somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ওভারব্রীজ রাত্রীযাপন

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-এই খানে ঘুমাইবেন ?

প্রশ্নটা শুনে আমি পাশে ফিরে তাকালাম । বয়সে আমার থেকে বেশ বড়ই হবে । তবে স্বাস্থ্য বেশ খারাপ । মুখের মাংশ নেই বললেই চলে । সিগারেট খাওয়া ঠোটে এখনও একটা কম দামী সিগারেট জ্বলছে । আমি লোকটার দিকে তাকিয়ে বললাম
-সমস্যা ঘুমালে ?
-সত্যই ঘুমাইবেন ?
-হু !

লোকটার চোখে এবার আমি সত্যি সত্যিই বিশ্ময় দেখতে পেলাম । লোকটা কেন অন্য যে কোন মানুষের পক্ষেই এটা বিশ্বাস করে নেওয়া কঠিন যে আমি এখানে এই ওভারব্রিজের উপর ঘুমাবো । যদিও আমি এখনও শুয়ে পরার চিন্তা করছি না । রাত বেশ হয়ে গেছে মনে হয় । কারন ওভার ব্রীজটা দিয়ে মানুষের চলাচল নেই বললেই চলে । নিচে দিয়ে একটু আগেও যেখানে গাড়ির সাড়ি ভুস-ভাস করে চলছিল এখন সেখানে বেশ বিরতি দিয়ে চলছে গাড়ি ।

লোকটা নিজেই আমার দিকে একটু এগিয়ে এল ।
-বিড়ি খাইবেন ?
-জি না আমি বিড়ি খাই না ।
-সিগরেট ?
-সেই টাও না !

লোকটা একটু হতাশ মনে হল । কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে রইলো চুপচাপ । আমি তখনও ওভারব্রিজের ফ্লোরের উপরে বসে আছি । নিচে একটা খবরের কাগজ বিছিয়ে নিয়েছি । রেলিংয়ে হেলান দিয়ে বসে ভাবতে লাগলাম এখানে কেন এসেছি ।
-বউয়ের লগে গোছা করছেন ?
-হুম !
-ভালা করছেন এইখানে আইছেন ! নারী জাতি বড়ই ঝামেলা পূর্ণ জাতি !

আমি লোকটার দিকে তাকিয়ে বললাম
-আপনি বিয়ে করেছেন ?
-জে ! একটা না, দুইটা !
-আপনের বউরা কই ?

এই বলে লোকটা দাঁত বের করে হাসলো । আমি আবারও বললাম
-তা এই খানে কেন ? দুই দুইটা বউ থাকতে !
আমার কথায় যেন লোকটা আরও মজা পেল । দাঁত বেরিয়ে গেল আরও । তারপর বলল
-দুইটা বিয়া করছি বইলাইতো আইজকা এইখানে ঘুমাইতাছি । ঐ যে কইলাম না নারী জাতি বড়ই ঝামেলা পূর্ণ জাতি । শান্তির জন্য এইখানে ঘুমাই ।

আমিও কি শান্তির জন্য এখানে এসেছি ?
হুম ! শান্তির জন্যই ।
অথবা বউয়ের উপর রাগ করে ?
হতে পারে দুটোই । আজকে রাতে আমার জেরিনের চেহারা দেখতে ইচ্ছে করছে না তাই বাসা ছেড়ে চলে এসেছি । থাকুক ও ওর মত । চলুক ওর ইচ্ছে মত ।

জেরিন এমনিতে বেশ ভাল তবে সমস্যা হচ্ছে মাঝে মাঝে এমন কিছু কাজ করে যে যেটা আমার পছন্দ না । দুজনই চাকরী করার সুবাধে বলতে গেলে সপ্তাহের অন্যান্য দিন গুলোতে ওর সাথে আমার ভাল করে দেখাই হয় না । ওর ওর মত অফিসে আমি আমার মত । রাতের বেলাতেও সারা দিনের ক্লান্ত শরীরের কারনে খুব বেশিক্ষন জেগে থাকা হয় না । তাই ছুটির দিন গুলোতে আমার সময় কাটে এক সাথে । বলতে গেলে একেবারে সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত । আমার অবশ্য বাইরে যাওয়ার থেকে ঘরের ভেতরে সময় কাটাতেই ভাল লাগে তবুও ওর জন্য ওকে নিয়ে এদিক ওদিক যাই ।

