somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ লবন চা

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





মানুষজনের ভিড় সুমনে ঠিক ভাল লাগে না । বিয়ে জন্মদিনের পার্টি থেকে সব সময় দশ হাত দুরে থাকে । কিন্তু বন্ধু আকিবের অনুরোধ কিছুতেই উপেক্ষা করতে পারে নি । বাধ্য হয়েই এই অনুষ্ঠানে আসতে হয়েছে ।
আকিব ওকে বসিয়ে রেখে সেই কখন যে ভেতরে গেছে আর ফেরার নাম নেই ! সুমন বিরক্ত হয়ে এদিক ওদিক দেখতে লাগলো ! কখন এখান থেকে বের হবে সেইটা ভাবছে !
এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে সুমনের চোখ পড়লো মেয়েটার উপর । এবং প্রথমবার চোখ পড়াতেই বুকের ভেতর কেমন একটা চিনচিনে ব্যাথা প্রবাহিত হল ! হাত পা কেমন ঠান্ডা হয়ে এল ! মনে হল এখনই মারা যাবে সে ! চোখ ফেরাতে চাইলেও কিছুতেই ফেরাতে পারলো না !
মানুষ এতো সুন্দর হয় কিভাবে ?

সুমন অবাক হয়ে লক্ষ্য করলো মেয়েটা দেখেই তার বুকের ভিতর এক ধরনের অস্বস্থি শুরু হয়েছে । পার্টিতে আসা আরও কিছু ছেলে মেয়েটার দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু মেয়েটার সেদিকে লক্ষ্য নেই । তার চঞ্চলা চোখে কি যেন খুজছে । একবার এদিক আরেকবার ওদিকে কি যেন একটা খুজে বেড়াচ্ছে মেয়েটা ! ঠিক সেই সময়ে মেয়েটার সাথে সুমনের চোখাচোখি হল ! বুকের চিনচিনে ব্যাথাটা যেন আরেকবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো ! হার্টবীট আরেক দফা মিস হয়ে গেল ! কিন্তু সেই বীট টা আর কয়েকশ মাইল বেগে দৌড়াতে লাগলো যখন মেয়েটা ওর দিকে হাটা শুরু করলো !
সুমনের বার বার মনে হল মেয়েটা ঠিক ওর দিকেই আসছে যদিও ওর দিকে আসা কিংবা ওর সাথে কথা বলার কোন প্রকাস সম্ভাবনা নেই । তাহলে মেয়েটা ওর দিকে কেন আসছে ।

-এখানে একটু বসবো ?
সুমন প্রথমে কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না ! লক্ষ্য করলো তার বুকের ভেতরে ধড়ফড়ানী বেড়েই চলেছে । কোন রকমে বলল
-জি বসুন !
-মানুষ এতো ভীড় কিভাবে সহ্য করে আমি বুঝি না !
-জি !
-কিছু না ! আমি ভীড় একদম সহ্য করতে পারি না । কিন্তু এই বিরক্তকর কাজ গুলোই আমাকে করতে হয় বারে বার !
-জি !

মেয়েটি হাতের ইশারায় একটা ওয়েটার কে ডাকলো ! ওয়েটার সামনে আসতেই মেয়েটি বলল
-আমার জন্য এক কাপ চা নিয়ে আসুন তো !
তারপর সুমনের দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনি কিছু নিবেন ?
-জি !!
-বললাম আপনি কিছু নিবেন ?
সুমন কিছু বলতে গিয়ে অনুভব করলো ওর মুখ দিয়ে ঠিক মত কথা বের হচ্ছে না ! নিজেকে কিছুটা শান্ত করে বলল
-আমার জন্যও এককাপ চা নিয়ে আসুন ! আর চায়ে এক চামচ লবন দিবেন !
ওয়েটার খানিকটা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো সুমনের দিকে । তবে বেশি সময় অপেক্ষা না করে চলে গেল চা আনতে ! সুমন মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখে মেয়েটি ওর দিকে খানিকটা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে । মেয়েটি বলল
-আপনি লবন দিয়ে চা খান কেন ?
-খাই !
কিছুক্ষন নিরবতা ! তারপর সুমন আবার বলল
-আসলে, আমার বাসা সমুদ্রের পাশে তো, সারা টা জীবন সমুদ্রের নোনা জল খেয়ে বড় হয়েছি । এখানে, এই ইট পাথরের শহরে নোনতা স্বাধ টাকে খুব মিস করি ! তাই ....
মেয়েটি অনেক সময় নিয়ে সুমনের দিকে তাকিয়ে রইলো ! তারপর নিজের হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বলল
-আমি তানজিনা করিম ! আপনি ?
-সুমন !
-নাইস টু মিট ইউ মিস্টার সুমন ! আপনার সাথে পরিচিত হতে পেরে ভাল লাগছে ! নিজের চেনা শহরকে কেউ এভাবে মিস করে আমার জানা ছিল না !
সুমন কিছু না বলে কেবল তানজিনার দিকে তাকিয়ে রইলো ! তার হাতটা তখন সুমনের হাতে ধরা !


