somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ তাইফার প্রেমে পড়া

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ক্লাসে ঢুকার সাথে সাথে সবার চোখ আমার দিকে ঘুরে গেল । আগেই ধরনা ছিল এমন হবে । গত রাতে তাইফা যা করেছে তাতে এরকম হবে আমি আগে থেকেই জানতাম । কেউ কেউ দেখি আমার দিকে তাকিয়ে মিচমিচ করে হাসছে ।
আমি চোখ বুলালাম পুরো ক্লাসে । পাশ থেকে সিমি বলল
-হিরো তোমার নায়িকা এখনও আসে নাই ।

এই কথাটা যেন খুব একটা মজার কথা । দেখলাম পুরো ক্লাস হেসে উঠলো এক সাথে । আমি আরেকবার চোখ বুলালাম । তাইফা না আসলেও সুচি ঠিকই এসেছে । আমার সাথে চোখাচোখি হতেই দেখলাম ও আমার দিকে বিরক্ত চোখে তাকালো । আমি আর দ্বিতীয়বার তাকালাম না ওর দিকে । কাল পর্যন্তও এই মেয়ে আমার দিকে কত চমৎকার চোখে তাকাতো আর আজকে কেমন চোখে তাকাচ্ছে ! বদের হাড্ডি একটা !
যাক তাকাক ।
আমার কি এমন দরকার !


আমি আমার সিটের দিকে এগিয়ে গেলাম । আজকে কেমন জানি লাগছে নিজের কাছে । অবশ্য আমার কাছে সব সময়ই এখানে ক্লাস করতে আসাটা একটা অস্বস্তিকর বিষয় । আর হবেই বা না কেন ! পুরো ক্লাস ভর্তি মেয়ে । ৫১ জন স্টুডেন্টের মধ্যে আমরা ছেলে মাত্র ৪ জন । আর বাকি ৪৭ জন মেয়ে । ক্লাস করতে আসলে মনে হয় আমি কোন গার্ল-কলেজে ক্লাস করতে এসেছি ।

অন্যান্য ক্যাম্পাসে তো আমরা ইভ-টিজিংয়ের কথা শুনি কিন্তু এখানে আমরা ছেলেরা প্রতি নিয়ত এডাম টিজিংয়ের শিকার হই । আমাদের পুরো মেডিক্যাল কলেজে মেয়েদের আধিক্য । প্রত্যেক ক্লাসেই মেয়ের সংখ্যা বেশি । কিন্তু আমাদের ক্লাসে সেটা একেবারে বাড়া-বাড়ি টাইপের বেশি ।
সুতরাং আমরা ছেলেরা এখানে সংখ্যায় কম । আমাদেরকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয় কিন্তু বলার কিছু নাই । আমি নিজের সিটে বসতে বসতেই দরজার দিকে চোখ গেল । তাকিয়ে দেখি তাইফা প্রবেশ করছে ।
মেয়েটা আজকে আসবে ভাবতে পারে নি । কালে ওকে যেভাবে সবাই পঁচানি দিয়েছে । তাতে আজকে এখানে আসার কথা না । মেয়েটার সাহস আছে বলতে হবে ! অবশ্য এই মেয়ে বরাবরই সাহসী !

তাইফা আজকে সাদা রংয়ের লং কামিজ পরেছে সেই সাথে সাদা লেগিংস, আমার পছন্দের ! যেদিন থেকে মেয়েটা জানতে পেরেছে মেয়েদের এই পোষাকটা আমি পছন্দ করি সেদিন থেকে প্রায়ই ও এই ধরনের পোষাক পরে আসে । আমি নিশ্চিত ওর হাতেো আজকে নতুন মেহেদী দেওয়া থাকবে । থাকতেই হবে !

মেয়েটার চোখটা একটু যেন ফোলা ফোলা মনে হল ।
হুম ! কান্না কাটি করেছে !

আসলে গতকালকে সবাই মিলে ওকে বেশ ভাল করেই পঁচিয়েছে গ্রুপে ।
তা ছাগলের মত কাজ করলে মানুষ পঁচাবে না ?
ভাল কথা ভিডিও আপলোড করেছো তা নিজের ওয়ালে করলে কি এমন ক্ষতি হত ?
কিন্তু মহা রানী বাহাদুরি করে আপলোড দিয়েছে আমাদের ক্যাম্পাসের গ্রুপে ।


