somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুগল্পঃ বিবাহ অনুষ্ঠান সংক্রান্ত জটিলতা :D

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিশির বাবা সম্ভবত প্রথমে বুঝতে পারলো না আমার কথাটা । আমার বাবার দিকেও তাকিয়ে দেখি তিনিও খানিকটা বিভ্রান্ত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন । কি বলবে ঠিক বুঝতে পারছেন না । নিশির বাবা বলল
-কিন্তু তা কিভাবে হয় ?
আমি বললাম
-কেন নিশি আপনাকে কিছু বলে নি ? দেখুন আঙ্কেল আমি এই জিনিসটা একদম অপছন্দ করি । এটা আমার দ্বারা হবে না ।

নিশির বাবা ততক্ষনে নিজেকে সামলে নিয়েছেন । প্রথমে আমার দিকে তারপর বাবার দিকে তাকালো । আমাদের দুজনের মনভাব বোঝার চেষ্টা করছে যেন । তারপর বলল
-কিন্তু তাই বলে বিয়ের অনুষ্ঠান হবে না ? এটা কেমন কথা ?
আমার নিজের বাবাও নিশির বাবার সাথে সুর মেলালো
-তাই তো বিয়ের অনুষ্ঠান হবে না ?
-বাবা আমি তো বলছি না যে অনুষ্ঠান করবেন না । অনুষ্ঠান হোক মানুষজন দাওয়াত দেওয়া হোক তাতে তো আমার আপত্তি নাই । আমার আপত্তি হচ্ছে আমি গতানুগতিক নিয়মের মত বর সেজে আসতে পারবো না । এরকম হাস্যকর কাজ আমার দ্বারা করা সম্ভব না !
-হাস্যকর !
বাবা আর নিশির বাবা এক সাথে বলে উঠলো । প্রথমে বিশ্ময় তারপর বিরক্তি নিয়ে তাকালো আমার দিকে ।


নিশির সাথে আমার সম্পর্কটা বেশ অনেক দিনের । সেই ক্যাম্পাস থেকে । তবুও বিয়ের কথাটা সব সময় মেয়েরাই আগে বলে । ছেলে আরও একটু সময় যেন বেশি অবিবাহিত থাকতে পারলে বাঁচে । আমিও সেই দলের ব্যতীক্রম না । কিন্তু আর কত দিন বিয়ে না করে থাকা যাবে । তাই রাজি হয়ে গেলাম ! কিন্তু সব বিয়েতেই তো কিছু না কিছু ঝামেলা থাকে । আমার বিয়েও একে বারে ঝামেলা ছাড়া হয়ে যাবে তা তো হয় না !
আসলে ছোট বেলা থেকে আমাদের আত্মীয় স্বজন দের বিয়ের দাওয়াতে যেতে যেতে আমি একটা অদ্ভুদ বিষয় লক্ষ্য করতাম । বর কিভাবে কনের বাড়িতে আসে সেখানে এসে কি প্রকার কান্ড কারখানা হয় ! আমার কেন জানি এই সব ভাল লাগতো না ! এই সব দেখতে দেখতে আমার মনে এই সব বর কনের ব্যপারে একটা বিরক্তি চলে এসেছে । তখনই সিদ্ধান্ত নেই বিয়ে করবো ঠিক আছে কিন্তু এই টাইপের কাজ করবো না !

নিশিকে আগে থেকেই এই ব্যাপার টা বলে আসতাম আমি । ও কিছু বলতো না । হাসতো ! কিন্তু এবার যখন সত্যি সত্যি বিয়ের সময় এল আর আমিও রাজি হয়ে গেলাম তখন ওকে এই কথা বলতেই ও যেন আকাশ থেকে পড়লো । বলতে লাগলো যে তাই হয় নাকি !
কিন্তু যখন দেখলো আমি আসলেই সিরিয়াস তখন শুরু করলো প্যান প্যানানী !