সময় কাটে বেশ ভাল কাটে । তবুও মাঝে মাঝে ওদিক এদিক চলে যায় । কতবার বলেছি যে ওর বন্ধু-বান্ধবদের সাথে প্রোগ্রাম গুলো ছুটির দিন গুলো বাদ দিয়ে রেখো । এই সময়টা আমার চাই । কিন্তু কে শোনে কার কথা । তার মাসের ভেতরে যাওয়া চাই । আজকের সকালেই প্লান করে রেখেছিলাম যে ওকে নিয়ে নাটক দেখতে যাবো । ওকে না বলেই দুটো টিকিটও মেনেজ করেছিলাম । কিন্তু দুপুর বেলা আমাকে জানালো যে ওর নাকি কোন বন্ধুর বাসায় পার্টি ! ও সেখানে যাবে । ফিরতেও নাকি রাত হবে ।
আমি বললাম
-আমাকে নিয়ে যাও । আমি একা একা কি করবো বাসায় ?
-অপু তুমি কি বল ! আমাদের ফ্রেন্ডসদের পার্টি তুমি গিয়ে কি করবে আর আমি জানি তুমি এই পার্টিতে গিয়ে বোর হও ।
-তাহলে তুমি যেও না !
আমার দিকে জেরিন এমন ভাবে তাকালো যেন এর থেকে হাসির কথা আর শুনে নাই ।
আমি আবারো বললাম
-না তুমি যাবা না ! আর এতো রাত পর্যন্ত তুমি বাইরে থাকবা আমার ভাল লাগবে না !
আমার এই কথায় জেরিন যেন একটু বিরক্ত হল মনে হল । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-দেখো আমি তোমার কথা মত চলবো না ! ঠিক আছে ? আমার একটা পার্সোনাল লাইফ আছে । এটা তোমাকে বুঝতে হবে । এখানে ইন্টারফেয়ার আমি পছন্দ করি না । তোমার পারসোনাল লাইফে তো আমি ইণটারফেয়ার করি না !

আমি আর কোন কথা বললাম না । আমার চোখের সামনে দিয়ে জেরিন বেরিয়ে গেল সন্ধ্যা বেলা । যাওয়ার বলে গেল আমি যেন খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি । সব কিছু রেডি করাই আছে । চাইলে আমি গরম করে নিতে পারি ওভ্যানে । আর দরজা খোলার ঝামেলা করতে হবে না ও চাবি নিয়ে যাচ্ছে ।

আমি কোন কথা বললাম না । ওকে চলে যেতে দিলাম । ও যাওয়ার কিছু টা সময় চুপ করে টিভি দেখতে লাগলাম কিন্তু কিছুক্ষন পর লক্ষ্য করলাম যে আমার প্রচান্ড রাগ উঠছে । কিন্তু রাগটা আমি প্রকাশ করতে পারছি না ! তখনই বাসা থেকে বের হয়ে এলাম । মোবাইল আর চাবি সব কিছুই টেবিলের উপরে রেখে এলাম । আর ঐ নাটকের টিকিট দুটোও । ঘর থেকে বের হওয়ার সময় মানিব্যাগও নিলাম না । কেবল কিছু টাকা নিলাম পকেটে । লক করে চাবিটা আবার দরজার নিচ দিয়ে ভেতরে ছুড়ে দিলাম ।

এরপর কতক্ষন হেটেছি আমি নিজেই জানি না । রাস্তার পাশেই একটা মাঝারী হোটেল থেকে খাওয়া দাওয়া করতে করতে এই ওভার ব্রীজের উপরে এসে দাড়িয়েছিলাম । নিচ দিয়ে সাই শুই করে চলে যাওয়া গাড়ি দেখতে দেখতে কখন যে সময় কেটে গেল টের পেলাম না । এখন এই রাতের বেলা এই লোকটার সাথে কথা বলছি ।