তাইফা আমাকে অনেক আগে থেকেই পছন্দ করতো । সেই হিসাবে সুচিও আমাকে পছন্দ করতো । ভাবছেন আমি এমন কি হয়ে গেলাম যে মেয়েরা কেবল আমাকে পছন্দ করবে !
কারন তো আছেই । আমাদের এই মেডিক্যাল কলেজে মেয়েদের সংখ্যায় অনেক বেশি । আগেই বলেছি আমাদের ক্লাসে আমরা ছেলেরা মাত্র চার জন । এমনটা পুরো ক্যাম্পাস জুড়েই ।
প্রথম প্রথম ঠিক থাকলেও আস্তে আস্তে যত দিন যেতে লাগলো লক্ষ্য করতে লাগলাম মেয়েগুলো আমার প্রতি আগ্রহী উঠতেছে । এর মধ্যে সজিবের আগে থেকেই গার্লফ্রেন্ড ছিল । আমরা তিনজন কেবল ফাঁকা ছিলাম । এক পর্যায়ে দেখলাম বাকি দুইজনেরও ক্লাসের দুজনের সাথে সম্পর্ক হয়ে গেছে । এর ফলে একটা লাভ ওদের হয়েছে । ওদের আর অন্যান্য মেয়েরা ঠিক নাড়া নাড়ি করতো না । কিন্তু আমার জীবনে সমস্যাটা প্রবল আকার ধারন করলো । বাকি গুলো আমাকে বেশ ভাল করেই নাড়তে শুরু করলো, খোঁচা মারতে শুরু করলো । একটা ছেলে যে এতো টিজিংয়ের শিকার হতে পারে তা আমি জানতেই পারতাম না । একা একা সহ্য করা ছাড়া উপায়ও ছিল না । স্যারদের কাছে নালিশ করাটাও একটা মান ইজ্জতের ব্যাপার ।

কিন্তু কিছু দিন পরেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম যে টিজিংয়ের মাত্রাটা একটু কমে এসেছে । ভাবলাম হয়তো আমার প্রতি ওদের আগ্রহ কমে এসেছে । কিন্তু তুহিনের কাছে শুনতে পেলাম যে তাইফা নামের একটা মেয়ে নাকি আমার প্রেমে পড়েছে । তাইফা হচ্ছে তুহিনের গার্লফ্রেন্ডের বান্ধবী । ঐ মেয়েই নাকি সবাইকে মানা করছে আমাকে না নাড়ার জন্য । ঠিক যেমন টা অন্যান্য গার্লফ্রেন্ড গুলো তাদের বয়ফ্রেন্ডের দের রক্ষা করে চলে অন্য মেয়েদের হাত থেকে । আর ক্লাসের একজন যখন জানতে পারে ছেলেটার সাথে ওমুক মেয়ের সম্পর্ক আছে তখন সে নিজেও কম আগ্রহ বোধ করে সেই ছেলেটার উপর । তাইফার সাথে যদিও তখনও আমার কিছু হয় নি, আসলে আমি তখনও তাইফাকে ঠিক মত চিনিও না, তবুও লক্ষ্য করলাম টিজিংটা একটু কমে এসেছে । একটু শান্তি লাগছিলো অবশ্য মনে মনে ।

তুহিনের সাহায্যেই তাইফাকে চিনলাম ।
আমার সাথে যে কয়টা মেয়ের পরিচয় ছিল, কথা হত টুকটাক, তাদের ভেতরে সুচি নামের একটা ছিল । মেয়েটার ভাব ভঙ্গি দেখে মনে হত মেয়েটা আমাকে যথেষ্ট পছন্দ করে । অবশ্য আমার ওরকম অনুভুতি ছিল না । আমাকে মাঝে মাঝে ঐদিকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করলেও আমি সেটা না বোঝার ভান করেই থাকতাম ! আমি ঝামেলায় জড়াতে চাইতাম না । কি দরকার মামা এসব ঝামেলাতে নিজেকে জড়ানো । সুচিও খুব একটা সাহস দেখাতো না ।

অন্য দিকে তাইফা বেশ সাহসী ছিল । একদিন ক্যাম্পাসের বারান্দায় বসে আছি । এমন সময় তাইফা আমার পাশে এসে বসলো । আমি দেখেও না দেখার ভান করে রইলাম । একটা বই পড়ছিলাম সেটা পড়তে লাগলাম । হঠাৎই তাইফা মৃদ্যু স্বরে বলল
-মেয়েরা আইসক্রিম পছন্দ করে । আর ....
আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না কি বলা উচিৎ । মেয়েরা আইসক্রিম পছন্দ করে এটা সবাই জানে । আইসক্রিম আর চকলেট । কিন্তু এই কথা মেয়েটা আমাকে কেন বলছে ? আমি বললাম
-আর ?
-যারা আইসক্রিম খাওয়ায় তাদের কেউ পছন্দ করে !
আমি কিছুটা সময় বোকার মত চেয়েই রইলাম তাইফার দিকে । মেয়েটা আসলে কি চাচ্ছে সেটা আমি পরিস্কার বুঝতে পারছি আর মেয়েটার কথা বার্তা শুনে অবাক হচ্ছি । মেয়েটার এই মেয়ের সমস্যা কি । বললাম
-আচ্ছা ভাল ।
তাইফা আমার দিকে আরও কিছুটা সময় চুপ করে তাকিয়ে থেকে বলল
-তুমি যে একটা গাধা মার্কা ছেলে এটা কি তুমি জানো ?
-কেন ? এই কথা কেন বলছো ?
-শুনতে হবে না ।

