিয়ে মেয়ে দেখে এসেছে । আজ মেয়ের বাড়ি থেকে আসার কথা ।
আচ্ছা এই কথা তো আমি ওকে বলি নাই তাহলে ও জানলো কিভাবে ?
কে বলল ওকে ?
ইরিন বলেছে ? যে বলে বলুক ?
হু কেয়ার্স ?
এখন প্রধান সমস্যা হল ফারিয়া বাড়ি সামনে !
ও মাই গড !
আব্বা জানলে কি করবে জানলে ?
জানলে কি ?
আমার তো মনে আব্বা এতোক্ষনে জেনে গেছে ! আল্লাহ জানে কি করবে আমাকে ?

ইরিন একটু পর আবার আমার ঘরে এসে হাজির ।
-কি হল ?
-আব্বা ডাকছে !
এই সেরেছে রে ! আমার বুকের ভিতর কেমন একটা ভয় ভয় করতে লাগল । আব্বা যখন দেকেছে তখন ভয়ের তো একটা কথা আছেই । এই মেয়েটা আমাকে কি যে বিপদে ফেলবে !
ফেলবে কি বিপদে ফেলে দিয়েছে ।

খাবার টেবিলে আব্বা গম্ভীর মুখে বসে রয়েছে । আমি পাশে গিয়ে চুপচাপ দাড়ালাম । বুকের ভিতর টিপটিপ করছে । না জানি আজ কি হয় ?
আব্বা কি বলবে কে জানে ? আমার কেন জানি ফারিয়ার চেহারা খুব মনে পড়ল ।
ও প্রায়ই আমাকে অনুনয় করে বলত
-তুমি একবার বলবে আমার কথা ?
-কার কাছে বলব ?
ফারিয়া আরো সংকোচ করে বলল
-তোমার আব্বার কাছে । যদি উনি তোমার জন্য অন্য কাউকে ঠিক করে ফেলে ? তখন ?
-না, বাবা । আমি পারবো না । মোটেই পারবো না ।
-তাহলে ? রুদ্র তোমাকে ছেড়ে আমি কিভাবে থাকবো ?

