somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি সাধারন প্রেমের গল্প

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শীতের সকালে বেলা করে ঘুমানো আমার অনেক দিনের অভ্যাস । সব কিছু থেকে এই ঘুমটাকে বেশি গুরুত্বপূর্ন মনে হয় । আর নাজিয়া জীবনে আসার পর থেকে এটা যেন আরও কয়েকগুন বেড়ে গেছে । এখন কেবল ঘুম হলেই চলে না নাজিয়ার সাথে ঘুমানিটা জরুরি কাজের ভেতরে পরে গেছে ।

সকালে নাজিয়া ঘুম থেকে উঠতে চাইলেও ওকে উঠতে দিতাম না । জোর করে বিছানা ধরে রাখতাম । আমার কারনে বেচারিকে নিজের ডিউটি টাইম পর্যন্ত বদলাতে হয়েছে । আগে সকাল হলেও ওঠার জন্য নড়া চড়া করতো কিন্তু আস্তে ওর অভ্যাস হয়ে গেছে । আজকেও সকালে ঘুম ওকে জড়িয়ে ধরেই ঘুমিয়ে ছিলাম ।

কিন্তু একটা সময়ে উঠতেই হল । ও আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আজকে উঠতেই হবে ?
-কেন ?
-ভুলে গেছো ?
-আজকে আবার কি ! আজকে না শুক্রবার, ছুটির দিন ?
- তোমার তো প্রতিদিনই ছুটির দিন । আর আমার তো শুক্র শনি নাই জানো না ? আজকে বাবার বাসায় অনুষ্ঠান আছে, মনে নেই ?
আমি ওকে আরেকটু জড়িয়ে ধরলাম । তারপর ওর চোখ বন্ধ অবস্থায় ওর কপালে একটু ছোট চুমু খেয়ে বললাম
-তোমার বাবা আমাকে ঠিক পছন্দ করে না ।
নাজিয়ার মুখ থেকে একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে শুনলাম । তারপর ও বলল
-জানি । কিন্তু কি করবো বল ? বাবা তো ! ফেলে তো আর দিতে পারি না !
-হুম ! যেতেই হবে ?
-হুম । যেতেই হবে ! আমি দিউটি থেকে সোজা চলে যাবো ওখানে । তুমিও চলে এসো ।
-আচ্ছা !

আরও আধা ঘন্টা ওকে জড়িয়েই শুয়ে রইলাম । তারপর নাজিয়া আমাকে রেখেই উঠে গেল । ওর হাসপাতালে ডিউটির সময় হয়ে যাচ্ছে । আমার অবশ্য সেই সমস্যা নেই । আমি চাইলেই বেলা করে ঘুমাতে পারি । আমার কাজ সন্ধ্যা থেকে ।

অনেকের কাছে ব্যাপারটা এখনও ঠিক বিশ্বাস যোগ্য হয় না যে নাজিয়ার মত মেয়ে আমাকে কেবল পছন্দই করে নি, আমাকে সবার অমতে বিয়েও করেছে । আমরা গত চার মাস ধরে চমৎকার সংসার করে চলেছি ।