তাইফার রাগ দেখে মনে মনে মনে হাসালাম । এর আগেও তাইফা আমার কাছে বেশ কয়েকবার এরকম বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করেছে । আমি বুঝেও না বোঝার ভান করে থেকে । ও মনে হয় বুঝতেই পানি নি আমি আসলে এই সব কিছু বুঝেছি কি না । কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান করে রয়েছি । আমি ক্লাসে এমন করেই থাকি । কিছুই যেন বুঝি না এমন একটা ভাব !

মেয়েরা আসলেই নিজেদেরকে খুব বুদ্ধিমান মনে করে । বিভিন্ন সময় ছেলেদেরদের বিভিন্ন ইশারা ইঙ্গিত দেয় । যারা সেই ইঙ্গিত ধরতে পারে তারা হচ্ছে মেয়েদের চোখে বুদ্ধিমান । আর যারা ধরতে পারে না তারা গাধা ।
আর যারা বুঝেও না বোঝার ভান করে তারা ?

আমি জানি তাইফা আমাকে গাধাই মনে করছে । করুক । সরল সোজা হয়ে থাকার ভেতরে একটা সুবিধা আছে । মানুষ মনে করে তারা আসলে গাধা টাইপের মানুষ । কিন্তু এই সরল টাইপের ভেতরে তাদের আসল দিকটা কারো চোখে পড়ে না ।
তাইফা বলল
-আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে এসো তো !
-তুমি যাও । তোমারও পা রয়েছে । হেটে হেটে যাও !
-যাবা না তুমি ?
-নাহ ! আমি কেন যাবো ? আইসক্রিম পছন্দ কর তুমি, খাবা তুমি আর যাবো আমি ?
তাইফা নিজেকে যথা সম্ভব নিয়ন্ত্রন করে আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি জানো আমি ডাকলে এই মাঠের প্রত্যেকটা ছেলে আমার জন্য আইসক্রিম আনতে দৌড়াবে !
আমি আর দেরী না করে চিৎকার করে তুহিনকে ডাক দিলাম । তুহিন এগিয়ে এল । আমি তুহিনের দিকে তাকিয়ে বললাম
-এই তাইফার আইসক্রিম পছন্দ । ওর জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আয় তো !
তাকিয়ে দেখি তাইফা রাগে লাল হয়ে গেছে । তুহিনও বুঝতে পারছে না । আমি আর সেদিকে লক্ষ্য না দিয়ে মাঠে নেমে পড়লাম । মনে হল এই কটা দিন মেয়েটা একটু শান্ত থাকবে ! কিন্তু আমার ধারনাও ছিল না মেয়েটা রাতের বেলা কি করতে যাচ্ছে ।


রাতের বেলা শুয়ে শুয়ে বই পড়ছিলাম । এমন সময় তুহিন ফোন করে বলল যে আমার ক্যাম্পাসের গ্রুপে ঢুকতে । আমি কারন জানতে চাইলেও তুহিন কিছু বলল না । কেবল বলল আমি যেন গ্রুপে ঢুকে দেখি । আমি বই রেখে ভেতরে ঢুকে ধাক্কার মত খেলাম ।
তাইফা একটা ৪২ সেকেন্ডের ভিডিও আপলোড করেছে সেখানে । যেখানে ও সবার সামনে আমাকে প্রোপোজ করেছে । সেটাও একটা কথা ছিল কিন্তু পুরো ক্যাম্পাসের ছেলে মেয়েরা সেখানে তাইফাকে সেই পঁচানী দেওয়া শুরু করেছে । সাথে সাথে আমাকেও খানিকটা !
আমি কি করবো ঠিক বুঝতে পারলাম না । কোন কিছু না ভেবে চুপচাপ কিছু সময় দেখে আইডি বন্ধ করে আবার বই পড়ায় মন দিলাম । যা হয় হোউক । আমার দেখার দরকার নেই ।


