somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুমার্সে দেখা মেয়েটি এবং আমাদের সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-প্রোপোজ কি করে ফেলেছে নাকি আজকে করবে ?
-সরি ?

মেয়েটার চোখ টা চমকে উঠলো আমার কথা শুনে । ওয়াশ রুমের কাচের দিকে পিঠ করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু টা সময় !

আমি ট্যাপে হাত ধুতে ধুতে বললাম
-বললাম যে প্রপোজ কি করে ফেলেছে তোমাকে ?
-আপনি কি বলছেন আমি বুঝতে পারছি না !

পকেট থেকে টিস্যু বের হাত মুছতে মুছতে মেয়েটার দিকে তাকালাম ! মেয়েটাকে আসেলে যত খানি পিচ্চি মনে করেছিলাম সামনা সামনি দেখতে ততখানি পিচ্চি মনে হচ্ছে না ! এই মেয়েকে আপনি করে বলার কোন কারন নেই ! আমি বললাম
-আমার ধারনা তুমি ঠিকই বুঝতে পারছো আমি কি মিন করেছি ! প্রপোজ কি করে ফেলেছে !
মেয়েটা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইলো চুপ করে । আমাকে বোঝার চেষ্টা করছে যেন । খনিকটা দ্বিধার ভেতরেই আছে মনে হচ্ছে । এভাবে চট করে ব্যাপার টা ধরে ফেলাতে আমাকে একেবারে ইগনোরও করতে পারছে না !

আমি মেয়েটাকে আরেকটু ভড়কে দেওয়ার জন্য বললাম
-আজকেই তো প্রথমেই দেখা ! তাই না ?
-জি !
-নেট এ পরিচয় ?
-হুম !
-কথা হয়েছে তো ফোনে ? নিশ্চই বলেছে তোমার সাথেই জীবনের প্রথম !
মেয়েটা এই প্রশ্নের কোন উত্তর না দিয়ে চুপ করে রইলো ।
আমি বললাম
-দেখো একটা কথা কেবল তোমাকে বলি ! যদি আজকে প্রপোজ করে তাহলে রাজি হোও না !
-কেন ? আপনি নাভিন কে চেনেন ?
মেয়েটা কেন শব্দটা বেশ তীক্ষ কন্ঠে বলল । স্পষ্টই বুঝতে পালাম ছেলেটার প্রতি মনে হয় সে খানিকটা এগিয়ে গেছে । বেশ খানিকটাই বলতে হবে !

আমি বললাম
-না চিনি না !
-তাহলে ? কিভাবে বলছেন ? আর কেনই বা বলছেন ?
-আমি তো তোমাকেও চিনি না !
-সো ! হোয়াটস দ্য পয়েন্ট ?
-আছে ! পয়েন্ট আছে !
-কি !
আমি বললাম
-নিশ্চই তুমি লক্ষ্য করেছো তোমাকে আমি দেখছিলাম ?
-হুম !
-এবং তুমি নিজেও আমার দিকে তাকিয়ে ছিলে ? তাই না ?
-জি না !
-হাহাহাহাহহা !
মেয়েটা কোন কথা না বলে চুপ করে রইলো ! আমি বললাম
-শুনো আমার বয়স তোমার থেকে বেশী কিন্তু । যাক সত্যি কথা বলি, তোমার চোখ আমার অনেক পছন্দ হয়েছে । অনেক বেশি ! নেশা ধরার মত ! বুঝেছো !
মেয়েটা এবারও কোন কথা না বলে চুপ করে রইলো । আমার এরকম কথায় খানিকটা ভড়কে গেছে যেন ! আমি বললাম
-কত দিন এরকম মাতাল করা চোখ আমি দেখি নি আমি বলতে পারবো না !
-তো আপনি কি চান ? আর কেন বলছেন নাভিনের প্রপোজ না করতে ?
-কারন যে ছেলে এমন মাতাল করা চোখকে সামনে রেখে নারী অন্যান্য দেহের দিকে লুলুপ দৃষ্টি তাকাতে পারে সে আর যাই হোক ......
মেয়েটা একদম চুপ করে রইলো ! আমি আবার বললাম
-এবং আমার যদি ভুল না হয়ে থাকে তাহলে তুমি নিজেও ব্যাপার টা লক্ষ্য করেছো ! নয়তো আমার সাথে তোমার চোখা চোখি হত না !
মেয়েটি বলল
-সবার চোখই এমন করে । এটা স্বাভাবিক !
-তাই ? সবাই মেয়েদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলে না ।
এই বলে আমি মেয়েটার চোখের দিকে তাকালাম সরাসরি ।


-আচ্ছা দেখি তোমার মোবাইল টা ?