সত্যি বলতে কি মোটামুটি ওর সব কথাই আমি মেনেই নিয়ে এতো দিন চলেছি । ও ঠিক যে যে জিনিস গুলো পছন্দ করতো না সেগুলো বদলেছি ! ওর পছন্দের মত করে চলার চেষ্টা করেছি ! আসলে মেয়েটা কে ভাল তো বাসি ! আর মেয়েটাও তো আমাকে ভালবাসে ! একটু না বদলালাম ওর জন্য ! কিন্তু এই কাজ টা যেটা আমি একে বারে ছোট থেকেই অপছন্দ করি সেটা কিছুতেই করতে মন চাইলো না !
একদিন কানের কাছে এসে সেই একই গিত শুরু করে দিল ! সারা দিন অফিস থেকে এসে এমনিতেও একটু ক্লান্ত ছিলাম ! মেজাজ গরম হয়ে গেল । বললাম
-শুনো প্যান প্যান করবা না ! যা বলেছি এর নড়চড় হবে না ! যদি বিয়ে করতে হয় তাহলে এটা তোমাকে মেনে নিতেই হবে !
-তুমি যদি সত্যি সত্যি আমাকে ভালবাসো তাহলে এসব করতে না ! আসলে তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও ......
মেয়ে গুলো আর কিছু পারুক না পারুক ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল ঠিকই করতে পারে ! ওর কথাটা শেষ করতে দিলাম না ! আবারও কঠিন একটা ধমক দিলাম ! ধমক শুনে একটু যেন কেঁপে উঠলো ! বললাম
-কি বললে তুমি ? কি বললে ?
এতো চিৎকার করেই কথাটা বললাম যে পাশের টেবিল থেকে কয়েকজন আমাদের দিকে ফিরে তাকালো ! আমি সেদিকে লক্ষ্য না করে বললাম
-তোমাকে ভালবাসি না ? বাসি না ?
নিশি কোন কথা বলল না ।
-তোমার জন্য কি করি নি বল ? বল কি করি নি ? তুমি যে যে কথা গুলো বলেছো আমাকে যেমন করে বদলাতে চেয়েছো সেগুলো করি নি ? সিগারেট ছাড়ি নি ? আড্ডা দেওয়া বন্ধ করি নি ! এমন কি তোমার জন্য কেবল তোমার জন্য আমার পছন্দের চাকরী ছেড়ে এই বোরিং জবে এসেছি ! আর তুমি বলছো সত্যি সত্যি ভালবাসি না !!
-তাহলে এটা কেন শুনছো না !
-এটা শুনবো না ! বুঝেছো তুমি ? এটা শুনবো না !
-আসলে তুমি আমাকে বিয়েই করতে চাও না !
আবারও মেজাজ টা গরম হয়ে গেল ! ইচ্ছে হল ঠাস করে এক টা চড় মারি ওর গালে ! খুব কষ্টে নিজের রাগ টা দমন করলাম ! বললাম
-চল এক্ষুনি তোমাকে বিয়ে করবো ! এক্ষুনি !
এই বলে আমি নিশির হাত চেপে ধরলাম । একটু জোরেই মনে হয় ! ও উঠলো না ! এক জায়গায়ই বসে রইলো !


নিশি পরে ভেবেছিল আমি যদি ওর বাবার সাথে কথা বলি তাহলে হয়তো আমার মত বদলাবে । সপ্তাহ খানেক আমার সাথে নিশির যোগাযোগ বন্ধ থাকে । আজ সকালে ফোন করে ওদের বাসায় আসতে বলে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলার জন্য ! আমি ধরে নিয়েছিলাম হয়তো ও আমার প্রস্তাব মেনে নিয়েই আমাকে আসতে বলেছে । কিন্তু এখন দেখছি ঘটনা অন্য !
নিশির বাবা আর আমার বাবা আরও কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে রইলো । তারপর নিশির বাবা বলল
-আমার এক মাত্র মেয়ে ! তুমি কিভাবে ভাবছো যে অনুষ্ঠান করবো না ?
-আঙ্কেল আমি কিন্তু একবারও বলি নি যে বিয়ের অনুষ্ঠান আপনি করবেন না ! কিন্তু আমি ঐ কাজ গুলো করতে পারবো না ! আমাদের বিয়ে যদি হয় তাহলে হয় কাজি অফিসে হবে নয়তো ঘরোয়া পরিবেশে কাজী ডেকে ! এর বেশি কিছু না !
-না না তা হয় না !
-আঙ্কেল আপনাকে বেছে নিতে হবে যে আপনার কাছে কোন টা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ? মেয়ের বিয়ে দেওয়া নাকি বিয়ের অনুষ্ঠান করা ! আপনি ঠিক করেন ! আমার কিছু বলার নেই !

আমি আর কিছু বলি না ! বাবাকে নিয়ে উঠে চলে আসি ! আসলেই বাপ মেয়ের এই প্যান প্যান আমার আর ভাল লাগছে না !
নিশি মনে হয় পাশের ঘরেই ছিল ! আমি বেরিয়ে যেতেই আমার সামনে চলে এল । বাবা আমাদের কে রেখে সামনে চলে গেলেন ! নিশি আমার দিকে তাকিে বলল
-তুমি এই কাজ টা করতে পারলে ?
-আমি আমার কথা পরিস্কার ভাবেই বলেছি ! আগেও বলেছি এখনও বলছি !
-তুমি আসলে আমাকে বিয়েই করতে চাও না !
-আবারও সেই একই কথা !
-হ্যা এটাই সত্যি ! এটাই সত্যি !
-আচ্ছা চল এখনই চল ! তোমাদের বাসার পাশে একটা কাজী অফিস আছে না ! ঐ খানে চল ! এখনই বিয়ে করছি !
-আমি তোমাকে বিয়ে করবো না ! বুঝেছো তুমি ! যাও তোমাকে মুক্তি দিলাম ! ঝামেলা থেকে মুক্তি দিলাম !
কিছুটা সময় নিশির দিকে তাকিয়ে থেকে চলে এলাম ! আসার সময় কেবল বলে এলাম
-তুমি সব সময় তোমার মনমত সব কিছু পাবে না ! মনে রেখো !