দুই

তারপর ঘটনা যেন খুব দ্রুত ঘটতে লাগলো ! সুমন আর তানজিনা দেখা হতে লাগলো ঘন ঘন ! যে সুমন মেয়েদের সাথে ঠিক মত কথা বলতে পারতো না সেই সুমন তানজিনার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে লাগলো ! আর সাথে থাকতো সুমনের নোনতা চা ! একটা সময় সুমন অবাক হয়ে লক্ষ করলো যে টংয়ের দোকানে বসে তানজিনাও তার মত লবন চা খাচ্ছে হাসি মুখে !

তানজিনার সব থেকে ভাল লাগতো সুমনের সহজ সরল কথা বলাটা । আজকার শহুরে ছেলেগুলোর মত এতো আলগা ভাব কিংবা ফুটানী দেখানো জিনিসটা সুমনের ভেতরে একদম নেই । সব সময় সত্য বলার চেষ্টা করে । যখন তানজিনা ওর সামনে আসে সুমন কেমন একটু নার্ভাস হয়ে পড়ে । কিন্তু মুখে একটা ভাল লাগা মিশ্রিত হাসি নিয়ে তানজিনা সাথে কথা বলে । পরিস্কার ভাবেই তানজিনা বুঝতে পারে ছেলেটা তাকে অসম্ভব পছন্দ করে । কিন্তু লজ্জার কারনে কিছু বলতে পারে না । তানজিনা কেবল হাসে সুমনের এই লজ্জা পাওয়া দেখে !


তিন
-চা কেমন হয়েছে ?
-হুম ! কি বললে ?
-বললাম চা কেমন হয়েছে ?
-ভাল !
-তোমার জন্য স্পেশাল ভাবে লবন দিয়ে বানিয়েছি ! ভাল বানিয়েছি না ?
-অনেক সুন্দর হয়েছে !
-তুমি কি জানো এই লবন চা বানানোর জন্য আমি কত ভাবে প্রাক্টিস করেছি দিনের পর দিন !
সুমন খানিকটা অবাক হয়ে তানজিনার দিকে তাকিয়ে রইলো ! তারপর বলল
-চা সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে । লবন টা এটো মিষ্টি হয় তোমার হাতের চা না খেলে জানতেই পারতাম না !
-তাই ? তুমি চাও আমি তোমার জন্য সারা জীবন এমন করে সুন্দর করে চা বানাই ?

সুমনের মনে হল ও মনে কথাটা ভুল শুনলো ! তানজিনার দিকে তাকিয়ে দেখলো তানজিনা কেমন চোখে ওর দিকে তাকিয়ে আছে ? সেই চোখে কিছু টা জানতে চাইছে, যেটা সুমন অনেক দিন থেকে বলার চেষ্টা করছে কিন্তু বলতে পারছে না !
-কি চাও না ?
-হুম ! চাই !
-তাহলে বল না কেন, গাধা কোথাকার ! সব কিছু আমাকেই বলতে হবে ?


চার

সুমন যখন বাইরে থাকে তখন একটা নির্দিষ্ট পরপর তানজিনার ফোন এসে হাজির হবেই । এবং কোন ভাবেই সেই ফোন ইগনোর করা যাবে না ! এই সময়ে সে কি কি করেছে সেটা সুমন কে না বললে নাকি তার পেটের ভাত হজম হয় না ! বিয়ের পাঁচ বছর পার হয়ে গেছে কিন্তু এই ছেলেমানুষী এখনও যায় নি । অবশ্য সুমনের নিজেরও সে রকম অনুভুতি । ফোন না আসলে সে নিজেই ফোন করে । যত টা সময় বাইরে থাকে সারাক্ষন ইচ্ছে করে তানজিনার সাথে কথা বলতে । অনেকে এই ভালবাসা দেখে মুখ বাকিয়ে হাসে । সুমন কিছু মনে করে না !

-এই কি কর ?
-তোমাকে মিস করি !
-ইস ঢং কত !
-আরে সত্যি বলছি ! চাকরী করছি এখানে কিন্তু মন পড়ে আছে তোমার কাছে !
-হুম বুঝলাম ! এই শুনা না কি হয়েছে !
-কি হয়েছে !
-আজকে পাশের বাসার ভাবীরা এসেছিল । আমি চা খেতে দিলাম । তুমি তো জানো তোমার জন্য লবন চা বানাতে বানাতে অভ্যেস হয়ে গেছে । ওনাদেরকেও লবন চা দিলাম ! চা মুখে নেওয়ার পরে ওনাদের মুখের ভাব দেখে মনে হল আমি চায়ে লবন দিয়েছি ! হিহিহিহি !
-ভাল তো !
-ভাল তো, না ? কি একটা অভ্যের হয়েছে আমার । তোমার সাথে থাকতে থাকতে আমার নিজেও এই বদ অভ্যসে হয়েছে । সেদিন তোমার বাবা এসেছিল, বাবাকেও এই লবন চা দিয়ে ফেলেছিলাম ! কি লজ্জার একটা ব্যাপার !! বাবা নিশ্চই মনে করেছে ছেলের বউ চা টাও ঠিক মত বানাতে পারে না ! কাল থেকে লবন চা বন্ধ ! ওকে !

