somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ নীলুকে ছেড়ে যাওয়ার গল্প

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রথম পর্ব
আমি আমার গল্প বলে চুপ করে রইলাম কিছুক্ষন ! সূর্যটা প্রায় ডুবে গেছে ! সাথে সাথে একটু যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের পরিমান টা বেড়েছে ! আমি সেদিকে তাকিয়ে রইলাম ! কিছু একটা করতে ইচ্ছে করছে ! মনে হচ্ছে দুরের ঐ সমুদ্রের পানিতে ঝাঁপ দেই ! যদিও চিন্তাটা বাদ দিয়ে দিলাম পরক্ষনেই !
-কি ঝাঁপ দতে ইচ্ছে করছে !
আমি তাকিয়ে রইলাম তানজিনার দিকে । মেয়েটার সাথে পরিচয় এই দুদিন মাত্র ! কিন্তু কেমন কেমন করে যেন মেয়েটা সব কিছু বুঝে যায় !
আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম
-মরতে চাইলে তো বাসাই মরতে পারতাম এতো দুর আসার তো দরকার ছিল না !
তানজিনা খানিকটা মাথা নেড়ে এমন একটা ভঙ্গি করলো যেন আমি খুব গুরুত্বপুর্ন কিছু একটা বলেছি এবং সে সেটার উপর গভীর চিন্তা ভাবনা করছে ।
এই মেয়েটা একটু অন্য রকম কি ?
মনে হয় । নতুবা একটা মেয়ে একা একা এতো দুর মানে এই সেন্টমার্টনে চলে আসতে পারে না ! এখানে আসতে যে কোন মেয়ের পক্ষ্যেই একা আসাটা খানিকটা বেমানান !

সি-ট্রাকেই তানজিনাকে দেখি আমি ! আমার থেকে কয়েক সিট দুরে বসে ছিল ! কালো জিন্স সাথে কালো টি-শার্ট ! চোখে কালো সান গ্লাস ! কালো পরেছিল বলেই মনে হয় তাকে সবার চোখে পড়ছিল বারবার এবং মেয়েটা এটে খুব বেশি কেয়ার করছিল বলে মনে হয় না !

ঐ দিন বিকেল বেলা সেন্সমার্টিনের সি- বীচে মেয়েটাকে আবার দেখতে পেলাম ! সেই সময় মেয়েটা পরেছিল পুরোপুরি সাদা ! সকাল বেলা কালো তে এবং বিকেল বেলা সাদাতে মেয়েটা দেখে কেমন অন্য রকম লাগলো ! আমি কৌতুহল নিয়ে মেয়েটার দিকে এগিয়ে গেলাম !

যতটা মুডি ভেবেছিলাম ততটা দেখলাম না ! আমার সাথে স্বাভাবিক ভাবেই কথা শুরু করলো ! টুকটাক কথা দিয়ে শুরু হল কথা । জানতে পারলাম সপ্তাহ খানেক থাকার প্লান তার । আমারও তেমনই পরিকল্পনা !

আজকে দুদিন পরে তানজিনাকে আমার জীবনের গল্পটাও বলে ফেললাম ! নীলু আমাকে ছেড়ে গেছে সেই গল্প ! তানজিনা কিছুক্ষন চুপ করে শোনার পর বলল
-আপনি মানুষটা আসলেই একটু বেকুব ধরনের আছেন !
-মানে ?
-মানে কি বুঝেন না ! এমন বোকামী কেউ করে ?
আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না ! তানজিনা বলল
-আপনার বউকে কষে একটা থাপ্পড় দিতেন তাহলে এটা হত না ! আর আপনি কি করলেন ঘর বাড়ি ছেড়ে দেশান্তরী হলেন ! আজিব !
-আচ্ছা ! আমি বোকা ! তা আপনি কি শুনি ?
তানজিনা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আমি আবার কি করলাম ?
-আপনিও তো দেশান্তরী হয়েছেন !
-কে বলল আপনাকে ?
-বলতে হবে কেন ? আমি তো দেখতেই পাচ্ছি ! কোন মেয়ে একা একা এতো দুর আসে না ! নিশ্চই আমার মত আপনারও কোন একটা ঘটনা আছে !
-ঘোড়ার ডিম ! আপনার সাথে আসলে কথা বলাটাই ভুল হয়ে গেছে !

