somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ আর্জেন্টিনা হেরে যাওয়ার পর !!

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মিমি আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে ! ফুপিয়ে কাঁদছে ! আজকে ঠিক করেই রেখেছিলাম ম্যাচ হারার পরে মিমিকে খুব করে পঁচাবো কিন্তু ওর এমন কান্না দেখে সব কিছু ভুলে গেলাম ! মনে হল আর্জেন্টিনার হারাটা ঠিক হয় নি ! এমন কিছু পাগলা মানুষদের জন্য হলেও আজকে তাদের জেতা দরকার ছিল !
চারিপাশে তাকিয়ে দেখি বেশির ভাগ মানুষের অবস্থায় মিমির মত ! ছেলে গুলো হয় তো মিমির মত করে কাঁদতে পারছে না তবে আশে পাশের সব মেয়ে গুলার চোখে পানি !
কেন জানি আমার চোখেও খানিকটা পানি চলে এল ! এই পানি আর্জেন্টিনা হেরে গেছে এই জন্য, নাকি আশেপাশের পরিচিত মানুষ গুলোর চোখের পানি দেখে কে জানে !

আমি মিমির মাথায় হাত বুলিয়ে বললাম
-কিছু খেয়ে নে ! সেহরীর সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে !
মিমি কোন কথার জবাব দিলো না ! এক ভাবে ফুঁপিয়েই চলল !



সন্ধ্যা থেকেই একটু টেনশনে ছিলাম কোথায় খেলা দেখবো এই নিয়ে ! হলের টিভি রুমে দেখা যায় অথবা কোন বন্ধুদের বাসায় গিয়েও দেখা যায় ! সবাই মিলে আড্ডা হবে সাথে মজা টাও হবে !
তবে সব থেকে বেশি ভাল হয় কোন বিগ স্ক্রীনে খেলা দেখলে ! কিন্তু বড় পর্দায় দেখলে হলে মানুষজন লাগবে ! টিএসসিতে এতো ভিড়ের মাঝে একা একা বন্ধু বান্ধাববীহিন খেলা দেখে মজা নাই !
খেলা দেখা নিয়ে দ্বিধা ভুগতেছি এমন সময় মিমির ফোন !
-কোথায় তুই ?
-হলে ! কেন ?
-একটু মেডিক্যালে আসতে পারবি ? আম্মু তোর সাথে দেখা করতে চেয়েছে !
-এখনই ?
-হুম ! আসবি ?
-আসব না কেন ? আসতেছি !


মিমির আম্মা কদিন থেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আছে । সারাটা সময় মিমি মায়ের পাশে ! আমাদের সাথে ঠিক মত কথা বার্তা বলার সুযোগও পাচ্ছে না ! অবশ্য এই সময়ে মিমির ঐ খানেই থাকাই উচিৎ ! মা ছাড়া আর কে আছে ওর জীবনে এখন !

মেডিক্যালে পৌছাতে প্রায় নটা বেজে গেল ! গিয়ে দেখি মিমি আন্টির ক্যাবিনের বাইরে একজন নার্সের সাথে কি যেন কথা বলছে । আমাকে দেখে নার্সকে কি যেন বলে এগিয়ে এল আমার দিকে !
আমি একটু চিন্তিত কন্ঠে বললাম
-আন্টির শরীর ভালো তো ?
-হুম ! এখন মোটামুটি ভাল ! তুই ভিতরে যা ! আমি একটু ডাক্তারের সাথে কথা বলে আসি !
আমাকে কেবিনে রেখেই মিমি চলে গেল !

আন্টির চোখ বন্ধ করে ছিল ! আমার আওয়াজ পেয়ে চোখ মেলে তাকালো !
-এসেছো তুমি ?
-জি আন্টি ! আপনার শরীর কেমন এখন ?
-আর শরীর ! এই বয়সে আর শরীর কি ভাল থাকে ! তবে ভাল আছি ! আসলে বাবা .....
-জি বলেন !
কিছুটা সময় চুপ থেকে মিমির মা বলল
-তুমি তো জানো, মিমি খেলা খুব পছন্দ করে ! ওর বাবাও খুব খেলা পছন্দ করতো ! বাবাকে দেখে দেখেই আর্জেন্টিনার খেলা ভালবাসে !
-জি আন্টি আমি জানি !
-আজকে তো ফাইনাল খেলা । তাই না ?
-জি আন্টি !
-কিন্তু দেখো আমার শরীর খারাপ বলে ও খেলা দেখতে যাবে না বলছে ! এমন দিন কি আর প্রতিদিন আসে ? পছন্দের দলের খেলা কত বছর পরপর আসে কেউ বলতে পারে ?
আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না !
আন্টি বলল
-তুমি ওকে নিয়ে যাবে খেলা দেখতে ? বড় পর্দায় খেলা দেখো গে ! আসলে একা একা ওকে ছাড়তে কেমন ভয় লাগছে ।
আমি হেসে বললাম
-আরে কেন নিয়ে যাবো না ? আপনি কোন চিন্তা করবেন না !
ঠিক এই সময়ে মিমি পেচন থেকে বলল
-মা আমি তোমাকে ছেড়ে খেলা দেখতে যাবো না ! আর এখানকার করিডরেও টিভি আছে ! আমি ওখান থেকেই দেখতে পারবো !
মিমির মা বলল
-শোন তোকে বেশি বুঝতে হবে না ! তোকে যা বলছি তাই কর ! সুমনের সাথে যা ! দুই ঘন্টার খেলা ! দেখে আবার চলে আসবি ! এই দু ঘন্টায় আমার কিছুই হবে না ! আর আমি রাতের বেলা ঘুমিয়েই থাকি !
-আমি যাবো না !
-থাপ্পড় খাবি ! তোকে যা বলছি শোন !
আন্টি তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি ওকে নিয়ে যাও তো বাবা ! আর মিমি তুই যদি সত্য না যাস তাহলে আগামী এক সপ্তাহ আমি একটা ঔষধও মুখে নিবো না !



