somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনু-গল্পঃ তৃষা

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-আমরা বিয়ে করছি !

তৃষা খুব স্বাভাবিক ভাবেই কথাটা বলল । চোখটা তখনও মোবাইলের দিকেই । মোবাইল টা ছাড়া ও একটা মুহুর্তও কাটে না । কেউ যে মোবাইল টিপতে টিপতে বিয়ের কথা বলতে পারে আমার জানা ছিল না ।

আমি সবে মাত্র কোকাকোলার গ্লাসে একটা চুমুক দিয়েছি সেই সময় তৃষা কথাটা বলল । আরেকটু হলেই আমার মুখ থেকে কোকাকোলা বের হয়ে যেত । অনেক কষ্টে সেটা গিলে ফেললাম । তারপর বললাম
-মানে ? কি বললে ?
-অন্য ভাষায় তো বলি নি । পরিস্কার বাংলাতে বলেছি। বলেছি যে আমরা বিয়ে করছি !
নিজেকে খানিকটা সামলে নিলাম । তারপর বললাম
-তা হঠাৎ আমাকে বিয়ে করতে ইচ্ছে হল কেন ? তুমি তো জানো আমাদের বিয়ে হলে বাসর রাতেই আমাদের ডিভোর্স হয়ে যাবে । আমি যেমন তেমন তার ধারে কাছেও না ।
-ওসব জানি না । বিয়ে করছি মানে বিয়ে করছি । আর কথা শুনতে চাই না ।

আমি কিছু বলতে গিয়েও বললাম না । কদিন থেকেই তৃষার বাসাতে ছেলে দেখা শুরু হয়েছে । এবার ওকে বিয়ে করতেই হবে এমন কিছু । ওর দাদী নাকি কি স্বপ্ন দেখেছে । তারপরই থেকেই তিনি তার নাতনীকে বিয়ে দিয়ে চান । মায়ের কথা মত তৃষার বাবাও মেয়েকে বিয়ে দিতে উঠে পড়ে লেগেছে ।

আমি বললাম
-তা তোমার বাবার আনা পাত্রে কি সমস্যা !

তৃষা মোবাইল থেকে মুখ তুলে তাকালো । মুখটা খানিকটা সময়ের জন্য বিরক্তিতে ভরে গেল । তারপর বলল
-আর বলো না, ড্যাডের আনা পাত্রদের দের আমি একদম সহ্য হচ্ছে না । তিনজনকে দেখেছি । একেকটার একেক চিজ ! তার ভেতরে দুইজনের ইয়া বড় মোঁচ আছে । তুমি তো জানো আমি মোঁচ কি পরিমান অপছন্দ করি ।
-মোঁচে সমস্যা ? আরে ওরা কেটে ফেলবে । সমস্যা নেই তো ।
-রাখো তোমার কেটে ফেলবে । এমন এমন সব কথা বলেছে । আমাকে নাকি চাকরি করতে দিবে না আমাকে ঘরে থাকতে হবে সংসার সামলাতে হবে । এই... সেই... । আরে বেটা আমি কেবল ঘরের থাকার জন্য এতো কষ্ট করে ডাক্তার হচ্ছি ! আমার পিএইচডির কি হবে !! থাপড়িয়ে সব কটার দাঁত ফেলে দিতে পারলে ভাল লাগতো !
আমি বললাম
-তা আমার দিক থেকেও সসম্যা আছে । তুমি তো জানো আমার কোন কোন জায়গাতে সমস্যা । সেগুলো তো তুমি মানবে না !

তৃষা কিছু টা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে মুচকি হাসলো । তারপর বলল
-তোমাকে ঠিক সাইজ করে ফেলবো । সমস্যা হবে না । তোমাকে তো আমি চিনি বেশ ভাল করেই । সুতরাং ....
-কিন্তু আমারও তো রাজি হতে হবে !
-ইস ! ঢং করবা না তো ! আমি জানি তোমার কেমন মেয়ে পছন্দ । ওরকম মেয়ে তুমি এই দুনিয়াতে কোথাও পাবে না । তৈরিই হয় নি । আর নিজের দিকে লক্ষ্য আছে । দিন শেষে কিন্তু বিয়েই হবে না । শেষে পাড়া প্রতিবেশি কিন্তু ঐ কথা বলবে !