আজকে সকালে এই অবস্থা । তাইফা ক্লাসে ঢুকতেই পুরো ক্লাস আবারও চিৎকার করে উঠলো । তাইফা সেদিকে না তাকিয়ে মাথা নিচু করে ক্লাসের শেষের দিকে গিয়ে বসলো । অনেকেই হাসি ঠোট্টার করতে লাগলাম । তবে তাইফা কোন কথা বলল না । তুহিনের কাছে শুনেছি তাইফাও নাকি রাতে বেলা ট্রোল সহ্য করতে না পেরে আইডি বন্ধ করে রেখেছে । আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না যে মেয়েটা আজকে ক্যাম্পাসে এল কেন ? জানে না আজকেও ওকে ট্রোল করা হবে ?
তারপরই আমার মনে কথাটা মনে হল ! মনে হতেই আমি তাকালাম তাইফার দিকে । ও যেন জানতো আমি ঠিক এই সময়ে ওর দিকে তাকাবো । দুজনের চোখাচোখি হল । আমি ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারলাম মেয়েটা আজকে কেন এসেছে !
আমার জন্য !!


ক্লাস শেষে সবাই যখন বের হয়ে গেল তাকিয়ে দেখি তাইফা তখনও বসে আছে । অন্যান্য দিন ক্লাস শেষ করেও কয়েকজন থাকে আজকে দেখি কেউ নাই । মেয়েটা তখনও বসেই আছে । মুখটা খানিকটা বিষণ্ণ । আমি পায়ে পায়ে তাইফার দিকে এগিয়ে গেলাম । মেয়েটা আমার দিকে একবার তাকিয়ে আবার মাথা নিচু করলো । এমন একটা ভাব যেন আমাকে দেখেও দেখছে না ।

আরে মানে কি ! এই মেয়ের সমস্যা কি ! আমাকে ইগনোর করতে যাচ্ছে ?
নাহ ! এমন তো হওয়ার কথা না ।
গতকালকের ঘটনার জন্য কি কোন ভাবে আমাকে দায়ী করছে ?
কিন্তু এতে আমার কি এমন হাত ছিল যে আমাকে দায়ী করবে ?

আমি বললাম
-মেয়েরা কি কেবল আইসক্রিমই পছন্দ করে নাকি অন্য কিছুও ?
-কেন ?
-না মানে জানতে চাইছি । যদি আইসক্রিম বাদ দিয়ে চকলেট পছন্দ করে তাহলে একটা ব্যবস্থা করা যায় !
-আমি চকলেট খাই না !
-ও ! তাহলে আর কি !
-তবে .....
-তবে কি ?
-তবে তুমি দিলে খাবো !
আমি মুখে হাসি নিয়ে বললাম
-আচ্ছা !

ওর পাশে বসতে বসতে পকেট থেকে চকলেট বের করে ওর দিকে বাড়িয়ে দিলাম । ভাববেন না আবার আমি আগে থেকেই চকলেট নিয়ে এসেছি । বাস্তব জীবনে আমার পকেটে আর কিছু থাকুক আর না থাকুক চকলেট থাকবেই ।

তাইফা চকলেট টা হাতে নিয়ে মুঠ করে ধরে রাখলো । এমন একটা ভাব যেন খুব দামী একটা জিনিস । বললাম
-প্যাকেট খুলো খাও ।
-না !
-কেন ?
-এটা আমি যত্ন করে রেখে দিবো । তোমার দেওয়া প্রথম উপহার !

এই বলে তাইফা আমার দিকে তাও একটু এগিয়ে এল । গা ঘেষে বসে আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি কাল এলে না কেন ? সবাই আমাকে কেমন কেমন কথা বলছিলো !
-তুমি ওমন বোকার মত কাজ কেন করলে ? অনলাইন বড় বাজে একটা জায়গা জানো না ?


জানি না সামনে কি লেখা আছে তবে মেয়েটার চোখে তখনই আমার জন্য অন্য রকম কিছু একটা দেখতে পেয়েছিলাম আমি যা আর কারো চোখে দেখি নি । ঝামেলা মনে করে যেদিকে আমি এতোদিন যাই নি সেই দিকেই যেতে হচ্ছে এই মেয়েটার জন্যই ।
ওর খালি হাতটা নিজের হাতের ভেতরে নিয়ে সেই অনুভুতিটা যেন আরও ভাল করে অনুভব করতে পারলাম ।

(সমাপ্ত)


কিছু বানান ভুলের জন্য দুঃখিত
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০২
২২টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×