somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনু-গল্পঃ ফেইল্ড প্লান

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



-আই ক্যান হেল্প !!

আমি ঐশীর দিকে একটু ভাল করে তাকালাম । এতো সময় মেয়েটার দিকে ঠিক মত তাকাই নি । কেবল হু হা করে যাচ্ছিলাম ! প্রতিবারই মেয়ে দেখতে এসে আমি এমন করেই থাকি । যাকে বিয়ে করার কোন ইচ্ছে নেই তার কথা এতো মনযোগ দিয়ে শোনার কোন কারন নেই ।

কিন্তু যখন সে ঐ কথাটা বলল তখন আমার মনযোগ দিতেই হল । ঐশী আবার বলল
-আমি জানি আপনি বিয়ে করতে চান না । এর আগেও অনেক কজনকে রিজেক্ট করে দিয়েছেন । ব্যাপারটা এরকম না যে আপনার তাদের পছন্দ না । আপনি কেবল বিয়ে করতে চান না । তাই তো !
আমি মেয়েটার মুখের ভাব বোঝার চেষ্টা করলাম । বোঝার চেষ্টা করলাম আসলে মেয়েটা কি বলতে চায় ।
বললাম
-কিভাবে হেল্প করবেন শুনি ?
-আপনাকে বিয়ে করে ?
-মানে ?
আমি সরু চোখে মেয়েটার দিকে তাকালাম । মেয়েটা খুব ভাল করেই জানে আমি ঠিক বিয়ের ব্যাপারে আগ্রহী না ! তারপর সে বলছে আমাকে সাহায্য করতে পারবে । কিভাবে করবে ? আমাকে বিয়ে করে ! হাস্যকর লাগছে না ব্যাপার ?
আমি কিছু বলার আগেই ঐশী বলল
-আগে শুনুন আমার কথা ! আপনার মত একই সমস্যা আমারও ! আমারও আসলে বিয়ের ব্যাপারে এলার্জি আছে । এমন না যে আমি ছেলেদের পছন্দ করি না কিন্তু বিয়ে করা মানেই হচ্ছে নিজের স্বাধীনতা খর্ব করা । এটা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারি না । ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় একবার একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক হয়েছিলো কিছু দিনের জন্য । কি বলবো আপনাকে এতোটা ডোমিনেটিং ছিল সে । শেষে ছেড়ে দিলাম । তারপর অবাক হয়ে আবিস্কার করলাম যে আশে পাশে সব পুরুষই এমন !
-আপনারাও কম যান । একটা ছেলের জীবনে এসে তার জীবনের সব কিছুতে ভাগ বসান । ছেলেটার নিজের লাইফ বলে কিছু থাকে না । সারাটা জীবন যায় আপনাদের চাহিদা পূরন করতে করতে । আর যদি সন্দেহের বাতিক তাকে তাহলে কথাই নাই । স্বামীর লাইফ হেল !

আমি এক নিঃশ্বাসে কথা গুলো বলে ফেললাম । ঐশী আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে হেসে ফেলল । তারপর বলল
-অভিজ্ঞতা আছে নাকি ?
-এক বার না দুবার !
-তাহলে ব্যাপারটা কি দাড়ালো ? আমরা কেউ ই বিয়ে করতে চাই না । কিন্তু আমাদের পরিবার এটা ঠিক মেনে নিচ্ছে না ! তাই না ?
-হ্যা ! আমাকে তো ওয়ার্নিং দিয়েছে । বাড়ি থেকে বের করে দিবে !
ঐশী মুখ খানিকটা করুন করে বলল
-আপনার তো ভাল অপশান । আমাকে বলেছে আগামী ছয় মাসের ভেতরে যদি বিয়ে না করি তাহলে সাত নম্বর মাসে যাকে প্রথমে তার সাথে ধরে বিয়ে দিয়ে দিবে । কোন কথা শুনবে না !