নাজিয়ার সাথে আমার প্রথম পরিচয় হয় ওর চেম্বারে । ও তখন ডা. আজম খানের এসিস্ট্যান্ট হিসাবে কাজ করে । আমি আমার ভাতিজাকে নিয়ে গেছি সেখানে । সেখানেই ওকে প্রথম দেখি ওকে । টুকটাক কথা হয় । তারপরে নাজিয়ার সাথে দেখা হয় একটা সেচ্ছা সেবিকদের অনুষ্ঠানের ! আমার যেহেতু কোন কাজ কর্ম নেই আমি মাঝে মাঝে অনেক জায়গাতে যাই । একটা ক্যাম্পেইনে নাজিয়াকে দেখতে পাই । আমি ওকে ঠিক মত চিনতে পারি নি ওকে । ও নিজেই আমাকে চিনে ফেলল । সারা দিন ছিলাম ক্যাম্পে । সন্ধ্যায় যাওয়ার সময় ও কারো কাউকে খুজে পাচ্ছিলো না । আমি ওকে সঙ্গ দিলাম ঢাকা পর্যন্ত ! ঐদিন আসার পথে ওর সাথে অনেক কথা হল । ও অনেক কথা বলল । কেন বলল কে জানে ? তবে আমার শুনতে খারাপ লাগছিলো না ।
নাজিয়ার বিয়ে হয় ও যখন ফোর্থ ইয়ারে পড়ে । ওর বাবার একান্ত ইচ্ছায় । ছেলে তখন ফুল ডাক্তার । তবে বিয়েটা টিকলো না । ছেলেটা বাইরে দিকে যতটা ব্রাইট ভেতরে ভেতরে ততটা ব্রাইট ছিল না । নাজিয়ার গায়ে হাত পর্যন্ত তুলতো । ওর ডাক্তারী পাশের আগেই ওদের ডিভোর্স হয়ে যায় । প্রথমে বেশ কিছু দিন নাজিয়া ফ্রাস্টেড ছিল । তারপর নিজেকে বিভন্ন কাজে যুক্ত করা শুরু করে । সেখানে থেকে এই স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে টুকটাক কাজ শুরু !

বাস থেকে যখন নামলাম আমরা গুলিস্তানে দেখি ওকে নেওয়ার জন্য একটা সাদা কালো রংয়ের প্রাডো গাড়ি দাড়িয়ে আছে । ও আমাকে লিফট দিতে চাইলো কিন্তু আমার অন্য দিকে যাওয়ার ছিল । ভেবেছিলাম ঐটাই সম্ভবত আমাদের শেষ দেখা হবে । কিন্তু বাসায় যেতে না যেতেই নাজিয়ার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট এসে হাজির । এরপর থেকেই ওর সাথে আমার কথা বার্তা শুরু হয় । প্রথমে ইনবক্সে টুকটাক হাই হ্যালো । তারপর ফোন শেষে সেখান থেকে দেখা সাক্ষাত শুরু । আমি ঠিক বুঝতে পারছিলাম না নাজিয়ার সাথে আমার হঠাৎ এতো কথা কেন শুরু হয়ে গেল !

আসলে কেউ কেউ এমন থাকে যার সাথে কথা শুরু হলে কথা বলতেই ইচ্ছে করে । নাজিয়া ছিল তেমনই একজন । হয়তো ওরও আমার সাথে কথা বলতে ভাল লাগতো । মিমির বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে আমার আর কোন মেয়ের সাথে এতো কথা কোন দিন হয় নি । মিমির কথাও আমি নাজিয়াকে বলেছিলাম সব । ও নিজের বৈবাহিক জীবনের দুঃখ স্মৃতির কথা আমার সাথে শেয়ার করতো । আমার কেন জানি মনে হত ও কথা গুলো বলে শান্তি পেত ।

মাঝে মাঝেই আমাদের দেখা হত । আমরা ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা দিতাম । নিজেও ঠিক বুঝতাম না আমার মাঝে এতো কথা কোথায় ছিল । মাঝে মাঝে যখন ওর নাইট ডিউটি থাকতো আমি ওর হাসপাতালে গিয়ে উপস্থিত হতাম । রাত ভয় ওর অফিসে বসে চা খাওয়া হত আর কথা চলতো । একটা কথা আমি বুঝতে পারতাম যে আমার সাথে ও প্রান খুলে হাসতো । আমিও হাসতাম ।

