somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুগল্পঃ হঠাৎ দুর্ঘটনা রিটার্নস :D

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক সময় ধরে দরজায় শব্দ হচ্ছে । কেউ একজন এসে দাড়িয়েছে দরজায় ।
বিছানায় শুয়ে শুয়েই ভাবার চেষ্টা করলাম যে আসতে পারে ! আমার কাছে এখানে কারো আসার কথা না । আর আমি আমার বন্ধুবান্ধবদের ভাল করেই বলে দিয়েছি যেন খুব দরকার ছাড়া কেউ আমার বাসায় না আসে । আর ওরা কেউ আসলে তো আমাকে ফোন করে আসবে ।
তার মানে একজনই এসেছে !
বাড়িওয়ালা !

এই লোকের জ্বালায় আমার শান্তি নাই । একটা রুমের একটা ঘর তো ভাড়া দেন নাই যেন কোটি টাকার তাজ মহল ভাড়া দিয়েছে । সপ্তাহে সপ্তাহে এসে এতো দেখা শুনার কি আছে !

মনে হল দাড় করিয়ে রাখি আরও কিছু সময় বেটা কে কিন্তু পরক্ষনেই মনে হল না থাক । দরকার নেই । জ্বর শরীর নিয়ে উঠে দাড়ালাম !

দরজা খুলতেই দেখি নিশি সামনে দাড়িয়ে । হাতে ইয়া বড় একটা ব্যাগ । আমি খানিকটা অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুটা সময় । এই মেয়ে আমাকে আসলেই ডোবাবে ! আসার আগে আমাকে একবার ফোন করেও আসে নাই ।

কেন ফোন করে আসে নাই খুব ভাল করেই জানি । ও নিশ্চিত জানতো যে আমাকে যদি ও ফোন করতো তাহলে আমি ওকে প্রবল ভাবে মানা করতাম । নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি ঢুকতে দিবি না ?
-না । তুই ফিরে যা । যদি বাড়িওয়ালা তোকে এখানে দেখে তাহলে আমার অবস্থা কি হবে ভেবেছিস ?
-যা হবার হবে ।
-নিশি ! পাগলামো করবি না ! আমার এই বাসাটা খুব পছন্দের । আমি এটা ছাড়তে চাই না !

আসলে আমারই ভুল হয়েছে । কাল থেকে যে আমার শরীরে জ্বর এটা ওকে বলাই ঠিক হয় নি । মেয়েটা সব সময়ই এমন করে । কিন্তু সব কিছুর একটা লিমিট থাকা দরকার । এভাবে একজন ব্যচেলরের বাসায় চলে আসা যায় নাকি, যেখানে সেই ব্যচেলরের বাড়িওয়ালা পরিস্কার ভাবেই বলে দিয়েছে যে কোন মেয়ে যেন না আসে ঘরে । এখন যদি কোন ভাবে বাড়িওয়ালা চলে আসে তাহলে কালকেই আমাকে এই বাসা ছেড়ে দিতে হবে । এতো চমৎকার একটা বাসা আমি কোন ভাবেই ছেড়ে দিতে চাই না ।

আমি নিশির দিকে তাকিয়ে বললাম
-দেখ বাড়িওয়ালা চলে আসতে পারে । তুই আমাকে এভাবে ডোবাস না !
নিশি কোন কথা বলল না । কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে তারপর বলল
-তোর জন্য রান্না করে এনেছিলাম ।
-কে বলেছে ? আমি তো না খেয়ে নেই ।
-আমি জানি আপনি কি রান্না করেছেন ! এখন সরেন । আমি কেবল খাইয়েই চলে যাবো । কথা দিচ্ছি । বাড়িওয়ালা জানতেও পারবে না !

এই কথার উপর আর কোন কথা চলে না । আসলে ওকে দোষই বা দেই কিভাবে । আসলে মেয়েটা সব সময় আমার এভাবে কেয়ার নিয়ে এসেছে । আমার সময় যে ওর সাথে চমৎকার কাটে সেটাও বলে দেওয়ার অপেক্ষা রাখে না । কিন্তু ওকে ঘরের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া টা আমার কাছে খুব একটা বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে হল না !

