somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিজিবিজি গল্পঃ নকল বয়ফ্রেন্ড !

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-কই তুই ।
-শুয়ে আছি !
-কেন ?
-আরে আজিব, মানুষ শুয়ে থাকে কেন ?
-বাইরে বের হবি না ?
-না !
-সেকি ! আজকে আমাদের বাইরে বের হওয়ার কথা ! কালই না কথা হল !

আমি কিছুটা সময় দম নিলাম । কিছু কথা এখনই বলা দরকার নয়তো পরে আর বলা হবে না !
আমি বলল
-শোন ! আমি তোর নকল বয়ফ্রেন্ড হতে হতে ক্লান্ত হয়ে গেছি । আর না ! তুই বুঝতে পারছিস না যে এমন ভাবে তোর সাথে মিশতে থাকলে তোর উপর আমি আমার ইমোশনকে কন্ট্রল করতে পারবো না ?

ওপাশ থেকে কোন কথা শোনা গেল না ! আমি আবার বললাম
-রাখি ! পরে কথা বলবো !


আমি ফোন রেখে আমার ঘুমাতে গেলাম । ঘড়িতে প্রায় ১১ টা বাজে । অন্য দিনে এই সময়ে ক্যাম্পাসে থাকি কিন্তু আজকে বাইরে বের হব না বলে ঠিক করেছি । নিজের সাথে কিছু বোঝাপড়া দরকার !

সব কিছু ঠিকঠাকই চলছিল কিন্তু আসল ঝামেলা টা শুরু হল যখন নিশির ব্রেকআপ হল সাহেদ ভাইয়ের সাথে । প্রথম কয়েকদিন ঠিকই ছিল সব । আমরা বন্ধুরা মিলে ঠিক করলাম ওদের আবার মিল করিয়ে দেওয়া যায় নাকি সেই চেষ্টা করবো ।
কিন্তু সেই পথে যাওয়ার আগেই একদিন নিশি আমার কাছে এসে বলল
-আমার জন্য তোকে একটা কাজ করতে হবে !
-কি কাজ ?
-আমার বয়ফ্রেন্ড হতে হবে !
আমি আকাশ থেকে পড়ার ভান করে বললাম
-মানে কি ? কি বলতে চাস তুই ?
-কোন কিছু বলতে চাই না । কেবল বলতে চাই আজকে থেকে তুই আমার বয়ফ্রেন্ডের ভূমিকায় !

আমি প্রথমে ভেবেছিলাম ও মনে হয় আমার সাথে ঠট্টা করছে । কিন্তু না, ভুলটা ভাংলো আরও দুদিন পরে । হঠাৎ করেই নিশি আমাদের বাসায় এসে হাজির । এর আগেও ও আমাদের বাসায় এসেছে তবে সেটা আড্ডার সময় ! সাথে আরও কয়েকজন ছিল । একা একা এই প্রথম নিশি আমাদের বাসায় এসে হাজির !

এবং একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম নিশি আজকে একটু অন্য রকম ভাবে এসেছে । একটু যেন বেশিই সাজগোজ দিয়েছে । চোখের কাজলটাও স্পষ্ট চোখে পড়ছে । আবার হাতে মেহেদীও দিয়েছে ।
আমি কিছুটা সময় ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম । তাকাতে যে খারাপ লাগছিল না সেটা স্বীকার করতে কোন দ্বিধা নেই ।

মায়ের সাথে কিছু টা সময় গল্প করে আমার ঘরে চলে এল । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি এভাবে তাকিয়ে আছিস কেন ?
-তোকে দেখছি ! সুন্দর লাগছে ।
-যাক ! তোর চোখে ভাল লেগেছে তার মানে অন্যের চোখেও লাগবে !
-মানে কি !
-কোন মানে নেই ! দেখি খাটের উপর সব তো ভাল করে !