আমি বুঝতে পারলাম ঐশীরও ঠিক আমার মতই সমস্যা । এতোদিন ধরে আমি যেমন বিয়ের জন্য না করে এসেছি মেয়েটাও ঠিক একই ভাবে না করে এসেছে । আর আমার থেকে মেয়েটার সমস্যা মনে হচ্ছে বেশি । কারন আমাদের দেশে আমরা ছেলেরা যত সহজে বিয়ের জন্য না করতে পারি মেয়েরা অতটা সহজে পারে না । ভাগ্য গুনে আজকে আমরা দুজন দুজন কে দেখতে এসেছি । আগে তো পুরা পরিবার শুদ্ধ মেয়ে দেখতে যেতাম । আমার রিজেক্টের জ্বালায় এখন কেবল আগে আমাকে একা আগে আগে পাঠাচ্ছে । আমি ওকে বলার পরেই পারিবারিক ভাবে এগোনো হবে ! আমার জন্য অবশ্য সুবিধাই হয়েছে ।

আমি ঐশীর দিকে তাকিয়ে বলল
-প্লান কি ?
ঐশী খানিকটা দম নিল । যেন কথা গুলো গুছিয়ে নিচ্ছে । তারপর বলল
-দেখুন আমরা বিয়ে করতে চাই না সেটার কজ আমাদের কাছে আছে । কিন্তু সেটা আমাদের পরিবার মানবে না । তাই না ?
-হ্যা ! আমি বলেছিলাম । কিন্তু কাজ হয় নি ।
-তাহলে তাদেরকে সেটা দেখিয়ে দেই । আমরা আগে বিয়ে করবো । তারপর বিয়ের এক সপ্তাহ পর থেকে দুজন মিলে ঝগড়া শুরু করবো ! বিয়ের ফলে যে যে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো আমরা আমাদের পরিবারের লোকজনকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেব । আমার ইস্যুর হবে আপনার সব বিষয়ে নাক গলানো আর আপনার ইস্যু হবে আমার স্বাধীনতায় ব্যাপারে নাক গলানো । এমন ভাবে ঝগড়া শুরু হবে যে পুরো বাড়ি সেটার জানবে ! তারপর যখন আমার আমাদের ডিভোর্স হবে তখন কিন্তু আমাদের হাতে একটা বড় কজ থাকবে দেখানোর মত । কারন সব কিছু তাদের সামনেই হয়েছে । আমরাও বলতে পারবো যে বিয়ে করলে কি অশান্তি হবে !

আমার কেন জানি মনের ভেতরে একটু কেমন কেমন করতে লাগলো তবে বলতে বাধ্য হলাম যে ঐশীর প্লানটা আসলে বেশ ভাল । এতে কাজ হতে পারে । অন্তত বেশ কিছু দিন বাবা মাকে শান্ত রাখা যাবে । আমি আর কিছু না বলে রাজি হয়ে গেলাম ।


বাসায় এসে যখন মাকে বললাম যে মেয়ে আমার পছন্দ হয়েছে তখন মা যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেল । সব কিছু খুব দ্রুত হতে লাগলো । আমি মনে মনে ঠিক করতে লাগলাম যে কিভাবে কিভাবে ঐশীর সাথে ঝগড়া করবো । ওকেও বলে দিয়েছি ও যেন কিছু কিছু ভেবে রাখে । দুজন মিলেই ঝগড়া করতে হবে এবং সেটা সবার সামনে ।
বেশি সময় লাগলো না । দুই মাসের ভেতরেই আমাদের বিয়ে হয়ে গেল । যদিও মনের ভেতর থেকে সেই অস্বস্থি বোধটা কিছুতেই যাচ্ছিলো না । মনে হচ্ছিলো কোন ঝামেলা হবে না । যতই বলি না কেন বিয়ে অনেক বড় একটা ব্যাপার । অবশ্য তখন আর আমার কিংবা ঐশীর কিছুই করার ছিল না । আমরা যে প্লান বাস্তবায়নের জন্য এগোচ্ছিলাম সেটার থেকে ফিরে আসার আর কোন পথ ছিল না !

বাসর রাতে আমার কাছে কেমন অদ্ভুদ লাগছিলো । সত্যি বলতে কি যতই প্লান করে বিয়ে করি না কেন কনে বেশে ঐশীকে অদ্ভুদ সুন্দর লাগছিলো । আমি খানিকটা সময় মুগ্ধ ভাবে তাকিয়ে রইলাম । তবে রাতে খুব বেশি কথা বার্তা হল না । দুজনের বিয়ের ঝাক্কিতে বেশ ক্লান্ত ছিলাম ! আমি বালিশ নিয়ে সোফাতে শুতে যাচ্ছি দেখে ঐশী বলল
-শোফাতে যেতে হবে না । তুমি এখানেই ঘুমাও !
-না মানে !
-সমস্যা তো নেই ! বিয়ে তো হয়েছেই আমাদের ! তাই না ? পরে যা হবার হবে । আর বেশি অস্বস্থি লাগবে মাঝখানে কোল বালিশ দিয়ে দিচ্ছি !