এইটা মনে হল একটু বেশিই হয়ে গেল । শত ভাগ সম্ভাবনা আছে মেয়েটা এখন আমার উপর বিরক্ত হয়ে চলে যাবে ! কিংবা এতোক্ষন বানানো ইম্প্রেশন টা মুহুর্তেই ভেঙ্গে যাবে । কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম মেয়েটা তার মোবাইল টা আমার দিকে বাড়িয়ে দিলাম !

আমি ফোনটা নিয়ে আমার নাম্বার টা সেভ করে ওকে বললাম
-তোমার নাম আমি জানি না ! চানতে চাইবোও না ! এই আমার নাম্বার রইলো ! যদি আমার কথা গুলো সত্য না হয়ে তাহলে নাম্বার টা মুছে দিও ! আমিও কদিনের ভিতর তোমাকে ভুলে যাবো !

ব্যাস আর কোন কথা না বলার সুযোগ দিয়ে বেরিয়ে এলাম ।

মেয়েটাকে আমি ঠিক মত চিনি না । সজিবের ট্রিট বাকি ছিল । অন্যান্য ট্রিট গুলো আমরা বাংলা খাবার খেলেও আজকে কি মনে কিছু পশ্চিমা খাবার খাওয়া যাক । সেই প্লান করেই বুমার্স আসা । এখানে আসার পর থেকেই মেয়েটাকে দেখছি । বলতে গেলে একেবারে চোখের সামনে থেকে সরছেই না ।

আমি যেখানে বসে আছি মেয়েটি ঠিক আমার সোজাসুজি বসে আছে । আমার সাথে যেমন আমার বন্ধুরা রয়েছে ঠিক তেমনি মেয়েটার সাথেও ওর বন্ধুরা রয়েছে । আচার আচরন দেখে যা মনে হল তাতে দুই গ্রুপ প্রথম বারের মত দেখা করতে এসেছে । এবং মেয়েটি হচ্ছে সবার মধ্য মনি । তার মানে মেয়েটাকে কেন্দ্র করেই এখানে আসা ! মেয়েটার চেহারা একটা লজ্জার ভাব পরিস্কার বোঝা যাচ্ছিলো । মেয়েটিকে লক্ষ্য করার সাথে সাথে আমি তার কাছে বসা ছেলেটিকেও খনিকটা লক্ষ্য করলাম ! এদিক ওদিক ওর চোখ যাওয়াটাকেও আমার কেন জানি খুব বেশি সুবিধার মনে হল না !


ফোন এল না । আমি অনেকটা নিশ্চিত ছিলাম যে মেয়েটা মনে হয় আমাকে নিশ্চিত ভাবেই ফোন দিবে । কিন্তু ফোন এল না । সপ্তাহ খানের মধ্যেই অবশ্য আমি সব কিছু ভুলে গেলাম । আমি ভেবেছিলাম হয়তো আর কোন দিন মেয়েটার সাথে যোগাযোগ হবেও না ! কিন্তু ঠিক দশ দিনের মাথায় মেয়েটার ফোন এসে হাজির !

আমি প্রথমে চিনতেই পারলাম না কে ফোন করেছে । তখন বিকেল হবে হবে করেও হয় নি । সন্ধ্যার দিকে টিউশনী আছে আমি সেটার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি । তখনই একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন এসে হাজির !