খেলা শুরুর আগে পৌছে দেখি সারা এলাকা জুড়ে মানুষ আর মানুষ ! এক তিল জায়গা ধরার জায়গা নেই ! তবে কাপলদের বসার জন্য পাশে আলাদা জায়গা আছে দেখছি ! মিমি সাথে থাকায় একটু সুবিধাই হল ! একবারে সামনে চলে এলাম !
মিমির চোখে মুখে একটা আলাদা আনন্দ দেখতে শুরু করলাম ! মানুষ খেলা নিয়ে এতো উত্তেজিত হতে পারে মিমিকে কাছ থেকে না দেখলে জানতে পারতাম না ! বিশেষ করে মেয়েরা স্বাধারনত এমন হয় না ! আমি মিমির কানের কাছে বললাম
-আজকে যদি আর্জেন্টিনা হেরে যায় !
আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে মিমি বলল
-এক থাপ্পড় দিয়ে দাঁত ফেলে দিবো !
-আরে এখানে থাপ্পাড় দেওয়ার কি হল ? জার্মানদের কেও তোকে গোনার ভিতর আনতে হবে !
-থাপ্পড় দেওয়ার মানে কি, তোর সাথে আমি খেলাই দেখবো না ! তুই থাক !

এই বলে মিমি উঠে যেতে চাইলো ! আমি কোন রকমে হাত ধরে থামালাম ! পাশ থেকে এক ছেলে আমার কানের কাছে মুখ রেখে বলল
-ভাইয়া মেসি হেরে যাবে এই কথা খবরদার বলবেন না ! কেবল আপনার নিজের জন না, আসে পাশের আরও অনেকের কাছ থেকে হামলার স্বীকার হতে পারেন !
আমি ছেলেটির দিকে তাকিয়ে বললাম
-তাই নাকি ?
-হুম ! পরিস্থিতি এমনই ! ২৪ বছর পরে ফাইনালে ! ২৮ বছরের বিশ্বকাপের স্বপ্ন ! সাবধান !

আমি সাবধান হয়ে গেলাম ! বেশি কথা বলা যাবে না ! মিমি যা বলবে চুপচাপ শুনতে হবে !


খেলা শুরু হলে মনে হল আমি যেন মাঠের ভিতর বসেই খেলা দেখছি ! চারিদিকে এতো চিৎকার চেঁচামিচি ! ব্রাজিলের স্টেডিয়াম থেকে কোন অংশে কম না ! সব থেকে বেশি লাফাচ্ছে মিমি ! হিগুয়েনের ইজি গোল মিস করার দেখলাম সব থেকে বেশি মেজাজ গরম মিমির !
আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এই ছাগলটারে কেন নামাইছে ! মনে কইতাছে.......
মিমির মনে কি বলতে আমি খানিকটা বুঝতে পারলাম !
চারিদিকে তাকয়ে দেখি সবর মন ভাবই দেখি এমন ! আমি সত্যি সত্যিই খানিকটা অবাক হয়ে গেলাম !

হাফ টাইমের পরে প্রথম দিকে মেসিও একটা গোল মিস করলো । নয়্যারের অসাধারন পজিশন সেন্সের কারনে মেসি গোলটা মিস করল। অন্য যে কোন গোলকিপার হলে আরেকটু ফার্স্ট বার ঘেষে দাড়াত আর কাজ হয়ে যেত। কিছু করার নেই ! দেখলাম মিমির মুখ আবার কালো হয়ে গেছে !
আমি শান্তনা দিয়ে বললাম
-আরে টেনশন নিস না ! দেখছিস না ! কেবল গোল হওয়ার লক্ষ্যন ! গোল একটা হয়ে যাবে !