এমন একদিনের কথা । আমি আর ও বসুন্ধরাতে বসে বসে গল্প করছি । একটা মুভি দেখার প্লান করেই গেছি । এমন সময়ই ও একটু ওয়াশ রুমে গেল । ফিরে এসে দেখি ওর মুখের ভাবটা একদম মুছে গেছে । জানতে চাইলাম
-কি হয়েছে ?
-কিছু না ! চল এখন থেকে । আমার কেন জানি ভাল লাগছে না ।
এমন ভাবে কিছু না বলল আমি মোটামুটি শিওর হয়ে গেলাম যে কিছু একটা হয়েছে । কার সাথে নিশ্চয়ই দেখা হয়েছে । কার সাথে দেখা হয়ে হলে ওর মুড অফ হতে পারে ! চিন্তা করতে লাগলাম । প্রথম যে নামটা মাথায় এল সেটা হচ্ছে ওর এক্স হাসব্যান্ড !
আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম
-কোথায় দেখা হয়েছে ?
নাজিয়া প্রথমে কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে হাতের ইশারায় দেখালো কোন দিকে দেখেছে । আমি ওর হাত ধরলাম । এরপর ওকে নিয়ে এমন ভাবে ওদিকে হাটতে লাগলাম যেন বাইরে থেকে যে কেউ আমাদের দেখলে মনে করে আমরা কাপল । একটু যে অস্বস্তি লাগছিল না তা না তবে নাজিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখলাম ওর মুখের হাসিটা আবার আস্তে আস্তে ফিরে আসছে । হাজব্যান্ডের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পেলাম ওর হাজব্যান্ড আমাদের দেখতে পেয়েছে । এবং আমাদের চলার ভঙ্গি দেখে ওনার বুঝতে কষ্ট হল না যে আমাদের ভেতরে কি সম্পর্ক । হেসে সামনে বসা একজনের সাথে কথা বলছিলো । সেই হাসিটা মিলিয়ে যেতে দেখলাম । আমি ঠিক এটাই চাচ্ছিলাম !

ঐ দিন নাজিয়ার সাথে মুভি দেখছিলাম নাজিয়া আমার হাতটা ধরেই রেখেছিলো সবটা সময় । আমি কেন জানি বুঝতে পারছিলাম কিছু একটা পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের ভেতরে । তারপর থেকে নাজিয়া আমার সাথে দেখা সাক্ষাক কমিয়ে দিল । এমন কি কথা বলা পর্যন্ত । ঠিক এক মাসের পর ও আমাকে বিয়ের জন্য প্রোপোজ করে বসলো । আমি সেদিন এতো অবাক হয়ে এর আগে হয়েছিলাম কি না আমি জানি না !

আমি কেবল বললাম
-আমার মত বেকার একটা ছেলেকে বিয়ে করলে মানুষ কি বলবে ?
নাজিয়া হেসে বলল
-লোকের মন মত চলতে গিয়ে একবার তো খুব স্বকার ছেলেকে বিয়ে করেছিলাম । ফলাফল তো দেখতে পেয়েছি ।

নাজিয়াকে মানা করার কোন উপায় ছিল না । তবে ওর বাবার দিক থেকে প্রবল আপত্তি এল । সে কিছুতেই আমাদের বিয়ে হতে দিবে না । এমন কি আমাদের বাসায় পর্যন্ত চলে গেল আমাদের বিয়ে ঠেকাতে । তিনি কোন ভাবেই তার মেয়ের সাথে আমার বিয়ে দিতে প্রস্তুত নন । শেষে মা আমাকে ফোন করে বলল নাজিয়ার ব্যাপারে আরেকবার ভেবে দেখতে বলল । যদিও সরাসরি আমাকে কিছু বলে নি । বাবা মা কোন দিনই আমার উপর তাদের সিদ্ধান্তা চাপিয়ে দেয় নি । এমন কি আমি কি করবো কিংবা করছি সেটা নিয়েও তাদের কোন মাথা ব্যাথা খুব একটা ছিল না । তাদের আদর্শ বড় ছেলে মানে আমার বড় ভাইকে নিয়েই তারা সুখে ছিল ।

