somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট-গল্পঃ ধাক্কা

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-অরিন ঠিক আছো তুমি ?

নিজের চিন্তাতেই ডুবে ছিল । অফিসের সোমা আপার ডাকে ফিরে এল বাস্তবে । খুব স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু কিছুতেই থাকতে পারছে না । আজকে ওর পক্ষে কোন ভাবেই স্বাভাবিক থাকা সম্ভব হচ্ছে না । কোন মতে মুখে একটু হাসি ফুটিয়ে অরিন বলল
-না ঠিক আছি ।
-কিন্তু তোমার চেহারা দেখে তো মনে হচ্ছে না । কি হয়েছে ? স্বামীর সাথে ঝগড়া হয়েছে সকালে ?
-নাহ ! সুমন আমার সাথে ঝগড়া করে না !
-তাহলে ?
-কিছু হয় নি আপু ! কাল রাতে ঘুমাতে একটু দেরি হয়েছিল তাই এমন মনে হচ্ছে ।

সোমা আপা আর বেশি কিছু জানতে চাইলো না । নিজের ডেস্কের দিকে চলে গেল । অরিন আবারও নিজের কাজে মন দিল । তবে কেবল মনিটরের দিকে তাকিয়েই রইলো । কাজের কাজ কিছু হল না । ও কিছুতেই নিজের কাজে মন বসাতে পারছে না । ঘুরে ফিরে তার মনটা তার বাসার দিকে চলে যাচ্ছে । বারবার মনে হচ্ছে এখন ওরা কি করছে !
কি করবে এখন ?

সুমনের বাহুতে অন্য কোন মেয়ে রয়েছে তারা পৃথিবীর সব থেকে আদিম খেলায় মত্ত এই জিনিসটা মেনে নিতে পারছে না ও কিছুতেই । সুমনের উপর রাগ করতে চাইছে কিন্তু পারছে না । কারন ও খুব ভাল করেই জানে এই সব কিছুর জন্য ও নিজেই দায়ী ! ও নিজে এমন কাজটা না করলে হয়তো সুমন আজকে এইকাজটা করতো না !

আর সুমনকে ও দোষ দেবে কিভাবে ?
ও তো গোপন অথবা লুকিয়ে কিছু করে নি । ওকে সরাসরিই বলেছে । বলেছে ও কি করতে যাচ্ছে এবং কেন করতে যাচ্ছে ।

সুমনের সাথে অরিনের বিয়েটা প্রায় সাত মাস পার হয়ে গেছে । সব দিক দিয়েই ওদের বিয়েটা ভাল ছিল । দুজনেই চাকরি করতো তারপরেও ওদের কারো অভিযোগ ছিল না । কিন্তু একটা খুব বড় অস্বাভাবিকত্ব ছিল ওদের বিবাহিত জীবনে । এই সাত মাসে অরিন একটা বারের জন্যও সুমনকে শারীরিক ভাবে নিজের কাছে আসতে দেয় নি ।

প্রথম যেদিন সুমন অরিনের কাছে আসতে চেয়েছিলো অরিন মুখ ফুটে কিছু বা বললেো আচরনে বলেছিলো যে সে আগ্রহী না । সুমন ধরে নিয়েছিলো হয়তো ওর শরীর খারাপ লাগছে । তাই কিছু বলে নি । কিন্তু সপ্তাহ খানেক পরেও যখন একই কান্ড করলো তখন সুমন কারনটা জানতে চাইলো । অরিন কিছু না বলে কেবল চুপ করে রইলো । এর পরে সুমন আরেকবার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু অরিনের শীতল আচরন দেখে আবার দমে গেল ।

অরিন ভেবেছিলো এবার সুমন আর চুপ থাকবে না । থাকার কথাও না । তবে আশ্চর্য ভাবে লক্ষ্য করলে তারপর থেকে সুমন আর ঐদিকে আগোই নি কোন দিন । ওদের সব কিছু স্বাভাবিক ছিল কেবল মাত্র ঐ একটা ব্যাপার বাদ দিয়ে । অরিনের মনের ভেতরে ব্যাপারটা খারাপ লাগতো কিন্তু ও নিজেকে কিছুতেই বুঝাতে পারতো না !