দেখতে দেখতে তানজিনা রেগে উঠলো ! আমার পাশ ছেড়ে উঠে চলে গেল ! আমি খানিকটা নিশ্চিত হলাম যে মেয়েটারও আমার মতই কোন না কোন সমস্যা আছে ! তা না হলে রাগতোই না !

আমি ঐ জায়গাতেই বসে ছিলাম ! রুমে গিয়ে কোন কাজ নেই এর থেকে সমুদ্রের পাড়ে বসে থাকি বেশ রাত পর্যন্ত ! অবশ্য খুব বেশি রাত করার উপায় নেই ! রাত দশটার পর মোটামুটি দোকান পাট সব বন্ধ হতে থাকে ! কারন এগারোটা রপরেই একালার জেনারেটর সার্ভিজ বন্ধ হয়ে যায় ! তার আগেই অবশ্য অনেকেই ঘুমিয়ে পড়ে ! আমিও দশটার দিকে বাজারে যাই একবারে খাওয়া দাওয়া সেরে রুমে এসে ঘুমিয়ে পড়ি !

দেখলাম আমার কাছ থেকে চলে যাওয়ার ঘন্টা খানেক পরেই আবার তানজিনা এসে হাজির ! আমার পাশে বসতে বসতে বলল
-রুমে বসে থাকতে থাকতে বোর হচ্ছি ! তার আবার এলাম !
-হুম !
-আপনি রাগ করেছেন ?
-কেন রাগ কেন করবো ? রাগ তো আপনি করে উঠে চলে গেলেন !
-আমি সরি !
-ওকে ! সরি হওয়ার কিছু নেই !
কিছুক্ষন নিরবতা ! তারপর তানজিনা নিজেই বলল
-আসলে আপনার ধারনা ঠিক !
-আমি জানি !
-আমি আমার হাজবেন্ড কে নিয়ে কিছু টেনশনে আছি ! আরও ভাল করে বললে আমিও তাকে ছেড়ে আসার একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ! কঠিন সিদ্ধান্তটা নেওয়ার জন্যই আমি এখানে এসেছি !
-ভাল ! তা বলা যায় কি সমস্যা ?
-হুম !
আবারও কিছুটা সময় নিরবতা ! তারপর তানজিনা বলল
-আসলে আমাদের বিয়েটা ছিল পারিবারিক ভাবে ! বিয়ের কদিন পরে জানতে পারি জনির আগের একটা প্রেমিকা ছিল । এবং এখনও সে তাকেই ভালবাসে ! ভেবেছিলাম এরকম সবার অতীত থাকে । সব কিছু ভুলে হয়তো সে নতুন করে সংসার করবে ! কিন্তু বিয়ের তিন বছরেরও কিছুই হল না !
-এখনও তার সাথে যোগাযোগ আছে ?
-কেবল যোগাযোগ ? আরও কত কিছু ! এবং এখন ব্যাপার টা লুকোচুরি নয় ! আমি যে জানি সেটা সে কেয়ারই করে না !
আমি কোন কথা না বলে চুপ করে রইলাম ! তানজিনা আবার বলল
-আসলে আমি আর নিতে পারতেছি না ! আসার সময় একটা চিঠি লিখে এসেছে ! বলে এসেছি কাগজ পত্র রেডি করতে ! ফিরে গিয়ে বাকি কাজটা করবো !
-হুম ! ভাল !
-ভাল ?
-ভাল না ? বারবার কষ্ট পাওয়ার থেকে একবারে কষ্ট পাওয়া ভাল !

