somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি রূপ-কথার গল্প !

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-তুমি আমার সাথে ব্রেক আপ করতে চাইছো ?
-না । আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাইছি ।


লাইনটা বলে আমি সরাসরি ফারিয়ার দিকে তাকালাম । বিয়ে শব্দটাতে বেশ জোর দিয়েই বলেছি । ফারিয়া তাই চট করেই ব্যাপারটা উড়িয়ে দিতে পারলো না । সেই সাথে আমি আমার মুখের ভাবটাও বেশ গম্ভীর করে রেখেছি । আমি ব্যাপারটা নিয়ে যে বেশ সিরিয়াস সেটা বুঝতে ফারিয়ার কষ্ট হল না ।

ফারিয়া বলল
-এভাবে হয় নাকি ! তুমি কিছু কর না । আব্বু কোন দিন ......
আমি ফারিয়াকে কথা শেষ করতে দিলাম না । বললাম
-তোমাকে বাবাকে আমি বিয়ে করছি না । তাই সে কি ভাবলো না ভবলো সেটা আমার ভাবনার বিষয় নয় । আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই । তুমি কি বিয়ে করবে আমাকে ?
-বিয়ের পর ?
-এতো চিন্তা ভাবনা করে তো আমি তোমাকে ভালবাসি নি । এতো অংক করেও তোমাকে বিয়ে করতে চাই নি । আমি কেবল চাই যে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে যেন আমি তোমার মুখটা দেখতে পাই আর ঘুমাতে যাওয়ার সময় তোমার মুখটা দেখতে পাই । ব্যাস আর কিছু না ।

ফারিয়া আমার দিকে আরও কিছুটা সময় তাকিয়ে রইলো । ও যেন সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা বোধ করছে । যদিও আমি জানি ওর শেষ কথা কোনটা হবে । আমি আবার বললাম
-আমাদের উপর তলায় মিমি নামে একটা মেয়ে থাকে চেনো তো ?
-কিসের ভেতরে কি !
-আহ ! বল না চেন কি না ?
-হ্যা চিনি !
-আমি যদি ওকে এখন গিয়ে বলি ওকে আমি বিয়ে করতে চাই । ও কিংবা ওর ফ্যামিলি রাজি হবে ?
-মানে ?
-আরে বল না ! রাজি হবে কি না ?
-আমি কিভাবে বলবো রাজি হবে কি না ?
-তোমার দিক দিয়ে বিচার কর ? তোমার পাশে বাসায় থাকে চাকরি-বাকরি করে না একটা ছেলে তোমাকে বিয়ে করতে চাইলো । তুমি বিয়ে করবে ?
-অবশ্যই না !
-এখন তুমিও কিন্তু আমাকে বিয়ে করতে চাইছো না । কারন কি ঐ একই । আমার চাকরি নাই । কিন্তু মনে কর আমি একটা ভাল চাকরি পেয়ে গেলাম । তারপর মিমিকে আবারও বিয়ের প্রস্তাব দিলাম । তখন কিন্তু সমূহ সম্ভবনা আছে আমার বিয়ের প্রস্তাবে সে এবং তার ফ্যামিলি রাজি হয়ে যাবে ! তুমিও রাজি হবে যেতে । কারন আমার ভাল চাকরি আছে । ঐ মেয়েটা আমাকে ভালবাসে না কিন্তু তুমি আমাকে ভালবাসো । তাহলে তোমাদের আচরনে কোন ফারাক নেই কেন ? কেন চাকরিটা আমার থেকেও কেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ ?

-তার মানে কি বলতে চাও ?
-যা তুমি ভাবছো তাই বলতে চাই । তোমার কাছে আসলে আমি আর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত জীবন এই দুইয়ের ভেতরে আমি কম গুরুত্বপূর্ণ । আমি পাল্টালেও চলবে কিন্তু নিশ্চিৎ জীবন ছাড়া যাবে না !