কিছুতেই সেই ঘটনা মন থেকে বের করতে পারতো না । যখনই কেউ ওর কাছে এমন ভাবে আসার চেষ্টা করছে তখনই ব হুদিন আগে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনা মনে পড়ে যেত ।

ঘটনাটা ঘটে যখন ও ক্লাস নাইনে পড়ে । প্রাইভেট থেকে ও একা একাই বাসায় আসতো । ঐদিন একটু রাত হয়ে গেছিলো । রাস্তা দিয়ে আসার সময় হঠাৎ করেই তিনটা ছেলে ওকে জাপতে ধরে পাশে গলির দিকে নিয়ে যায় । অরিন এতোটাই ভয় পেয়েছিল যে চিৎকার করতে ভুলে গিয়েছিলো কিন্তু কপাল ভাল যে দুজন লোক ঐ গলি দিয়ে তখনই যাচ্ছিলো । ওরা এগিয়ে এলেই ছেলে গুলো দৌড়ে পালিয়ে যায় । তবে অরিন যে শকের ভেতরে চলে গিয়েছিলো সেটা কাটতে বেশ কিছু দিন লেগে যায় এবং ওর মনে একটা দাগ রয়েই যায় ।

এর পরে আর কোন ভাবেই ও এই ঘটনাটা মন থেকে বের করতে পারে না । কলেজেের শেষ দিকে একটা ছেলের সাথে ওর সম্পর্ক হয়েছিল । কিছুদিন সম্পর্ক চলার পরে ছেলেটা ওকে যখন চুম খেতে যাচ্ছিলো তখনই ওর সেই আগের দিনের কথাটা ওর চোখের সামনে ভেসে ওঠে এবং চিৎকারে ওকে ধাক্কা ফেলে দেয় । এরপর আর ওদের সম্পর্ক ঠিক হয়নি । এর পরে অরিন নতুন কোন সম্পর্কের দিকে এগোই নি ।

তারপর পারিবারিক ভাবে অরিনের বিয়ে হয় । ভেবেছিলো বিয়ের পর হয়তো অরিনের এই সমস্যা টা থাকবে না কিন্তু সেই সমস্যা রয়েই গেল । সুমন অবশ্য খুব বেশি উচ্চ-বাচ্চ করে নি । ওদের মাঝে এই জিনিসটা নিয়ে আর কোন কথা হয় নি আর । অবস্য এটা নিয়ে ওদের মাঝের সম্পর্কের কোন সমস্যা হয় নি । খুব স্বাভাবিক ভাবেই সুমন ওর সাথে মিশতো কথা বলতো ওকে হাসাতো । দুজন মাঝে ঘুরতেও যেত ! সুমন যে ওকে পছন্দ করতে শুরু করেছে সেটা অরিন খুব ভাল করেই বুঝতে পারতো । ও নিজেও সুমন কে ভালবাসতে শুরু করেছিলো । কিন্তু ঐ সমস্যাটা কিছুতেই মন থেকে বের করতে পারছিলো না ।

কিন্তু গতকালকে সুমন ওকে ওকে যা বলল সেটার জন্য ও মোটেই প্রস্তুত ছিল না । কিন্তু সুমনের প্রতিটি কথাতেই যুক্তি ছিল । ও সেই কথার বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে পারেও নি । কেবল অবাক হয়ে শুনেছে । এবং সেটা মেনেও নিয়েছে !

গতকাল রাতেই খাওয়ার পরে সুমন কথাটা তুলল । ওকে ডেকে নিয়ে গেল বসার ঘরে ! তারপর খুব স্বাভাবি ভাবে বলল
-কালকে তুমি বাসায় আসবে কখন ?
-যখন আসি !
-আচ্ছা তাহলেই হবে ।
-মানে !
সুমন কিছুটা মসয় চুপ করে থেকে বলল
-আসলে আমাদের বিয়েতে কিছু যে একটা স্বাভাবিক নেই সেটা তো তুমি জানো তাই না ?