নিশিকে ঘরে ঢুকালাম । মোহাম্মাদপুরের কাটাসুরের দুই নাম্বার রোডের ৬ নাম্বার বাসায় ছাদে আমি বেশ কিছুদিন হল আছি এবং বেশ ভাল ভাবেই আছি । একটা রুম আমার জন্য সাথে কিচেন আর বাধরুম । একজন ব্যাচেলরের জন্য একেবারে উপযোগী । তাই আমি বাড়িওয়ালার নির্দেশ কাটায় কাটায় মানার চেষ্টা করি যাতে আমাকে বাড়ি ছেড়ে দিতে না হয় ।

নিশি এসে যে খারাপ লাগছে সেটা আমি কোন ভাবেই বলবো না । বরং এই শরীর খারাপের ভেতরে আমার ভালই লাগছে । কিন্তু বাড়িওয়ালা চলে আসতে পারে এই ভয়টা গেল না । এই চিন্তা নিয়েই আমি আবার গিয়ে নিজের বিছানায় শুয়ে পড়লাম । নিশি যখন চলে এসেছে তখন আমাকে আর কোন চিন্তা করতে হবে না । কাল রাতে খুব ভাল কিছু খাওয়া হয় নি । সকালের নাস্তায় কয়েক পিচ পাউরুটি খেয়েছি কেবল । দুপুরে কি খাবো সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম তবে এখন আর সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না ।

ঘন্টা খানের মধ্যে দেখলাম ঘরের চেহারা একদম পাল্টে ফেলল । ব্যাগের ভেতর থেকে একটা নতুন বিছানার চাদরও বের করে আনলো । আমাকে তুলে দিয়ে সেটা বিছানার বিছিয়ে দিল । আমি মনে মনে না হেসে পারলাম না । এই মেয়েটার সব দিকেই কেমন খেয়াল আছে । তারপর নিজেই চলে গেল রান্না ঘরে । খাবার গরম করতে ।

খাবার গরম করে যখনই না খাবার টেবিলে দিবে তখনই দরজায় টোকা পড়লো । সেই সাথে সাথেই আমার বুকের ভেতরে ধক করে উঠলো । তাকিয়ে দেখি নিশির মুখটাও কেমন হয়ে গেছে । একবার মনে করালম নিশিকে বাথরুমে লুকিয়ে রেখে তারপর দরজাটা খুলি কিন্তু তারপরেই মনে হল নিশি নিজের স্যান্ডেলটা বাইরেই রেখে এসেছে । বুঝতে কষ্ট হল না আসলে কি হতে যাচ্ছে ।
একদম নিশ্চিত বাড়িওয়ালা এসেছে ।
আমার এখানে থাকা আর হয়েছে !

আমি দরজা খুলতে যাবো কি আমাকে অবাক করে দিয়ে নিশি পায়ে পায়ে এগিয়ে গেল । নিজেই দরজা খুলে দিল । জোর প্রার্থনা করছিলাম যেন বাড়িওয়ালা না হয় কিন্তু আমার প্রার্থনা কাজে লাগলো না । তাকিয়ে দেখি বাড়িওয়ালাই দাড়িয়ে আছে । নিশির দিকে একবার আমার দিকে তাকালো পালা করে ।
আমি কি বলবো খুজে পেলাম না । বাড়িওয়ালা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কাজটা তুমি কি ভাল করলে ? তোমাকে আমি বলেছিলাম .....
কথা শেষ করার আগেই নিশি বলল
-আসলে আঙ্কেল ও আমাকে এখানে আসতে দিতে চায় নি । কিন্তু ওর শরীর খারাপ । কাল থেকে কিছুই খায় নি ।

নিশির কথা শুনে বাড়িওয়ালার মন গললো বলে আমার মনে হল না । দেখলাম বাড়িওয়ালার মুখের ভাব বিন্দু মাত্র কমলো না । নিশি বলল
-আর আঙ্কেল এখানে দোষের কি দেখলেন ?
-কোন দোষ নেই ? ব্যচেলরের বাসায় মেয়ে আসবে সেটাতে কো দোষ নেই ?
-আঙ্কেল আপনি মনে হয় জানেন না আমরা গতমাসে বিয়ে করেছি ।

কি !!
কথাটাতে বাড়িওয়ালা যতটা না অবাক হল তার থেকে বেশি অবাক হলাম আমি নিজে । এই মেয়ে বলছে কি ! আমি কখন ওকে বিয়ে করলাম । কিন্তু নিশির দিকে তাকিয়ে দেখি ও কি রকম শান্ত আর দৃঢ় চোখে বাড়িওয়ালার দিকে তাকিয়ে আছে । দেখে মনে হচ্ছে ও একটু আগে যা বলেছে সেটা আসলেই সত্যি ।

