somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ব্রেক-আপের পরের কথা !!

২৮ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




সকাল বেলা ঘুমের সময় কেউ ফোন দিলে প্রথমেই তারে একটা কষে থাপ্পড় দিতে মনে চায় । বন্ধুদের খুব কড়া করে নিষেধ করা আছে সকালে যেন তাড়া কেউ ফোন না দেয় !
কিন্তু শত মানা করেই নিশিকে কিছুতেই ফোন দেওয়া থেকে বিরত রাখা যেত না ! তার নাকি সকালে আমাকে ফোন না দিলে ভালই লাগে না ! সকালে শুয়ে শুয়ে তার আদরের বিড়ালের কুড়িমুড়ি আর আমার সাথে আহ্লাদ করে কথ না বললে নাকি তার দিন শুরুই হয় না !
প্রতিদিন ফোন দিয়ে আমাকে তার বিরক্ত করা চাই ই চাই !
তবে গত সাতদিন ধরে খুব শান্তিতে আছি ! নিশির ফোন আসা বন্ধ হয়েছে । সকাল বেলা শান্তি মত ঘুমাতে পারছি !

কিন্তু আজকে সকালে আবার বিপত্তি ঘটলো !
স্ক্রিনে অপরিচিত নাম্বার দেখে একটু অবাক হলাম ! নাম সেভ করা নেই তবুও আমার নাম্বার টা চিনতে একটুও কষ্ট হল না !
নিশির ফোন দেওয়ার কথা না ! তাহলে কেন ফোন দিল ? ফোন টা ধরার আগেই কেটে গেল ! মনে হল হয় তো ভুল করে নিশি ফোন দিয়েছে ।
তাই হবে হয়তো ! কিন্তু সত্যি কি তাই ?
আমি ফোন রেখে আবার শুয়ে পড়লাম ! কিন্তু তখনই আবার মেসেজ টোন টা বেজে উঠলো ! আবারও ফোন টা হাতে নিলাম ! নিশির মেসেজ !

একটা লাইন লেখা ! "একটু দেখা করবা ?"

লিখে দিলাম "না"
তারপর ফোন বন্ধ করে আবার ঘুম দিলাম !

কতক্ষন ঘুমালাম নাকি কেবল ঘুমের অভিনয় করলাম ঠিক জানি না, তবে বার বার ঘুরে ফিরে নিশি চেহারাটাও মনের ভিতর আসছিল !
কেন আসবে ?
না ! আসার কোন কারন নেই !

আমি জোর করে মন থেকে নিশির ভাবনা মন থেকে দুর করতে চাইলাম ! কিন্তু মন কি আর আমার কথা শুনে ?
বেকুব মন !
থাপড়ানো দরকার !


বারবার সেদিনের চড় মারার পরে নিশির মুখটা আমার চোখের সামনে চেসে উঠছিল ! এই সাত দিনে কেবল এই কথা টাই আমাকে বেশ পীড়া দিয়েছে । বার বার মনে হয়েছে ওকে হয় তো চড় না মারলেও পারতাম ।
কিন্তু যখন রাগ উঠে যায় তখন আমার মাথা ঠিক থাকে না ! কি করি টার উপর আমার নিজের নিয়ন্ত্রন থাকে না !


অবশ্য এর পিছনে কেবল আমার একার হাত কিংবা কেবল আমার একার দোষ দিলে মোটেও চলবে না ! নিশির নিজেরও দোষ আছে । আমার মতে সব থেকে বেশি দোষ ওরই !
বলা নেই কও নেই, কোন ঝগড়া নেই হুট করে বললেই কি হল যে আমার সাথে আর কোন সম্পর্ক রাখবে না ! এটার কি কোন মানে হয় ?
এমন না যে দোকানে গিয়ে একটা ড্রেস কিনে আনলাম কেনার পরে ভাল লাগলো না তাই বদলে ফেললাম !

আসলে কিছু কিছু মেয়েদের এই এক সমস্যা ! কোন জিনিসের প্রতি এদের যেমন খুব বেশি দিন আগ্রহ থাকে না ঠিকে তেমনি প্রেম টাকেও এরা কোন জিনিসও মনে করে ! কিছুদিন একজনের সাথে প্রেম করলাম তার পর অন্য কেউ !

অন্য দিনের মত সেদিনও ক্লাস শেষে ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম ! এমন সময় নিশি ওর ক্লাস শেষ করে আমার কাছে এল । আমাদের সাথেই কিছুক্ষন আড্ডা দিল । যখন বাকি বন্ধুরা উঠে গেল আমি তখন ল্যাপটপে কি একটা কাজ করছিলাম । নিশির হঠাৎ বলল
-আমি আর রিলেশন রাখবো না !
আমার প্রথমে মনে হল আমি মনে হয় ভুল শুনলাম ! ওর দিকে খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-কি বললে ?
নিশি নির্বিকার কন্ঠে বলল
-আমি আর রিলেশন রাখতে চাই না !
-কেন ?
-কোন কারন নেই ! আমার আর ভাল লাগছে না !