এভাবে দেখতে দেখতে তানজিনার সাথে আরও সাতদিন থাকলাম সেন্টমার্টিনে ! বলতে গেলে সময়টা বেশ কাটলো ! আমরা প্রায় সারাদিনই একসাথে থাকতাম ! সারাদিনই প্রায় সমুদ্রের পাড়ে । ছুটে আসা ঢেউয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতাম আর নিজেদের জীবনের ছোট ছোট কথা গুলো শেয়ার কতাম !
ও সাতদিন পরে চলে গেল ! আমি রয়ে গেলাম আরও কয়েকদিন থাকবো বলে ! কিন্তু দুদিন পরেই আমার ভাল লাগলো না ! আসলে একাকিত্ব আমার কখনই ভাল লাগে নি ! এখানে তানজিনার সাথে সময় বেশ কেটেছে ! নীলুর কথা একদমই মনে পড়ে নি ! দুদিন পরেই আমিও উঠে পড়লাম সি-ট্রাকে !


ঢাকায় এসে আমার জন্য যেন অন্য রকম কিছু অপেক্ষা করছিল ! বাসায় যেদিন ফিরে গেলেন সেদিনই কোথা থেকে খবর পেয়ে নীলু আর আর ওর বাবা মা এসে হাজির ! আমি ভেবেছিলাম ওরা আসবে তবে এতো জলদি আসবে ভাবি নি !

দরজা খুলে দিতেই দেখি ওরা দাড়িয়ে ! আমি দরজা থেকে সরে দাড়িয়ে ঘরে ঢুকতে দিলাম !
নীলু কিছু না বলে কেবল চুপ করে দাড়িয়ে রইলো ! নীলুর বাবা আমার হাত ধরে বললেন
-দেখো বাবা, কিছু একটা ভুল হয়েছে ! আমার মেয়েটা সব সময় একটু এমন । হুট হাট করে সব কিছু করে ফেলে !
আমি কিছু না বলে দাড়িয়ে আছি !
-কিছু একটা বল !
-কি বলব আমি ?
-তুমি ওর উপর রাগ রেখও না !
-নাতো ! রাগ কেন রাগবো ? কিন্তু ....
-কিন্তু কি ?
-কিন্তু আপনার মেয়ে তো আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে ! এবং সেটা মনে কার্যকরও হয়ে গেছে । তাই না ! সবার উপর কথা হল এতে আপনার সমর্থনও ছিল ! ছিল না ?
নীলুর বাবা আমার দিকে চুপ করে তাকিয়ে রইলেন ! আমি বললাম
-সেদিন আমি কি বলেছিলাম আপনাকে মনে আছে ? বলছিলাম ঐ দিনটার কথা মনে রাখতে ! আপনার মেয়ে আমার সাথে ঘর করতে চায় নি, আমি তাকে আটকানোর চেষ্টা করেছি বিনিময়ে সে আমাকে রেখে চলে গেছে, আমার সাথে কোন প্রকার কথা না বলেই আমাকে নোটিশ পাঠিয়েছে ! সব কিছুই সে করলো আমি তো কিছুই করি নি !
-আমরা মানছি ! ভুল টা আমাদের ছিল !
-ভুল যেমন আপনাদের মেয়ে ছিল তেমনি ভুলের মাসুল টাও তাকেই দিতে হবে ! তাই না ? আপনারা আসুন এবার ! আমি ঘুমাবো !