আমি একটু জোরে কেসে উঠলাম । নিশি বলল
-আসলে ও ব্যাপারটা গোপন রাখতে চাচ্ছে । বোঝেনই তো এখনও আমরা ছাত্র । আর ও ওর বাবাকে বেশ ভয় পায় ।
তাকিয়ে দেখি বাড়িওয়ালা মুখের ভাব একটু পরিবর্তন হচ্ছে । নিশির দিকে তাকিয়ে বলল
-সত্যিই তোমরা বিয়ে করেছো ?
-কাবিন মানা দেখতে চান ? যদি বলেন তাহলে ও সুস্থ হলেই মগবাজার কাজী অফিস থেকে সেটা তুলে নিয়ে আসতে পারবে ।

বাড়িওয়ালা আরও একবার আমার দিকে আর একবার নিশির দিকে তাকিয়ে বুঝতে চেষ্টা করলো আমরা সত্যি বলছি কি না । তারপর নিশির দিকে তাকিয়ে বলল
-ওর শরীর কেমন এখন ?
নিশির মুখে হাসি ফুটতে দেখালম । নিশি বলল
-এখন একটু ভাল । তবে কিছু খেতে চাচ্ছে না । এখন বলেন না খেলে কিভাবে হবে । আপনাকে ও খুব সম্মান করে ওকে একটু খেতে বলেন !
নিশির কথাটা শুনে যেন বাড়িওয়ালার একটু খুশি হলেন । তারপর বললেন
-আচ্ছা আমি যাচ্ছি । তুমি তাহলে ওর দেখাশুনা কর ।

আমার তখনও আসলে ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না নিশি কিভাবে এতো সহজে, এতো চমৎকার একটা মিথ্যা কথা বলে ফেলল । আর বাড়িওয়ালা সেটা বিশ্বাসও করে নিল । বাড়িওয়ালা ঘুরে আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল
-আচ্ছা আজকে রাতে তোমরা আমাদের বাসায় খাবে । ঠিক আছে ?
আমি কিছু বলার আগে নিশি আবার বলল
-আচ্ছা আঙ্কেল !

দরজা বন্ধ করতেই নিশি আমার দিকে হাসি মুখে এগিয়ে এল । আমি ওকে বললাম
-এটা কিছু ছিল ? তুই ....
-চুপ । এখন খেতে বস । আমি এখন থেকে তোর বাসায় যে কোন সময় আসতে পারবো । সেই লাইসেন্স পেয়ে গেলাম । যদিও মিথ্যা কথা, তবুও ঝামেলা টা যে দুর হয়েছে ।
আমার কেন জানি ব্যাপারটা ভাল লাগলো না । মিথ্যা বলার ফল কোন কালেই ভাল হয় না । আমার মনে বড় রকমের কু ডাকতে লাগলো । কেন জানি মনে হচ্ছে এই বিপদ থেকে বেঁচে গেলেও সামনে আমি আরও বড় বিপদে পড়তে যাচ্ছি ।

সারাটা দিন নিশির সাথে সময়টা বেশ ভাল কাটলো । সন্ধ্যায় নিশি যখন বলল ও হোস্টেলে যেতে চায় তখন ওকে মনে করিয়ে দিলাম যে বাড়িওয়ালা আঙ্কেল ওকে রাতে খেয়ে যেতে বলেছে । নিশিকে একটু চিন্তিত মনে হলেও পরে রাজি হয়ে গেল । সন্ধ্যার দিকে আমার শরীরটা অনেকটাই ভাল হয়ে গেছে । আমি ওকে নিয়ে ছাদের হাটা হাটি করতে লাগলাম । সময়টা সত্যিই ভাল কাটলো । নিশি পাশে থাকলে সব সময়ই ভাল লাগে ।

রাত হতেই ওকে নিয়ে হাজির হলাম বাড়িওয়ালার বাসায় । কলিংবেল টিপে দরজায় দাড়িয়ে অপেক্ষা করছি । নিশি আমার পাশেই দাড়িয়ে । ওকে দেখে খুব একটা চিন্তিত মনে হচ্ছে না । আমার যদিও একটু চিন্তা লাগছিলো । কারন যতই হোক একটা মিথ্যা বলেছি আমরা । তাও আবার বড় রকমের মিথ্যা । আর আমি খুব ভাল করেই জানি মিথ্যার ফল কোন দিন ভাল হয় না ।

দরজা খুলে গেল । আমি নিশির হাত ধরে ছিলাম । ভাগ্য ভাল যে নিশির হাত ধরে ছিলাম নয়তো দরজায় যে দাড়িয়ে ছিলো সেটা দেখে আমি নির্ঘাত মাথা ঘুরে পড়ে যেতাম !

বাবা দাড়িয়ে !
আমার নিজের বাবা !

বাবা এখানে কি !
এখানে কি চায় !
কিভাবে এল ?