অরিন কোন কথা না বলে চুপ করেই রইলো ।
-কিন্তু আমি তো একজন মানুষ তাই না ? দেখো শুনতে তোমার কাছে কেমন লাগবে তবে আমার নিজের জৈবিক কিছু চাহিদা আমার আছে । থাকা স্বাভাবিক নাকি !
অরিন কিছু না বলে মাথা নিচু করে রইলো ।
-আমি আসলে সেটাই করতে চাচ্ছি ! হয়তো তোমার কাছ থেকে আড়াল করতেই পারতাম কিন্তু সেটা ঠিক হত না । তাই তোমাকে জানিয়ে রাখলাম ! কাল আমার এক বন্ধু আসবে । ওর ম্যারেড লাইফও নাকি ঠিক যাচ্ছে না !

অরিন কেবল অবাক হয়ে সুমনের দিকে তাকিয়ে ছিল । কি বলবে খুজে পেল না ! সুমন বলল
-এভাবে তাকিয়ে থেকো না প্লিজ ! আমার যা চাহিদা ছিল আমি কিন্তু প্রথমে তোমার কাছ থেকেই আশা করেছি সেটা আমার প্রাপ্য ছিল । অপেক্ষা করেছি যে তুমিও নিশ্চঐ সেটা অনুভব করবে । এক মাস দুই মাস গুনো সাত মাস পার হয়ে গেল । তোমার দিক থেকে কোন সাড়া আসে নি ।

অরিন আবারও মাথা নিচু করে শুনে গেল ।
-দেখো মানুষের সমস্যা থাকেই । তোমারও আছে । ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম । কিন্তু আমার দিকটাও তো তোমার দেখতে হবে না ! আশা করি তুমি বুঝতে পারছো ?
অরিন কোন ভাবে বলল
-বুঝতে পারছি !
-থেঙ্কিউ ! কালকে কেবল সন্ধ্যার আগে বাসায় এসো না । তাহলেই হবে । কেমন !

তারপর থেকে অরিন আর একটা মিনিটের জন্য চোখের পাতা এক করতে পারে নি । বারবার কেবল ঐ একই কথা মনে হচ্ছে ! গুহরে ফিরে ঐ একটা কথাই । সকাল বেলা অরিনের অফিসে যাওয়ার সময়ও সব কিছু স্বাভাবিক ছিল । সুমন এমন ভাবে আচরন করতে লাগলো যেন কোন ঘটনাই ঘটবে না । কিছুই হবে না । কিন্তু অরিনের মনের মাঝে কি চলছে সেটা কেবল অরিনই বুঝতে পারছে ।

অফিস থেকে যখন বাসায় এসে হাজির হল তখন বিকাল পাঁচটা । এসে ভেবেছিলো সুমনকে বাসাতেই পাবে । কিন্তু পেল না । নিজের পরিচিত ঘরটা কেমন যেন অপরিচিত লাগলো ওর কাছে । অন্য দিন এই সময় বাসায় এসে রান্না করে সে । সুমন আগে আসলে সুমন নিজেও রান্না ঘরে অনেক কাজ এগিয়ে রাখে । তারপর দুজন মিলে রান্না করতে থাকে । আসলে সব দিক দিয়ে ওরা একদম সুখী একটা কাপল হতে পারতো । কিন্তু সেটা আর হয়ে ওঠে নি ।

অরিন নিজের শোবার ঘরের বিছানার দিকে এক ভাবে তাকিয়ে রইলো । বিছানাটা এখন একদম গোছানো লাগছে । কিন্তু ও জানে এখানে কি হয়েছে আজকে ! অরিনের চোখ দিয়ে কখন পানি পড়তে শুরু করেছে ও নিজেই জানে না । সোজা বাধরুমে চলে গেল । দরজাটা বন্ধ না করেই ঝর্ণা ছেড়ে দিয়ে ওটার নিচে দারিয়ে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলো ।
সুমনের উপর নাকি নিজের উপর কি এক অভিমানের ও কাঁদছে ও নিজেই জানে না । অথচ ও চাইলে আজকের দিনটা কোন আসতো না ! এমন কোন ঘটনা ঘটতোই না ।

হঠাৎ কেউ অরিনে শরীর স্পর্শ করলো । অরিন নড়লো না । খুব ভাল করেই জানে এসেছে । সুমনের কাছেও এক সেট চাবি আছে । সুমন আরেকটু কাছে এসে জড়িয়ে ধরলো ওকে পেছন থেকে । অরিন তো আগে থেকেই ভিজে গিয়েছিল সুমনও আস্তে আস্তে ভিজে যেতে লাগলো । অরিনের কানের কাছে মুখ নিয়ে সুমন বলল
-আমার উপর রাগ লাগছে ?
-উহু !
-তাহলে কাঁদছো কেন ?
-জানি না ।
-আমি জানি ।
-তাহলে কেন করলে এমন একটা কাজ ?