-কি ব্যাপার দাড়িয়ে আছো কেন ?
আমি বাস্তবে ফিরে এলাম ।
-জি বাবা ?
-দাড়িয়ে আছো কেন? বস ।
আমি চুপ করে বসলাম । একটু জড়সড় হয়ে বসলাম । আব্বা একটু চুপ করে থেকে বলল
-মেয়েটার নাম কি ?
-কো-কোন মেয়েটা ?
আব্বা আমার দিকে তাকিয়ে খুব জোরে একটা ধমক দিলো ।
-মেয়েদের মত ন্যাকামো করবা না খবরদার । থাপড়িয়ে তোমার দাত আমি খুলে ফেলব । ঐ ফাজিল মেয়ের নাম কি ?
-ফারিয়া ।
-তোমাকে কিভাবে চিনে ?
-আসলে আব্বা ও আমার ইউনিভার্সিটিতে পড়ত । আমার দুই বছরের জুনিয়র ।
-ও তাহলে এই ব্যাপার । বিকেল বেলা তোমার শ্বশুর বাড়ি থেকে লোক আসবে । তার আগে এই মেয়েটাকে বাড়ির থেকে বিদায় করবে । ঠিক আছে ?
-জি আব্বা ।
আমি আমার ঘরে চলে এলাম । এই মেয়েটাকে আমি কিভাবে চলে যেতে বলব ?
বললে কি শুনবে ?
শোনার কথা । ফারিয়া তো এমন জেদি মেয়ে না । আমার সব কথা তো ও শোনে । তাহলে আগে একবার ফোন দিয়ে একটু কথা বলে নেই তারপর না হয় নিচে গিয়ে ওকে বাসায় পৌছে দেওয়া যাবে ।
নাকি সরাসরি ওর সামনে গিয়ে হাজির হব । বলতে বলতে ফারিয়ার ফোন
-কোথায় তুমি ?
-বাসায় ।
-আর কতক্ষন বাসায় থাকবে ? আমি কতক্ষন ধরে তোমান তোমার বাড়ির সামনে দাড়িয়ে আর তুমি ! আমার খুব ক্ষুদা লেগেছে ।
-কি ?
-কি লেগেছে ?
-ক্ষুদা লেগেছে । সকাল থেকে কিছু খাই নি । একটু বিরানী নিয়ে আসো না ?
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম ।
এই মেয়ের মনের মধ্যে কি চলছে ?
এই মেয়ে কেরোসিনের ডিব্বা নিয়ে আমার বাড়ির সামনে হাজির হয়েছে আর এখন আবার আমার কাছেই বলছে বিরানী খাবে !
ওকে !
একটা বুদ্ধি এসছে ।
ওকে বিরানী খাওয়ানোর নাম করে নিয়ে যাই । বাসার সামনে থেকে এখন সরাতে পারলেই আপাতত বিপদ কোন মতে কাটবে ।
আমি নিচে নেমে এলাম । এখন ভিড় মোটামুটি নেই । আমাকে দেখে ফারিয়া একটু হাসল ।
-কিছু এনেছ ? খুব ক্ষুদা লেগেছে ।
আমি বললাম
-বিরানী কোথায় পাবো এখন ? চল ঐ মোড়ের মাথায় বিরানীর দোকান আছে । ওখান থেকে খেয়ে আসি ।
ফারিয়ার মুখটা একটু মলিন হল ।
-আমি যাবো না । খেতে যাই আর তুমি এখান থেকে নিয়ে যাও । আমার দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে একটুও সরবো না ।
দাবী আদায় মানে ?
এই মেয়ে যে রাজনৈতিক দল গুলোর মত কথা বলছে ।
আমাদের দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজ পথ ছাড়বো না ।
ভায়েরা আমার রক্ত যখন দিয়ে রক্ত আরো দিবো ।
-এমন কেন করছো ?
-কেন করছি জানো না ? আমি সারা জীবন তোমার সব কথা শুনেছি সামনেও তোমার সব কথা শুনবো । কেবল আজ আমার একটা কথা শুনো । শুধু তোমার আব্বা কে গিয়ে বল যে তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও ।
-কি ?? ফারিয়ার মাথা ঠিক আছে তো ? আব্বা আমাকে চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে ।
আমার মুখের অবস্থা দেখে ফারিয়া বলল
-তোমার বাবা তোমাকে খেয়ে ফেলবে না ? তবে তোমাকে একটা কথা আমি বলি যদি তুমি না বল তাহলে আমি কিন্তু সত্যি সত্যি কেরোসিন ঢেলে দিবো ।
আমি ফারিয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখি ও খুব ঠান্ডা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে । আমার কেন জানি মনে হচ্ছে সত্যিই কাজটা করবে ! আমি মোড়ের দোকান থেকে বিরানী কিনে এনে দিলাম ।
এবার আমি কই যাই ?
একদিকে আমার বাপ আর একদিকে এই মেয়ে !
আমি পরেছি মাঝখানে ?
কোন দিকে যে যাই ?

বিকেল বেলা মেয়ে পক্ষ এল আর গেল । আব্বা গম্ভীর মুখ আরো গম্ভীর হয়ে গেল । রাতের বেলা আব্বা আবার আমাকে ডেকে পাঠাল তার ঘরে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি এখনই আমার বাড়ি ছেড়ে চলে যাবে । আমি তোমার মুখ আর দেখতে চাই না । এখনই ঐ মেয়েকে নিয়ে আমার বাড়ির সীমানা থেকে বের হয়ে যাবে ।
-ঠিক আছে ?
-জি আব্বা ।
-আবার বলে ঠিক আছে । এখনই দুর হ আমার সামনে থেকে । বেটা ফাজিলের ফাজিল !!
আমি বাইরে এসে দেখলাম ফারিয়া চুপচাপ বসেই আছে রিক্সার উপর ।
ওর মুখটা কেমন একটু মলিন । আমাকে দেখে একটু হাসি ফুটলো মুখে । কাছে যেতেই বলল
-বলেছ ?
-নাহ । বলার সুযোগ পাই নি । তার আগেই বাবা বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলেছে ।
-তারপর ?
-তারপর আর কি ! বের হয়ে এলাম ।
-এখন কি করবা ?
-কি জানি ? চল ঘুরে আসি ।
-কোথায় ?
-আগে তো কাজী অফিসে যাই তারপর দেখা যাক কোথায় যাওয়া যায় । -কাজী অফিসে যাবা ঘুরতে ?
ফারিয়া হাসি মুখে একটু সরে বসলো ! আমি রিক্সার উঠে বসলাম ।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১
৬৯টি মন্তব্য ৬৯টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×