সুমন মনে মনে হাসে । এই ক'বছরে তানজিনা কতবার যে বলেছে এই কথা কিন্তু প্রতিদিন সকাল বিকাল ঠিকই এই নোনতা চা তার বিছানার পাশে এসে হাজির হয়েছে । সুমনের জন্য যেমন এক কাপ বানিয়েছে নিজের জন্যও তাই !


পাঁচ
৪০ বছর পরের কথা । সুমনের মৃত্যুর পরে বৃদ্ধ তানজিনার সময় কাটে সুমনের সাথে কাটানির দিন গুলোর কথা মনে করে । আর তার রেখে যাওয়া একটা কালো ডায়রি পড়ে । সেখানে সুমন তার নিজের জীবনে অনেক কথা লিখে রেখেছে । তানজিনা বারবার সেগুলো পড়ে, কখন আপন মনেই হাসে । মৃত্যুর আগে সে নিজেই এটা তানজিনার কাছে দিয়ে গিয়েছিল ! বলেছিল "আমার মরার পর এগুলো পড়" !

সেই ডায়রির ভিতরের বেশ কয়েকটা টিঠির ভিতর একটা চিঠি তানজিনার খুব বেশি পছন্দ ! চিঠিটার শুরু এমন

"তোমার কি মনে আছে আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল কবে ? সেই সেদিনের কথা আমার এখন পরিস্কার মনে আছে । তুমি যখন আমার পাশে এসে বসলে সেদিন আমি যেন আরেকটু হলে অজ্ঞান হয়ে পড়েই যাই, এমন অবস্থা ! আমার হাত কাঁপছিল । যদি একটু ভাল করে লক্ষ্য করতে তাহলে বুঝতে আমি নিজেকে স্থির করার কি আপ্রান চেষ্টাই না করছিলাম । কথা বার্তা চিন্তা ভাবনায় কেমন জট পেকে যাচ্ছিল ! তাই তো তুমি যখন চায়ের কথা বললে আমি ভুল করে চিনির বদলে লবনের কথা বলে ফেললাম ! তোমার অবাক হওয়া দেখে আর নার্ভাস হয়ে গেলাম আরও ! তোমার সামনে তখন কি বলবো আর ঠিক করতে পারি নাই । তাই তো সমুদ্রের গল্পটা বানালাম ! আমি কোন দিন ভাবতেও পারি নি তুমি এতে এতো অবাক হবে !

তারপর .... কতবার বলার চেষ্টা করেছি তোমাকে সত্যটা বলার কিন্তু পারি নি ! তোমাকে মিথ্যে বলা হবে বলে তুমি কষ্ট পাবে বলে এই মিথ্যেটাই আমি আমার জীবনে সত্য বানিয়ে নিলাম ! বিদঘুটে লবন চা খেতে শুরু করলাম ! সত্যি বলছি এই ৪৫ বছর আমি যে লবন টা খেয়েছি তোমার হাতের বানানো একটা দিনও আমার কাছে বিন্দু মাত্র খারাপ লাগে নি ! বারবার কেবল মনে হয়েছে এর থেকে মিষ্টি চা হয়তো আর কোথাও হয় না !

কেবল এই জীবন না, বাকি সব গুলো জীবন আমি তোমার হাতের এই লবন চা খেয়েই বাঁচতে চাই !"


তানজিনা যতবার এই চিঠিটা পরে ততবার তার চোখ পানি হাসে ! আর মুখে একটা আনন্দের হাসি ! মুখে হাসি নিয়ে মনে মনে বলে পাগল একটা !


-দাদী ! ও দাদী !
ডায়রি রেখে তানজিনা তার নাতনীর দিকে তাকায় !
-এই নাও তোমার চা ! লবন চা ! আমি বুঝি না তুমি এই লবন চা কেমন করে খাও !
তানজিনা হেসে বলে
-তুই বুঝবি না ! লবন চা খুব মিষ্টি !





(গল্পটা লিখতে ইচ্ছা হল গত কাল ইনকগনিটো ভাইয়ের স্টাটাসের মাধ্যমে পড়া "আদিত্য অনীক" এর কবিতা পড়ে । এরকম নাকি একটা বিদেশী গল্পও আছে । থাকুক ! আমি লিখলাম আমার নিজের মত করে)

আদিত্য অনীক কবিতার লিংক

ইংরেজি গল্পটার লিংক

৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×