তখন অরিন অবাক হয়ে আবিস্কার করলো যে সুমন যে ওকে জড়িয়ে ধরেছে এতে ওর কিছু মনে হয় নি । অন্য সময় হয়ে হয়তো চিৎকার করে উঠতো। সেই তিন জনের চেহারা ভেসে উঠতো কিন্তু আজকে তেমন কিছুই হয় নি । ওকে ওকে এবার ওর মুখোমুখি দাড় করালো । দুজনে ঝর্নার নিচে দাড়িয়ে রইলো কেবল ।

অরিন তাকিয়ে দেখে সুমনের মুখটা কেমন হাসি হাসি । এমন একটা ভাব যেন আজকে কোন ঘটনাই ঘটে নি । অরিন ভিজতে ভিজতে বলল
-হাসছো কেন ?
-তোমার অবস্থা দেখে !
-মানে ?
-আরে গাধা তোমার কি আসলেই মনে হয়েছে আমি ওমন কিছু করবো ?
পিটপিট করে অরিন তাকিয়ে রইলো সুমনের দিকে । বুকের মাঝে কেমন একটা স্পন্ডন শুনতে পাচ্ছে । সুমন বলল
-তুমি আসলেই এমন কিছু কর নি ?
-বিশ্বাস না হলে আমার অফিসে ফোন দিয়ে দেখো । আজকে সারাদিন আমি ওখানেই ছিলাম !

অরিননের কান্নার বেগ যেন হঠাৎ করেই আরও বেড়ে গেল । তারপর সুমনের শরীরে একটা ধাক্কা মেরে বলল
-তাহলে আমার এমন কেন করলে ? আমাকে কষ্ট দিতে ভাল লাগে খুব ?
-কেন করেছি ?

এই বলেই সুমন চোখের নিমিষেই অরিনের ঠোটে চট করে একটা চুম খেয়ে ফেলল ও কিছু বুঝে ওঠার আগে ! অরিনের কান্না থেমে গেল মুহুর্তেই । সুমন বলল
-আমি ঠিক শিওর ছিলাম না যে কাজ হবে কি না ! তবে অনেক দিন আগে তুমি যে শকটা পেয়েছিলে সেটা দুর করার জন্য একটা ধাক্কা দেওয়ার দরকার ছিল ।
-তুমি জানতে সব ?
-হুম । তোমার বাবার কাছ থেকেই শুনেছি ! প্রথমে তোমাকে সময় দিয়েছি তোমার সাথে মিশেছি আমার সম্পর্কটা ভাল করেচি । ভেবেছি আমাকে ভালবাসতে শুরু করলে হয়তো সব কাটিয়ে উঠবে !
অরিন চুপ করে রইলো ! সুমন বলেই চলেছে
-তুমি নিজেও যে আমাকে ভালবাসো সেটা আমি খুব ভাল করেই বুঝতে পেরেছিলাম কিন্তু ঐ শক থেকে হওয়া দেওয়ালের জন্য আমার কাছে আসতে পারছিলে না তোমার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও । দেখো আজকে আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরেছি তাতেও তোমার কিছু মনে হয় নি কারন একটা শক আরেকটা শককে দুরে সরিয়ে দিয়েছে ।
-তোমাকে আমি একদম .....

এই বলে অরিন ওর দিকে আসতেই সুমন ওকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো । এতো দিন পর হঠাৎ করে সুমনকে জড়িয়ে ধরাতে একটা শিরশিরে অনুভুতি অরিনের মনে উদয় হল । তবে সেটা তার ভাললাগার অনুভুতির কাছে কিছু নয় ...
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১১
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×