গত কাল রাতেও আমরা খুব স্বভাবিক ভাবেই কথা বলেছি ! হয়তো আমার অনেকক প্রশ্ন করার কথা ছিল ! কি কারন কেন এসব জানতে চাওয়া দরকার ছিল আমি এসব কিছু জিজ্ঞেস করলাম না ! কেবল বললাম
-কবে থেকে এমন মনে হচ্ছে ?
-আজকে সকাল থেকে !
-এই জন্য আজকে সকালে ফোন দাও নি !
-হুম ! তুমি ফোন দিলে বিরক্ত হও !
-ফোন দিলে বিরক্ত হই না ! সকালে ফোন দিলে বিরক্ত হই !
-ঐ একই কথা !
-একই কথা না ! সত্যি করে বল অন্য কারো উপর মন পড়েছে ?
নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-ছি ! এমন কথা কি ভাবে বললে ? এমন মানষিকতা তোমার ?

কি হল কে জানে মাথাটা রাগ চক্কর দিয়ে উঠলো ! বা দিকে বসে ছিল !
বাঁ হাতেই কষে একটা চড় মাড়লাম ওকে ! এতোই জোড়ে চড় টা লাগলো যে নিশি আরেক টু হলে পরেই যেত !
চড় খাওয়ার পরে আমার দিকে অবাক বিশ্ময়ে তাকিয়ে রইলো ! ওর ফর্সা গালে আমি আমার হাতের চার আঙ্গুলের ছাপ দেখতে পাচ্ছিলাম স্পষ্ট ! আমি ব্যাগ গুছিয়ে ওখান থেকে চলে এলাম !

বাসায় এসে নিশির সব কিচু মুছে ফেললাম ! মোবাইল থেকে ওর নাম্বার মুছে ফেললাম । ওর দেওয়া সব মেসেজ মুছে ফেললাম । ফেসবুকে ওর যখন ছবি ছিল সব মুছে ফেললাম ! ওকে ব্লক করলাম ! ভেবেছিলাম একটা পোস্ট লিখবো কিন্তু রাগ পরে গেল আর লেখা হল না !

প্রথম দুদিন একটু মন খারাপই হল ! মেয়েটাকে বেশ পছন্দ করতাম আমি । প্রায় মাস হয়েক হল নিশির সাথে আমার সম্পর্ক শুরু হয়েছে । চেনা পরিচয় তারও আগে !


আরও কিছু ক্ষন ঘুমানোর চেষ্টা করলাম ! এক সপ্তাহ ধরে ক্যাম্পাসে যাচ্ছি না ! যেতে ইচ্ছা করছে না ! ক্যাম্পাসে ক্লাস করার প্রতি আমার কোন কালেই আগ্রহ ছিল না ! নিশির সাথে আড্ডা হবে কথা হবে এই জন্যই নিয়মিত যেতাম । এখন তো আর যাওয়ার কোন কারন নেই ! আর নিয়মিত ক্লাস হয়ও না ! খামোখা গিয়ে কি করবো !

কিন্তু আজকে কেবল ঘুমিয়ে থাকতে পারলাম না ! হাত মুখ ধুয়ে ক্যাম্পাসের দিকে রওনা দিলাম ! যদিও আমি নিশিকে বলেছি যে দেখা করবো না কিন্তু আমি ভাল করে জানি ও আমার জন্য অপেক্ষা করবে ! এবং এটাও জানি যে ও ঠিকই জানে আমি যাবো ! একটু আগে কিংবা পরে !

ক্যাম্পাসে গিয়েই নিশির সাথে দেখা হয়ে গেল ! আমার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে দেখালাম ! সেডিন সবই চলে যাওয়ার পরে আমাদের ব্রেক আপ হয়েছিল ! আর আমি কাউকে বলি নি সম্ভবত নিশিও কাউকে কিছু বলে নি ! নতুনবা আমার বন্ধুদের সাথে এরকম ভাবে আড্ডা দিতো না সে !
আমাকে দেখেই নিশি উঠে দাড়ালো ! আমার সামনে এসে বলল
রিক্সায় চড়তে ইচ্ছে করছে !
-আমার ক্লাস আছে !
-আপনে কেমন ক্লাস করেন আমার জানা আছে ! আসেন !
এরপর খুব স্বভাবিক ভাবেই আমার হাত ধরে বন্ধদের সামনে থেকে আমাকে টেনে নিয়ে চলল ! আমি বাধা দিতে পারলাম না !



রিক্সা চলছে ! আমরা পাশাপাশি বসে ! দুজনের কারও মুখে কোন কথা নেই ! আমি ভেবেছিলাম নিশি এখন কান্নাকাটি শুরু করবে ! কিন্তু আমার ধারনা ভুল প্রমানিত করে করে নিশি বলল
-তুমি আমাকে ওভাবে মারলে কেন সেদিন ?

মারবো না ?
ফাজিল মেয়ে ?
তোরে তো একটা থাপ্পড় দিছি আরও দেওয়া দরকার ছিল । থাপতাইয়া দাঁত ফেলে দেওয়া দরকার ছিল !