কথা অবশ্য সত্যি ! ওর সাথে যে সঠিক ভাবে বিয়ে হয়েছে সেটা তো সঠিক । আমি বিছাতেই শুয়ে পড়লাম । এই জন্যই আমি ঠিক বিয়ে করতে চাই নি । কোথাকার কোন মেয়ে আসবে, তারপর এতোদিন যে সব জিনিসের উপর আমার পূর্ন অধিকার ছিল সেটার উপর কব্জা করতে শুরু হবে । নিজের খাটে নিজে শান্তি মত ঘুমাতে পারবো না । নিজের সব কিছুর উপর সেই মেয়ে অধিকার ফলাবে ! এটা হয় কোন দিন !
ভাগ্য ভাল ঐশীর দেখা পেয়েছিলাম । মেয়েটারও আমার মত একই সমস্যা ছিল বলে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম ! এই সব ভাবতে ভাবতেই কখন ঘুম চলে এল টের পেলাম না ।

সকাল বেলা ঘুম ভেঙ্গে দেখি ঐশী পাশে নেই । আগেই উঠে গেছে । আমি ফ্রেশ হয়ে বাইরে এসে দেখি ঐশী সবার সাথে হাসি মুখে নাস্তার টেবিলে নাস্তা খাচ্ছে । ওর মুখের ভাব দেখেই কেমন যেন সেই অস্বস্থিটা আবারও বেড়ে গেল । ওকে দেখেই মনে হচ্ছে অনেক দিন থেকেই ও এই বাড়ির সদস্য ! আমাকে দেখে ঐশী হাসলো । তারপর আমার দিকে তাকিয়ে খুব স্বাভাবিক ভাবেই বলল
-ডিয়ার হাসব্যন্ড, আসুন আপনার নাস্তা রেডি !

লাইনটার ভেতরে কি ছিল কে জানে দেখলাম নিলু ভাবী মা হেসে উঠলো । ভাইয়া এমন কি বাবাও হেসে উঠলো ! আমি আসলেই কিছু বুঝতে পারছিলাম না । তবে কিছু যে একটা সমস্যা হয়েছে সেটা বুঝতে পারছিলাম ! ঐশীর পাশের চেয়ারটাই কেবল ফাঁকা ছিল আমি সেখানে গিয়ে বসে পড়লাম ! সবাই কেমন আমার দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে আছে । এমন একটা ভাব যেন আমি সার্কাসের ক্লাউন সবাই আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে !

আমি পরোটা মুখে দিয়েছি ভাবী আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তা কি কি টপিকে ঝগড়া করবে বলে ঠিক করেছো ?
আমার মনে হল আমি যেন দেওয়ালের সাথে ধাক্কা খেলাম ! ভাবী কি বলল কথাটা ! এটা তো তার জানার কথা না ! কথাটা বলেই ভাবী আবারও হাসতে লাগলো । নিলু আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-ভাইয়া তুই বরাবরই গাধাই রয়ে গেলি রে ! এতো সহজে ধরা খেয়ে যাবি ভাবি নাই !
আমার মুখ দিয়ে আপনা আপনিই বের হয়ে গেল
-মানে ?
-মানে বুঝলি না ? তুই বুঝবিও না ! যাই হোক তোর হয়তো মনে নেই তাই বলছি । ঐশী ভাবী হচ্ছে সাবিহার কাজিন ! সাবিহাকে চিনিস ! আমার ফ্রেন্ড !
আমি কেবল অবাক হয়ে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম । আমার একটুও বুঝতে কষ্ট হল না যে আমার পরিবারের সবাই আসলে সব কিছু জানে । আমি ভেবেছিলাম আমি নিজে পরিকল্পনা করছিলাম কিন্তু আমাকে নিয়ে এরা সবাই এতো বড় প্লান করে আমার বুঝতেই পারি নি ।
ভাবী বলল
-ঐশী তোমাকে প্রথমে দেখে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে । ওদের পরিবার থেকে বিয়ের প্রস্তাবটা প্রথমে আসে । তোমাকে না জানিয়েই কথা বার্তা হয় । মা বাবা দুজনেরই ঐশীকে খুব পছন্দ হয় ! কিন্তু আমরা ঠিক জানতাম তুমি ঠিক ঠিক ঝামেলা পাকাবে । সেটা আমরা ঐশীর পরিবারের সাথেও বলি ! তারপর ঐশীই বলে সে ম্যানেজ করে নিবে ! তোমাকে রাজি করাবে ! সে তাই করিয়ে দেখেছে দেবস মশাই । তুমি আটকে গেছো !