-কে বলছেন ?
আমি সাধারনত ফোন ধরে হ্যালো বলি না ! ওপাশ থেকে কোন কথা নেই ! আমি আবারও বললাম
-কে বলছেন ?
আবারও বলতে যাবো কে বলছেন তখনই ওপাশ থেকে ক্ষিণ কন্ঠে কেউ বলে উঠলো
-আমি !
-আমি কে ? নাম নেই ?
-নাম বললে চিনবেন না !
-তাহলে কিভাবে চিনবো ?

এই লাইন টুকু বলেই আমার মনে পড়ে গেল । আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-তুমি ?
-হু !
-আমি তো ভেবেছিলাম তুমি আমাকে আর ফোনই দেবে না ! যাক ফোন দিয়েছো তাহলে ?
-আসলে .......
আমার কেন জানি মনে মল মেয়েটা আমাকে কোন দরকারে ফোন দিয়েছে । এমনি এমনি ফোন দেই নাই ! আমি বললাম
-বল । সমস্যা নেই !
-আপনি কোথায় থাকেন ?
-কেন ?
-আপনি কি এখন একটু একাডেমিয়ার সামনে আসতে পারবেন ?

আমি আসলেই একটু অবাক হলাম । সরাসরি মেয়েটা আমার সাথে দেখা করতে চাচ্ছে ঠিক বুঝলাম না !
আমি বললাম
একাডেমিয়া মানে মোহাম্মাদপুরের ঐ টা ?
-হুম !
খনিকক্ষন বিরতি দিয়ে মেয়েটা আবার বলল
-পারবেন আসতে ?
-তা তো পারবো ! আমার বাড়ির কাছেই ! কিন্তু বুঝতেছি হঠাৎ আসতে বলতেছো কেন ?
আবারও কিছু টা সময় নিরব্তা ! তারপর মেয়েটা বলল
-আসলে আপনার কথাই ঠিক ! নাভিন ওরকমই ! আমি ভাবতেই পারছি না ! গত পরশু দিন ও আমার সাথে এক প্রকার জোর জবস্তিই শুরু করে ! আমি কোন রকমে চলে আসি ! আজকে আবার আমার স্কুলের সামনে এসে দাড়িয়েছে ! ভেবেছিলাম বাসায় ফোন দেব । কিন্তু বাসায় জানাতে ইচ্ছে করছে না !
আমি বললাম
-একা এসেছে নাকি কাউকে সাথে নিয়ে এসেছে ?
-দুজন বন্ধু আছে !
-আচ্ছা তুমি চিন্তা কর না ! আমি আসতেছি ! ১০ মিনিট লাগবে !


ফোন রেখেই আমি সুজন আর রাফি কে ফোন দিলাম । কি করতে হবে বললাম ! ওরাও বলল এসে যাচ্ছে !

যখন একাডেমিয়ার সামনে এসে হাজির হলাম তখন দেখি রাফিরা আমার আগেই চলে এসেছে । আমাকে দেখে এগিয়ে এল । দেখলাম ওদের সাথে আরও দু তিন জন ছেলে । ওদের মেসে থাকে শুনলাম ! যাক ভালই হল !

আমার চোখ নাভিন কে খুজতেছিল । যদিও কেবল একদিন দেখেছি তবুও ওকে চিনতে আমার খুব বেশি কষ্ট হল না । একাডেমিয়ার গেটের কাছের দাড়িয়ে আছে । সামনে দাড়ানো দুজনের সাথে কথা বলছে ।


আমি রাফিদের কে দাড়াতে বলে একাডেমিয়ার সামনে চলে গেলাম ! ফোন দিলাম মেয়েটাকে !

-আপনি চলে এসেছেন ?
-হুম ! বাইরে আসো !
-আপনি শিওর ?
-আরে ভয় পেও না ! বাইরে আসো তো ! আমি আছি !