তারপর নিশিও আমার পাশে বসলো । একটু বেশি কোল ঘেসে ! ওর শরীরের মিষ্টি গন্ধ আমার নাকে এসে লাগলো ! সত্যি বলতে কি এই অনুভুতির কোন ব্যাখ্যা আমার কাছে নেই !

আমার বুকটা কেমন ঢক করে উঠলো ! তারপর নিশি আমার মুখের কাছে নিজের মুখ টা এনে বেশ কয়েকটা সেলফি তুলল ! অন-লাইনে হারহামেসাই কাপলদের যেমন করে সেলফি তুলতে দেখা যায় ঠিক তেমনি ভাবে !
আমি কোন রকমে জানতে চাইলাম
-কি করছিস ?
-দেখছিস না !
-কিন্তু কেন ?
-ফেসবুকে দেব !

আমি আবারও আকাশ থেকে পরলাম । এই মেয়ে বলে কি ?
-তুই কি সত্যি সিরিয়াস !


আমার আসলে আসলে বুঝতে বাকি রইলো না যে নিশি কত খানি সিরিয়াস ! আসলে নিশি আমার সাথে এরকম একটা ছবি দিতে চাচ্ছে যাতে করে সাহেদ ভাই এইটা দেখে হিংসায় জ্বলে ওঠে !
তা না হয় বুঝলাম প্রাক্তন প্রেমিককে জ্বালাক কিন্তু আমার পেটে লাথি কেন ?
ক্যাম্পাসে একটা ইরিন কে বেশ কিছু দিন ধরে পটানোর চেষ্টা করছি যদিও মেয়েটা খুব বেশি পাত্তা দিচ্ছে না তবুও আশায় আছি কিছু একটা ঘটে যাবে ! এখন যদি এই ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে ইরিন আর রাজি হবে না! কেবল ইরিন কেন অন্য কোন মেয়েই তো রাজি হবে না ।
খাইছে !

আমি কিছু বলতে মুখ খুলতেই নিশি বলল
-শোন, ইরিন না ফিরিন ঐ মেয়ে কোন দিন তোর বাগে আসবে না । বুঝলি ! ঐ মেয়ের আরও দুইটা বয়ফ্রেন্ড আছে ! আমি খোজ নিয়েছি !
-কিন্তু .......
-কোন কিন্তু না ! তুই ছাড়া আপাতত আর কেউ নেই । আমি কিছু শুনতে চাই না !

গবেষণায় দেখা গেছে প্রক্তন প্রেমিক প্রেমিকারা তাদের প্রাক্তন প্রেমিকা প্রেমিক দের সাথে অন্য কাউকে দেখলে ঠিক মত সহ্য করতে পারে না । নিজেই সরিটরি বলে আমার সম্পর্ক জোড়া লাগানোর চেষ্টা করে । নিশিও সম্ভবত এরকম কিছু চাইছে যেন সাহেদ ভাই নিজে এসে নিশির কাছে সরি বলে !
যাক বন্ধুর জন্য এই টুকু করাই যায় ! আমি আর না করলাম না । রাজি হয়ে গেলাম !

তারপর থেকেই ফেসবুকে আমার আর নিশির ছবিতে ভরে গেল । আমাদের এক সাথে ঘোরাঘুরির পরিমানটাও হঠাৎ করে বেড়ে গেল । যেখানেই যাই দুজের এক সাথের ছবি । ক্লাসের সবাই তো বটেই যারা আমাদের বন্ধু তারাও ভেবে বসলো যে আসলেই নিশির সাথে আমার কিছু একটা চলছে । নিশি অন্য কারো কাছে ব্যাপার টা গোপন রাখতে বলেছিল ।