নাজিয়ার বাবা এমন কি নাজিয়াকে হুমকি দিল যে যদি আমার সাথে সে বিয়ে করে তাহলে তার দরজা চিরো দিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে তার জন্য । এই কথা শোনার পরদিনই নাজিয়া বাসা ছেড়ে চলে আসলো । আমরা দুজন মিলে সারাদিন বাসা খুজে একটা বাসা ভাড়া করলাম । আমি চাকরি বাকরি কিছু না করলেও টিউশনী করে বেশ ভাল টাকা আয় করি । কিছু জমানো টাকাও আমার ছিল । বড় ভাইয়ার কাছ থেকে আরও লাখ খানেক টাকা ধার নিলাম । ভাইয়া অবশ্য মানা করলো না। বরং বলল যে বিয়ে শাদী করলে যদি আমার কিছুটা সুমতি হয় !

দুজন মিলে সারাদিন কেনা কাটা করে ঘর দোর ভরিয়ে ফেললাম । তার এক সপ্তাহে মাঝেই আমাদের বিয়ে হয়ে গেল । একা একাই হল বিয়ে টা । বাসায় বললাম আগে চাকরি বাকরি পাই তারপর বিয়ের অনুষ্ঠান হবে । যদিও নাজিয়ার বাবা বলেছিলো যে তার বাড়ির দরজা বন্ধ কিন্তু বিয়ের দুদিনের মাথায় সেই দরজা খুলে গেল । আমাদের দাওয়াত দিল ও বাসায় !

দরজা বন্ধ না হলেও একটা কথা আমি বুঝতে পারতাম যে নাজিয়ার বাবা আমাকে ঠিক পছন্দ করতেন না । মাঝে মাঝে খোচা দিয়ে কথা বলার চেষ্টা করতেন । আমিও কম যেতাম না । হাসতে হাসতেই তার খোচার জবাব দিতাম । এতে তিনি আরও রেগে যেতেন । তবে নাজিয়ার জন্য রাগারাগি করতে পারতেন না ! এভাবেই চমৎকার ভাবেই চলে যাচ্ছিলো জীবন ।


সন্ধ্যা বেলা একটু আগে আগেই বের হলার টিউশনী থেকে । আমার টিউশনীর কাছেই একটা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠান টা হচ্ছিলো । ওর বাবার অফিসের কোন প্রোগ্রাম ! আমি গেটের কাছে এসে দেখি নাজিয়া সেখানে দাড়িয়ে আছে । আমার জন্য অপেক্ষা করছে । আমাকে দেখতে পেয়ে হাসলো । আমি রিক্সা থেকে নামার আগেই রিক্সার সামনে এসে থামলো । বলল
-নেমো না ।
-সে কি কেন ?
-ভেতরে ঢুকেছিলাম ।
-আমি ঢুকবো না ?
-আমি জানি তুমি এখানে আসতে চাও না । সুতরাং জোর করে আসতে হবে না । আমি বাবাকে মুখে দেখিয়ে এসেছি । চল !
-সত্যি যেতে হবে না ?
-না ।

আমি একটু হাসলাম । আসলেই আমার এই টাইপের অনুষ্ঠানে যেতে ভাল লাগে না । আর যেখানে ওর বাবা আছে সেখানে তো আরও যেতে ইচ্ছে করে না । নাজিয়া বলল
-চল । আজকে আমরা ক্যান্ডেল লাইট দিনার করবো । আমার ট্রিট !

আমি রিক্সা ঘুরাতে বললাম । বিয়ের ব্যাপারে আগে আমার একটা ভীতি ছিল বিয়ে ব্যাপারে কিন্তু এখন মনে হচ্ছে বিয়েটা আসলেই খারাপ কিছু নয়, বিশেষ করে নাজিয়ার মত একজন বউ থাকলে তো কথাই নেই । life is beautiful.
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×