আমার ফোন রাখার দু মিনিট পরেই মেয়েটা গেট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এল ! আমার যেন সেদিনের মত আবারও একবার হার্ট বীট মিস হয়ে গেল । সেই মাতাল করা চোখ ! তবে ঐ দিনের থেকে মেয়েটাকে যেন আজকে একটু বড় মনে হচ্ছিল ।

আমি গেটের কাছে এগিয়ে গিয়ে মেয়েটার সামনা সামনি দাড়ালাম ! একটু হাসলাম ! মেয়েটাও চিন্তিত মুখে একটু হাসলো কিন্তু হাসি মিলিয়ে গেল আমার পেছনে কাউকে দেখে ! আমি নিশ্চিত জানি মেয়েটা কাকে দেখছে । আমি পেছনে ঘুরে তাকালাম । দেখি নাভিনও আমার দিকে তাকিয়ে বেশি খানিকটা অবাক হয়েছে । খানিকটা ভরকেও গেছে । অন্তত আমাকে সে এখানে আশা করে নি !

আমি আবারও মেয়েটার দিকে তাকিয়ে অভয় দেওয়ার চোখে তাকালাম ! তারপর এগিয়ে গেলাম নাভিনের দিকে !

-নাভিন, রাইট ?
নাভিন কিছু বলল না ! ওর পাশের দুজনও খানিক টা অবাক হয়েছে ! আমি নাভিনের কাধে হাত রাখলাম ! বললাম
-এসো আমার সাথে ?
-কোথায় ?
-আরে ভয় পেও ! এই তো ঐ সিগারেটওয়ালার কাছে । সিগারেট খাও তো নাকি !

আমি জানি ও খায় !
-কোন ব্র‌ান্ড ?
-লাইট !

আমি নিজের টাকায় কিনে দিলাম ওকে । ধরিয়েও দিলাম !

দুরে দাড়িয়ে মেয়েটা সাথে নাভিনের সাথে আসা দুজনই আমাদের দেখছে । তারপর আমি ঠান্ডা কন্ঠে নাভিন কে বললাম
-দেখ যা হয়েছে হয়েছে । এর পর থেকে ওর পেছনে লাগা বন্ধ কর !
তারপর নাভিনের মাথা ঘুরিয়ে রাফিদের দেখালাম ! আমি হাত নাড়াতে ওরাও হাত লাড়লো !

বললাম
-আমি এই খানেই থাকি ! ওদের দেখছো না, এরকম আরও চারটা গ্রুপ এই আসেপাশে আছে । আমি কেবল ডাক দিলেই চলে আসবে ! আর যদি কোন দিন এখানে তোমাকে দেখি কিংবা ও যদি কোন দিন আমাকে ফোন করে তোমার নামে কোন অভিযোগ করে তাহলে তোমাকে দুই হাত মাটির তলে পুতে ফেলবো বলে দিলাম ! বুঝেছো ?

একে তো আমি নাভিনের থেকে বয়সে বড় তার উপরে রাফিদের কে দেখে নাভিন এমনিতেই একটু ঘবরে গেছে । তার উপর আমি ওকে হাসতে হাসতে এমন করে হুমকি দিলাম যে ওর অবস্থা সত্যিই খারাপ হয়ে গেল । আর কোন কথা না বলে ও সোজা হাটা দিল । সঙ্গে করে নিয়ে আসা ছেলে দুটোকে ডাকতেও যেন ভুলে গেল !


মেয়েটার কাছে আসতেই মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনি ওকে কি বললেন হাসি মুখে যে ও ওতোটা ঘাবড়ে গেল ?
-আমি কিছুই বলি নি তো । কেবল সিগারেট কিনে দিলাম দেখলে না ?
-তাই ?
-হুম !

মেয়েটা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-থ্যাঙ্কস !
-ইউ আর ওয়েলকাম ! ইয়ে মানে তোমার নাম টা আমি এখনও জানি না !
-আমিও আপনার নাম জানি না !
-তাই নাকি ? ঐ দিন আমি আমার নাম বলি নাই ?
-নাহ ! বলেন নি ! আর পরে হয়তো আমাদের আর দেখা নাও হতে পারে ! নাম জেনে কি হবে !

এই বলে মেয়েটা হাসলো ! মেয়েটার চোখের ভাষা বলে দিল আমাদের পরে আবার দেখা হবে কি না !
কিন্তু সেটা !!
সেটা অন্য কোন গল্প !!



২০টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×