নীলু চুপ করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুটা সময় ! ঠিক যেন বিশ্বাস করতে পারছিল না আমার কথা গুলো ! আমারও প্রথমে মনে কি করছি আমি ? সব কিছু ভুলে আবার নতুন করে শুরু করি সব কিছু । কিন্তু পরক্ষনেই সেই সেদিনের কথা গুলো মনে পড়ে গেল ! হঠাৎ রাগে অন্ধ হয়ে গেলাম ! নীলুর প্রতি ভালবসা টুকুর চেয়ে সেই রাগ আর অভিমানের পরিমান টা অনেক অনেক বড় !
রাতে দুলাভাই ফোন দিলেন ! বললেন যে তিনি সব কিছু ওদের কে বলেছেন ! এবং আমার আজকের অবস্থান সম্পর্কেও তিনি জানেন ! বললেন
-দেখো আমি তোমাকে কিছু বলবো না তবে আরেকবার কি ভেবে দেখবে ?
-ভাইয়া কিভাবে দেখবো বলেন ? এই কদিনে আমি কি পরিমান মানষিক কষ্টে ছিলাম আপনাক আমি বলে বোঝাতে পারবো না ! যতবার ই আমি আরেকবার ভাবা রকথা চিন্তা করি তটবারই নীলুর সেই নিষ্ঠুর ভাবে চলে যাওয়ার কথা মনে যায় ! সারা জীবনে আমি কোন দিন এটা ভুলতে পারবো কি না জানি না !

পরদিন নিজের কাবিনে কাজ করছিলাম । এমন সময় তানজিনা এসে হাজির ! রুমে ঢুকতে ঢুকতে বলল
-বাহ ! কাজে লেগে গেছেন দেখছি !
-হুম ! কি করবো ?
-আপনার না আরও কদিন পরে আসার কথা ছিল ?
-হুম ! ছিল ! আসলে আপনি চলে এসেছেন দেখে একা একা ভাল লাগছিলা না আর !
-তাই ?
তানজিনা আমার দিকে তাকয়ে অদ্ভুদ ভাবে হাসলো !
-আপনার কি খবর ?
-হুম ! খবর ভাল ! নিজেকে খানিকটা মুক্ত মুক্ত লাগছে !

আমি কিছু বলতে যাবো দেখি নীলু আমার কেবিনে এসে হাজির ! আামাকে আর তানজিনা কে দেখে কি করবে ঠিক বুঝতে পারছিল না ! আমি নিজেও খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম ! তবে সামলে নিলাম । খানিকটা কঠিন কন্ঠেই বললাম
-কি দরকার ?
-সুমন ? প্লিজ আমার একটা কথা শুনো !
-বল !
নীলু তানজিনার সামনে কিছু বলতে ইতস্তত বোধ করছিল ! আমি বললাম
-ওর সামনেই বল ! ও নাম তানজিনা ! আমরা খুব শীঘ্রই বিয়ে করতে যাচ্ছি !

আমার কথা শুনে রুমে ভিতর যেন বোমা পড়লো ! বোমা পড়ার পর যে একটা শুনশান নিরোবতা দেখা দেয় ঠিক তেমনই নিরব হয়ে রইল কিছুটা সময় ! নীলু আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রয়েছে । তার থেকেও তানজিনা বিস্ফোরিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে ! নীলু আর কিছু বলল না ! কেবল চোখে পানি নিয়ে চলে গেল ! নীলুর চলে যাওয়ার পর তানজিনা আমার দিকে অবাক চোখে তাকিয়ে বলল
-কি বললেন আপনি ?
-কিছু না ! আসলে ঐ টা আমার এক্স ওয়াইফ ছিল !
-বুঝতে পারছিলাম ! কিন্তু বিয়ে .....
-ঐ টা জাস্ট কথার কথা ! মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে !
-তাই ?
এই কথাটা বলেই তানজিনা আমার দিকে অদ্ভুদ চোখে তাকিয়ে হাসলো ! সেই চোখে অন্য কিছু ছিল !

-আচ্ছা চলুন ! লাঞ্চ করা যাক !
তানজিনা সেইঅদ্ভুদ চোখের তাকিয়েই রইলো ! আমার কেন যেন একটু অস্বস্তি লাগা শুরু করলো ! ভাল লাগার অস্বস্তি !

(সমাপ্ত)
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×