তৃষা ঐ বলবে কি কথা বুঝালো সেটা আমি পরিস্কার বুঝতে পারলাম । বললাম
- কিন্তু তোমার বাবা রাজি হবে ?
-হ্যা হবে না কেন ? ইনফ্যাক্ট সেই কিন্তু আমাকে তোমার কথা বলেছে । বলে অন্য কোন ছেলে নাকি আমাকে ঠিক সামলাতে পারবে না । আমার যা জেদ । তুমি নাকি পারবে ! এমন টা বাবার বিশ্বাস !
আমি খানিকটা দ্বিধান্বিত কন্ঠে বললাম
-তা তোমার কি বিশ্বাস ?
-উহু । তুমিও পারবে না । তবে ....।
-তবে ?
-তবে অন্য সবার থেকে তুমি মোটামুটি সামলাতে পারবে ! এটাই অনেক !
-বুঝলাম ।

আমাদের কথা চলতেই থাকে । আমি সব সময় একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে দেখেছি যে যে মানুষটার সাথে আমার মনের মিল থাকে তার সাথে আমার কথা বলতে গেলে কথার কোন অভাব হয় না । তৃষার সাথেও ব্যাপারটা এরকম । ওর সাথে কথা বলতে গেলে কোথা দিয়ে যে সময় চলে যায় বুঝতে পারি না । আমাদের যদিও প্রায় কোন দিক দিয়েই মিল নেই । আমি উত্তরে গেলে তৃষার অবস্থান দক্ষিনে তবুও কোথায় যেন একটা মিল আছে । এই শত দিক থেকে অমিল হওয়াই সম্ভবত একটা বড় মিল ।

আমার সেদিনের কথা এখনও মনে আছে । আমার সাথে কি একটা কথা কাটাকাটি নিয়ে কথা বন্ধ করে দিল ও । আমিও আর ফোন দিলাম না । দেবও না ঠিক করে ফেললাম । তৃষা যেমন জেদী আমিও তেমনই । ও রাগ করেছে আমিও করলাম । একদিন কোন যোগাযোগ হল না । দুইদিনের মাথায় আমার ফোনে একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন এসে হাজির । ফোন রিসিভ করে আকাশ থেকে পড়লাম । তৃষার বাবার ফোন । ভদ্রলোক আমার নাম্বার কোথা থেকে পেয়েছে কে জানে ! সেটা চিন্তা করার সময় পেলাম না । উনি যা শোনালো তা শুনে আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । তৃষা নাকি আমার সাথে ঝগড়ার পর থেকে সবার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে সেই সাথে খাওয়া দাওয়াও বন্ধ করে দিয়েছে ।
এটা কোন কথা হল ! আমার সাথে কথা বন্ধ করে দিয়েছে সেটা না বোঝা গেল খাওয়া দাওয়া বন্ধ করতে হবে কেন ? তৃষার বাবা বেশ চিন্তায় আছেন । মেয়ের একগুয়েমী স্বভাবটা তিনি খুব ভাল করেই চেনেন ।