কিন্তু আসল সমস্যায় পড়লাম আমি । একদিনের কথা । নিশি বলল
-আচ্ছা একটা কাজ করি !
-কি !
এই বলে ও ক্যামেরা বের করে আবার দিকে ঘেসে বসলো আরও ! আমার মনে হল আবার মনে হয় সেলফি তুলবে ! কিন্তু সে কেবল ছবি তোলাতেই সন্তুষ্ট নয়, নিশি আমার গালে আলতো করে একটা চুম খেল এবং সেটার ছবি তুলল !
ঘটনা যে এই দিকে যাবে আমি ভাবতেই পারি নি ! কিছু সময়ে ধরে আমি কোন কথাই বলতে পারলাম না । অনুভুব করলাম আমার বুকের ভেতর একটা অদ্ভুদ রকমের অুনুভুতি হচ্ছে ! এই অনুভুতির কোন তুলনা আমি কোন কিছুর সাথে করতে পারলাম না ।

পরদিনই সাহেদ ভাই আমার কাছে এসে প্রথমে খনিকটা হুমকির সুরে বলল আমরা যেটা করছি সেটা ঠিক না । আমি তার গার্লফ্রেন্ড কে নিয়ে এরকম ছবি দিতেছি মানুষ জন অন্য কিছু বলতেছে । তারপর এক পর্যায়ে নরম সুরে বলল যে সে তার ভুল বুঝতে পেরেছে । সে এটাও বুঝতে পারছে আমরা যা করছি সেটা ওনাকে জ্বালানোর জন্য ! সে সরি বলতে প্রস্তুত !

মনে মনে বললাম যাক ঝামেলা তাহলে শেষ হল ! আমার এখন খুশি হওয়ার কথা । কিন্তু যখনই মনে হল নিশি আবারও সাহেদ ভাইয়ের কাছে চলে যাবে এই কথা মনে হতে আমার খুশি হওয়াটা কেন জানি মিলিয়ে গেল ! এর কারন আমি ঠিক মত বুঝতে পারলাম না !

নিশির কাছে সাহেদ ভাইয়ের ব্যাপার টা বলতেই ও যেন একদম তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো ! তারপর আমাকে বলল
-তুই কি ভেবেছিস আমি আর কোন দিন ওর কাছে ফেরৎ যাবো ? ফেরৎ যাওয়ার জন্য এসব করছি ?
-তাহলে ?
-শোন, সাহেদ আমাকে ছাড়ে নি আমি ওকে ছেড়েছি !
-মানে কি ?
-এটাই মানে ! আমি ও কাছে আর কোন দিন ফিরে যাবো না ! বুঝেছিস !

আমি কোন কথা বলতে পারলাম না । অনুভব করলাম যে নিশির যে সাহেদের কাছে আর যাবে না সেটা আমার কাছে বেশ খানিকটা আনন্দের সংবাদ ! তবে তাহলে নিশি আমার সাথে কেন এমন টা করছে !
কেন ?
কোন কারন কি আছে ।
আমি নিজের কাছেই কোন উত্তর খুজে পেলাম না ! একবার মনে হল যেমন চলছে চলুক । সময় তো খারাপ কাটছে । আসলেই কীন্তু সময়টা খারাপ কাটছে না !
আবার মনে হল এই ভাবে দিন যেতে পারে না ! একটা কিছুর বিহিত হওয়া ভাল । এভাবে আর কত দিন !



---
-শোন আমি তোর বাসার নিচে ! যদি ১০ মিনিট সময় দিলাম । এর ভিতর না এলে কিন্তু আমি উপরে আসবো !
-আমি যাবো না কোথাও !
-তুই যাবি তোর......
আমি কোন কথা বলে চুপ করে রইলাম !
নিশি আবার বলল
-প্লিজ আয় ! আমি অপেক্ষা করে আছি !
আমি তবুও চুপ !
নিশি আবার বলল
-তুই যদি না আসিস তাহলে আজকে সারাদিন আমি এখানে দাড়িয়ে থাকবো কিন্তু !
-আচ্ছা আসছি !
-তোকে যে নীল শার্ট টা কিনে দিয়েছিলাম সেটা পরে আসিস !
-আচ্ছা !