ফারিয়া খানিকটা যেন অবাক হয়ে গেল আমার কথা শুনে ! আমি যে এমন কথা বলতে পারি সে ভাবতেই পারে নি । আমি বলেই চললাম । আজকে আমি বাসা থেকে খানিকটা প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি ।
-তোমার কাছে আসলেই আমি গুরুত্বপূর্ন নই । চাকরীওয়ালা ছেলে গুরুত্বপূর্ণ । সেটা আমি হলে ভাল হয় কিন্তু আমি না হলেও চলে ! এই হলে ভাল আর না হলেও চলে এই অপশানের ভেতরে আমি নাই । আমাকে যদি ভালবাসো তাহলে সেটা হবে সব বেশি গুরুত্বপুর্ণ । আমার কাছে যেমন তুমি সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ন, সব কিছুর বিনিময়ে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই আমি আশা করবো যেন আমিও তোমার কাছে ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ হই । কিন্তু পরিস্কার বুঝতে পারছি আমি সেটা নই !

-তুমি ব্যাপার টা বুঝতে চেষ্টা করো । আব্বু কোন দিন মানবে না !
-আরে রাখো । তুমি একজন সাবালিকা । তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাইলে তোমার বাবা কে পৃথিবীর সকল বাবা মিলেও সেই বিয়ে ঠেকাতে পারবে না । আসল কথা হচ্ছে তুমি আমার সাথে যুক্ত হয়ে নিজের জীবন টাকে অনিশ্চিৎ করতে চাইছো না । এই হল ভালবাসা । ভালবাসা মানেই কেবল ভবিষ্যৎ জীবনের সুখে থাকার জন্য সামনের মানুষটার হাত ধরা । যদি তুমি আমার অনিশ্চিৎ জীবনে আমার হাতই ধরতে ভয় পেলে তাহলে আমাকে তুমি কি ভালবাসলে ? যখন আমার তোমাকে সব থেকে বেশি দরকার তখনই তুমি আমার হাত ধরতে ভয় পাচ্ছো তাহলে যখন আমি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবো তখন আমি সেই হাত ধরে কি করবো । টাকা আসলে হাত ধরার মানুষের অবাব হয় না !

-তুমি কিন্তু একটু বেশি বেশি বলছো !
-বেশি বলছি না । সত্যি বলছি । তোমার শুনতে খারাপ লাগলে আমার কিছুই করার নেই ।
-ওকে ! আমিও একটা সত্যি বলি । আমি আমার বাবা মায়ের অমতে কোন কিছু করবো না !
-ওকে কর না । আমার সাথে প্রেম করার আগেও বাবা মায়ের অনুমুতি নেওয়া দরকার ছিল !

ফারিয়ার মুখটা কেমন লাল হয়ে যেতে দেখলাম । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আমি যাচ্ছি । আমার এসব ফালতু কথা শোনার সময় নেই ।
-তাই তো যাবে । চলে যাও । তবে আমাকে ভালবাসো এই কথাটা যেন আর বল না । তোমার ভালবাসতে পারো না । সুখে থাকার নৌকা খুজে বেড়াও । যে যত ভাল অফার দেয় তার নৌকায় চড়ে বস !

ফারিয়া আর দাড়ালো না । আমি ওর চলে যাওয়া পথের দিকে চেয়ে রইলাম । খানিকটা কষ্ট হতে লাগলো তবে সেটা স হ্য হয়ে যাবে আমি জানি । কদিন থেকেই ফারিয়া আমার কানের কাছে গ্যানোর গ্যানোর করছিলো । আর বিয়ে করতে চাও করছি সেটা তো আপত্তি করছি না । কিন্তু না ওনার চাকরিওয়ালা বর লাগবে । কেন ভালবাসার সময় তো এমন কথা হয় নি । চাকরি কি মুখের কথা নাকি যে বললাম আর হয়ে গেল । এদিকে মুখে বলে ভালবাসি, আমার জন্য সব করতে রাজি আবার আমাকে চাকরি ছাড়া বিয়ে করতে পারবে না । হিপোক্রেসি আর কাকে বলে ! তুমি যদি আমার অনিশ্চিৎ পথে আমার হাত ধরতেই না পারলে আমার কঠিন সময়ে আমার পাশে থাকতেই না পারলে তাহলে তুমি আমাকে কিসের ভালবাসো !