কিন্তু কাজ হল না ! দেখতে দেখতে ৯০ মিনিট পার হয়ে গেল ! অতিরিক্ত সময়েই আর্জেন্টিনার এক জন নিশ্চিত গোল মিস করলো ! প্লেয়ারটার নাম দেখতে পেলাম না ! ঠিক তখনই মনে হল আর্জেন্টিনা হেরে যাবে ! যদি পেনাল্টিশুট আউটে যায় পরপর দুবার মেসিরা জিততে পারবে কি না সন্দেহ ! কিন্তু পেনাল্টিতে যাওয়ার আগেই ১১৩ মিনিতে গোৎজে একটা অসাধারন একটা গোল দিয়ে দিল ! দেখতে দেখতে পুরো এলাকা নিস্তব্ধ হয়ে গেল । কেবল কিছু মানুষকে দেখলাম নাচানাচি করতে !

মিমি বিস্ফোরিত চোখে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আছে । যেন বিশ্বাস করতে পারছে না ! আমার বিশ্বাস টা যদি সত্যি হয়ে যায় তাহলে মিমির কি অবস্থা হবে ভেবে চিন্তিত হয়ে পড়লাম !

মেসিরা একেবারে মরিয়া হয়ে উঠলেও শেষ ৭ মিনিটে আর কিছুইকরতে পারলো না ! শেষ মিনিটে একটা ডিবক্সের বাইরে থেকে শর্টের দিকে তাকিয়ে ছিল সবাই ! কিন্তু মিমিকে দেখলাম চোখে বন্ধ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করছে ! আমি ওর হাত ধরে বললাম
-চিন্তা করিস না ! মেসি গোল দিয়ে দিবে ! এই রকম শট দিতে ও ওস্তাদ !
কিন্তু নিজের কাছেই কেমন যেন শোনালো !

মিমি চোখ খুলল না ! কিন্তু যখন বুঝলো মেসির শটে গোল হয় নি দেখলাম ওর চোখ দিয়ে পানি বেরিয়ে এল ! খেলা শেষ হওয়ার বাশি বাজার সাথে সাথেই সাথে কেঁদে উঠলো ! চারিদিকে তাকিয়ে দেখি সবাই কেমন হয়ে বসে আসে ! যেন একটু আগে সব কিছু শেষ হয়ে গেছে ! এখান আর বেঁচে থেকে লাভ নেই ! মিমি কে কিছু বলতেই ও আমাকে জড়িয়ে ধরে কঁদতে লাগলো !


ইস ওরা যদি জানতো নিজের দেশ না হয়েও এই পাগলা দেশের কিছু মানুষ তাদের জন্য কি হারে চোখের পানি ফেলছে তাহলে কি করতো কে জানে ! এমন ভাবে সমর্থন আর কেউ তাদের কে দেয় নাকি কে জানে !


ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সেহরীর সময় আর নেই বললেই চলে । এক প্রকার জোর করেই মিমিকে তুলে নিয়ে গেলাম ! প্যাকেট বিরানী সাথেই ছিল কিন্তু মিমি কিছু খেল না ! কেবল কয়েক ঢোক কোক খেল ! আমি অল্প কিছু মুখে দিলাম ! কিন্তু স্বাধ লাগলো না ! ভেবেছিলাম খেলা শেষে মিমিকে পঁচাবো কিন্তু ওর মুখের দিকে তাকিয়ে কিছুই আসলো না ! টিএসসির এক পাশে কিছুটা সময় বসে রইলাম দুজনে ! ততক্ষনে ভিড় ককমে গেছে অনেক ! অনেক টাই নিস্তবদ্ধ হয়ে গেছে চারি পাশে ! মিমির কান্নাও থেমে গেছে ! কিন্তু চোখ টা এখনও একটু ফোলা ফোলা হয়ে আছে !
আমি মিমিকে বললাম
-চল একটা কাজ করি !
-কি ?
-হাটি ! আজকে তোর সাথে হাটতে হাটতে সকাল হওয়া টা দেখি ! দেখবি ? তোর ভাল লাগবে !
-হাসপাতালে যাওয়া দরকার !
-হুম ! যাবো তো ! আর একটু পরেই সূর্য উঠবে ! ঘন্টা খানেক ! হাটবি !
মিমি কিছুটা সময় কি যেন ভাবলো ! তারপর বলল
-আচ্ছা চল ! তবে ....
-তবে ?
-আমার হাত ধরে হাটতে হবে !
আমি হাসলাম !



সকাল হতে আর খুব বেশি বাকি নেই ! একটা ছেলে আর একটা মেয়ে ঢাকার হাজারও পাকা রাস্তার ভিতরে একটা ভাঙ্গা রাস্তা ধরে হাটতে লাগলো হাত ধরাধরি করে ! তাদের দুজনের মনে কি আছে তারা কেউ জানে না ! কেবল এই চিন্তা যে একটু পরেই সূর্য উঠবে ! প্রথম রোদের আলোতে তারা গোসল করবে একে ওপরের হাত ধরে ! এক সাথে ।



(গল্পটি ঐ মেয়েটির জন্য যে আর্জেন্টিনা হেরে যাওয়ায় চোখের পানি ফেলেছে)

জার্মানির জয় সূচক গোলটি
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
২৫টি মন্তব্য ২৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×