আমি আরও কিছু জানতে চাইবো তখনই বুঝতে পারলাম কেউ ওভার ব্রীজের সিড়ি দিয়ে উপরে উঠছে । আমি অবশ্য খুব বেশি আমলে দিলাম না । এতোক্ষন অনেকেই আমাকে এভাবে এখানে বসে থাকতে দেখে একটু অবাক হয়ে তাকিয়েছে। তবে কিছু জানতে চায় নি । আমি প্রথম প্রথম তাদের দিকে তাকিয়ে তাদের বিশ্মিত হওয়াটা এনজয় করলেও সেটা এখন কমে এসেছে । তবে এই পায়ের আওয়াজ গুলো শুনে একটু সন্দেহ হচ্ছে । এক সাথে কয়েকজনের পায়ের আওয়াজ ।
যা ভেবেছিলাম তাই । পেছনে তাকিয়ে দেখি তিন জন পুলিশ এগিয়ে আসছে । আমার সামনে এসে দাড়ালো ।
তাদের চোখ দেখেই মনে হচ্ছে তারা আমার এখানে বসে থাকাটা ভাল চোখে দেখছে না ।
-আপনি ? এখানে ?
-বসে আছি । কিছুক্ষন পর ঘুমাবো ।
-এখানে ?
-জি !
-বাসা কোথায় ?
আমি জায়গার নাম বললাম !
-নাম কি ?
-নামটা বললাম
-এখানে কেন ?
-এমনি ! বাসায় কেউ নাই । একা একা ভাল লাগছিল না । তাই চলে এসেছি ।

লোকটা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইলো । আমি ভেবেছিলাম আমাকে নিশ্চিত থানায় নিয়ে যাবে । কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে দেখলাম আর কিছু জানতে চাইলো না । নিচে চলে গেল । আমি একটু উকি দিয়ে দেখলাম তাদের গাড়িটা ওভার ব্রিজের নিচেই দাড়িয়ে আছে । নেতা গোছের পুলিশ টা ওয়াকি টোয়াকি দিয়ে কার সাথে যেন কথা বলছে ।
যাক এটা ভাল দিক দিয়ে ভাল যে আমাকে ছোট ডাকাতের হাতে পড়তে হবে না । অবশ্য আমার কাছে দেওয়ার মত এমন কিছু নেই ও যে ছিনতাইকারী আমাকে ধরবে । আমি নিচের খবরের কাগজটা আরও একটু বিছিয়ে শুয়ে পড়ার প্রস্তুতি নিলাম । পাশের লোকটা ততক্ষনে শুয়ে পড়েছে ।

-ভাইজান ?
-বলেন !
-আপনে মানুষটা আমার কাছে মজার মনে হইতাছে !
বললাম
-কেন ? এই কথা কেন মনে হইতেছে ?
-না মানে এই যে আপনে এইখানে চইলা আইলেন । অন্য কেউ হইলে এইডা করতো কন ? আইচ্ছা আপনের বউ কেমুন ?
-ভাল !
-তাইলে কি হইছিল কন তো দেখি !
-কি জানি । মাঝে মাঝে সমস্যা দেখা দেয় তার মাথায় !
-এইডা ঠিক কইছেন ভাইজান । মাইয়া মানুষ এমনিতে ভালা তয় মাঝে মাঝে এমুন ব্যাকা হয় আর সোজা হয় না । আমার দুইডা বউ আমি এই ব্যাকা হওয়ার জন্যই বাদ দিছি । জানেন তো ......

পাশের লোকটা আরও কয়েকটা কথা বলতে যাচ্ছিলো কিন্তু তার আগেই দেখলাম আবার সিড়ি দিয়ে কারো ওঠার শব্দ শুনতে পেলাম । লোকটঅ মনে হয় এই জন্য থামলো । আমি চোখ উঠিয়ে তাকিয়ে দেখি একজন উপরে উঠছে । কেমন যেন পরিচিত মনে হল । আরেকটু ভাল করে তাকিয়ে দেখি আরে এতো সুমন । আমার খোজ পেল কিভাবে ?

সুমন আমাকে দেখে একেবারে দৌড়ে এল ।
-থ্যাঙ্ক গড ! আপনে এইখানে !

আমি আবার উঠে বসতে বসতে বললাম
-তুমি এইখানে কেন ?
-এইখানে থাকবো না আমি ? আপনি কি ছেলে মানুষ নাকি ? এই কাজ কেউ করে ?
-কি হয়েছে ? এমন কি হয়েছে বল ?
-দুলাভাই আপনার খোজে পুরো ঢাকা শহরে মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে । আব্বা বের হয়েছে । বড় মামা আমি ছোট খালু সবাই !

ঢাকায় জেরিনদের আত্মীয়ের অভাব নেই আমি জানি । আমি বললাম
-কেন ? আমি কি হারিয়ে গেছি নাকি ? আশ্চর্য । বাসায় কেউ ছিল না তাই হাওয়া খেতে বের হয়েছি । সমস্যা কি ?