চাকরি পেলে তুমি যেমন হাত ধরতে চাইবে, আরও হাজার হাজার মেয়েও আমার হাত ধরতে চাইবে ! তাহলে তোমার আর ওদের ভেতরে পার্থক্য থাকলো কই ! এমন ভালবাসার মানুষের আমার দরকার নেই । চলে গেছে যাক !

দুদিন পরে আমি নিজ থেকেই ওকে ফোন দিলাম কিন্তু ও ধরলো না । তিনবার চেষ্টা করে বাদ দিলাম । মনে হল সম্পর্ক এবার শেষ হয়ে গেছে । যাক, যা গেছে চলে যাক । কিন্তু তবুও মনের ভেতরে একটু আশা ছিল হয়তো ও ফিরে আসবে । কিন্তু মাস খানেক পরে যখন ফারিয়ার এঙ্গেইজমেন্টের কথা শুনলাম তখন শিওর হয়ে গেলাম যে ওর সাথে আমার একদম সম্পর্ক শেষ হয়ে গেছে । ওর বান্ধবীর কাছ থেকে জানতে পারলাম যে মাস দুয়েক পরে ওর বিয়ে । পাত্র নাকি ইঞ্জিনিয়ার !
ভাল । এটাই তো চেয়েছিলো ও ।

সুনিশ্চিৎ জীবন !
আমাকে চায় নি কোন দিন ।
আজ কালকার মেয়েরা ভালবাসার মানুষের থেকেও বিয়ে করতে চায় যার কাছে ভাল চাকরি আছে । ভালবাসার মানুষটি ভাল চাকরি পেলে ভাল, না হলে অন্য কাউকে তারা ঠিকই খুজে নেয় । আর দোহাই/দোষ দেয় বাবা মায়ের !
ভাল ফন্দি !

মন যে খারাপ লাগছিলো না তা বলবো না । মেয়েটা আমাকে ভালবাসে নি কিন্তু আমি ওকে ঠিক ঠিকই ভালবাসতাম । কদিন কোথা থেকে ঘুরতে আসতে মন চাইলো । ব্যাগ নিয়ে বের হয়ে গেলাম । মোবাইল টা বাসাতেই রেখে গেলাম । বলতে গেলে পুরো দুনিয়ার সাথে একেবারে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ।

বাসায় ফিরতে ফিরতে প্রায় আরও দুই সপ্তাহ কেটে গেল । মা আমার মুখ দেখে অনেক কথা জানতে চাইলো । অনেক চিৎকার চেঁচামিচি করলো তবে আমি যে কেন এমন করছি । আমি তাদের কিছু না বলে নিজের ঘোরের দিকে চলে গেলাম । তবে আমি যে আবার ফিরে এসেছি এতে তাদের একটা স্বস্থি ফিরে এসেছে ।

তার ঠিক দুই সপ্তাহ পরেই আমার চাকরি হয়ে গেল । পড়ালেখা শেষ করে বেশ কয়েক জায়গায় আমি ইন্টার ভিউ দিয়েছিলাম । তাও বেশ কয়েক দিন আগের কথা । এতোদিন পরে তারা আমাকে কেন কল করলো আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না । কাউকে কিছু বললাম না । কেবল বাসার মানুষজনকে বললাম যে কাউকে যেন কিছু না জানাই । আগে কদিন করে দেখি যদি ভাল লাগে তাহলে যেন সবাইকে জানায় ।

আম্মা আমার মন মানষিকতা খুব ভাল করেই জানতো । আমি চাকরি ছেড়ে দিতে পারি ভাল না লাগলে সেটা তিনি জানতেন । তবে আমি চাকরিতে জয়েন করার পরপরই দেখলাম বাবা আর মা দুজনের আচরনই কেমন পরিবর্তন হয়ে গেছে । যে বাবা আমার উপর সারাদিন বিরক্ত থাকতো সেই বাবাকেই দেখলাম আমার উপর বেশ সন্তুষ্ট ।

এর ভেতরে আমি ফারিয়ার কথা ভুলেই গেছিলাম । সজিবের ফোনে মনে পড়লো । বেটা মনে করিয়ে দিল যে সামনের শুক্রবার নাকি ফারিয়ার বিয়ে । খুব ইচ্ছে করলো ওকে গিয়ে বলি যে দেখো আমার চাকরি হয়েছে । আসো, এবার তো আমাকে বিয়ে কর । কিন্তু ইচ্ছে টাকে দমন করলাম নিষ্ঠুর ভাবে ।

দেখতে দেখতে ফারিয়ার বিয়ের দিন চলে এল ।
শুক্রবারে ছুটির দিনে বেশ বেলা করেই ঘুমিয়ে ছিলাম । মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো । মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে মনে হল কি যেন ঠিক নেই । বললাম
-কি সমস্যা ?
-তোর কাছে একটা মেয়ে এসেছে ?
-কে ? অফিসের কেউ ।
-এসে দেখ !