কি আর করা ওদের বাসায় গিয়ে হাজির হলাম । দরজা ভেবেছিলাম বন্ধ থাকবে কিন্তু সেটা খোলা ছিল । আমাকে দরজা দিয়ে ঢুকতে দেখেও তৃষার মুখের ভাবের কোন পরিবর্তন হল না যেন ও জানতোই আমি আসবো । মোবাইল থেকে খানিকটা চোখ তুলে আমার দিকে তাকালো তাররপ আবারও মোবাইলের দিকে ফিরে গেল । ওর দিকে তাকিয়ে আমি হেসে ফেললাম ।
-হাসো কেন ? একদম দাঁত ভেঙ্গে ফেলবো হাসলে !
-সেকি দাঁত ভাঙ্গা তো তোমার কাজ না । তুমি এই কাজ কবে থেকে নিলে !
-বাজে কথা বলবা না ।
-তুমি বাজে কাজ করতে করতে পারবে আমি বলতেও পারবে না !
-আবার ?
-আরে আবার কই পাইলা । প্রথমবারই তো । আচ্ছা তুমি বল দেখি আজকালের যুগে কে কারো সাথে রাগ করে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেয় ! এমন বেকুবও আছে ?
-এই খবোরদার বললাম ! আমাকে বেকুব বলবা না !
-প্রমান কর ।
-মানে ? কি প্রমান করবো ?
ততক্ষনে তৃষার জন্য খাবার চলে এসেছে । আমি ওর ঘরে প্রবেশের আগেই বলেছিলাম যে কিছু সময় পরেই যেন খাবার যেন পাঠানো হয় । আমি প্লেট থেকে একটা মাংশের টুকরো মুখে তুলতে তুলতে বললাম
-এখান থেকে একটু খাও !
-ইস ! ফ্যাট ! মোটা হয়ে যাবো !
আমি আবারও জোরে হেসে উঠলাম । হাসিয়ে থামিয়ে বললাম
-ডিয়ার, চিন্তা কর না । তুমি একটু মোটা হলেও আমি তোমাকে বিয়ে করলো । একটু মোটা হলেও সমস্যা হবে না ।
-তোমাকে আমি বিয়ে করলে তো !
-তাহলে আমার উপর রাগ কেন করছো ? রাগ করে খাওয়া বন্ধ করেছো কেন ? এ থেকে কি প্রমান হয় !
-কিছু প্রমান হয় না । এই দেখ খাচ্ছি !
এই বলে প্লেট থেকে ফলের একটা টুকরো মুখে তুলে নিল । ওর অন্বেষন সমাপ্ত হল ।

আমাদের মধ্যে সব থেকে চমৎকার ব্যাপারটা ছিল যে আমরা কেউ কাউকে ইম্প্রেস করার চেষ্টা করতাম না । আর আমি ঠিক যেমনটা ওর সামনে তেমন ভাবেই চলতাম ও ঠিক তাই । এই জন্যই হয়তো আমরা একে অন্যের সাথে সব কিছু বলতে পারতাম ! নিজেদের এমন কিছু কথা যা অন্য কাউকে বলা যেত না । জানি না ঠিক কিভাবে ওর সামনে একের পর এক কথা বেরই হয়েই যেত ।



দেখতে দেখতে সব কিছু ঠিক হয়ে গেল । সত্যি সত্যি ওর সাথে বিয়ে হয়েই গেল । আমার কাছে খানিকটা স্বপ্নের মত মনে হচ্ছিলো । ওর সাথে আমার প্রায়ই কথা হত এই বলে যে যদি ওর সাথে আমার বিয়ে হয় কোন দিন তাহলে নিশ্চিত ভাবেই বাসর রাতেই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যাবে ।

তবে মনের ভেতরে খানিকটা অপরাধ বোধ কাজ করছিলো । কারন এই বিয়েতে যে তৃষা রাজি হয়েছে সেটা এমনি এমনি হয় নি । ওকে খানিকটা চাপের ভেতরে রেখে রাজি করানো হয়েছে । নয়তো আমার সাথে বিয়ে বসতে রাজি হত না ।

আসলে ঐদিনের ওভাবে রাগ ভাঙ্গাতে দেখে তৃষার বাবার মনে হয়েছে তার মেয়েকে আমি ছাড়া আর কেউ সামলাতে পারবে না । তাই উনি নিজেই চাচ্ছিলেন যে বিয়েটা যেন আমার সাথেই হোক । তিনি নিজ থেকেই আমাকে ডেকে কথাটা বললেন । উনি উনার মেয়েকে তো ভাল ভাবেই চেনেন ।