আমি নাস্তা না খেয়ে উঠে গেলাম । নিজের ঘরে এসে খাটের উপর বসে রইলাম । রাগ হতে লাগলো নিজের উপরেই । আসলেই আমার মনের ভেততে তখনই খানিকটা কু ডেকে উঠেছিলো । তখন যদি শুনতাম ! তাহলে এই ফাঁদে পরতে হত না ! ঠিক করলাম এই বাড়িতেই আর থাকবো না !
যখন উঠতে যাবো তখন দেখি ঐশী ট্রে হাতে নিয়ে ঘরে ঢুকলো । সেটা আমার সামনেই খাটের উপর রাখলো ! তাকিয়ে দেখি ফেলে রেখে আসা নাস্তা । আমার দিকে তাকিয়ে শান্ত কন্ঠে বলল
-নাস্তা খেয়ে নাও !
-খাবো না ।


ঐশী শান্ত কন্ঠে বলল
-দেখো তোমাকে আমার শুরু থেকেই পছন্দ ছিল । তাই তোমাকে পাওয়ার জন্য আমি এসব কিছু করেছি । তোমার বাবা মা পুরো পরিবার আমাকে পছন্দ করে আমি তাদেরকে খুব পছন্দ করি খুব । সো তুমি চাও বা না চাও আমি তোমার জীবনের সাথে জড়িয়ে গেছি । আর আমি বেঁচে থাকতে আমি তোমাকে ছেড়ে কোন দিন যাবো । তোমার সামনে দুটো পথ খোলা আছে এটা মেনে নিয়ে এগিয়ে চল কিংবা না মেনে নিয়ে । তবে আমি তোমাকে ছেড়ে যাচ্ছি না এটা শিওর ! আর তুমি যদি আমাকে ছেড়ে যেতে চাও কিংবা আমাকে ডিভোর্স দিতে চাও তাহলে .....

এই টুকু বলে ঐশী নিজের ব্যাগের কাছে গেল । আমি দেখলাম সেখানে ও একটা বোতল বের করলো । আমার দিকে তাকিয়ে বললল
-এটা কি জানো ?
-কি ?
-পটাশিয়াম সায়ানাইট !
আমার মুখ হা হয়ে গেল । ঐশী বলেই চলল
-তুমি যদি আমাকে ছেড়ে যেতে চাও এটা খেয়ে আমি মরে । এমন কি যদি কোন দিন মুখেও আনো তবুও ! যদি বিশ্বাস না হয় এখনই বলে দেখো ।

লাইনটা বলার সময় ঐশীর চোখের পর্দাটা একবারও কাপলো না । আমার একটুও বুঝতে কষ্ট হল না যে বিন্দু মাত্র মিথ্যা বলছে না ।

কি আশ্চর্যের বিষয় !
আমি ঐশীর চোখের দিকে তাকিয়ে রইলাম । কিছু একটা পরিবর্তন হচ্ছে সেটা আমি বুঝতে পারছি ! আমি কোন কথা বলতে পারলাম না । অবশ্য ঐশী আর কিছু জানতে চাইলো না । আবার সেই পরোটা আর মাংশ তুলে দিল আমার মুখে । আমি এবার না করলাম না । করতে পারলাম না । যে ভয়টা পাচ্ছিলা সেটাই হল । সামনের জীবনে এই মেয়ে আমার জীবন ছাপা ছাপা করে দিবে সেই বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই ! আর আমি কিছু বলতেও পারবো না !
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাগতম ইরান

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

ইরানকে ধন্যবাদ। ইসরায়েলকে দাত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ, ইরানকে হয়তো এর জন্য মাসুল দেওয়া লাগবে। তবে, কোন দেশ অন্য দেশের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপে করবে আর সেদেশ বসে থাকবে এটা কখনোই সুখকর... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯




আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতী যারা নিজেদের স্বাধীনতার জন্য, নিজস্ব ভাষায় কথা বলার জন্য প্রাণ দিয়েছি। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান চাকমা মারমা তথা উপজাতীরা সুখে শান্তিতে বসবাস করে। উপমহাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×