ড্রয়িং রুমে গিয়ে ধাক্কার মত খেলাম ।
ফারিয়া মাথা নিচু করে বসে আছে । কালো রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরা । আমাকে ঘরে ঢুকতে দেখেই ও উঠে দাড়ালো । আমার মাথায় তখন হাজারটা প্রশ্ন চলছে । বুঝতে পারছি না এই মেয়ে এখানে কি করছে ?
আমি ওর সামনে গিয়ে বললাম
-তোমার না আজকে বিয়ের কথা ?
-হুম !
-তা এখানে কেন ? দাওয়াত দিতে এসেছো ?

ফারিয়া আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো যেন আমাকে পারলে চিবিয়ে খায় ! সেটা অনেক কষ্টে দমন করলো । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোমার সাথে কয়েকটা কথা বলবো ।
-বল !
-এখানে না !

বুঝতে পারলাম মায়ের সামনে বলতে সংকোচ করছে । আমি ওকে মায়ের সামনে দিয়েই আমার ঘরে নিয়ে এলাম । ঘরের দরজা ভিড়িয়ে দিতেই ফারিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরলো । বেশ শক্ত করেই । আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই অনুভব করলাম মেয়েটা কাঁদছে । প্রবল ভাবেই কাঁদছে । এতোদিন ওর উপর যে রাগ আর অভিমান ছিল সেটা ওর েই কান্না দেখে একদম পানি হয়ে গেল । বললাম
-কি হয়েছে ? বল আমাকে ? বল আমাকে ? আমি তো রয়েছি ! এই .....
অনেক টা সময় কান্নার পরে ফারিয়া কান্না থামিয়ে বলল
-আমি বাসা থেকে পালিয়ে এসেছি । তোমাকে ছাড়া আমি থাকতে পারবো না । আমাকে যেভাবে রাখবে যা খাওয়াবে তাই খাবো, কেবল আমার হাত ধরে রাখবে ? রাখবে তো ?

আমি ওকে আমার চোখের সামনে নিয়ে এসে ওর দিকে তাকালাম । মেয়েটার চোখ বলছে মেয়েটা আমাকে সত্যিই ভালবাসে । আমার জন্য ইঞ্জিনিয়ার ছেলে ছেড়ে চলে এসেছে । আমার জন্য সুনিশ্চিৎ ভবিষ্যৎ ছেলে আমার অনিশ্চিৎ জীবনের সঙ্গি হতে চলে এসেছে । আমি কিভাবে এই মেয়ের হাত ছেড়ে দিতে পারি । আমি ওকে বলল
-আপাতত এক কাজ কর । আমার বাবা আসার আগেই এখন থেকে পালাই !
-কোথায় যাবা !
-দেখা যাক । আগে মগবাজার কাজী অফিসে তো যাই তারপর দেখা যাবে ওখান থেকে কোথায় যাওয়া যায় !

(সমাপ্ত)



এই গল্প রূপকথার গল্পকেও হার মানাবে । বর্তমান কালের মেয়েরা প্রেম প্রেম খেলা সবার সাথে খেলতে পারে কিন্তু নিজের সুনিশ্চিৎ ভবিষ্যতের জন্য সব কিছু ত্যাগ করতে সদা প্রস্তুত থাকে । আর সেই ত্যাগ করার লিস্টে নিজের প্রেমিকের নাম থাকে সবার আগে । আর সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে প্রেম ভালুবাসা বিষয়ক সব থেকে নীতিকথা আপনি এই মেয়েদের কাছ থেকেই শুনতে পাবেন :D

সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
১৫টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×