বাবা আমার দিকে অগ্নি চোখে তাকিয়ে আছে । আমার মাথা ঘুরতে লাগলো । নিশির হাত ধরা না থাকলে আমি হয়তো পড়েই যেতাম । অনুভব করলাম আমার জ্বর আবারও বাড়তে শুরু করেছে ।

আমার মনে হল বাবা হয়তো এবার আমাকে মেরেই ফেলবেন । বাবার একটা লাইসেন্স করা পিস্তল আছে । সেটা সাথে করে নিয়ে এসেছে কি না কে জানে ! আমি নিজের পায়ে জোর পাচ্ছিলাম না । আমি আগেই জানতাম মিথ্যার ফল কোন দিন ভাল হয় না ! আজকের মিথ্যার ফলটাও ভাল হবে না । আমি খুব শীঘ্রই মারা যাচ্ছি ।

দুই

দুইদিন পরে ।
আমি আমাকে আমাদের বাসায় আনা হয়েছে । এবং আশ্চর্য্যের ব্যাপার নিশিও আমার সাথেই আছে । এখানে আসার পর আমার উপর মোটামুটি একটা ঝড় বয়ে গেছে । বাবা কেবল আমাকে হাতে ধরে মারেন নাই । একবার মনে হল বলেই দেই বাবা আমরা বিয়ে করি নি । তখন অবশ্য ব্যাপারটা আরও খারাপের দিকে যেত । বাবা এখন জানে আমি নিশিকে বিয়ে করেছি ও আমার ঘরে আসতেই পারে । এখন যদি আমি বলি আমরা বিয়ে করি নি তাহলে নিশির আমার ঘরে আসাটা অবৈধ হয়ে যাবে । তখন আমার অবস্থা আরও খারাপ হবে ।

বাড়িওয়ালার কাছে আমার বাবার নাম্বার ছিল । বদ বেটা আমার বিয়ে খবর বিন্দু মাত্র দেরি না করে বাবার কাছে বলে দিয়েছে । তারপর বাবাও দেরি না সোজা ঢাকা পথে রওনা দিয়েছে । আমাকে ফোন করে নি কারন ফোন করলে আমি পালিয়ে যেতে হয়তো ।

আমি ভয়ে ভয়ে আছি কিন্তু নিশিকে সেই তুলায় দেখলাম বেশ শান্ত । একটু আগে নিশির বাবা মা আমাদের বাসায় এসেছে । মুরব্বিরা মিলে কথা বলছে । নিশি যে আমার পাশে বসে রয়েছে তা নয় । একবার ড্রয়িং রুমে গয়ে দেখি নিশি সবাইকে চা সার্ভ করছে । এমন একটা ভাব যেন ও আসলেই এই বাড়ির সত্যি সত্যি বউ । আমি ওকে ডাক দিয়েছিলাম অনেক সময় আগে । কিন্তু ও আমার কথায় কর্ণ-পাত না করে সবাকে চা পানি দিয়ে বেড়াচ্ছে ।

নিশি আরও আধা ঘন্টা পরে আমার রুমে আসলো । হাতে চায়ের কাপ । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এই নাও । চা !
আমার মনে হল আমি খানিকটা ভুল শুনছি । নিশি আমাকে তুমি করে বলছে । আমি বললাম
-তুই কি আমাকে তুমি করে বলছিস ?
-হ্যা ! এখন থেকে তুমি ! আমাদের বিয়ে হতে যাচ্ছে না ?
-মানে ?
-মানে হল আমার বাবা মা আর তোমার বাবা ব্যাপারটা মেনেই নিয়েছে । আমাকে বলল যে আমাদের যে আগে বিয়ে হয়েছিলো এটা যেন আমরা ভুলে যাই । আজকে রাতে আবার আমাদের বিয়ে হবে ।
-তোর মনে হয় খুব আনন্দ লাগছে !
নিশি কেবল হাসলো ।

এক সময়ে হয়তো আমি ওকে ঠিকই বিয়ে করতাম । নিশিই আমাকেই বিয়ে করতো সেটা ব্যাপারে আমি নিশ্চিত ছিলাম কিন্তু ব্যাপার টা এমন ভাবে হবে সেটা তো আমি কোন দিন ভাবি নি ! নিশি আমার দিকে তাকিয়ে আবারও হাসলো । তারপর দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেল ।

আমি কি করবো খুজে পেলাম না । সত্যি সত্যিই একটা ছোট্ট মিথ্যা থেকে আমি এতো বড় ঝামেলাতে পড়ে যাবো ভাবতেই পারি নি ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×