কিন্তু এভাবে সোজা সুজি বললে হয়তো কোন দিন তৃষা রাজি হবে না । আমি তখন বুদ্ধি দিলাম কিভাবে এগোলে । তৃষা ঠিক যে যে ব্যাপার গুলো তীব্র ভাবে অপছন্দ করে সেই গুনের ছেলেকে তৃষার সামনে হাজির করতে বললাম । বলাই বাহুল্য ওকে দেখতে আসা সব ছেলে গুলোই আমার আর ওর বাবার ঠিক করা ছেলে ছিল । এবং কি কি বলতে হবে কি কি বললে তৃষা রেগে যাবে সব আমিই ঠিক করে দিয়েছিলাম ! জানতাম যে বিরক্ত হয়ে ওর মনে হবে বিয়ের জন্য আমিই হচ্ছে সব থেকে বেটার অপসন ।

আজকে ফল স্বরূপ আমার সাথে বিয়ে হয়ে গেছে । কিন্তু মনের ভেতরে খানিটকা অস্বস্থি লাগছিলই । ঠিক করলাম যে এখনই ওকে সকল সত্য কথাটা বলে দিব । জানি হয়তো ফলটা খুব বেশি ভাল নাও হতে পারে । বিয়ের রাতেই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যেতে পারে । তবুও সত্যটা ওকে বলে দিব ভাবছি !

বাসর ঘরের ঢুকে দেখি ও আপন মনে মোবাইল টিপছে । ওর যা সাস্বভাব । আমাকে ঘরে ঢুকতে দেখে বলল
-কি ব্যাপার মুখ গোমড়া করে রেখেছো কেন ?
-না মানে ....
কি বলব খুজে পেলাম না ।
-আমাকে বিয়ে করেছো বলে মন খারাপ ?
-আরে কি বল ?
-নাকি আমাকে ট্রিক্স করে বিয়ে করেছো এই জন্য মন খারাপ ?
আমার মনে হল আমি হয়তো ভুল শুনলাম । কি বলল ও ! তৃষা আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো । তারপর বলল
-তুমি কি ভেবেছো আমি এসব বুঝবো না ? আমাকে এতো বোকা ভেব না । আর তোমার সাজানো দুই নম্বর পাত্রটা যে তোমার বন্ধু সেটা আমি সেদিনই চিনতে পেরেছিলাম । মোচ লাগালেই তো চেহারা বদলে যায় না !

আমি কেবল চুপ করে ওর দিকে তাকিয়ে আছি ! তৃষা বলেই চলেছে ।
-প্রথমে তোমার উপর রাগ হয়েছিল । কিন্তু পরে জানতে পারলাম যে আব্বুও এর ভেতরে আছে । তারপর মনে হল যে তোমাকে জ্বালানোর ভেতরে মজা । এতো দিন তো তোমার উপর জোর খাটানোর কোন বৈধ উপায় ছিল না কিন্তু এখন আছে ।

আমি আস্তে আস্তে খাটের উপর বসলাম । এখনও ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না যে তৃষা কি বলছে । তৃষা বলল
-এবার তোমাকে পেয়েছি হাতের কাছে । এবার থেকে আমার সব কিছু তোমাকে সহ্য করতে হবে । এবার আর তোমার কোন ছাড়াছাড়ি নাই ।

তৃষার কথায় আমার চিন্তিত হওয়ার কথা কিন্তু কেন জানি আমার চিন্তা লাগছে না । ওকে আমি যতদুর চিনি বলতে পারি যে সামনে জীবনে আমার আসলেই খবর আছে । কিন্তু কেন জানি সত্যি সত্যি চিন্তা লাগছে না । বরং এটা জেনে ভাল লাগছে যে তৃষা ব্যাপারটা আগে থেকেই জানতো ! এটাই সব থেকে আনন্দের ব্যাপার । তৃষা বলল
-কই ? বসে আসো কেন ? এদিকে এসো আগে একটা সেলফি তুলে নি । বিয়ের প্রথম সেলফি ! আর এখন ফেসবুক আর টুইটার থেকে নিজের রিলেশোন সিপ স্টাটাস বদলায় ! আজ থেকে যদি অন্য কোন মেয়ের সাথে চ্যাটিং করেছো তো মরেছো । সকাল বলে উঠতে হবে নিয়মিত । নো ওয়েলি ফুড ! ......

তৃষা কি বলে যাচ্ছে আমি আর খেয়াল করলাম । আমি চোখ কেবল ওর দিকে ! সামনের নতুন জীবনের দিকে !
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×