সুমন কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে তারপর বলতে শুরু করলো । যে যা বলল তার সারমর্ম হল জেরিন পার্টিতে যাওয়ার পরেও আমাকে বেশ কয়েকবার ফোন দিয়ে পায় নি । পাবে কিভাবে আমি তো ফোন রেখে এসেছি । শেষে না পেরে ও ১০ টার দিকেই বাসায় এসে হাজির হয় । ঘরে আমার কোথাও খুজে না পেয়ে এবং টেবিলের উপর আমার মোবাইল মানিব্যাগ আর নাটকের টিকেট দেখে বুঝতে পারে যে আমি রাগ করে বাসা থেকে চলে গেছি । তখনই ওর বাবা আর ছোট ভাই সুমন করে ফোন দেয় । তারপর সার্চ পার্ট শুরু !

সুমন বলল
-চলেন বাসায় চলেন ।
আমি বললাম
-এখানে আমার সমস্যা হচ্ছে না । আমি ঠিক আছি । কাল যাবো বাসায় । তুমি চাইলে এখানে শুয়ে পড়তে পারো আমার পাসে । ওভার ব্রীজ ঘুমানোর জন্য খারাপ না কিন্তু !
-আপু চিন্তা করছে আপনার জন্য । সেই তখন থেকে কাঁদছে ।
-আচ্ছা তোমার আপুর এতো চিন্তা থাকলে সে আমাকে ছেড়ে যেত না । আমি মানা করা সত্ত্বেও তার কাছে তার বন্ধুরা জরুরী হয়ে ওঠতো না ।
-দুলাভাই প্লিজ রাগ করে থেকেন না আর ! আব্বা এমনিতেও আপুকে সেই বকা দিয়েছে । আপনিও যদি এমন করেন !
-আরে বাবা সমস্যা নেই তো । আমি তো ঠিক আছি । আছি না ? সমস্যা কোথায় ?

সুমন আরও কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলো । তারপর একটু দুরে গিয়ে ফোনে কথা বলতে লাগলো । নিশ্চয় জেরিনের কাছে কিংবা শ্বশুর মশাইকেই ফোন দিয়েছে । তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনি থাকেন আমি আসছি !
সুমন দ্রুত পারে নিচে নেমে গেল ।

আমার পাশের লোকটা আমার দিকে তাকিয়ে বললল
-যাইবেন গা এহন ?
-আরে না ! আজকের রাত এখানেই থাকবো । ডিসিশান ফাইনাল ।
আমার কথা শুনে লোকটা আবারও সেই দাত বের করে হাসলো । তারপর
-তয় একটা কথা কই ?
-বলেন !
-আমার ক্যান জানি মনে হইতেছে আপনার বউ এখনই আপনের কাছে এইখানে চইলা আইবো । নারী জাতি ঝামেলা পূর্ণ জাতি কিন্তু এরা বড় মায়া ভরা জাতি ! দেইখেন আইবো !

আমারও কেন জানি মনে হচ্ছিলো যে জেরিন ঠিক ঠিক চলে আসবে । আমাদের দুজনের ধারনাকে ঠিক করে দিয়ে আধা ঘন্টার ভেতরে ওভার ব্রীজের নিচে আবার সুমনের বাইক এসে থামলো । আমি নিচে না তাকিয়েই বুঝলাম সুমন একা আসে নি । কয়েক সেকেন্ড পরেই হিলের খটখট হাওয়াজ ভেসে এল ।

আমি তাকিয়ে দেখলাম জেরিন ওভার ব্রীজের মাথায় এসে দাড়িয়েছে । আর এগুলো না । আমার দিকে তাকিয়ে রইলো অশ্রুশিক্ত চোখে । ওভার ব্রীজের যে কম পাওয়ার আলো জ্বলছে সেটাতে ওর চোখের জল চিকচিক করতে লাগলো ! একবার মনে হল এভাবেই বসে থাকি । কিন্তু পরে মনে হল থাক । অনেক হয়েছে । নিশ্চয়ই ও নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে । এবার আমার যাওয়া দরকার । আজকে রাতের জন্য মেয়েটার যথেষ্ঠ শিক্ষা হয়েছে !

আমি উঠে দাড়ালাম ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
২২টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×