চলে আসর পরে একটু মন খারাপ হল ! একবার মনে হল নিজের ইচ্ছেটা ছেড়ে দেই কিন্তু পরক্ষনেই কেবল মনে কেন কেবল আমি নিজের ইচ্ছে ছাড়বো ? কেন ?
কেন ও নিজের ই জেদ টা ছাড়তে পারছে না !
প্রত্যেক মানুষের কিছু নিজের ব্যাপার থাকে । কিছু অপছন্দের ব্যাপার থাকে । দুরের মানুষ গুলো না হোক অন্তত কাছের মানুষ গুলোর তো সেগুলোর বিষয়ে একটু লক্ষ্য রাখা উচিৎ ! যাক !
ও যদি আমার সাথে না থেকে অন্য কারো সাথে গিয়ে থাকতে পারে তাহলে যাক ! সুখি হোক !


সপ্তাহ খানেক পরেই খবর পেলাম ওকে দেখতে নাকি ছেলে পক্ষ আসছে । খারাপ যে লাগলো না সে কথা বলবো না কিন্তু একটা জেদ চেপে গেল নিজের ভেতরে ! যাক বিয়ে করবে অন্যের সাথে ?
করুগ গে !
দেখতে দেখতে সেই দিন চলে এল । আমি স্বাভাবিক রইলাম । ওকে ফোন দিলাম না ! কোন খোজ খকবর নেওয়ার প্রয়োজনও বোধ করলাম না ! যাক সে যদি অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারে তাহলে আমি কেন পারবো না ? কোন সমস্যা আছে ?
ঐ দিন বিকেল বেলা ওর নিজের ছোট ভাই আমার বাসায় এসে হাজির !
আমার কাছে একটা প্যাকেট বাড়িয়ে দিল ।
-এটা কি ?
-আপু আপনাকে দিতে বলেছে ?
-কি আছে এতে ?
-আমি জানি না ! আপনাকে কেবল দিতে বলেছে !
নিশির ছোট ভাই আর দাড়ালো না ! প্যাকেট দিয়েই চলে গেল ! আমার কিছু সমসয় ভাবতে লাগলাম কি দিতে পারে । ওকে যত গিফট দিয়েছিলাম সেই গুলো নাকি ?
হতে পরে ! আবার নাও পারে !
খুলে দেখি ওরকম কিছুই না ! একটা চমৎকার পাঞ্জাবী রয়েছে । উপরে একটা ছোট নোট !
নিশির হাতের লেখা !
নিচে ঠিকানা লেখা আছে । কাল বিকেলে এখানে আসবে ! আমি অপেক্ষা করবো !
আমি ঠিকানা টা পড়লাম !

কি রে ভাই এতো ভনিতা করার কি দরকার ! আর এই পাঞ্জাবী পাঠানোর মানে কি ? আর ফোন করে এই ভাবে চিঠি দিয়ে ডাক দেওয়াও ঠিক মাথায় ঢুকলো না ! মেয়েটার মাথায় আবার নতুন কি মতলব আছে কে জানে ?
একবার ভাবলাম ওকে ফোন দিয়ে জনাতে চাই কাহিনী কি ! কিন্তু পরে মনে হল কি দরকার !
পরদিন পাঞ্জাবী পরে হাজির হলাম ! গিয়ে দেখি এখনও সে আসে নাই সেখানে ! চারিপাশে বেশ চমৎকার পরিবেশ ! কাশ বনের মাঝে লম্বা রাস্তা ! আমি এদিক ওদিক হাটতে লাগলাম ! বেশি অপেক্ষা করতে হল না । মিনিট দশেক পরেই নিশি এসে হাজির !
যখন ও গাড়ি থেকে নামলো আমি অবাক হয়ে কেবল ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম !

নিশি একেবারে বউ সেজে এসেছে । আমার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো ! আমি এগিয়ে যেতেই দেখলাম ওর সাথে ক্যামেরা হাতে আরও একজন বেরিয়ে এল ।
নিশি আমার দিকে এগিয়ে এসে বলল
-হাই !
-এসবের মানে কি ?
-কোন সবের মানে কি ?
-এই যে বউ সেজে এসেছো ? আমাকে পাঞ্জাবী পাঠিয়েছো ?
নিশির মুখটা একটু অভিমানে ভরে উঠলো ! অভিমান নিয়েই বলল
-তুমি তো আর আমার কথা শুনবা না ।
-তো ?
-তুমি বুঝবে না ! আজকাল মেয়েদের বিয়ে হয়েছে আর বিয়ের ছবি তুলবে না এটা তো অসম্ভব একটা ব্যাপার !
-আচ্ছা ! বিয়ের থেকে বিয়ের ফটো সেশন বেশি জরুরী ?
-তুমি বুঝবে না ! এবার চুপ করে দাড়াও !

আমাকে দাড় করিয়ে রেখে নিশি ফটোগ্রাফারকে কি যেন বলল । ফটোগ্রাফার আমার বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে ছবি নিতে লাগলো ! এরপরে নিশির বেলাতেও ঠিক সেই রকম কাজ ! মাই গড !
এতো অঙ্গ ভঙ্গিতে ছবি তুলতে লাগলো ! এর পরে আমার সাথে ছবি তুলতে লাগলো ! এতোদিন ফেসবুকে মেয়েদের যত বিয়ের ছবি যত ভঙ্গিতে তুলতে দেখেছি নিশি সব গুলো ক্রস করে গেল ! প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে চলল ছবি তোলা ! যখন ও শেষ করলো ছবি তোলা তখন সন্ধ্যা নেমে গেছে !
-এবার !
-বাবা আমার বিয়ে ঠিক করেছে ?
-কার সাথে ?
-ঠিক জানি না ! ছেলে টরেন্টোতে থাকে !
-ভাল তো !
-ভালতো মানে ?
-না মানে ভাল না ? বিয়ে হবে, বিয়ের অনুষ্ঠানও হবে ! তুমি খুশ তোমার বাবারও খুশ !
নিশি আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো যেন আমি অন্য কোন ভাষাতে কথা বলছি । আমি বললাম
-বিয়ে করবা ওকে ?
-হ্যা আমি তাকে বিয়ে করার জন্যই তো তোমার সাথে বিয়ের ছবি তুললাম ! শুনো আমি বাসা থেকে বেরিয়ে চলে এসেছি !
-কেন ?
-কেন মানে ? দেখো ফালতু কথা বলবা না ?
-আরে তুমি না বললে যে আমাকে মুক্তি দিয়ে দিয়েছো তাহলে আবার আটকাতে চাচ্ছো কেন ?
-তাহলে আমার সাথে ছবি তুললে কেন ?
-সেটা আমি কিভাবে বলব ! তুমি ছবি তুলতে চাইলে তাই তুললাম ! এতো দিন ধরে চিনি ! আর তুমি তো জানোই যে আমার ফটো ফেস খুব একটা ভাল না ! তাই ডিএসএলআর ছাড়া ছবি ভাল আসে না ! তা ভাবলাম কয়েকটা প্রোফাইল পিকচার তুলেই নেই ফ্রিতে !
নিশি আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো যেন আমাকে চিবিয়ে খাবে !
-ঠিক আছে যাও আমাকে বিয়ে করতে হবে না ! আমি ফিরে যাচ্ছি আর ঐ টরেন্টোতে থাকা ছেলের সাথেই বিয়ে করবো ! তখন বুঝবা !

এই বলে নিশি চলে যেতে উঠলো ! ও ভেবেছিল যে আমি ওকে থামাবো ! কিন্তু আমি সেদিকে গেলাম না ! বসে রইলাম !
এটা দেখে নিশি আরও রেগে গেল ! কিছু দুর গিয়ে আবারও ফিরে এল ! এসে আমার কলার চেপে ধরে বলল
-তুমি আমাকে আটকালে না কেন ?
-কেন আটকাবো ?
-কেন আটকাবা ? তোমাকে আমি ছাড়বো না ! কি ভেবেছো এতো সহজে আমার হাত থেকে মুক্তি পেয়ে যাবা তুমি ! তোমাকেই বিয়ে করবো আমি ! তোমাকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না ! আর যদি ...।
বলতে বলতে আটকে গেল !
-আর কি ?
-কিছু না !

আমি মনে মনে হাসি ! যাক এতো দিন পরে এই মেয়েকে বাগে আনা গেছে । তবে নিশিকে আমার জন্য ওর বিয়ে ছেড়ে চলে এসেছে এটা বেশ ভাল লাগলো ! মেয়েটা এতো করে শখ যেন করছে দেখা যাক সামনে হয়তো ওর জন্য বিয়ের একটা ছোট খাটো অনুষ্ঠান করাও যেতে পারে !

কিন্তু সেই বিয়েতে আপনাদের কাউকে দাওয়াত দিমু না কইলাম ! B-))
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×