কুল ! কুল !
মাথায় রাগ উঠতে গিয়ে নিজেকে সামলালাম ! মনে মনে নিশির সাথে কাটানো সুন্দর কোন স্মৃতি মনে করার চেষ্টা করলাম !

একদিনের কথা মনে আছে ! সেদিও রিক্সা করেই যাচ্ছিলাম ! জ্যামে আটকে আছি ! আমাদের পাশেই একটা গাড়ি থেকে এক পিচ্চ মেয়ে আমাদেরকে দেখে মুখ ভ্যাঙ্গাচ্ছিল ! পাশে তাকিয়ে দেখি নিশিও মেয়েটাকে মুখ ভেংচি কাটছে !
আমি অবাক হয়ে বললাম
-কি করছো ?
-দেখছো বদ পিচ্চি টা আমাদের ভেংচি কাটছে !
-তো ! তুমি কি পিচ্চি নাকি ?
-আমাকে কেন ভেংকি কাটবে ?
মেয়েটা পিচ্চি মেয়েটা আমার ডান দিকে ছিল ! আর আর নিশি বসেছিল আমার বাঁ দিকে ! ভেংচি কাটার জন্য নিশি খানিকটা আমার সামনে দিয়ে আমার ডান দিকে যাচ্ছিল । বারবার ওর নরম গাল টা আমার সামনে চলে আসছিল ! কয়েকবার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করলেও শেষে আর নিয়ন্ত্রন করতে পারলাম ! ওর মিষ্টি গালে টুপ করে একটা চুম খেয়ে ফেললাম !

এটা দেখে দেখি গাড়ির ঐ পিচ্চি হাত তালি দিয়ে উঠলো !
নিশি কপট রাগ দেখিয়ে বলল
-এই কি করলে তুমি ?
আমি অবাক হয়ে বললাম
-কি করলাম !
-জানো না কি করলা ? বদ ছেলে !
আমি হাসি মুখে বললাম
-বারে, বানরের সামনে কলার রেখে দিলে কি করবে বানর !
-আবার ! অসভ্য কোথাকার !

নিশির গাল টা একটা লাল হয়ে গেছিল লজ্জায় ! আমি পিচ্চির দিকে তাকিয়ে হাসি দিলাম ! পিচ্চিও আমার দিকে তাকিয়ে হাসি দিল !


-এই কথার জবাব দিচ্ছ না কেন ?
-হুম ! কি বললে ?
বাস্তবে ফিরে এলাম আবার । মেজাজ ঠান্ডা এখন !
-শুনো নাই কি বলেছি ?
-ও ! আচ্ছা কাছে আসো আদর করে দেই !
-তোমার আদর আমার লাগবে না ! তুমি ......

যেই কান্নাটা আমি আগে আশা কেছিলাম নিশি সেই কান্নাটা এখন কাঁদলো ! কাঁদতে কাঁদতেই বলল
-আসলে আমি দেখতে চেয়েছিলাম তোমাকে ছাড়া আমি থাকতে পারি কি না ! এই জন্য এমন টা করে ছিলাম ! আর তুমি ...।
-আচ্ছা ! কি দেখলা ? পারো থাকতে ?
-তুমি তো খুব আমাকে ছাড়াই থাকতে পারো ? একটাবারও ফোন দাও নি আমাকে ! আমাকে ব্লক করে দিয়েছো তার উপরে ! আমি তোমার ছবিও আমি ঠিক মত দেখতে পারি নি !
-হুম ! ঠক বলেছি ! শান্তি মত সকালে ঘুমমিয়েছি খুব ! আহা ! কি দিন না ছিল !

দেখলাম নিশির কান্নার বেগ আরও বাড়লো ! কাঁদতে কাঁদতে বলল
-দাড়াও তোমার সকালের ঘুম আমি বের করছি ! সকাল পাঁচটা থেকে যদি তোমাকে না জ্বলানো শুরু করি তাহলে দেখো ! তোমাকে আমি ....

আমি হেসে উঠলাম । বললাম
-মাফ চাই ! তুমি যা বলবা তাই করবো ! কেবল সকালের ঘুম টা চাই ! আর কিছু না !
-ঠিক তো ?
-একেবারে ঠিক ! আর ঐ দিন আসলে আমার মাথার রাগ উঠে গেছিল ! তোমাকে এভাবে হারানোটা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না !
-তাই ?
-হুম ! আচ্ছা কান্না কাটি বন্ধ কর ! আশে আপের মানুষ জন কি ভাবছে কে জানে !
-ভাবুক ! থামাবো না !

আমি আবার খানিকটা অবাক হয়ে নিশির দিকে তাকিয়ে রইলাম ! মেয়েটা আসলেই সেই বাচ্চাই রয়ে গেল ! কোন বই পড়ে নিশ্চই এমন বুদ্ধি মাথায় এসেছে !
এই মেয়ে নিয়ে সামনে আমার কপালে আরো দুঃখ আছে বুঝলাম !

১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×