রিক্সা ক্যাম্পাসের আসেপাশে উদ্দেশ্যহীন ভাবে চলছে । ঘন্টা হিসাবে ভাড়া করা হয়েছে । আমি রিক্সা চড়া পর্যন্ত কোন কথা বলি নি ! নিশিও খনিকটা চুপ করেি রয়েছে ।
-তুই কি বললি সকাল বেলা !
কিছু বলি নি !
-সত্যি করে বল ! তুই কি আমার প্রেমে পড়তে শুরু করেছিস ?
-জানি না !
-তাহলে ঐ কথা কেন বললি ?
-এমনি !
-তাকা আমার দিকে ! আমার দিকে তাকিয়ে বল ! অন্য দিকে কেন তাকিয়ে আছিস কেন ?

আমি অন্য দিকেই তাকিয়ে রইলাম । জানি ওর দিকে তাকালে ও ঠিকই ধরে ফেলবে আমার মনে কথা ! নিশি দুহাত দিয়ে আমার মুখের দুদিকে ধরে ওর দিকে ফেরালো । কয়েক মুহুর্ত তাকিয়ে রইলো আমার দিকে !

আমি ঠিকই বুঝে গেলাম যা বোঝার ঠিকই বুঝে গিয়েছে !

নিশি বলল
-আসলে আমিই গাধা ! তা হলে এমন কেউ করে ! আমার আরও আগে বোঝা উচিৎ ছিল ! কবে থেকে ?
একবার ভাবলাম না বলি কবে থেকে । তারপর বললাম
-তুই যেদিন আমার গালে চুম খেলি তখন থেকে ......
-হুম ! বুঝলাম ! আমার আরও একটু সাবধান হওয়া উচিৎ ছিল !
-হুম ! তোর দোষ !
-আমার দোষ ? আমার ?
-তা নয়তো কি ? আমার দোষ !
-হ্যা ! এখন তো আমার দোষ দিবাই ! তোমরা ছেলেরা তো এই পারো ! এখনও পুরিপুরি প্রেমিকা হই নাই তার আগেই দোষারোপ করা শুরু করে দিয়েছো প্রেমিকা হয়ে গেলে তখন তো উঠতে বসতে দোষ ধরবা ! তোমাদের আমি চিনি না ! না !
এই বলে নিশি আরও চিৎকার করতে লাগলো ! রিক্সাওয়ালা কয়েকবার পেছন ফিরে তাকালো ! তার মুখ দেখে মনে হচ্ছে নিশির কথাতে সে বেশ মজা পাচ্ছে !


রিক্সা যখন ক্যম্পাসে দিকে যাচ্ছিলো তখন হঠাৎ করেই দেখি সাহেদ ভাই রাস্তারপাশে একা একা বসে কি যেন ভাবছে ! নিশিই আমাকে দেখালো ! আমাকে দেখি বলল
-তোর সাহেদ কে একটা ধন্যবাদ দেওয়া উচিৎ !
-কেন ?
-না ও যদি সেদিন আমাকে সেই কথা গুলো না বলতো তাহলে আমি ওর আসল চেহারাটা দেখতে পারতাম না ! আর ওর সাথে ব্রেকআপ করতাম । আর ওর সাথে ব্রেক আপ না করলে তোর সাথে এভাবে রিক্সায় করে ঘুরতেও পারতাম না ! তাই না ?
-তাই না ? তা কি বলেছিলো সে ? আমাকে তো বললি না !
-বলবো না ! যদি তুই কোন দিন ঐ কথা বলিস তাহলে তোকেই ছেড়ে চলে যাবো ! মনে রাখিস !

আমি কেবল হাসলাম ! আমি জানি সাহেদ ভাই নিশিকে কি বলেছিল ! কি চেয়েছিল তার কাছে । সেদিন সাহেদ ভাই আমার কাছে দুঃখের কথা বলছিল সেদিনই আমি জেনেছি ।

আমি কোন কথা না বলে রিক্সাওয়ালাকে বা দাড়াতে বললাম ! আসলেই সাহেদ ভাইকে একটা ধন্যবাদ দেওয়াই যায় !


৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×